শোন! - ২

লিখেছেন লিখেছেন রেহনুমা বিনত আনিস ১৭ অক্টোবর, ২০১৪, ১০:৫০:০২ রাত

অ্যামেরিকার সাবেক ফার্স্ট লেডী এবং সেক্রেটারী অফ স্টেট হিলারী ক্লিন্টন তাঁর ‘লিভিং হিস্ট্রি’ বইয়ে নিজের শিক্ষাজীবন প্রসঙ্গে লিখেছেন, তিনি প্রচন্ড অহং বোধ করেন যে তিনি ওয়েলেসলি কলেজ এর ছাত্রী ছিলেন। ওয়েলেসলি কলেজকে একসময় অ্যামেরিকার শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠগুলোর একটি গণ্য করা হত। তিনি লিখেছেন, এই কলেজের বিদ্যার্থীদের মূল বৈশিষ্ট্য ছিলো লেখাপড়ার প্রতি তাদের ফোকাস। যেহেতু কলেজের শিক্ষক, কর্মচারী থেকে বিদ্যার্থী সবাই ছিল নারী, তাঁরা চুল আঁচড়ানো, জামাকাপড় নিয়ে আদিখ্যেতা, সাজগোজ এসব বাজে কাজে সময় নষ্ট করতেননা। ফলে গড়ে উঠেছিলো জ্ঞানার্জনের জন্য অনুকুল একটি পরিবেশ, যেখানে জ্ঞানানুসন্ধিৎসাই ছিলো মুখ্য এবং আর সবকিছুই ছিলো গৌণ। ঐ চ্যাপ্টারের শেষের দিকে তিনি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেন, কলেজটি হয়ত অচিরেই ছেলেদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে, ফলে তিনি আশংকা করেন কলেজটি তার পূর্বের মান হারাবে। কারণ, যেখানেই ছেলেরা থাকবে সেখানে মেয়েরা নিজেদের তাদের সামনে তুলে ধরার ব্যাপারে বিব্রত থাকবে, পোশাক আশাক মেকাপ এবং গল্প গুজবে সময় নষ্ট করবে প্রচুর, ফোকাস সরে যাবে লেখাপড়া থেকে অন্যদিকে, ফলে নারীশিক্ষার নিরাপদ এবং প্রগতিশীল কেন্দ্রটি আশানুরূপ মান বজায় রাখতে পারবেনা। আর যা কিছুই হোক, প্রচন্ড ব্যাক্তিত্বসম্পন্না, শিক্ষিতা, যোগ্যতার আধার এবং ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের স্ত্রী হিলারীকে নিশ্চয়ই আমার পশ্চাদপদতার দায়ে দায়ী করতে পারিনা। তিনি কেবল একটি ফ্যাক্ট তুলে ধরেছেন যা সকল প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

এই প্রসঙ্গে মনে পড়ল কৈশোরে দেখা একটি ফটোর কথা। সম্ভবত ১৯৮৮ সালের কথা। গালফ নিউজ পত্রিকায় একটি ছবি দেখে হতবাক হয়ে যাই- এক দঙ্গল মেয়ে রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে, বসে, কপাল চাপড়ে চিৎকার করে কাঁদছে। ঘটনা কি? বিবরণে লেখা, অ্যামেরিকার একটি মহিলা ইউনিভার্সিটির ছাত্রীদের ছবি এটি, সরকার বিশ্ববিদ্যালয়টিকে ছেলেদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার কথা বিবেচনা করছে, আর এই হোল সেই খবরের রিঅ্যাকশন! এর বেশ কয়েকবছর পর আমার এক অ্যামেরিকান বান্ধবী জানান, তিনি হাইস্কুলে থাকতে স্কুলে যেতে ভয় পেতেন, কারণ ছেলেরা হাঁটতে চলতে ইচ্ছা করে মেয়েদের সাথে ধাক্কা খেত, স্পর্শের স্বাদ আস্বাদন করার জন্য। ধর্মীয় গ্রুপগুলো যখন স্টাডি ট্যূরে যেত সেখান থেকেই মেয়েরা প্রেগন্যান্ট হয়ে ঘরে ফিরত, আর সেকুলারদের তো কথাই নেই! আরেক অ্যামেরিকান বান্ধবী জানান ইসলাম গ্রহণ করার আগে একবার চাকরীর ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে তিনি মালিক কর্তৃক আক্রান্ত হতে হতে বুদ্ধির জোরে বেঁচে যান।

এই সব ঘটনা সেই সত্যই নির্দেশ করে যা আল্লাহ আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন সেই হাজার বছর আগেঃ

পবিত্র তিনি যিনি ভূমি থেকে উৎপন্ন উদ্ভিদকে, তাদেরকে (মানুষকে) এবং যা তারা জানে না, তার প্রত্যেককে জোড়ায় জোড়ায় সৃষ্টি করেছেন। (সূরা ইয়াসীনঃ আয়াত ৩৬)

প্রতিটি মানুষ জন্মের পর থেকেই এক অবোধ্য আকর্ষনে তার জোড়ার অনুসন্ধান করতে শুরু করে। ফলে তিন বছর বয়সী মেয়েটি রান্নাবাটি আর পুতুল খেলায় মগ্ন থাকে, ছয় বছরের ছেলেটি বিয়ে করার জন্য উতলা হয়। কিন্তু এই নিষ্পাপ আকর্ষন যেন নিষ্পাপ থাকে সেজন্যই আল্লাহ বলছেনঃ

তিনি তোমাদের জন্যে তোমাদের মধ্য থেকে তোমাদের সঙ্গিনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তিতে পাও এবং তিনি তোমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রীতি ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় এতে চিন্তাশীল লোকদের জন্যে নিদর্শনাবলী রয়েছে। (সূরা রূমঃ আয়াত ২১)



কিন্তু আমরা চিন্তা করিনা। তাই আমরা বিয়েকে কঠিন করে পাপকে সহজ করে দেই। অল্প বয়সী একটি ছেলে বা একটি মেয়েকে বাবামা বিয়ে দিতে গেলে তোলপাড় সৃষ্টি হয়ে যায়, অথচ তারা বিবাহবহির্ভূতভাবে একই কাজ করলে ক্লিনিকগুলোর লাভ হয়, পত্রিকার কাটতি বাড়ে, দেশ উন্নত হয়! ক্যানাডার সরকার এর সমাধান করেছেন এভাবে, কোন ছেলে বা মেয়ে বাবামায়ের সম্মতিসাপেক্ষে ১৬ বছর বয়সে বিয়ে করতে পারবে। ফলে বিয়েবাড়ীতে গিয়ে দেখি ক্লাস নাইন পড়ুয়া বাংলাদেশী ছেলেটি বাবামায়ের সাথে বৌ নিয়ে বেড়াতে এসেছে, কোন লুকোচুরি নেই, কোন অগ্রহনযোগ্যতার ব্যাপার নেই, সব স্পষ্ট। আর বাংলাদেশে দেখি ইউনিভার্সিটির থার্ড ইয়ারে পড়ুয়া মেয়েটি বয়ফ্রেন্ডের হাত ধরে রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করতে গিয়ে আমাদের দেখে ভূত দেখার মত চমকে উঠে, ‘ম্যাডাম!’ ডাক ছেড়ে পালিয়ে যায়! শুধু ভাবুন, এটি যদি আপনার মেয়ে বা বোন হত, আপনি কি প্রথম উদাহরণটিকে বাস্তবায়ন করাটা পছন্দ করতেন, নাকি দ্বিতীয়টিকেই আদর্শ মনে করতেন?

মেয়েরা সৃষ্টিগতভাবে সংসার গড়তে চায়, নিজেকে অন্যের জন্য উজার করে দিয়ে পরিপূর্ণতা পেতে চায়। এটিই নারীর নিজেকে পুরুষের সামনে আকর্ষনীয়া হিসেবে তুলে ধরার দুর্বার আকাঙ্খার উৎস। যে নারী বুদ্ধিমতি সে জানে শারীরিক আকর্ষন ক্ষণস্থায়ী; জীবনের বন্ধুর পথে সুনির্দিষ্ট একটি লক্ষ্যের দিকে পরস্পরের হাতে ধরে চলতে গিয়ে গড়ে ওঠা পারস্পরিক নির্ভরশীলতা, সহযোগিতা এবং বন্ধুত্বের নামই প্রেম; সুতরাং এটি বিয়ের আগে সম্ভব নয়। কিন্তু যারা বোকা, তারা মনে করে একটি সুন্দর চেহারা দেখে মনের ভেতর জেগে ওঠা ক্ষুধাই বুঝি প্রেম। এই অনুভূতি যদিওবা কোন সম্পর্ককে টেনে বিয়ে পর্যন্ত নিয়ে যেতে সক্ষম হয়, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাস্তবতার ঝাপ্টায় তা নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। কোন কোন বোকা বুদ্ধিমান হতে শেখে, ফলে সংসার টিকে যায়; কোন কোন বোকা নিরুপায় হয়ে রয়ে যায়। কিন্তু অধিকাংশ বোকা সংসারী হবার স্বপ্ন নিয়ে এই প্রেমের পিছু ছুটতে গিয়ে নিজেকে বিপদাপন্ন করে। কেউ কেউ ধোঁকা খায়, কেউ ঘুরে ফিরতে থাকে একজন থেকে আরেকজনের কাছে, কেউ সর্বস্ব হারায়, আর কেউ বা ধাঁধায় পড়ে নিজেকে পণ্য বানায় কিছু কামুক লোকের বাসনার জন্য।

আমরা যতই সভ্যতার কথা বলি না কেন, কিছু কিছু মানুষ কেবল প্রানীজ পর্যায়ে বাঁচে, এর বাইরে তাদের জীবনে কোন লক্ষ্য উদ্দেশ্য থাকেনা। আবার সমাজে যেহেতু কিছু সামাজিক নিয়ম নীতি শৃংখলা থাকে সেহেতু তারা খুব সহজেই এই প্রানীজ চাহিদা পূরণ করতে পারেনা। ফলে তারা একটি দুর্দান্ত ফাঁদ পেতে বসেছে যাতে মহিলারা নিজের অজান্তেই এদের চাহিদার খোরাকে পরিণত হয়। এরই নাম ফ্যাশন। কোথাকার কোন নারীলিপ্সু মানসিক রোগী নিজের লিপ্সা চরিতার্থ করা উদ্দেশ্যে পোশাকের নামে উলঙ্গ থাকার ব্যাবস্থা করে আর আমাদের মা বোন ভাবীরা তার হাতে নিজেদের জীবনের লাগাম ছেড়ে দেয়! হে আমার বোনেরা, নিজেকে একবার প্রশ্ন কর, তুমি তো শুধু একজনকে নিয়েই সুখী হতে চাও, তবে কেন এক অপরিচিত ব্যাক্তি- যারা দাদার সাথেও কোনদিন তোমার দাদার দেখা হয়নি- সে তোমাকে ঠিক করে দেবে তোমার শরীরের ওজন কত হবে, মাপ কোথায় কেমন হতে হবে, দাঁত নখ ঠোঁটের রং কেমন হবে, কিভাবে তুমি জনসমক্ষে নিজেকে আরো মোহনীয় করে তুলে ধরবে? তুমি কি ভুলে গেছ পোশাকের উদ্দেশ্য নিজের শরীরকে নিজের সম্পদ হিসেবে ডিক্লেয়ার করা; ‘প্রাইভেট প্রপার্টি, অনুপ্রবেশকারীকে গুলি করা হবে’ সাইন লাগানো; নিজেকে কেবল তার সামনেই তুলে ধরার অধিকার যে কেবল তোমার রূপের সাথী হবেনা, সেদিনও তোমার হাত ধরে রাখবে যেদিন তোমার চুল দাঁত পড়ে যাবে, চামড়া কুঁচকে যাবে? তুমি কি বোঝোনা, এই চামড়া চিরকাল এমন সতেজ থাকবেনা, এই চুল তো প্রতিদিনই ঝরে পড়ে, জীবনে দাঁত ফেলেছ ক’খানা মনে আছে কি? কিন্তু তোমার বুদ্ধি, তোমার মেধা, তোমার যোগ্যতা তোমার বয়সের সাথে বাড়বে কেবল। তাকেই মূল্যায়ন কর যে তোমাকে মূল্যায়ন করবে, যে তোমাকে একখন্ড মাংসপিণ্ড ছাড়া কিছুই মনে করেনা তাকে নয়।

