মদীনার ফজিলত(সহিহ বুখারী থেকে)
লিখেছেন লিখেছেন মদীনার আলো ১৬ মার্চ, ২০১৪, ০৪:০৪:৪৫ বিকাল
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ৯১
আবূ’ন নু’মান (র)... আনাস ইবন মালিক (রা) থেকে বর্নিত যে নবী করীম (সাঃ)বলেছেনঃ মদীনা এখান থেকে ওখান পর্যন্ত হারম (রুপে গন্য)। সুতরাং তাঁর গাছ কাঁটা যাবে না এবং কুরআন –সুন্নাহর খেলাফ কোন কাজ মদীনায় করা যাবে না। কেই যদি কুরান-সুন্নাহর খেলাফ কোন কাজ করে তাহলে তাঁর প্রতি আল্লাহর লা’নত এবং ফিরিশতাদের ও সকল মানুষের ।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ৯৫
‘আব্দুল্লাহ ইবন ইউসুফ (র)... আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ)বলেনঃ আমি এমন এক জনপদে হিজরত করার জন্য আদিষ্ট হয়েছি, যে জনপদ অন্য সকল জনপদের উপর জয়ী হবে। লোকেরা তাঁকে ইয়াসরিব বলে থাকে। এ হল মদীনা। তা অবাঞ্ছিত লোকদেরকে এমনভাবে বহিষ্কার করে দেয়, যেমনভাবে কামারের অগ্নিচুলা লোহার মরিচা দূর করে দেয় ।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ৯৭
‘আব্দুল্লাহ ইবন ইউসুফ (র)... আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলতেন, আমি যদি মদীনাতে কোন হরিণকে বেড়াতে দেখি তাহলে তাঁকে আমি তাড়াবো না। কেননা রাসুলুল্লাহ (সাঃ)বলেছেনঃ মদীনার কংকরময় দুই এলাকার মধ্যবর্তী এলাকা হল হারম বা সম্মানিত স্থান।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ৯৮
আবুল ইয়ামান (র) ... আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্নত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)থেজে বলতে শুনেছি, তোমরা উত্তম অবস্থায় মদীনাকে রেখে যাবে । আর তখন জীবিকা অন্বেষনে বিচরণকারী অর্থাৎ পশু-পাখি এসে মদীনাকে আচ্ছন্ন করে নেবে। সবশেষে যাদের মদীনাতে একত্রিত করা হবে তাঁরা হল মুযায়না গোত্রের দু’যন রাখাল। তাঁরা তাঁদের বক্রীগূলোকে হাক-ডাক দিয়ে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যেই মদীনাতে আসবে। এসে দেখবে মদীনা বন্য পশুতে ছেয়ে গেছে। এরপর তাঁরা সানিয়্যাতুল-বিদা নামক স্থানে পৌঁছতেই মুখ থুবড়ে পড়ে যাবে।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ৯৯
‘আব্দুল্লাহ ইবন ইউসুফ (র)...সুফিয়ান ইবন আবূ যুহায়রা (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সাঃ)কে বলতে শুনেছিঃ ইয়ামান বিজিত হবে, তখন একদল লোক নিজেদের সওয়ারী হাঁকিয়ে এসে স্বীয় পরিবার-পরিজন এবং অনুগত লোকদের উঠিয়ে নিয়ে যাবে। অথচ মদীনাই তাঁদের জন্য উত্তম ছিল, যদি তাঁরা বুঝত। সিরিয়া বিজিত হবে, তখন একদল লোক নিজেদের সওয়ারী হাঁকিয়ে এসে স্বীয় পরিবার-পরিজন এবং অনুগত লোকদের উঠিয়ে নিয়ে যাবে; অথচ মদীনাই ছিল তাঁদের জন্য কল্যাণকর, যদি তাঁরা জানত । এরপর ইরাক বিজিত হবে তখন, তখন একদল লোক নিজেদের সওয়ারী হাঁকিয়ে এসে স্বীয় পরিবার-পরিজন এবং অনুগত লোকদের উঠিয়ে নিয়ে যাবে; অথচ মদীনাই ছিল তাঁদের জন্য কল্যাণকর, যদি তাঁরা জানত ।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১০০
