ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে

লিখেছেন লিখেছেন রেহনুমা বিনত আনিস ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ১২:২৬:০৪ দুপুর



১/ সোমা আপার দুই মেয়ে রোজা আর জারা যেন ছোট্ট দু’টো পুতুল। যেমন হাসিখুশি তেমনি আদুরে। একবার ওদের বাসায় গেলাম। তখন জারার বয়স দেড় বছরের মত। আমার রাদিয়া রিহাম প্রায় বড়ই হয়ে গেল, অনেকদিন পর একটা বাচ্চা পেয়ে কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছি, ওর সাথে নানারকম কথা বলছি। বড় মানুষের মত গুরুত্ব পেয়ে জারাও খুব মজা পাচ্ছে, আধো আধো বুলিতে নানান কথা বলছে। রাদিয়ার বাচ্চা খুব পছন্দ। কিছুক্ষণ পর আমাকে বসতে দেখে কন্যা আমার পাশে এসে বসে জারার সাথে কথা বলতে লাগল। জারা ওর কোলে যাবার জন্য হাত বাড়িয়ে দিলো। কিন্তু রাদিয়া ভয় পেয়ে পিছিয়ে গেল, যদি কোলে নিতে গিয়ে জারাকে ব্যাথা দেয়! জারার মুখটা অভিমানে মেঘাচ্ছন্ন হয়ে গেল। মানুষের মান অপমান আত্মসম্মানবোধ অতি অল্প বয়সেই জন্মায়। আমার মনে আছে আমার ছয় মাস বয়সী ভাইয়ের একটা জামা দেখে একজন মন্তব্য করেছিল, ‘এটা তো দেখতে মেয়েদের জামার মত’। ঐ জামা আর কিছুতেই তাকে পরাতে পারিনি যদিও আসলে ওটা মেয়েদের জামা ছিলোনা মোটেই। জারার দৃষ্টি ঘুরানোর জন্য বললাম, ‘রাদিয়া আপুর জামাটা কি সুন্দর?’ কন্যা সেদিন বেশ ঝিলমিল একটা জামা পরেছিল, বাচ্চাদের পছন্দ হবার মত। জারা মুখ গোমড়া করে জবাব দিলো, ‘তুন্দর না’!

২/ আরেকদিন ইফতেখার ভাইয়ের বাসায় দাওয়াত। একটা আলোচনা অনুষ্ঠান শেষ করে ওঁদের বাসায় যেতে যেতে অনেক দেরী হয়ে গেল। ঘরে ঢুকতেই দেখি ওঁদের পাশের বাসায় নতুন বাংলাদেশী প্রতিবেশীর আট মাস বয়সী ছেলেটা কাঁদতে কাঁদতে বুক ভাসিয়ে ফেলছে। ভাবীকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘সমস্যা কি?’ রসিক ভাবীসাহেবা বললেন, ‘আর কি? আমাদের মত বুড়িদের চেহারা পছন্দ হচ্ছেনা আর কি!’ আসল কথা হোল বাচ্চারা নতুন জায়গায় গেলে কিংবা অনেক বা অপরিচিত মানুষজনের মাঝে গেলে অস্বস্তিবোধ করে। ওর মাকে বললাম ওকে নিজের কাছাকাছি রাখতে, হয়ত এতে সে আশ্বস্ত বোধ করতে পারে। কিছুটা কাজ হোল, কিন্তু একটু পর পর মায়ের আঁচলের পেছনে থেকে মুখ বের করে আমাদের দিকে উঁকি দিয়েই সে আবার ডুকরে কেঁদে ওঠে। কিছুক্ষণ পর রাদিয়া এসে আমাদের সাথে বসল। প্রথমে ভদ্রলোক মায়ের আঁচল থেকে বেরিয়ে এলেন, তারপর রাদিয়ার দিকে একদৃষ্টে তাকিয়ে রইলেন, কিছুক্ষণ পর ওর দিকে তাকিয়ে মিটিমিটি হাসতে শুরু করলেন। আট মাস বয়সী ছেলের কান্ড দেখে ভাবীরা বলতে শুরু করলেন, ‘এ’ ছেলে তো রূপবান রহিমের কাহিনী রচনা করবে মনে হচ্ছে!’