সমাজে অনেক সুন্দর মনের মানুষ আছে, কিন্তু তারাও এর অংশ যাদের জীবনের লক্ষ্য একটি পশুর চেয়ে উচ্চতর কিছু নয়। তুমি কেন নিজেকে পশুখাদ্য বানাতে চাও? হে আমার ভাইয়েরা, তোমরা তোমাদের চাহিদাকে আখিরাতমুখী কর, একটি সংসার গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে বিয়ে কর যার লক্ষ্য হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং নিজের চরিত্র সংরক্ষণ; বাকীটা আপনিতেই হবে, আর যদি না’ই হয় ধরে নাও তা আখিরাতে জমা রইল, কিন্তু এই পৃথিবীতে তুমি আর কিছু পাও বা না পাও, এমন একজন সঙ্গিনী অবশ্যই পাবে যে সুখে দুঃখে তোমার পাশে থাকবে। হে আমার বোনেরা, তোমরা নিজেদের সঙ্গীর জন্য অপেক্ষা কর, আর কারো মিষ্টি কথায় ভুলোনা, নিজের সৌন্দর্য তার জন্য সংরক্ষণ কর যে দুনিয়া এবং আখিরাতে তোমার সঙ্গী হবে, আর কারো তোমাকে সুন্দর লাগা জরুরী নয়। হে আমাদের সমাজের নীতিনির্ধারকগণ, একটু বুদ্ধি খরচ করুন। বিয়ের বয়স ঠিক না করে বিয়েটা কে দিচ্ছে, কেন দিচ্ছে সেটা নির্ধারন করুন। এখনও সময় আছে নিজেদের রক্ষা করার একটি গড্ডালিকা প্রবাহ থেকে যার শেষফল ধ্বংস। কিন্তু আমরা এখনও চোখ বন্ধ করে ভেসে চললে হয়ত আর হাতে সময় থাকবেনা নিজেদের সেই অগ্নিকুন্ড থেকে রক্ষা করার।

বিষয়: বিবিধ

২৪৪৩ বার পঠিত, ৫০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

275400
১৭ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:০০
মারুফ_রুসাফি লিখেছেন : মাশা আল্লাহ। খুব সুন্দর লিখেছেন।
১৭ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:১৩
219341
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : কিছু শিখলেন কি'না সেটা বলেন :Thinking
০৬ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৩
225343
মারুফ_রুসাফি লিখেছেন : অবশ্যই কিছু শিখেছি।
০৭ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:৩১
225481
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ! তাহলে আমার লেখা সার্থক হয়েছে Angel
275401
১৭ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:০৫
চেয়ারম্যান লিখেছেন : এক্সিলেন্ট।
কিন্তু প্রগতির নামে কে শোনে কার কথা ?
১৭ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:১৫
219342
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : প্রগতির নামেই তো দুর্গতির দিকে ধাবিত হচ্ছি আমরা। কি করা যায় বলুন তো চেয়ারম্যান সাহেব? :Thinking :Thinking
275411
১৭ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:১৮
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : সচেতন মুলক পোস্ট ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ
১৭ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:৩৬
219350
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ Happy
অন্যদেরও সচেতন করুন, যাজ্জাকাল্লাহ Angel
275430
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:০৮
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

দেশের অবস্থা দেখে তো মনে হচ্ছে-
বাল্যবিবাহ আন্দোলন শুরু করার
এখনই উপযুক্ত সময়

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, জাযািল্লাহ
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:৪০
219364
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ Happy
আজকের খবরগুলো দেখেছেন? তাতে কি আমার কথার যৌক্তিকতা প্রমাণ হয়না? :Thinking :Thinking
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০১:০৬
219370
আবু সাইফ লিখেছেন : জ্বী দেখেছি-