ইবরাহীম ইবন মুনযির (র)... আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত যে, রাসুলুল্লাহ (সাঃ)বলেছেনঃ ঈমান মদীনাতে ফিরে আসবে যেমন সাপ তার গর্তে ফিরে আসে।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১০১
হুসাইন ইবন হুরায়স (র)...সা’দ (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আমি নবী করীম (সাঃ)কে বলতে শুনেছিঃ যে কেউ মদীনাবাসীর সাথে ষড়যন্ত্র বা প্রতারনা করবে, সে লবন যেভাবে পানিতে গলে যায়, সেভাবে গলে যাবে।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১০২
‘আলী ইবন আব্দুল্ললাহ (রা)... উসামানার কোন একটি টিলায় আরোহন করে বললেনঃ আমি যা দেখি তোমরা কি তা দেখতে পাচ্ছ ? তিনি বললেন বৃষ্টি বিন্দু পতিত হওয়ার স্থানসমূহের মত আমি তোমাদের গৃহসমূহের মাঝে ফিতনা স্থানসমূহ দেখতে পাচ্ছি। মা’মার ও সুলায়মান ইবন কাসীর (র) যুহরী (র) থেকে হাদীস বর্ননায় সুফিয়ানের অনুসরন করেছেন।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১০৩
‘আব্দুল ‘আযীয ইবন ‘আব্দল্লাহ (র)...আবূ বাকরা (রা) থেকে বর্নিত, নবী করীম (সাঃ)বলেছেন, মদীনাতে দাযযালের ত্রাস ও ভীতি প্রবেশ করতে পারবে না। ঐ সময় মদীনার সাতটি প্রবেশ পথ থাকবে। প্রত্যেক পথে দু’জন করে ফিরিশতা (মোতায়েন) থাকবে।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১০৪
‘আব্দুল ‘আযীয ইবন ‘আব্দুল্লাহ (র)... আবূ বাকরা (রা) থেকে বর্নিত, নবী করীম (সাঃ)বলেছেন, মদীনার প্রবেশ পথসমূহে ফিরিশতা প্রহরায় নিয়োজিত থাকবে। তাই প্লেগ এবং দাজ্জাল মদীনায় প্রবেশ কতে পারবে না ।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১০৫
ইবরাহীম ইবন মুনযীর (র)... আনাস ইবন মালিক (রা) থেকে বর্নিত, নবী করীম (সাঃ)বলেছেনঃ মক্কা ও মদীনা ব্যতীত এমন কোন শহর নেই যেখানে দাজ্জাল অনুপ্রবেশ করবে না । মক্কা এবং মদীনার প্রত্যেকটি প্রবেশ পথেই ফিরিশতা গন সারিবদ্ধ ভাবে পাহারায় নিয়জিত থাকেব। এরপর মদীনা তাঁর অধিবাসীদেরকে তিন বার কেপে উঠবে । এভাবেই আল্লাহ তা’আলা সমস্ত কাফির এবং মুনাফিকদেরকে বের করে দেবেন।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১০৬
ইয়াহইয়া ইবন বুকায়র (র)... আবু সা’ইদ খুদরী (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ)আমাদের সামনে দাজ্জাল সম্পর্কে এক দীর্ঘ হাদীস বর্ননা করেছেন। বর্নিত কথা সমূহের মাঝে তিনি এ কথাও বলেছিলেন যে, মদীনায় প্রবেশ পথে অনুপ্রবেশ অরা দাজ্জালের জন্য হারাম করে দেয়া হয়েছে। তাই সে মদীনার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে মদীনার নিকতবর্তী কোন একটি লোনা জমিতে অবতরন করবে। তখন তাঁর নিকট এক ব্যক্তি যাবে যে উত্তম ব্যক্তি হবে বা উত্তম মানুষের একজন হবে এবং সে