সহিংসতা করে জামায়াত-শিবির, আর ধরা পরে আওয়ামী লীগ
লিখেছেন লিখেছেন নেওয়াজ ০২ জানুয়ারি, ২০১৪, ১২:৩৬:৫৩ দুপুর
সবসময় আমাদের মতো সাধারন মানুষকে কনফিউশনে রাখা হচ্ছে।সহিংসতা কিংবা সন্ত্রাস যাই বলি না কেন, বেশীর ভাগ ঘটনাই থেকে যায় লোকচক্ষুর অন্তরালে। জড়িতদের সবাই যেমন একদিকে থেকে যায় ধরা ছোয়ার বাহিরে অন্যদিকে কখনও তদন্ত করতেও দেখা যায়না। সাধানত সব সরকারের আমলেই এ জাতীয় ঘটনা গুলোর জন্য রাজনৈতিক কর্মসুচী আহবানকারীদেরকেই দায়ী করতে দেখা যায়। বর্তমান সময়ে এজাতীয় সহিংসতার জন্য জামায়াত, শিবির এবং বিএনপির নেতা কর্মীদেরকে দায়ী করা হচ্ছে। কিন্তু আজ পর্যন্ত জামায়াত, শিবির এবং বিএনপির কাউকেই হাতে নাতে ধরতে পারেনি পুলিশ। বরং যাদেরকে হাতে নাতে ধরতে পেরেছে তাদের বেশীর ভাগই সরকার দলের কর্মী। ক্ষমতায় যেতে বা খাকতে সাধারণ মানুষের উপর এ জাতীয় সহিংসতা আমাদের কারই কাম্য না। সরকারের উচিত তার দেশের জনগণের জান মালের নিরাপত্তা বিধান করা। সরকার দলীয় নেতা কর্মীরা জনগনের জানমালের নিরাপত্তায় সবসময়ই জনগনের পাশে থাকবে, এটাই সকলে আশা করে। কিন্তু আমরা এ কি দেখছি সহিংসতা কিংবা সন্ত্রাসে সরকার দলীয় নেতা কর্মীদের এরকম প্রত্যক্ষ অংশগ্রহন আমাদের ভাবিয়ে তোলে। যার বেশ কিছুু উদাহরন সাধারন মানুষের কাছে স্পষ্ট হয়ে গেছে। আর শুধু বিরোধী জোটের উপর দায় চাপানোর উদ্দেশ্যে জনগনকে প্রতিপক্ষ বানানো একদমই উচিত না।
বিষয়: রাজনীতি
১২০৯ বার পঠিত, ১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্দির ভাঙ্গচুড়ের সময় ছাত্রলীগ কর্মী আটক। -- কাউকে আটক করতে না পারলে, ভাঙ্গচুড়ের জন্য জামায়ত শিবিরকেই দায়ি করা হত!!!!
ইভটেজিং ধর্ষনের এর দায়ে ছাত্রলীগ কর্মী আটক।
---- কাউকে আটক করতে না পারলে, ইভটিজিং, ধর্ষণের জন্যও জামায়ত শিবিরকেই দায়ি করা হত!!!!
আজকে যারা পুলিশের দোসর ঠিক ৭১ এও তারাই পাকবাহিনীর দোসর ছিল যেমন মখা আলমগির তখন ডিসি ছিল, এবং একই অপকর্ম করে বেড়িয়েছে যেমনটা স্বারাষ্ট্র মন্ত্রীর নেতৃত্বে আওয়ামিলীগ আজও নিজদেশের জনগনের বাড়ি ঘর লুটপাট করছে, নারীদের ইজ্জত লুটছে, আগুন দিচ্ছে এবং বুল্ডজার দিয়ে গুড়িয়ে দিচ্ছে।
রাজাকারের লিস্ট দেখে দেখে গ্রেফতার করে বিচারের সম্মুখিন করা হলে এখনও তার প্রমাণ মিলবে।
ভারতের রাহুগ্রাস থেকে বাংলাদেশকে স্বাধীন রাখার জন্য জামায়ত তখনও স্বাধীনতার পক্ষে ছিল আর এখনও স্বাধীনতা এবং জনগণের নিরাপত্তার পক্ষেই আছে।
দেশের রাস্তায় রাস্তায় বিদেশীদের দিয়ে টহল দেয়া হচ্ছে আর স্টেডিয়ামে জাতীয় পতাকা তৈরীর রেকর্ড করা হচ্ছে।
এর নাম দেশ প্রেম বা স্বাধীনতা নয় বরং এর নাম দেশ দ্রহীতার উপর দেশ প্রেমের প্রলেপ। যেমনটা মৃত্যু প্রায় এইড রোগীর মুখে নায়ক সাজানোর মেক'আপ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন