হে রাহমানের বান্দারা!

লিখেছেন লিখেছেন রেহনুমা বিনত আনিস ০৫ অক্টোবর, ২০১৪, ০৭:৪২:৩১ সন্ধ্যা



শেষপর্যন্ত বুঝলাম, কেউ আমাকে কষ্ট দিলে তাকে ক্ষমা করে দেয়াই কষ্ট উপশমের শ্রেষ্ঠ ঔষধ! পাটিগণিতে গাধা আমি, তাই কমপ্লিকেটেড হিসাবটা আমার মোটা মাথায় ঢুকতে অনেক সময় লাগল। তবে এখন ব্যাপারটা জ্যামিতির মত সহজ লাগছে। আহ! কি আরাম!

অন্যায়ের হিসাব যোগ অংকে না কষে সরল রেখায় মিলিয়ে দিয়ে উপশম সন্ধান! ব্যাপারটা গোলমেলে লাগছে? সমস্যা নেই, আমারও লাগত। বুঝিয়ে দিচ্ছি। এখনই পানির মত সহজ হয়ে যাবে। সেকুলার পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে বিবেচনা করলে, কষ্টটা যতক্ষণ আমি মনে রাখব ততক্ষণ সেটা আমাকে পীড়া দিতে থাকবে, দাঁতব্যাথার মত। আর যে মূহূর্তে আমি মন থেকে ক্ষমা করে দেব সেটা এক নিমিষে আমার ব্রেন থেকে আউট হয়ে যাবে, প্যারাসিটামল দিয়ে মাথাব্যাথা নিরাময়ের মত।

আমার এক সহকর্মী কাম বান্ধবী ক্যারী গতকাল বলছিল, কেউ একজন - যার সাথে ওর বিগত প্রায় পঁচিশ বছরে কোন দেখাসাক্ষাত হয়নি - হঠাৎ ওকে ফোন করে বলল, ‘তুমি খুব খারাপ মানুষ!’

জিজ্ঞেস করলাম, ‘তুমি কি বললে?’

‘কিছুই না। কারণ সে ঠিক বলেছে’।

‘তারপর?’

‘তারপর সে ফোন রেখে দিলো’

অদ্ভুত ঘটনাটা নিয়ে খুব একচোট হাসলাম আমরা। তারপর বিশ্লেষণ করতে বসলাম। আমরা দু’জনই সাইকোলজিতে আগ্রহী, দু’জনই সাহিত্যের ছাত্রী, দু’জনই লেখালেখিতে অ্যামেচার – তাই দু’জনের চিন্তা করার ধাঁচ প্রায় এক। ছেলেটি যে সময়কার কথা বলছে তখন ক্যারী টিনেজার। টিনেজে মানুষ ভাবে কম, বলে বেশি। বলে পস্তায়, কিন্তু বিরাট ইগোর কারণে স্বীকার করতে পারেনা, মাফ চাওয়ার তো প্রশ্নই ওঠেনা, বরং যা সে মনে মনে স্বীকার করে সেটাই কেউ আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলে সে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে প্রমাণ করতে উঠেপড়ে লেগে যায় সেই সঠিক। সুতরাং, টিনেজ বয়সে অধিকাংশ মানুষ নিজেকেই বুঝতে পারেনা, অন্যকে বোঝা তো অনেক দূরের ব্যাপার। কিন্তু কুড়ি পার হয়েই মানুষের মাঝে পরিবর্তন আসতে শুরু করে। কারো দ্রুত, কারো অনেক ধীরে। যারা বাস্তবতার মুখোমুখি হয় তাদের শরীরের বেবি ফ্যাটের মতই চরিত্র থেকেও ঝরে পড়ে আলগা আহ্লাদ, ইগোর বাড়াবাড়ি, সর্বাবস্থায় নিজেকে সঠিক প্রমাণ করার মরিয়াপনা। যাদের বাস্তবতার সাথে দেখাসাক্ষাত হয় কম তারা অনেক সময় ম্যাচিউর হতে অনেক অনেক সময় নেয়, কারো কারো ক্ষেত্রে এই পরিবর্তন আদৌ আসেনা। ক্যারী জীবনের বাস্তবতা প্রত্যক্ষ করেছে খুব কাছে থেকে। তাই সে জানে কোন মানুষই ত্রুটিমুক্ত নয়। কেউ ইচ্ছা করে আঘাত দেয়, কেউ ভুলে, কেউ দক্ষ গোলরক্ষক হয়েও সব গোল বাঁচাতে পারেনা। ঘটনা যাই ঘটুক, নিজের দোষ স্বীকার করে নিলে কেউ ছোট হয়ে যায়না। সে এটাও জানে, পৃথিবীতে সবাই তাকে পছন্দ করবেনা, করতে হবে এমন কথা নেই, তাই বলে সেটা সবক্ষেত্রে তার ত্রুটি নির্দেশ করে তাও নয়। তাই সে এগুলোতে আহত হয়না বরং আহত ব্যাক্তিকে সান্তনা দেয়। মজার ব্যাপার যেটা সেটা হোল, ক্যারী বলল, ‘সচরাচর যখন কেউ নালিশ করে আমি তাকে কষ্ট দিয়েছি, আমি মনে করতে পারি বা অন্তত ধারণা করতে পারি কিসে সে কষ্ট পেয়ে থাকতে পারে। কিন্তু এবার আমি কিছুতেই মনে করতে পারছিনা কিভাবে আমি একে কষ্ট দিয়েছি, কারণ ছেলেটা কে সেটাই আমি মনে করতে পারছিনা!’