কিছুদিন পর সুপারমার্কেটে বাজার সেরে আমি আর রাদিয়া বেরোচ্ছি। একটা টিনেজ ছেলে আমার ট্রলির সামনে দরজা খুলে ধরে দাঁড়িয়ে রইল। এভাবে সে পর পর তিনটা দরজা খুলে ধরল। মনে মনে ভাবছি, ‘কি ভদ্র ছেলে মাশাল্লাহ! মুরুব্বীদের প্রতি কত শ্রদ্ধাশীল!’ তারপর খেয়াল করলাম সে দরজা আমার জন্য খুলে ধরলেও নজর আমার কন্যার দিকে। কন্যা আট বছর বয়স থেকে নিজ উদ্যোগেই পর্দা করে, সে কিছুই খেয়াল করেনি। কিন্তু আমি টের পেলাম সুন্দরী মেয়ের মায়ের অনেক মাথাব্যাথা। আল্লাহ্‌ আমার মায়ের প্রতি অশেষ রহমত করেছেন। আমার মায়ের মেয়ে কোনকালে সুন্দরী ছিলোনা, সুতরাং আমার মাকে কোন ঝক্কি পোহাতে হয়নি। কিন্তু আমি টের পাচ্ছি ছেলের বয়স আট মাস হোক কিংবা আঠারো, মেয়েকে রক্ষা করতে হবে উভয়ের থেকেই। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষন মানুষের সহজাত। হয়ত বয়স বাড়ার সাথে সাথে মানুষের এই ব্যাপারে সচেতনতা বাড়ে, কিন্তু এই প্রবণতা মানুষের মাঝে বিরাজমান থাকে জন্মগতভাবেই। এই প্রবণতার প্রতি মানুষের সাড়া দেয়ার পদ্ধতিই নির্ণয় করে মানুষ এবং অন্যান্য জীবের মাঝে পার্থক্য।

৩/ আমার পুত্র প্রতিদিন রাতে আমাকে ঘুষ দেয়, ‘আম্মু, তুমি যদি আমার সাথে ঘুমাও তাহলে আমি তোমাকে মাথায় হাত বুলিয়ে দেব’। বাচ্চারা স্বয়ংক্রিয়ভাবেই বুঝতে পারে বড়দের পছন্দ অপছন্দ। সত্যি কথা আমি এত আরামপ্রিয় যে যদি কোনক্রমে বেহেস্তে প্রবেশ করতে পারি তাহলে বলব আমাকে মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়ার জন্য একজন সেবিকার ব্যাবস্থা করতে যেন আমি সারাদিন পড়তে পারি কিন্তু মাথা গরম না হয়। তা পুত্রের এই ঘুষপ্রথা প্রচলনের পেছনে মূল উদ্দেশ্য অবশ্য অন্য। ওনার কোনপ্রকার খেলনা, জামা জুতা, খাবারদাবাড় কোনকিছুর প্রতি ন্যূনতম আকর্ষন নেই। রিহামের একমাত্র আগ্রহের বিষয় জ্ঞানচর্চা। সারাদিন নানান বিষয়ে গবেষনা, অনুসন্ধান এবং জ্ঞানার্জনের পর রাতের বেলা ঘুমাবার আগে সে ব্যাপারগুলো আমার সাথে আলাপ করে ঝালাই করে নিতে পছন্দ করে কিংবা আমার কাছে নতুন কিছু শিখতে চায়। তাই এই লোভ দেখানো। প্রতিটি মানুষের মাঝেই জ্ঞানতৃষ্ণা থাকে। বাবামায়ের কাজ হোল এই ক্ষুধাকে জাগিয়ে তোলা, এই ক্ষুধার খাদ্য জোগান দেয়া, এই খাদ্য হজম করতে সহযোগিতা করা। আমরা আমাদের সন্তানদের প্রচুর বই কিনে দেই, ওদের নিজের কম্পিউটার রয়েছে যেন ওরা নানান বিষয়ে গবেষনা এবং অনুসন্ধান করতে পারে, আমি ওদের বিভিন্ন লিঙ্ক দেই অনুসন্ধান করার জন্য, এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা সারাদিন আলাপ করি যেন ওদের কোন ধারণা বা তথ্য বুঝতে অসুবিধা হলে অনুধাবন বা উপলব্ধি করতে সহযোগিতা করতে পারি- রিহামের এই আলাপ সারাদিনের নির্ধারিত সময়ের বাইরে যেহেতু নানান বৈজ্ঞানিক তথ্য ও সূত্র ওর বুঝে নেয়ার প্রয়োজন হয় যেটাতে রাদিয়ার তেমন আগ্রহ নেই, কন্যা মূলত শিল্পী শ্রেণীর। অনেক সময় রিহামের সাথে এই আলাপ চলে রাত বারোটা পর্যন্ত যদিও পরদিন আমাকে আবার ভোর পাঁচটায় উঠে যেতে হয়। কিন্তু এর সুফল হোল, আমার সন্তানরা গেমস খেলে বা টিভি দেখে অলস সময় কাটায় না; আমাদের বন্ধুরা ওদের ওপর পোস্টার ডিজাইনিং, কোন অনুষ্ঠানের আয়োজন, উপহার কেনাকাটা বা যেকোন প্রকার দায়িত্ব দিয়ে নির্ভর করতে পারেন; ওরা যেকোন বয়সের ব্যাক্তির সাথে তথ্যসম্বৃদ্ধ এবং অর্থবহুল আলোচনা করতে পারে; রাদিয়া কম্পিউটারে তিলাওয়াত শুনে শুনে নিজ থেকেই কুর’আনের ত্রিশতম পারা মুখস্ত করেছে, রিহামও কুর’আন পড়তে শিখছে আলহামদুলিল্লাহ্‌। সবচেয়ে বড় কথা হোল আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের প্রতি ওদের আগ্রহের কারণে ওরা দু’জনই খুব সেবাপরায়ন মাশাল্লাহ। আমার মেয়ে বাসার সবার খাওয়াপরার ব্যাপারে লক্ষ্য রাখে; বিশেষ করে আমি যেহেতু খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে উদাসীন, আমার প্রতি ওর কড়া নজর থাকে সবসময়। আর রিহাম অন্য সব কাজ নিয়ে গড়িমসি করলেও বেহেস্তে যাবার লোভে সবাইকে পানি খাওয়াতে সদাতৎপর। আমার ছোটভাই সেদিন ক্ষেপে গিয়ে আমাকে বলল, ‘তুমি আমাদের দুই ভাইয়ের সাফল্যের সম্ভাবনা নষ্ট করে ফেলেছ। তুমি এত বেশি লক্ষ্মী এবং নির্ভরযোগ্য সন্তান ছিলে যে আমরা কোন কিছু করেই বাবামাকে কোনদিন সন্তুষ্ট করতে পারবনা’। তবে আমার কখনও তেমন মনে হয়নি, আমি বিশ্বাস করি আমি কেবল সন্তান হিসেবে আমার দায়িত্ব পালন করেছি। তাই হয়ত আল্লাহ্‌ আমার সন্তানদের আমাদের প্রতি দায়িত্বশীল করে দিয়েছেন। মাঝে মাঝে খুব ভয় হয়, সবকিছু পৃথিবীতে পেয়ে যাবার অর্থ এই নয় তো যে পরবর্তী জীবনে আমার কিছু পাবার নেই?