বলবে, আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, তুমিই হলে সে দাজ্জাল যার সম্পর্কে রাসূল(সাঃ)আমাদের অবহিত করেছেন। দাজ্জাল বলবে, আমি যদি তাঁকে হত্যা করে পুনরায় জীবিত করি তাহলেও কি তোমরা আমার ব্যাপারে সন্দেহ করবে? তাঁরা বলবে, না। এরপর দাজ্জাল লোকটিকে হত্যা করে পুনরায় জীবিত করবে। জীবিত হয়েই লোকটি বলবে আল্লাহ্র শপথ! আজকের চেয়ে অধিক প্রত্যয় আমার আর কখনো ছিলনা। তারপর দাজ্জাল বলবে , আমি লোকটিকে হত্যা করে ফেলব। কিন্তু সে লোকটিকে আর হত্যা করতে সক্ষম হবে না।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১০৭
‘আমর ইবন ‘আব্বাস (র)... জাবির (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, একজন বেদুঈন নবী (সাঃ)এর কাছে এসে ইসলামের উপর বায়’আত গ্রহন করলো। পরদিন সে জ্বরাক্রান্ত অবস্থায় নবী করীম (সাঃ)এর কাছে এসে বলল , আমার (বাইয়’আত) ফিরিয়ে নিন। নবী করীম (সাঃ)তা প্রত্যাখান করলেন। এভাবে তিনবার হল। তারপর বললেনঃ মদীনা কামারের হাফরের মত, যা তাঁর আবর্জনা ও মরিচাকে দূরীভুত করে এবং খাঁটি ও নির্ভেজালকে পরিচ্ছন্ন করে।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১০৮
সুলায়মান ইবন হারব (র)... যায়দ ইবন সাবিত (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, নবী করীম (সঃ) এর সঙ্গে উহুদ যুদ্ধে যাতেয়া অরে তাঁর কতিপয় সাথী ফিরে আসলে একদল লোক বলতে লাগল, আমরা তাদেরকে হত্যা করব, আর অন্য দলটি বলতে লাগল, আনা, আমরা তাদেরকে হত্যা অরব না। এ সময়ই (তোমাদের কি হল, তোমরা মুনাফিকদের সম্পর্কে দু’দল হয়ে পড়েছ?) আয়াতটি নাযিল হয়। এরপর নবী করীম (সাঃ)বললেনঃ মদীনা লোকদেরকে বহিষ্কার করে দেয়, যেমনভাবে আগুন লোহার মরিচাকে দূর করে দেয়।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১০৯
‘আব্দুল্লাহ ইবন মুহাম্মদ (র)...আনাস (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, নবী করীম (সাঃ)বলেছেনঃ হে আল্লাহ ! মক্কাতে তুমি যে বরকত দান করেছ, মদীনাতে এর দ্বিগুণ বরকত দাও। ‘উসমান ইবন ‘উমর (র) ইউনুস (র) থেকে হাদীসটি জাবীর (রা) র মতই বর্ননা করেছেন।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১১০
কুতায়বা (র)... আনাস (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, নবী করীম (সাঃ)সফর থেকে ফিরে আসার পথে যখন তিনি মদীনার প্রাচীর গুলোর দিকে তাকাতেন, তখন তিনি তাঁর উটকে দ্রুত চালাতেন আর তিনি অন্য কোন জন্তুর উপর থাকলে তাকেও দ্রুত চালিত করতেন, মদীনার ভালবাসার কারনে।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১১১
ইবন সালাম (র)... আনাস (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, বনূ সালিমা গোত্রের লোকেরা মসজিদের নববীর নিকটে চলে যাওয়ার সংকল্প করল। নবী করীম (সাঃ)মদীনাকে জনশূন্য করা অপছন্দ করলেন, তাই তিনি বললেন হে বনূ সালিমা! মসজিদে নববীর দিকে তোমাদের হাটার সওয়াব কি তোমরা হিসাব কর না? এরপর তাঁরা সেখানেই রয়ে গেল ।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১১২