এখানেই ক্ষমার মাহাত্ব। ক্যারী কি জীবনে কোনদিন কারো কাছে কষ্ট পায়নি? কিন্তু সে সেগুলো ধরে বসে থাকেনি। তাই জীবন বদেলেছে, সে ম্যাচিউর হয়েছে, নিজেকে পরিবর্তন করেছে, আজ সে একজন বন্ধুবৎসল ভালো মানুষ। অপরদিকে সেই বন্ধু বেচারা পঁচিশ বছর যাবত এই বোঝা বয়ে বেড়ানোর পর এমন সময় তা উগড়ে দিলো যখন ক্যারী আর তার চেহারাও মনে করতে পারছেনা। যারা এমন বোঝা বয়ে বেড়ায় তারা কিন্তু শুধু একটা বোঝাই বহন করেনা, খুব সম্ভব এমন আরো অনেক বোঝা অনুক্ষণ তার হৃদয় কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে যা তার স্বাভাবিক জীবনকে ব্যাহত করছে, যেহেতু সে এগুলো ভুলতে পারছেনা। অথচ সে যদি ক্ষমাশীল হত, তাহলে তার জীবনটা সে মাথার ভেতর একই ভিডিও বার বার চালাতে থাকার পরিবর্তে অনেক বেশী অর্থপূর্ণ কাজে ব্যাবহার করতে পারত।

মানবিক পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে, মানুষকে কষ্ট দেয়ার স্বভাব মনের কালিমার বঃহিপ্রকাশ। আল্লাহ সেই ব্যাক্তিকে পরীক্ষায় নিপতিত করেছেন এবং সে সেই পরীক্ষায় ফেল করেছে। আল্লাহ আমাকে এই পরীক্ষা থেকে রক্ষা করেছেন এই খুশিতে আল্লাহর কাছে শুকরিয়াসহকারে তাকে মাফ করে দেয়া যায়। মনের প্রশস্ততা আল্লাহর অনেক বড় নিয়ামত। নানান কারণেই মানুষে মানুষে মতানৈক্য ঘটতে পারে – সেটা যে অন্যায়, অবিচার, অসচেতনতা বা অসতর্কতার মত কারণেই হবে এমন কোন কথা নেই; বরং ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হতে পারে দৃষ্টিভঙ্গির তারতম্য, ইন্টেলেকচুয়াল লেভেলের পার্থক্য, সামাজিক দক্ষতার তফাত, কথাবার্তা এবং আচরনের পার্থক্য, অতিরিক্ত আশা করা, অন্যের সুবিধা অসুবিধা বুঝতে না চাওয়া, নিজের ইচ্ছা অনিচ্ছাকে প্রাধান্য দেয়া এমন যেকোন কারণেও। কিন্তু নিজের মনের ক্ষুদ্রতাকে প্রশ্রয় দিতে গিয়ে অন্যের ব্যাক্তিস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা, তার মানসম্মানের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করা কিংবা কথাবার্তা এবং আচরনে আক্রমনাত্মক হয়ে ওঠা কেবল অন্যকেই হেয় করেনা, নিজেকেও ছোট করে।

ক’দিন আগে একটি ভিডিও দেখছিলাম। এক ব্যাক্তি তাঁর দুই কন্যাকে অন্যায় হয়ে গেলে ‘সরি’ বলতে শেখাচ্ছেন। এক কন্যা আরেক কন্যাকে ধাক্কা দিলে তিনি তাকে ‘সরি’ বলতে বাধ্য করলেন। কিছুক্ষণ পর এক মহিলা ফোনে কথা বলতে বলতে অপরাধকারিনী কন্যাটিকে ধাক্কা দিয়ে চলে গেলে মেয়েটি বলল, ‘সে তো আমাকে সরি বললনা!’ সন্তানদের শিক্ষা দেয়ার স্বার্থে তিনি মহিলাটিকে অনুরোধ করলেন তাঁর কন্যাকে একবার ‘সরি’ বলে যেতে। মহিলা কিছুতেই ‘সরি’ বলবেনা। তিনি প্রতিকার চেয়ে দোকানদারকে জানালেন। মহিলা যখন কোনভাবেই ‘সরি’ বলতে অস্বীকার করল তখন দোকানদার পুলিশ ডাকল। পুলিশ দেখে মহিলা চিৎকার করে কন্যাদ্বয়ের বাবাকে দোষারোপ করতে লাগল, ‘এটা তোমার দোষ! তোমার কারণে আমাকে হয়রানি হতে হচ্ছে!’ বাস্তব জীবনে অধিকাংশ মানুষ কেবল অপরের ভুলত্রুটিগুলোই দেখে, নিজের সব দোষই থেকে যায় চোখের আড়ালে। এটা বিচিত্র নয়, নিজেকে নিরপক্ষেভাবে যাচাই করা কঠিন কাজ। কেউ আমাদের কোন ত্রুটি উল্লেখ করলে তখন খারাপ লাগাটা স্বাভাবিক, কারণ আমরা কেউ ইগো থেকে মুক্ত নই। কিন্তু তখনই প্রয়োজন নিজের কথাবার্তা আচরন বিশ্লেষণ করা, নিজের মধ্যে বাস্তবিকভাবেই ত্রুটি থাকলে তা সংশোধন করা, অভিযোগ সঠিক না হলে ঐ ব্যাক্তির দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিভেদের কারণ বোঝার চেষ্টা করা। কিন্তু উটপাখির মত বালিতে মুখ গুঁজে থাকার চেয়ে নিজের মানবীয় দুর্বলতার উর্ধ্বে উত্তরণ করার চেষ্টা করা সর্বাবস্থায় শ্রেয়। আর যদি অপর ব্যাক্তি তা করতে অপারগ বা অনিচ্ছুক হয় তবে আমিও গোঁ ধরে থেকে নিজেকে নিম্নগামী অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার চেয়ে বরং তাকে করুণার দৃষ্টিতে দেখা, তাকে ক্ষমা করে দেয়া এবং নিজেকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পেছনে সময় দেয়া বেশি ফলপ্রসূ।

ইসলামের পয়েন্ট অফ ভিউ থেকে, যে আমাকে কষ্ট দিলো সে আমার গুনাহর ভাগ কিছুটা হলেও লাঘব করে দিলো, সেজন্য তাকে ধন্যবাদসহকারে মাফ করে দেয়া যায়। খলিফা দ্বিতীয় ওমর (রা) তাঁর হত্যাকারীকে শাস্তি দিতে মানা করেন, কারণ সে তাঁকে হত্যা করার মাধ্যমে তাঁর সমস্ত দোষত্রুটি নিজের কাঁধে তুলে দিয়ে তাঁকে মুক্ত করে দিলো।

সূরা আলে ইমরানের ১৩৩ নং আয়াতে আল্লাহ বলছেন, ‘তোমরা তোমাদের পালনকর্তার ক্ষমা এবং জান্নাতের দিকে ছুটে যাও’। ক্ষমা এবং জান্নাত এক্ষেত্রে সমার্থক কারণ আল্লাহ যাকে ক্ষমা করবেন সে ছাড়া কেউ জান্নাতে যেতে পারবেনা, কোন ব্যাক্তি যতই পূন্যবান হোন না কেন, তিনি ভুলত্রুটির উর্ধ্বে নন। সুতরাং, মানুষ মাত্রেই আমাদের বুঝতে হবে আমাদের ক্ষমার প্রয়োজন। তবে ক্ষমা প্রাপ্তির জন্য যে গুনাবলীগুলো তিনি আবশ্যক করে দিয়েছেন তার মধ্যে রয়েছেঃ

'যারা সচ্ছলতায় এবং অভাবের সময় ব্যায় করে, যারা নিজেদের রাগকে হজম করে, আর মানুষের প্রতি ক্ষমা প্রদর্শন করে, বস্তুত আল্লাহ সৎকর্মশীলদেরকেই ভালোবাসেন। '

অনুবাদ যতই ভালো হোক না কেন, এতে মূল ভাবার্থের কেবল একটি অংশই ভাষান্তর করা যায়, পুরোটুকু আসেনা। এখানে আরবীতে ‘কাজিমিনাল গাইজ’ শব্দ দু’টি ব্যাবহার করা হয়েছে। ‘কাজিমিন’ অর্থ যারা গিলে ফেলে, ‘গাইজ’ হোল রাগ। আমরা যদি মুখের ভেতর কিছু লুকিয়ে রাখি তবু মুখের নাড়াচাড়া দেখে অনুমান করা যায় মুখের ভেতর কিছু রয়েছে, কিন্তু গিলে ফেললে বোঝারও উপায় থাকেনা মুখের ভেতর আদৌ কিছু ছিলো কি’না। অর্থাৎ অপরাধীকে এমনভাবে ক্ষমা করে দিতে হবে যেন রাগের উপস্থিতিই অনুভূত না হয়। আর ‘মানুষের প্রতি ক্ষমা প্রদর্শন করে’ অংশটি বুঝাতে ‘আফিন’ শব্দটি ব্যাবহার করা হয়েছে যার অর্থ ‘যারা ভালোবেসে ক্ষমা করে দেয়’, অর্থাৎ ঐ ব্যাক্তি ক্ষমার যোগ্য বলে নয় বরং সে ক্ষমার অযোগ্য হলেও মানবীয় উদারতার কারণে তাকে ক্ষমা করে দিতে হবে।

কিন্তু সত্য হোল, আমাদের কাছে মানবীয় উদারতা আশা করা হলেও প্রকৃতপক্ষে আমরা মানবীয় দুর্বলতার উর্ধ্বে নই যে কারণে আবার সূরা নূরের ২২ নং আয়াতে আল্লাহ বলছেন, ‘তোমরা কি চাওনা আল্লাহ তোমাদের ক্ষমা করুন?’ আমি ক্ষমাশীল বা মহানুভব নই, মানুষ হিসেবেও খুব উচ্চস্তরের বলা যাবেনা। তাই কারোর ওপর রাগ হলে আল্লাহর সাথে ডিল করি, 'হে আল্লাহ, আমি তোমার সন্তুষ্টির জন্য তোমার বান্দাকে ক্ষমা করে দিলাম যদিও সে এর উপযুক্ত নয়। তুমিও আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো যদিও আমি এর উপযুক্ত নই'। ব্যাবসাটা লাভজনক এটুকুই বুঝি, বাকীটা আমার না বুঝলেও চলবে।

অনেক ভেবে দেখেছি, আল্লাহর প্রতি আনুগত্য ব্যাতীত ক্ষমা চাওয়া বা ক্ষমা করা যায়না। প্রথমত বাঁধার প্রাচীর হয়ে দাঁড়ায় আমাদের ইগো। দ্বিতীয়ত, চিরশত্রু শয়তান বিশাল হাঁপড় দিয়ে রাগের আগুনে ফুঁ দেয় কারণ ক্ষমা চাইলেই সে আমাদের দিয়ে অপরাধ করাতে যে মেধা, শ্রম ও সময় ব্যায় করেছিল সব জলে যাবে; যেহেতু আমাদের প্রভু পরম করুণাময়, তিনি অপরাধী এবং ক্ষমাকারী উভয়কে ক্ষমা করে দেন। কিন্তু রাহমানের বান্দা হয়েও আমাদের মাঝে রাহমাত যে কোথায় গেল! কাউকে ক্ষমা করার ব্যাপার এলে আমরা তার ত্রুটি বিশ্লেষনে উদ্যমী হয়ে পড়ি। তখনই আমাদের নিজের দিকে দৃষ্টি ফিরিয়ে আনা উচিত, নিজের ত্রুটির দিকে নজর দেয়া উচিত, যেন আমরা সেই প্রাচীরটি অতিক্রম করে আল্লাহর ক্ষমার কাছে পৌঁছে যেতে পারি।

তবে ক্ষমার ব্যাপারে একটি সাবধানতা আমাদের অবশ্যই অবলম্বন করা উচিত। কেউ আমাদের একবার কষ্ট দিলো, আমরা তাকে ক্ষমা করে দিলাম, এর অর্থ এই নয় যে আমরা তাকে বার বার যাচ্ছেতাই করার লাইসেন্স দিয়ে দিলাম। ক্ষমা করতে হবে, পাশাপাশি অবশ্যই সাবধান থাকতে হবে সেই ব্যাক্তিটি যেন আবার কষ্ট দেয়ার সুযোগ না পান। মনে রাখা প্রয়োজন, আমরা যারা খুব সাধারন মানুষ, তারা ক্ষমা করি নিজের মানসিক স্বস্তির জন্য, অপরকে একই অপরাধ বার বার করে পার পেয়ে যাবার সুযোগ দেয়ার জন্য নয়। সুতরাং, আমরা শুধু আহতপক্ষকেই ক্ষমা করতে বলবনা, বরং দোষীপক্ষকেও পরিস্কার করে দেব এই সুযোগ একটি ‘ওয়ান টাইম অফার’, অ্যাবিউজ করলে এই অফার আর পাওয়া যাবেনা।

বিষয়: বিবিধ

২০৩০ বার পঠিত, ৩২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

271696
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৮:০৫
মামুন লিখেছেন : নিজেকে নিরপক্ষেভাবে যাচাই করা কঠিন কাজ। কেউ আমাদের কোন ত্রুটি উল্লেখ করলে তখন খারাপ লাগাটা স্বাভাবিক, কারণ আমরা কেউ ইগো থেকে মুক্ত নই। কিন্তু তখনই প্রয়োজন নিজের কথাবার্তা আচরন বিশ্লেষণ করা, নিজের মধ্যে বাস্তবিকভাবেই ত্রুটি থাকলে তা সংশোধন করা, অভিযোগ সঠিক না হলে ঐ ব্যাক্তির দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বিভেদের কারণ বোঝার চেষ্টা করা। কিন্তু উটপাখির মত বালিতে মুখ গুঁজে থাকার চেয়ে নিজের মানবীয় দুর্বলতার উর্ধ্বে উত্তরণ করার চেষ্টা করা সর্বাবস্থায় শ্রেয়

ধন্যবাদ।
খুব সুন্দরভাবে রেফারেন্স ভিত্তিক লিখাটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। আপনার সাথে সহমত।
কষ্টটা যতক্ষণ আমি মনে রাখব ততক্ষণ সেটা আমাকে পীড়া দিতে থাকবে, দাঁতব্যাথার মত। আর যে মূহূর্তে আমি মন থেকে ক্ষমা করে দেব সেটা এক নিমিষে আমার ব্রেন থেকে আউট হয়ে যাবে, প্যারাসিটামল দিয়ে মাথাব্যাথা নিরাময়ের মত।