৪/ পছন্দের মানুষকে সাজাতে সবাই ভালোবাসে। বাবা মা কি পরবে এটা ঠিক করে দেয়া আমরা আমাদের অধিকার মনে করতাম। আমার ভাইরা আমার অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিল, ওদের ওপর হেন পরীক্ষা নিরীক্ষা নেই যা আমি করিনি। আমার কোন বোন ছিলোনা। বিয়ের পর পাঁচ পাঁচটা বোন পেয়ে সীমিত সামর্থ্যের মাঝেই তাদের জন্য অনেক কিছু কিনতে ইচ্ছে হত। রাদিয়ার জন্মের পর আমি নিজে কাপড় কিনে, কেটে, লেস দিয়ে ডিজাইন করে ওর জন্য জামাকাপড় বানাতাম। এখনও কোথাও একটা সুন্দর জিনিস দেখলে মনে হয় এটা অমুকের জন্য কিংবা তমুকের জন্য নিলে বেশ মানাবে। এই ব্যাধিটি সম্ভবত সংক্রামক। আমার পুত্র পৃথিবীর সবচেয়ে বেরসিক পাবলিক। বাচ্চারা কত কিছুর জন্য বায়না করে, অথচ রিহামকে কিছু কিনে দিতে চাইলেও সে বলে, ‘আমার তো অলরেডি একটা আছে, আর লাগবেনা’। আমার তখন মনে পড়ে, একবার বার্ষিক পরীক্ষায় ভাল করার পর (পাঠ্যপুস্তক ছিল আমার দু’চোখের বিষ, তাই এই ঘটনাটা কিভাবে ঘটেছিল জানিনা) বাবা জিজ্ঞেস করেছিল আমি কি চাই। আমি তিনদিন ধরে অনেক হিসেব নিকেশ করে জানিয়েছিলাম, ‘আমার পুরোনো রুলারটা ভেঙ্গে গেছে, একটা নতুন রুলার কেনা যেতে পারে’। তাহলে পুত্রের কাছে আর কি আশা করতে পারি? কিন্তু এতে রাদিয়া মানবে কেন? ওকে নিজের জন্য কিছু কিনতে পাঠালে সে ভাইয়ের জন্য রাজ্যের জিনিসপত্র কেনাকাটা করে নিয়ে আসে। রিহাম বলে, ‘আমার তো এসব প্রয়োজন নেই’। রাদিয়ার খুব মন খারাপ হয়।