আপনার কথায় যৌক্তিকতার প্রশ্ন তুলতে পারে-
এত্ত বড় বুকের পাটা কার?? Rolling Eyes

তার নামটা বলুন তো!! Tongue


আমার মন্তব্যটি আপনার এ আহ্বানের প্রেক্ষিতে-
হে আমাদের সমাজের নীতিনির্ধারকগণ, একটু বুদ্ধি খরচ করুন। বিয়ের বয়স ঠিক না করে বিয়েটা কে দিচ্ছে, কেন দিচ্ছে সেটা নির্ধারন করুন। এখনও সময় আছে নিজেদের রক্ষা করার একটি গড্ডালিকা প্রবাহ থেকে যার শেষফল ধ্বংস। কিন্তু আমরা এখনও চোখ বন্ধ করে ভেসে চললে হয়ত আর হাতে সময় থাকবেনা নিজেদের সেই অগ্নিকুন্ড থেকে রক্ষা করার।
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০১:৫২
219380
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনার কথায় যৌক্তিকতার প্রশ্ন তুলতে পারে- এত্ত বড় বুকের পাটা কার?? - আপনি কি আমাকে এত খারাপ মনে করেন? Crying Crying Crying
১৯ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:৪৯
219727
আবু সাইফ লিখেছেন :

হায় হায়, কী সব্বোনাশ.. At Wits' End
(আমার ভাষাগত দৈণ্যতা)

না, না, আপনাকে নয়- I Don't Want To See
আমি তো আমার কথা বলেছি -


এমন প্রশ্নকারীকে সহজে ছেড়ে দেবো ভেবেছেন??? Shame On You Time Out

১৯ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৭:৪৪
219794
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
275436
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:১৭
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : চমৎকার পোষ্টটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
সম্ভবত ঠাকুর অনুকূল চন্দ্রের লিখিত একটি কবিতা আছে
"ছেলে-মেয়ে এক যোগেতে করলে পড়াশোনা
পড়ার সাথে বাড়ে প্রায়ই কামের উপাসনা।"
দুর্ভাগ্য আমাদের। উন্নত দেশগুলিও যে বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত আমরা এখন সেই সহশিক্ষাকেই প্রচলিত করতে চাচ্ছি। আপনার বিশ্ববিদ্যালয়েও কিছুদিন আগে কিছু ছাত্রি এই আন্দোলন করেছিল যেন সহশিক্ষা চালু হয়! যদিও তার মহিলা ক্যাম্পাসটি যথেষ্ট সুসংগঠিত। সেই ভাবেই এখন আমাদের দেশ বিয়ের জন্য বৈধ বয়স সিমা কমানর বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরু হচ্ছে! এটার কারন অবৈধ প্রেমের মধ্যে যথেষ্ট খরচ আছে যা মোবাইল কোম্পানি ও পিজা হাট এর মত রেস্টুরেন্ট গুলির জন্য লাভজনক। এদেশে আবার শারিরিক ষিক্ষার নামে অস্টম শ্রেনিতেই এখন যেীন শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে! সব মিলিয়ে এখন আমাদের দেশের অবস্থা বিয়ে বেআইনি কিন্তু বিয়ে বহির্ভুত যে কোন কর্ম সহজ। অল্প বয়স এর অন্ধ আবেগ কে সঠিক পথে পরিচালনা করার বদলে দেওয়া হচ্ছে সেই আবেগে সুরসুড়ি।
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:৪২
219365
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : হুমম, তাহলে আমরা চুপ করে বসে থাকলে হবে কি করে? আমাদেরও আন্দোলন করতে হবে, তাইনা? :Thinking :Thinking
275451
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:৪৮
সন্ধাতারা লিখেছেন : Chalam apuji. Jajakallahu for your excellent post.
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০১:৫৪
219381
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়া আলাইকিস সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু Happy
এই বিষয়ে আপনার আশেপাশে সবার মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করতে সহযোগিতা করুন আপু। যাজ্জাকিল্লাহ Good Luck Good Luck
275458
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০১:১৯
সানওয়ার লিখেছেন : আমাদের সমাজে কেউ খারাপ হতে চাইলে হাজার জন আসে তাকে পথ দেখাতে আর ভাল কিছু করতে অথবা ভাল ভাবে চলতে চাইলে আসে হাজার রকমের বাধা। স্রোতের বিপরিতে চলতে গিয়ে অনেক সময়ই মনে হয় আসলেই আমি ঠিক করছি তো, না কি সবাই যেমন বলে আমি আমি আসলেই "বোকা"। কিন্তু যখন নামাযের জন্য যাই, অনেক গুল ভাল মানুষের সাথে দেখা হয় কথা হয়, অন্তর্জালের আবলতাবলের যুগে আপ্নাদের মত মানুষদের লেখা গুলো পড়ি তখন মনে হয় স্রোতের বিপরিতে আমি না, স্রোতটাই নিয়োম ভেঙে বিপরিত দিকে চলছে।
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০১:৫৬
219382
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : এজন্যই প্রয়োজন কুর'আনের সন্সপর্শে থাকা, সৎ সংসর্গ খুঁজে নেয়া Happy আমি এখনও শিখছি, কিন্তু আমাদেরই তো এগোতে হবে, নইলে সমাজটা পরিবর্তন হবে কি করে? Angel
আপনার মন্তব‍্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ Good Luck
275460
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০১:৩১
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম আপু! আপনার ছুটি কার্যতই ভালো কাটছে এ কারনে যে আমরা অসাধারন একটি লিখা পেলাম! Big Hug Rose Bee

আজকেই পড়লাম ঢাকাতে অস্বাভাবিক ভাবে অবৈধ গর্ভধারন-গর্ভপাতের পরিমান বেড়েছে! আমাদের সমাজের নীতি নির্ধারকগন কি এটাই চান ?

হিলারী ক্লিনটনের উদ্ধৃতিটি লিখার মানকে ওনেক শক্তিশালী করেছে তারচাইতেও মূল্যবান কোরানের আয়াতগুলোর যথোপযুক্ত সন্নিবেশন চমৎকার ভাবে মূল ভাব ফুটিয়ে তুলেছে!

শুকরিয়া আপুজ্বি! জাযাকিল্লাহু খাইর Good Luck Rose Love Struck Angel Day Dreaming
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০২:০১
219383
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : অনেকদিন ধরে লেখাটা ঝুলে ছিলো, শেষ করার সময় পাচ্ছিলাম না, আজ ছুটিটা কাজে লেগে গেল।
কেমন হয়েছে জানিনা আপু, কিন্তু বর্তমান অবস্থার প্রেক্ষাপটে এই জিনিসগুলো আমাদের চিন্তা করা উচিত মনে হোল, তাই সবাইকে জানালাম।
তুমি তো মহাবিশ্লেষকে পরিণত হচ্ছ! মাশাল্লাহ! তা তোমার নতুন লেখা কই? :Thinking :Thinking
১৯ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০২:৪৪
219746
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : Crying Tongue Don't Tell Anyone Don't Tell Anyone Don't Tell Anyone Praying
275485
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৫:৪১
ইবনে হাসেম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম আপু।যদিও অন্য কাজে ল্যাপিটি অন করেছিলাম, কিন্তু আপনার লিখা দেখে এড়ানো গেলনা। বিশেষতঃ যখন ছোট্ট ছোট্ট শব্দচয়নে দেয়া টাইটেল দিয়ে লিখাটাকে রহস্যময় করে তুলেন, তখন কি আর রহস্যের সন্ধানের জন্য দেরী করা সাজে? খুবই সময়োচিত এবং যুক্তিপূর্ণ এ লিখাটি আমাদের বর্তমান অনৈতিকতার প্লাবনে ভেসে যাওয়া সমাজের মানুষগুলোকে অসম্ভব শক্তিশালী চিন্তার খোরাক দেবে এবং সময় থাকতেই ধ্বংসের দিকে ধাবিত হওয়ার পাগলা ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরতে উৎসাহ ও উদ্দীপনা যোগাবে এই বিশ্বাস করছি।
মডু মামাদেরকে লিখাটি নির্বাচিত করার জোর দাবী জানাচ্ছি। নির্বাচিত না হলে ভাববো যে, মডুরা নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে আছেন।
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:০৫
219664
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : কাজ ফেলে আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় যোগদানের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই Happy
আপনি কি ভাবলেন তাতে মডু মামাদের কি? Tongue
১০
275494
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৬:৫৫
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : অ-ন্নে-ক ভালো লাগলো Good Luck Good Luck যাজাকিল্লাহু খাইর। Rose Good Luck Good Luck Rose
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:০৬
219666
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ভালো লাগলে সবাইকে এই ব্যাপ্রে সচেতন করতে নেমে পড়ুন! আপনাদের মত ইয়াং লোকজন শুধু ভাল লাগল বলে কেটে পড়লে হবে? Smug
১১
275502
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৮:২৮
মনসুর লিখেছেন : মাশাআল্লাহ, সুন্দর লিখেছেন। আলহামদুলিল্লাহ, জাজাকাল্লাহু খাইরান। শুভেচ্ছান্তে ধন্যবাদ।

"মেয়েরা সৃষ্টিগতভাবে সংসার গড়তে চায়, নিজেকে অন্যের জন্য উজার করে দিয়ে পরিপূর্ণতা পেতে চায়। এটিই নারীর নিজেকে পুরুষের সামনে আকর্ষনীয়া হিসেবে তুলে ধরার দুর্বার আকাঙ্খার উৎস।"

মহান আল্লাহ আমাদর সবাইকে হেদায়েত দিয়ে দুনিয়া ও আখেরাতে নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:০৭
219667
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমীন Praying
এবার আপনার আশেপাশের সবাইকে হেদায়েত করতে শুরু করুন Angel
১২
275515
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৮:৫১
দিশারি লিখেছেন : এক কথায় মন ভরে গেছে
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:০৮
219668
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ Happy
এবার আপনার মনের কথাগুলো আপনার আশেপাশে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন যে তারাও ভাবতে শুরু করেন। Angel
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৪০
219683
দিশারি লিখেছেন : তাই নি *-Happy
১৩
275520
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৯:০৩
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : স্কুল কলেজের কথা না হয় বাদ দিলাম, আলিয়া মাদরাসাগুলোতে বেশিরভাগই সহশিক্ষা, যার কারণে মাদ্রাসায় পড়েও ছাত্র ছাত্রীরা চরম নৈতিক অধঃপতনের দিকে ধাবিত হয়, নামে মাত্র হুজুর হয়। সুদুর আমেরিকায় খৃষ্টানরা বুঝতে পারে মেয়ে ছেলের সহপাঠ পড়ালেখার চাইতে সোউন্দর্য প্রদর্শনের দিকে মনোযোগি করে বেশি, আমরা বুঝিনা। তবে বুঝা উচিত আগুনের পাশে মোম গলবেই, তেতুল তত্ত্ব ফল্বেই।
ধন্যবাদ আপু অনেক সুন্দরভাবে লিখাটি উপস্থাপন করেছে। জাজাকাল্লাহু খাইর।
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:০৮
219669
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়া ইয়্যাক Happy
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
219856
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : এটা কোন কমেন্ট হল!!!! এমনটা আশা করিনি!
১৯ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৮:৫৪
220066
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : এর অর্থ আপনাকেও যাজ্জাকাল্লাহ খাইর। সরি, ভাবিনি আপনি বুঝতে পারবেন না Worried Worried
১৪
275567
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:১৬
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : তারা আমাদের চরিত্র নষ্ট করতে চায়..... স্বাভাবিকভাবে চাহিদা পুরনে ব্যর্থ হলে তখন অস্বাভাবিক পথ খুঁজবে আর এতে তাদের সুবিদা । তাইতো তারা বিয়েকে কঠিন করে পাপকে সহজ করে দেই। অল্প বয়সী একটি ছেলে বা একটি মেয়েকে বাবামা বিয়ে দিতে গেলে তোলপাড় সৃষ্টি হয়ে যায়, অথচ তারা বিবাহবহির্ভূতভাবে একই কাজ করলে ক্লিনিকগুলোর লাভ হয়, পত্রিকার কাটতি বাড়ে, দেশ উন্নত হয়!
১৫
275576
১৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : অনেকটা বিপণনের পদ্ধতির মতই; ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী পণ্য উৎপাদন। ছেলেরা যা চাচ্ছে, মেয়েরাও সে অনুযায়ীই নিজেদের কে প্রেজেন্ট করছে। রেডিমেড পণ্যের যুগে সম্পর্কগুলোও তাই রেডিমেড হয়ে গেছে।
দায়ী করব কাকে -মেয়েদের কে সমাজের কাছে, প্রেমিকের কাছে প্রোডাক্ট হিসাবে তুলে ধরা মিডিয়াকে? নিজের অবস্থান ভুলে প্রোডাক্ট হিসাবে ইউজড হওয়া মেয়েটিকে? নাকি মেয়েদের দিকে তাকিয়ে সাইজ মাপা ছেলেটিকে?
কাকে দায়ী করবেন আপনারা?
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:১২
219674
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : সবাই এখানে কিছু না কিছু দায়ী। বিদেশী সিনেমা দেখতে দেখতে আমাদের ধারণা এখন একজন ভিলেন এবং একজন ধোয়া তুলসীপাতা নায়কে এসে ঠেকেছে। কিন্তু কেউ পরিপূর্ণ ভাল বা পুরোপুরি খারাপ হয়না। তাহলে তো আমরা ফেরেস্তা বা শয়তান হয়ে যেতাম! আমাদের প্রয়োজন কে দায়ী তা নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে আমার মাঝে কি পংকিলতা আছে, আমি কিভাবে সেটা থেকে মুক্ত হতে পারি, অন্যদের কিভাবে তাদের নিজ নিজ সমস্যা থেকে মুক্ত হতে সহযোগিতা করতে পারি এসব নিয়ে ভাবা। তাহলে সমাজটা ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হতে শুরু করবে।
১৬
275666
১৮ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৫:২২
নিরব পড়ুয়া লিখেছেন : আপু আপনার এই ভাবনাগুলোকে সমাজের বৃহওর পরিসরে ছড়িয়ে দিতে পারলে কাংখিত ফল পাওয়া যেতে পারে। জাযা কাল্লাহু
১৮ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:১৩
219676
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমি আপনাদের মাঝে ছড়িয়ে দিলাম, এবার আপনাদের আশেপাশে ছড়িয়ে দেয়ার দায়িত্ব আপনাদের Happy ধন্যবাদ আপু Good Luck Good Luck Good Luck
১৭
275943
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : শোন! - ১ কোথায়? Chatterbox
১৯ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৮:৫৬
220067
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : এই যে, এখানেঃ
http://www.bdmonitor.net/blog/blogdetail/detail/3047/rehnuma/42232#.VEPQ2fldXfI
১৯ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩১
220098
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : যাজাকিল্লাহু খাইর।Good Luck
১৮
275951
১৯ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
দ্য স্লেভ লিখেছেন : এই লেখাটা আমার অত্যন্ত দারুন লাগল। আমাদের আতেলরা এটা বুঝবে না। তাদের মনিবরা বিষয় ঠিকই বুঝে...এরা সব বেকুব
১৯ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৮:৫৬
220068
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
আপনার কমেন্টটা আমার দারুণ লাগল Happy>-
১৯
276010
১৯ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:০৩
বিদ্যালো১ লিখেছেন : Assalamualaikum Warahmatullah

onekdin por apnar likha porchi. jotha riti valo laglo o kichu bepare chintar khorak dilo. Asholei amra nijeder valo bujina. :(
১৯ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৮:৫৮
220070
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : যারা বুঝি তাদের দায়িত্ব যারা বুঝেনা তাদের বুঝাতে শুরু করা, নইলে না বুঝাদের দল আমাদের সন্তানদেরও অবুঝ বানিয়ে ফেলবে Happy
২০
276846
২১ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৭
ক্ষনিকের যাত্রী লিখেছেন : অসাধারণ! অনেক অনেক ভালো লাগলো আপু। জাযাকিল্লাহু খাইরান। Good Luck Good Luck Happy Happy
২১ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৮:২৫
220830
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ! Happy
এই কথাগুলো আপনার আশেপাশের সবার মাঝে ছড়িয়ে দিন, তাদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করুন Happy যাজ্জাকাল্লাহ Angel

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File