এরকম আরো লিখা পড়বার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছি।
অনেক শুভেচ্ছা বোন আপনার জন্য।
জাজাকাল্লাহু খাইর। Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৯:৪২
215832
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : প্রথম মন্তবযেই উৎসাহের ভান্ডার নিয়ে আসার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই Happy
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু ও ঈদ মুবারাক। আল্লাহ আমাদের ভাল কাজগুলো গরহন করুন এবং আমাদের ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন, আমীন Praying
271697
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৮:০৬
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৯:৪৪
215834
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু ও ঈদ মুবারাক। আল্লাহ আমাদের ভাল কাজগুলো গ্রহন করুন এবং আমাদের ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন, আমীন Praying
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ Good Luck Good Luck
271700
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৮:২৮
ফেরারী মন লিখেছেন : ক্ষমা মহত্বের লক্ষণ। তাই বার বার ক্ষমা করলে বার মহত্ব দেখানো যাবে। লেখা ভালো হৈছে ১০ এ ১০ Thumbs Up
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৯:৪৬
215836
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু ও ঈদ মুবারাক। আল্লাহ আমাদের ভাল কাজগুলো গ্রহন করুন এবং আমাদের ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন, আমীন Praying
আলহামদুলিল্লাহ! ১০ এ ১০! <:-P <:-P
আমরা তো মহৎ না ভাই! Sad কেউ বাঁকা কর তাকালেও তাকে খুন করতে উদ্যত হই। বার বার ক্ষমা করা কি আমাদের কাছে আশা করা যায়? :Thinking :Thinking
271719
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:০৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো।
কিছুই বলার নাই!!!
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:৩৩
215874
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু ও ঈদ মুবারাক। আল্লাহ আমাদের ভাল কাজগুলো গ্রহন করুন এবং আমাদের ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন, আমীন Praying
ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগল Angel
271734
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১০:৩৬
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..


কারো দেয়া কষ্ট মনে না রাখা নিজের জন্যই উপকারী-
এসব আবর্জনা জমিয়ে রেখে লাভ কী??

আমি ক্ষমাশীল বা মহানুভব নই, মানুষ হিসেবেও খুব উচ্চস্তরের বলা যাবেনা। তাই কারোর ওপর রাগ হলে আল্লাহর সাথে ডিল করি, 'হে আল্লাহ, আমি তোমার সন্তুষ্টির জন্য তোমার বান্দাকে ক্ষমা করে দিলাম যদিও সে এর উপযুক্ত নয়। তুমিও আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো যদিও আমি এর উপযুক্ত নই'। ব্যাবসাটা লাভজনক এটুকুই বুঝি, বাকীটা আমার না বুঝলেও চলবে।


এই ব্যাপারটায় আমি খুব মজা পাই,
খু-উ-ব-ই টেস্টী-
শৈশবের চকোলেটের মতো লোভনীয়-
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:৩৫
215877
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু ও ঈদ মুবারাক। আল্লাহ আমাদের ভাল কাজগুলো গ্রহন করুন এবং আমাদের ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন, আমীন Praying
আল্লাহর সাথে যেকোন ব্যাবসাই লাভজনক, কিন্তু আমরা প্রায়ই এর সুযোগ নেইনা। Praying
271748
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:২৬
ইমরান ভাই লিখেছেন :
০৫ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১১:৩৬
215880
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু ও ঈদ মুবারাক। আল্লাহ আমাদের ভাল কাজগুলো গ্রহন করুন এবং আমাদের ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন, আমীন Praying
ছোট্ট বাবুতাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ Happy Good Luck Good Luck Good Luck
০৬ অক্টোবর ২০১৪ রাত ১২:০৫
215898
ইমরান ভাই লিখেছেন : ওয়াআলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।Love Struck

ছোট্ট বাবুতাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, তাহলে আমার টা কই Crying
===

০৬ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৩:৩৪
215941
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ছবিতে কি তবে আপনি নন Tongue
০৭ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০১:১৮
216244
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : ছবিতে ওটা? Day Dreaming Day Dreaming ওটা মনেহয় ইমরুদাদার পোলাউ Big Grin Big Grin Tongue Tongue
271896
০৬ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৪
ইবনে হাসেম লিখেছেন : আমি ক্ষমাশীল বা মহানুভব নই, মানুষ হিসেবেও খুব উচ্চস্তরের বলা যাবেনা। তাই কারোর ওপর রাগ হলে আল্লাহর সাথে ডিল করি, 'হে আল্লাহ, আমি তোমার সন্তুষ্টির জন্য তোমার বান্দাকে ক্ষমা করে দিলাম যদিও সে এর উপযুক্ত নয়। তুমিও আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো যদিও আমি এর উপযুক্ত নই'। ব্যাবসাটা লাভজনক এটুকুই বুঝি, বাকীটা আমার না বুঝলেও চলবে।
০৭ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
216230
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : বুদ্ধিটা ভালো না? Angel
০৭ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০১:২০
216245
ইবনে হাসেম লিখেছেন : জাস্ট সুপার বুদ্ধি
271897
০৬ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৫
ইবনে হাসেম লিখেছেন : মনে রাখা প্রয়োজন, আমরা যারা খুব সাধারন মানুষ, তারা ক্ষমা করি নিজের মানসিক স্বস্তির জন্য, অপরকে একই অপরাধ বার বার করে পার পেয়ে যাবার সুযোগ দেয়ার জন্য নয়। সুতরাং, আমরা শুধু আহতপক্ষকেই ক্ষমা করতে বলবনা, বরং দোষীপক্ষকেও পরিস্কার করে দেব এই সুযোগ একটি ‘ওয়ান টাইম অফার’, অ্যাবিউজ করলে এই অফার আর পাওয়া যাবেনা।"
সেকেন্ড ইম্পরট্যান্ট লেসন....
০৭ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
216231
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : Happy
272051
০৭ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৩:১৮
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ! Love Struck

জ্ঞানগর্ভ চমৎকার আলোচনাটি আমার পড়ার নেশা বাড়িয়ে তুলল অাপু! আরো বেশি বেশি এ ধরনের লিখা পড়লেই পিপাসা মিটবে! Music

সতিকার অর্থেই যেনো আমরা রহমানের বান্দা হতে পারি, ক্ষমা ও জান্নাতর পথে গিয়ে চলতে পারি দোআ প্রার্থী! Praying

ঈদ কেমন কাটলো আপু? নাম্বার পেয়েছেন?
Rose Angel Good Luck
০৭ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
216232
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহ! Love Struck
জ্ঞান ছাড়া জ্ঞাঙ্গর্ভ কিছু লেখা যায় এই প্রথম শুনলাম :Thinking
তবে দু'আ করব এবং প্রত্যাশাও করব। এই জিনিসটা দরকার আছে আমার Angel
ঈদে কাজ করতে করতে জ্বর এসে গেল Crying Crying Crying
নাম্বার পেলাম আপু Happy যাজ্জাকিল্লাহ খাইর Love Struck
০৭ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০১:২১
216246
ইবনে হাসেম লিখেছেন : কিসের নাম্বার আপু?
০৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:০৮
216428
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পোশাক প্রস্তুতকারকের নাম্বার Happy
১০
272112
০৭ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:২১
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ.. আশাকরি জ্বর কমেগেছে। আল্লাহ্ আপনাকে পরিপূর্ণ সুস্থ করে দিন। আমীন।

"হে আল্লাহ, আমি তোমার সন্তুষ্টির জন্য তোমার বান্দাকে ক্ষমা করে দিলাম যদিও সে এর উপযুক্ত নয়। তুমিও আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো যদিও আমি এর উপযুক্ত নই" - খুবি ভালো লাগলো এই কথাটা।

পোস্ট অ-ন্নে-ক সুন্দর ও গুছালো হয়েছে Good Luck Good Luck যাজাকিল্লাহু খাইর। Rose Good Luck Good Luck Rose আরও বেশি বেশি লিখবেন, এই অনুরোধ রইলো।
০৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:১১
216429
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : লেখা ভাল হোক বা খারাপ লিখতে তো চাই, কিন্তু সময় যে পাইনা। এখনও জ্বর, অথচ সকাল পাঁচটায় উঠে যে কাজ শুরু করেছি এখন রাত এগারোটা অবধি চলতে রয়েছে Yawn
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু ও ঈদ মুবারাক। আল্লাহ আমাদের ভাল কাজগুলো গ্রহন করুন এবং আমাদের ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন, আমীন Praying
১১
272118
০৭ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০২:৫৪
পবিত্র লিখেছেন : হে আল্লাহ, আমি তোমার সন্তুষ্টির জন্য তোমার বান্দাকে ক্ষমা করে দিলাম যদিও সে এর উপযুক্ত নয়। তুমিও আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো যদিও আমি এর উপযুক্ত নই'। ব্যাবসাটা লাভজনক এটুকুই বুঝি, বাকীটা আমার না বুঝলেও চলবে।

আপনার জ্ঞানগর্ভ আলোচনা খেকে অনেক কিছু শিখলাম আপু। জাযাকিল্লাহু খাইরান!

ঈদ মোবারক! Love Struck



সরি, ঈদের শুভেচ্ছা দেরীতে জানালাম। Sad
০৮ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১১:১২
216430
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু ও ঈদ মুবারাক। আল্লাহ আমাদের ভাল কাজগুলো গ্রহন করুন এবং আমাদের ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন, আমীন Praying
না রে ভাই, জ্ঞান না থাকলে জ্ঞান দেব কোত্থেকে? মনের কথাগুলোই শেয়ার করা আর কি! Happy
১২
280486
০২ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:১৩
এস এম আবু নাছের লিখেছেন : গত ঈদ-উল-আযহার দিন বিকেলে গ্রামের বাড়িতে মাচায় বসে থেকে সেলফোনে পড়েছিলাম আপনার এই লেখাটি। অনেক অনেক ভালো লেগেছে। নিজেও কিছুটা এ বিষয়ে চেষ্টা করে যাই, তবে সনসময় পারি এমন নয়। এই লেখটি ছিল আমার সেই চেষ্টার সাথে টনিক হিসেবে। কয়েকটি লাইন আমায় দারুন প্রশান্তি দিয়েছিল-

"আমি ক্ষমাশীল বা মহানুভব নই, মানুষ হিসেবেও খুব উচ্চস্তরের বলা যাবেনা। তাই কারোর ওপর রাগ হলে আল্লাহর সাথে ডিল করি, 'হে আল্লাহ, আমি তোমার সন্তুষ্টির জন্য তোমার বান্দাকে ক্ষমা করে দিলাম যদিও সে এর উপযুক্ত নয়। তুমিও আমাকে ক্ষমা করে দিয়ো যদিও আমি এর উপযুক্ত নই'। ব্যাবসাটা লাভজনক এটুকুই বুঝি, বাকীটা আমার না বুঝলেও চলবে।"

অনেক মোবারকবাদ আপু। জাযাকাল্লাহ খায়রান।
০২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১১:৪০
224297
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ, আমার ইদানিংকার সব লেখার মধ্যে এই লেখাটি আমার প্রিয়। এটিই আমার একমাত্র মানসম্মত মনে হয়েছে। কিন্তু এই লেখাটিতেই সাড়া পেয়েছি সবচেয়ে কম। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল Happy
আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Good Luck Good Luck Good Luck
০৪ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:২০
224765
এস এম আবু নাছের লিখেছেন : আপু আপনাকেও অনেক মোবারকবাদ। আমাদের এত সুন্দর করে নিজের দৃষ্টিভঙ্গির ধনাত্মক পরিবর্তনের পথে সহায়তা করার জন্য। ব্যক্তিগতভাবে আমি দেখেছি যে, অন্য কাউকে ভালো কিছুর জন্য মোটিভেট করা আর তা সত্যিকার অর্থে তার মাঝে প্রতফলিত অবস্থায় দেখতে পাওয়া চাট্টিখানি কথা নয়। আল্লাহ আপনাকে সে তাওফিক দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ। দুয়া করি যেন এই কলম সত্যের পথে চলে অবিরত।

আর আপু, আমি তেমন ভালো লিখতে পারিনা। কিন্তু তার মাঝেও আমার যে লেখাটি নিজের কাছেই কিছুটা মানসম্পন্ন মনে হয় সেটিতে কাকতালীয়ভাবে রেস্পন্স পাই কম। যদিও এর তত্তভেদ মাথায় আসেনি। তাই যা পারি লিখে যাই শখের বশে। অন্তত একজনও যদি উপকৃত হয় তবে সেটিই আমার পরম পাওয়া হবে আখিরাতে ইনশাআল্লাহ। দুয়া করবেন। Good Luck Good Luck Good Luck
১৩
359567
১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ সকাল ০৯:১৮
গন্ধসুধা লিখেছেন : আপু মাঝে মাঝে আপনার আগের লেখাগুলো পড়তে এতো ভাল লাগে Happy আলহামদুলিল্লাহ।আল্লাহ আপনার লেখায় আরো বারাকাহ দিন,আপনাকে সুস্থতা দান করুন আর হাসানাহ দিন আপনার দুনিয়া ও আখিরাতের জীবনে।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File