তবু সেদিন রাদিয়া মামার সাথে গিয়ে ভাইয়ের জন্য অন্যান্য জিনিসের পাশাপাশি ভারী সুন্দর একজোড়া জুতা কিনে নিয়ে এলো। রিহামকে যখন পরতে বললাম সে অজুহাত খাড়া করল, ‘They feel like elephants on my feet’! বলে কি ছেলে, জুতা হাতির মত ওজন হতে যাবে কেন! ক’দিন আগে ওয়ান উম্মাহ কনফারেন্সে গিয়ে দেখা গেল আমি যে জুতা পরেছি, কাপড়ের জুতা হলেও আমার পা কেটে যাচ্ছে। রাদিয়া রাস্তার মধ্যখানে আমাকে দাঁড় করিয়ে ওর কেডস খুলে আমাকে পরিয়ে দিল, আমার জুতা সে পরে নিলো। সেই একই জুতা রিহামের জন্য কিনেছে, সাধারন কেডসের মত ভারী নয় মোটেই। রাদিয়া মন খারাপ করে বলল, ‘আমার ভাইটা একদম তোমার মত, তোমাদের কোন শখ আহ্লাদ নাই’। তখন ওকে সান্তনা দিতে রিহামের ডাইনোসরের কাহিনী উল্লেখ করলাম। রিহাম ডাইনোসর বিশেষজ্ঞ বলে নাজিম ভাই ওকে একটা ব্রন্টোসরাস উপহার দিলেন। প্রথমে সে নেবেনা, কোন নতুন জিনিস ওর পছন্দ নয়, হোক সে জামা জুতা খাবার কিংবা খেলনা। ডাইনোকে ব্যাগে করে বাসায় নিয়ে এলাম। কিছুক্ষণ পর ওটাকে আবিষ্কার করলাম গার্বেজে। বেচারাকে আবর্জনা থেকে তুলে সাবান দিয়ে গোসল দিয়ে ড্রয়িংরুমের তাকের ওপর তুলে রাখলাম। ক’দিন পর ওটাকে দেখা গেল রিহামের রুমে। এখন ঐ শক্ত ডাইনোসরটাকে পাশে বালিশে শুইয়ে ঘুমায় রিহাম। ওর সাথে সকালে দাঁত ব্রাশ করায়, নাস্তা খাওয়ায়, কোথাও গেলে গাড়িতে সিটবেল্ট বেঁধে নিয়ে যায়, উনি আমাদের সাথে নিউ ইয়র্ক সফরেও গেছিলেন। সুতরাং, হতাশ হবার কিছু নেই। কিছুদিন পর এই জুতাই হয়ে যাবে রিহামের সবচেয়ে প্রিয়। অভ্যস্ততা অনেক বড় ব্যাপার। কিছু জিনিস শুরু থেকেই ভাল লাগে। তবে না লাগলেও সমস্যা নেই, দীর্ঘদিন অভ্যাসের ফলে অপ্রিয় বস্তুও প্রিয় বস্তুতে রূপান্তরিত হতে পারে। তবে প্রিয়ের তালিকায় কাকে বা কোন বস্তুকে অন্তুর্ভুক্ত করছি সে বিষয়ে সতর্ক থাকা উচিত সবসময়। এই বোধটা সন্তানের মাঝে সৃষ্টি করে দিতে পারলে পরবর্তীতে অনেক দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকা যায়। পাশাপাশি প্রস্ফুটিয়মান হৃদয়গুলোর সুকোমল আবেগগুলোকে মূল্যায়ন করে তাদের সুকুমার প্রবৃত্তিগুলোকে সিঞ্চিত করার প্রতিও লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন। এভাবেই যারা আজ হয়ত কেবল পিতামাতার কিছু কিছু বৈশিষ্ট্যের প্রতিফলন, তারা আগামীতে হয়ে উঠবে পুর্নাঙ্গ মানব মানবী, পিতামাতার সম্মিলিত বৈশিষ্ট্যের চেয়েও উত্তম, তাতেই বাবামায়ের সাফল্য।

ছবির জন্য কৃতজ্ঞতাঃ বইয়ের পাতায় রোদের আলো

বিষয়: বিবিধ

৩০০৪ বার পঠিত, ৬৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

183844
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
মেধাবিকাশ লিখেছেন : আমার মত।
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
136019
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : আপনার মত প্রতিভাবান ব্লগার ব্লগে নীরব কেন, জাতি জানতে চায়। এসবি ব্লগেতো মোটামুটি নিয়মিত ছিলেন। খুব ব্যস্ততা যাচ্ছে বুঝি? আপনার সরব উপস্থিতি কাম্য।

ব্লগ পরিসংখ্যান
পোস্ট লিখেছেনঃ ০ টি
মন্তব্য করেছেনঃ ১২৬ টি
প্রতি মন্তব্য করেছেনঃ ৩০ টি
ব্লগ পঠিত হয়েছেঃ বার
ব্লগে আছেনঃ ১ বছর ৩ দিনWorried Worried Worried

২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:২৩
136043
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : পোষ্ট করার সাথে সাথেই দুলাভাইয়ের মস্তব্য..ব্যাপার কি?
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৩৬
136082
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : উনার পোষ্ট দেওয়ার সময় বোধ হয় নাই।
দেখতেসেননা পোষ্ট দিতে না দিতেই কমেন্ট!
উনি কমেন্ট এর মাধ্যমে ইনডাইরেকটলি বুঝাতে চান পোষ্টটা আসলে উনার ক্রেডিট।
এরেই কয় পরের ধনে পোদ্দারি!(অবশ্য পোদ্দার বা মহাজন ব্যাংকার রা সবসময় পরের ধনেই ব্যবসা করে)।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৫৮
136424
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : হে আমার ভাইয়েরা, এত গবেষনার কিছু নাই, Angel উনি ডাইরেক্টলি বুঝাতে চান নিজে না লিখলেও বৌ কি লিখল তা পড়ার জন্য তিনি ব্লগে সদা বিচরণ করেন Tongue
183855
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
আলোক যাত্রী লিখেছেন : প্রচুর পিলাচ . কিন্তু লেখাটা দুইবার আসল কেন !? এডিট করে ঠিক করে নেন আপু . Applause
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৫৯
136426
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : HappyGood Luck Good Luck
183857
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : আপনার মত প্রতিভাবান ব্লগার ব্লগে নীরব কেন, আমরা নবীন ব্লগাররা জানতে চাই?, আপনার জন্য শুভকামনা রইল, ধন্যবাদ
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০০
136427
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : এটা সম্ভবত প্রথম মন্তব্যকারীর উদ্দেশ্যে :Thinking :Thinking
183862
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
আফরোজা হাসান লিখেছেন : আসলেই একটু খেয়াল করলেই দেখা যায় বাচ্চারা যেন বাবা-মার আয়নার প্রতিচ্ছবি বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই। সেজন্যই আসলে সন্তানদেরকে আদর্শ মানুষ হিসেবে দেখতে চাইলে নিজেদেরকে সেই দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করতে পারাটা খুব বেশি জরুরি।

ঘুমিয়ে আছে শিশুর পিতা সব শিশুরই অন্তরে, বাবা-মার গুণেই বিকশিত হয় তারা বাহিরে...

রাদিয়া ও রিহামের জন্য অনেক অনেক আদর, ভালোবাসা ও দোয়া রইলো। Angel Love Struck Praying
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:২৬
136130
আরোহী রায়হান প্রিয়ন্তি লিখেছেন : আফরু তুমি দেখি আমি যা বলতে চেয়েছিলাম সব বলে ফেলেছো। Frustrated রেহনুমা আপুজ্বি এটা কিন্তু আমার মন্তব্য।Tongue
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৬
136431
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : @ আফরোজা - আমার যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করার মত কোন যোগ্যতা নেই Crying তবু আল্লাহর নেয়ামতে ভেসে যাচ্ছি আলহামদুলিল্লাহ্‌ Angel কিভাবে এর শুকরিয়া আদায় করব? Crying Crying Crying
@ আরোহী - তোমার অনুপস্থিতির জন্য আমরা আফরোজার লেখা থেকে বঞ্চিত হচ্ছি। আর এখানে মন্তব্য শেয়ার করা হচ্ছে? Frustrated Frustrated
183874
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:২৮
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : আমি মাত্র দুটি সন্তানের বাবা হয়েছি আপা, তাও বছরের বেশীর ভাগ সময় বিদেশে থাকি। তাই বাচ্চাদের কি পছন্দ কি অপছন্দ বুঝতেই পারছি না.........তবে এতটুকু বুঝতে পারি যে......বাবা-মা ভাল হলে..সন্তানও আল্লাহর রহমতে ভাল হতে বাধ্য। যদিও কিছু কিছু ছেলে-মেয়ে অবাধ্য হয়ে পড়ে একমাত্র খারাপ সঙ্গীদের পাল্লায় পড়ে। আপনার পুত্র-কন্যার প্রশংসা শুনে আমি প্রবাসী মামা.............দুহাত তুলে দুআ করছি।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৫৭
136438
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ভাই, সন্তান ভাল হবার জন্য বাবামাকে তিনটা কাজ করতে হয়- নিজেকে দৃষ্টান্ত হিসেবে উপস্থাপন করা, ছোটবেলা থেকে উত্তম শিক্ষা দেয়া এবং বেশি বেশি দু'আ করা।
দু'আ করি আল্লাহ্‌ যেন আপনাকে পরিবারের সাথে বসবাস করার ব্যাবস্থা করে দেন Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying
আমার সন্তানদের জন্য ওদের মামার দু'আ যেন আমার অন্তরকেও পরিপূর্ণ করে দিলো Angel যাজ্জাকাল্লাহ খাইর ভাই Happy
০১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
136810
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : আমিন। আপার দু'আ ও ভালবাসায় আমার সন্তানেরা অনেক অনেক ভাল আছে।
183882
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৪৩
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : আমার বাচ্চাকে সেদিন অফিসে আসার সময় ভালোভাবে আদর করা হয়নি। কোলে নিলাম কিন্তু সে আমার সাথে বাইরে যাবে। তাড়াহুড়ো ছিলো, অনেকটা জোর করেই ওর আম্মুর কোলে তুলে দিলাম। সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার পর আর আমার সাথে কথা বলা বন্ধ। এটা দিই, ওটা দিই। কোলে নিতে চাই, তাও আসবেনা। সে রাগ ভাঙ্গাতে অনেক বেগ পেতে হয়েছিল।

রাদিয়া আর রিহাম এর জন্য অনেক অনেক দুআ। Rose Rose Rose
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০০
136439
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : বাচ্চাদের মান অপমানবোধ অনে তীক্ষ্ণ হয়। বাবাটাকে সরি বলে অনেক অনেক আদর করে দেবেন। আর এখন থেকে অফিসে যাবার অনেক আগে থেকেই আদর করা শুরু করবেন যেন যাবার সময় ওনার মন পরিপূর্ণ হয়ে যায় Happyদু'আ রইল Praying
183900
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৫৯
গেরিলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০১
136440
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ Happy Good Luck
184031
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৪০
সজল আহমেদ লিখেছেন : ভাল্লাগ্লো
184032
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৪১
সজল আহমেদ লিখেছেন : ভাল লাগলো
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০২
136441
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনার দু'টি মন্তব্য পেয়ে আমারও ভাল লাগল Happy Good Luck
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:১৮
136684
সজল আহমেদ লিখেছেন : এটা আমার সমস্যা না,এই প্লাটফর্মের মডারেটরের সমস্যা।
০১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:২১
136799
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : সমস্যা হতে যাবে কেন ভাই? Surprised আমি তো কত খুশি হলাম যে লেখাটা নিশ্চয়ই আপনার ভাল লেগেছে বলে দু'বার কমেন্ট করেছেন Angel এখন মনে হচ্ছে ... :Thinking Don't Tell Anyone
১০
184135
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৪২
সিকদারর লিখেছেন :
আপনার ও ভাইয়ার জন্য আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ ও শুভেছ্ছা আর রাদিয়া আর রিহাম এর জন্য দুআ।
আপনার লেখাগুলো খুব মন দিয়ে পড়তে হয় ফাকিঝুকির সুযোগ নাই কারন আপনার লেখাগুলো বেশির ভাগও মনস্তাত্বিক এর অনেকটাই চুল চেড়া বিশ্লেষন তাই খেয়াল করে না পড়লে অনেক কিছুই বাদ পড়ে যায়। দোয়া করবেন।
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৮
136444
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু ভাই Happy
দু'আর জন্য যাজ্জাকাল্লাহ খাইর Angel
মন দিয়ে পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ভাই, আশা করছি পড়ার পর মনে হবেনা সময়টা নষ্ট হোল। মূলত বিভিন্ন বাচ্চাদের গল্প হলেও আমি এখানে শিশুদের মাঝে যে বিভিন্ন গুনাবলী ছোটবেলা থেকেই বিকশিত হয় এবং এই প্রক্রিয়ায় শিশুদের কিভাবে জোগান দেয়া যায় সেটাই আলোচনা করার চেষ্টা করেছি Happy আল্লাহ এই প্রচেষ্টা কবুল করুন এবং আপনাদের ধৈর্য্যসহকারে আমার লেখা পড়ার উত্তম প্রতিদান দিন Praying Praying Praying Praying
১১
184201
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৫৪
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সকারে সময় ছিলনা তাই পোষ্টটির বিষয় নিয়ে মন্তব্য করতে পারিনি। ছোটরা সবসময় বড়দের দেখে শিখে বলে বড়রাই বেশি বলেন। কিন্তু অনেক সময়ই দেখেছি বড়রা ছোটদের উপস্তিতিতে এমন সব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন যা ছোটদের মনে প্রশ্নের জন্ম দেয়। কিন্তু সেই বিষয় নিয়ে ছোটরা যদি তাদের মাবাবাকে প্রশ্ন করে তাহলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যা জুটে তা হলো ধমক। বাচ্চাদের আত্মসন্মান কে গুরুত্ব দেয়া বা তাদের কথা শোনাকে আমাদের দেশের মাতাপিতারা নিজেদের জন্য যেন অপমানজনক মনে করেন। নিজের অভিজ্ঞতায় বলতে পারি একবার আমার এক ভাতিজা গাড়িতে একটি সিটে বসতে চায়। সেখানে বসলে কোন অসুবিধা ছিলনা কিন্তু তার মা জোড় করে তাকে ধমকদিয়ে অন্য সিটে নিয়ে যায়। যার কারনে পুরা ভ্রমনটিই সে মন খারাপ করে ছিল যা সকলের চোখে পড়েছিল এবং সবাইর আনন্দেই প্রভাব ফেলেছিল। আমাদের মধ্যে একটি ভুল চিন্তা রয়েছে যে বাচ্চাদের ভাল তাদের মাবাবাই সবচেয়ে ভাল বুঝে। যা সম্পুর্ন ভুল। শুধু ভালবাসা দিয়ে জ্ঞান এর অভাব পুরুন করা যায়না।
পিতামাতা যদি বাচ্চাদের সুন্দর এর প্রতি উৎসাহিত করতে পারেন তবে বাচ্চারা নিজেরাই সুন্দরকে গ্রহন করবে বলে আমার বিশ্বাস।

অফবিট: সুন্দরি মেয়েদের মা বাবাদের শুধু চিন্তা করতে হয়না মেধাবি কন্যাদের দিকেও অনেকে আকর্ষিত হয়। চট্টগ্রামের এক কলেজের এক মেধাবি কন্যার ব্যাপারে অনেককেই খোঁজ নিতে দেখেছিলাম ছোট বেলায়। তবে একেবারে ছোট নয়। সদ্য কলেজ ছাত্র অবস্থায়। তাই ঝক্কি বোধহয় অনেকের পোহাতে হয়েছে।
০১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
136809
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ছোটভাই লালবৃত্তের সাথে একদিন শিবলী মেহেদী ভাইয়ের (https://www.facebook.com/groups/shishu.lalon.palon/?bookmark_t=group) অবদান নিয়ে আলাপ হচ্ছিল। লালবৃত্ত বলল, 'আমাদের প্যারেন্টরা প্যারেন্ট হতে ভুলে গেছেন। তাই তাদের প্যারেন্টিংয়ের ওপর কোর্স করা অতীব জরুরী হয়ে দাঁড়িয়েছে'। আজকাল্কার বাবামায়েরা সন্তানদের খাওয়াপরা এবং পার্থিব শিক্ষার প্রতি যতটা মনোযোগী, তাদের চরিত্র বা মানসিকতা গঠনের প্রতি ততটা নন। খুবই দুঃখজনক একটা অবস্থা। এরই প্রতিকার করার ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রচেষ্টার একটি ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অংশ আমার এই লেখা। আশা করি কিছু মানুষের মনে ভাবনা জাগাতে পারব, সেটাও কম কি?
মেধাবী মেয়ে কেউ বিয়ে করতে চায় শুনে আশ্চর্য হলাম। আমার তো অভিজ্ঞতা হোল ছেলেরা সুন্দরী এবং পারতপক্ষে বোকা মেয়ে বিয়ে করতে চায় যেন তাকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়! Surprised Surprised :Thinking
১২
184311
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:১১
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : রাদিয়া আর রিহামের জন্য অনেক অনেক দোআ এবং আদর রইলো। আল্লাহ ওদের কুর্রতা আয়ূন হিসেবে কবুল করুন! Good Luck Good Luck Good Luck Rose
০১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৪১
136811
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমীন এবগ্ন একই দু'আ আমাদের সবার সন্তানদের জন্য Praying Praying Praying Praying
যাজ্জাকিল্লাহ খাইর আপু Happy Love Struck
১৩
184317
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৪:৩৮
ভিশু লিখেছেন : প্রতিটি সিনারিও-ই বেশ আকর্ষণীয় করে পরিবেশন করেছেন! খুব ভালো মানের ক্যমেরা, প্রসেসর এবং প্রজেক্টর ছাড়া কি এগুলো সম্ভব?! মাশাআল্লাহ...PrayingHappyGood LuckRoseতবে শেষের(৪নং) আলোচনাটি মনে হয় পৃথক শিরোনামে দেয়া যেতো, যেমন, 'শিশুদের অল্পেতুষ্টি/-'পারস্পরিক মমত্ববোধ'/-'সময় ভেদে পছন্দ-অপছন্দ' ইত্যাদি! স্যরি ম্যাডাম...বেশি পণ্ডিতি করে ফেলসি মনে হয়...Tongueমাফ করবেন, প্লিজ...Sadউন্নত লেখকদের নাকি এর্কোম কিছু বলতে নেই! (পেন্সিল দিয়ে লেখা কমেন্টটির সাথে ইরেজারও দেয়া হলো) I Don't Want To See আর, ভালো ছবির জন্য রোদের আলো অফিসটা কোথায়?! Surprised Waiting
০১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৫১
136813
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপাতত খুব ভালো মানের ক্যমেরা, প্রসেসর এবং প্রজেক্টর মনে হচ্ছে আপনার দখলে। লেখায় ভাল যোশ এসেছে মাশাল্লাহ Thumbs UpThumbs UpThumbs Up
আসলে চতুর্থ গল্পটা লিখতেই বসা। কিন্তু মনে হবে আমি আমার সন্তানদের গুনকীর্তন করতে বসেছি Worried আসল লক্ষ্যটা হারিয়ে যাবে। তাই পাঠকদের আরো কিছু উদাহরণ দিয়ে কন্ডিশন করে আনা। বুঝতেই পারছেন আপনি পন্ডিতি করেননি, সেটাই ছিল অরিজিনাল উদ্দেশ্য Winking
ইরেজারের অভ্যাস বহু কষ্টে ছেড়েছি, আবার ইরেজার?! It Wasn't Me!
হুমম, রোদের আলো বহুদিন যাবত ফাঁকিতে আছে (ছুটির সমার্থক ধরে নিতে পারেন)। তাকে ধরে আনা হোক। Loser
১৪
184394
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:২৯
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমি আমার ঘটনাগুলোকে এত সুন্দর করে লিখতে পারিনা কেন? Cryingআমাকে আপনার কোচিং এ ভর্তি করাবেন? I Don't Want To See Waiting