মুসাদ্দাদ (র)... আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্নিত, নবী করীম (সাঃ)বলেছেনঃ আমার ঘর ও মম্বরের মধ্যবর্তী স্থানটি হল জান্নাতের বাগানের একটি বাগান, আর আমার মিম্বরটি হল আমা হাউযের উপর অবস্থিত।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১১৩
‘উবায়দ ইবন ইসমাইল (র)...’আয়িশা (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সাঃ)মদীনায় শুভাগ্মন করলে আবূ বকর ও বিলাল (রা) জ্বরাক্রান্ত হয়ে পড়লেন। আবূ বাকর (রা) জ্বরাক্রান্ত হয়ে পড়লে তিনি এ কবিতা অংশটি আবৃত্তি করতেনঃ
‘’প্রত্যেক ব্যক্তিই তাঁর পরিবার ও স্বজনদের মাঝে দিন কাটাচ্ছেন, অথচ মৃত্যু তাঁর জূতার ফিতা চেয়েও অধিক নিকটবর্তী।
আর বিলাল (রা) জ্বর উপশম হলে উচ্চস্বরে এ কবিতা অংশ আবৃত্তি করতেনঃ
‘’হায় , আমি যদি মক্কার প্রান্তরে একটি রাত কাটাতে পারতাম এমনভাবে যে, আমার চারদিকে থাকবে ইযখির এবং জালীল নামক ঘাস।
মাজান্না নামক ঝর্নার পানি কোন দিন পান করার সুযোগ পাব কি? শামা এবং তাফীল পাহাড় আবার প্রকাশিত হবে কি ?
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)বলেনঃ হে আল্লাহ্! তুমি শায়বা ইবন রাবী’আ, ‘উতবা ইবন রাবী’আ এবং উমায়্যা ইবন খালফের প্রতি লা’নত বর্ষন কর; যেমনি ভাবে তাঁরা আমাদেরকে আমাদের মাতৃভূমি থেকে বের করে মহামারির দেশে ঠেলে দিয়েছে। এরপর রাসুলুল্লাহ (সাঃ)দু’আ করলেনঃ হে আল্লাহ ! মদীনাকে আমাদের নিকট প্রিয় বানিয়ে দাও যেমন মক্কা আমাদের নিকট প্রিয় বা এর চেয়ে বেশী। হে আল্লাহ! আমাদের সা’ ও মুদে বরকত দান কর এবং মদীনাকে আমাদের জন্য স্বাস্থ্যকর বানিয়ে দাও। স্থানান্তরিত করে দাও জুহফাতে এর জ্বরের প্রকোপ বা মহামারীকে। ‘আয়িশা (র) বলেন, আমরা যখন মদীনা এসেছিলাম তখন তা ছিল আল্লাহর যমীনে সর্বাপেক্ষা অধিক মহামারীর স্থান। তিনি আরো বলেন, সে সময় মদীনায় বুথান নামক একটি ঝর্না ছিল যার থেকে বিকৃত ও বর্ন স্বাদের পানি প্রবাহিত হত।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৩ :: অধ্যায় ৩০ :: হাদিস ১১৪
ইয়াহইয়া ইবন বুকায়র (রা) ... ‘উমর (রা) থেকে বর্নিত, তিনি এ বলে দু’আ করতেন, হে আল্লাহ! আমাকে তোমার পথে শাহাদাত বরন করার সুযোগ দান কর এবং আমার মৃত্যু তোমার রাসূলের শহরে দাও । ইবন যুরায়’ই (র)... হাফসা বিনত, উমর (রা) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আমি ‘উমর (রা)-কে অনুরুপ বর্ননা করতে শুনেছি। হিশাম (র) বলেন, যায়দ তাঁর পিতার সূত্রে হাফসা (রা) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, আমি ‘উমর (রা)-কে বলতে শুনেছি। আবূ ‘আব্দুল্লাহ (র) বলেন, ‘’রাওহ তাঁর মায়ের সূত্রে এরুপ বলেছেন।‘’
বিষয়: বিবিধ
১২৫৯ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন