শিয়া সুন্নী বা অন্যান্য যারা আছেন......
লিখেছেন লিখেছেন সান বাংলা ২৫ জুন, ২০১৪, ০৬:১১:০৭ সন্ধ্যা
আস্ সালামু আলাইকুম।
আমি খুবই নগন্য একজন মানুষ।আমি ফেইসবুক/ব্লগে আসি আপনাদের থেকে কিছু জানতে,আপনাদের ভুল ধরা বা সমালোচনা করার যোগ্যতা আমার নেই।
শিয়া সুন্নী বা অন্যান্য যারা আছেন সবাই নিজেকে মুসলিম দাবি করে কিন্তু দেখবেন তাদের সবারই ধর্মীয় রিতি-নীতি আলাদা যে কারনে এক পক্ষ আরেক পক্ষকে মুসলিম হিসেবে মেনে নিতে পাড়ে না।
তবে আমি মনে করি আপনি যদি মনে করেন আপনার ধর্মগ্রন্থ আল কোরআন আর হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আপনার নেতা তাহলেকোরআন খুলে ভাল করে জেনে ও বুঝে নিন আপনার জন্য কি কি করণীয় আর কি বর্জনীয় ।আর যে আদর্শ হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) রেখে গেছেন সেই আদর্শ অনুসরণ করুন।
আর যারা কুরআন ও হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এবং হযরত মোহাম্মদ(সাঃ) এর আদর্শ মানে না তাদেরকে বুজিয়ে শুনিয়ে কুরআন ও হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) এবং হযরত মোহাম্মদ(সাঃ) এর আদর্শের প্রতি দাওয়াত করা উচিৎ বলে মনে করি।
বিষয়: বিবিধ
১৩১২ বার পঠিত, ১৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
শিআদের সম্পর্কে জানতে কষ্ট করে নিচের পোস্টটি পড়ুন।
শী’আরা কি আসলে মুসলমান? একটি পর্যালোচনা
শিয়াদেরকে মুসলমান মনে করে আপন ভাবাটা আমাদের একধরনের বোকামি।
বিস্তারিত আলোচনার জন্য আবারও ধন্যবাদ আপনাকে!
শিয়াদের জন্ম হয়েছে রাসুল (সাঃ) এর ইন্তিকালের ২০ থেকে ২৫ বছরের মধ্যে। হযরত আলী (রাঃ) এদের মাধ্যমে উৎপীড়িত হয়েছেন।
ইমাম আবু হানিফাকে সর্ব প্রথম ও সর্বশ্রেষ্ট ইমাম বলা হয়। তাঁর জন্ম হয়েছে রাসুলের (সাঃ) ইন্তেকালের প্রায় ৮০ বছর পরে (এই মুহুর্তে সঠিক সাল মনে নাই)। ইমাম আবু হানিফার পরে জগৎ বিখ্যাত প্রচুর ফেকাহের ইমামের জন্ম হয়েছে, যেমন, ইমাম শাফেয়ী, ইমাম মালেক, ইমাম আহমেদ ইবনে হাম্বল (রহঃ)। তাদের মৃত্যুর প্রায় শত বছর পরে জন্ম হয়েছে ইমাম বোখারীর। তার পরে নাসায়ী, ইবনে মাজা, আবু দাউদের মত প্রসিদ্ধ হাদিস রচয়িতা ইমাম গন।
এর পরেও ইমাম গাজ্জালী, ইমাম ইবনে তাইমিয়্যা, আবদুল কাদের জিলানী (রহঃ) সহ প্রচুর ইসলামী মহান ব্যক্তিদের নাম বলা যায়, যাদের অবদান ও স্বীকৃতি বিশ্বব্যাপী সমাদৃত।
উপরের এসব ইমামদের কোন ইমামের চিন্তা চেতনার সাথে শিয়ারা ঐকমত্য হতে পারে নাই। অথচ সু্ন্নীরা উপরের সকল ব্যক্তিকেই চোখ বন্ধ করে মেনে নিয়েছে। আপনাকে বুঝাতে চাচ্ছি উপরের এসব ব্যক্তিদের মত ধী শক্তি সম্পন্ন ব্যক্তি এখন দুনিয়াতে জন্মে না। তারাও এই কাজে ব্যর্থ হয়েছে। শিয়াদের প্রচুর চিন্তাধারা মৌলিক ভাবেই ইসলামের মুল ভিত্তির সাথে সাংঘার্ষিক! হয় তাদের কে এসব চিন্তা পরিহার করতে হবে, যা তারা করেনা অথবা সুন্নীদের তাদের নিজের চিন্তাধারা বাদ দিয়ে ইতিহাসে অগ্রহনযোগ্য শর্তকে মেনে নিয়ে তাদের মাঝে বিলীন হতে হবে। সেটাও সম্ভব নয়। আপনার আন্তরিক অনেক ধন্যবাদ
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ
খুব সুন্দর আহবান!
আপনি ঠিকই বলেছেন।আমি একজন সুন্নীহ্ মুসলমান হিসেবে চ্যালেঞ্ছ করতে পারি শিয়ারা কোন মুসলমানের মধ্যেই পরেনা।
আপনি বলেছেন সকলে যদি কুরআন,সুন্নাহ্ অনুযায়ী চলে তাহলেই সব এক হবে।আসলে শিয়ারা কুরআন,সুন্নাহ্ ই মানেনা।
এই ফেসবুক নোটটিতে এর বহু প্রমাণ লিপিবদ্ধ আছে আপনি এটা পড়ে দেখতে পারেনঃ-
https://m.facebook.com/notes/সজল-আহমেদ/শিয়া-shia/578791458904173/?_e_pi_=7,PAGE_ID10,3642444872
মন্তব্য করতে লগইন করুন