রাদিয়া ও রিহামের জন্য অনেক আদর ও দু'য়া রইলো। Angel Love Struck Praying ধন্যবাদ Thumbs Up Bee Star Rose Rose Rose



০১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
136814
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমি আমার ঘটনাগুলোকে এত সুন্দর করে লিখতে পারিনা কেন? - কারণ আপনি আমার চেয়ে অনেক বেশি সুন্দর করে লেখেন Happy
আমার কোচিংয়ে তো আরবী পড়ানো হয়, আমি নিশ্চিত সেটাও আপনি আমার চেয়ে ভালই পারেন Winking
তবে হ্যাঁ, আপনার দু'আটা আমার চাই Happy যাজ্জাকিল্লাহ খাইর আপা Angel
০১ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:১৭
136875
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : আমি ভালো লিখি!?Surprised Surprised

০১ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৪২
137141
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : জ্বী Happy নিজের প্রতি আস্থা রাখুন Angel
১৫
184397
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:০১
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ পিলাচ
০১ মার্চ ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
136815
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আওন নেই বলে বিমর্ষ বুঝি? আপনাদের দুই কাজিনকে হুটোপুটি করতে দেখিনা বহুদিন Straight Face
০১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৫৩
137093
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : জ্বী আপু, অনেক দিন হচ্ছে দুষ্টুমি করতে পারতেছি না Frustrated Surprised আওণ কোথায় জানি চলে যায় কিছু না বলে Rolling Eyes Worried এখনও দেখতেছি না কোথাওBroken Heart Broken Heart
০১ মার্চ ২০১৪ রাত ১১:৪৪
137142
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : বিয়ের গল্প লিখতে লিখতে বিয়ে করে হারিয়ে গেল কিনা দেখুন Tongue
০৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:১০
140258
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : রেহনুমা আপুর লেখা বিয়ে পড়তে পড়তে ব্যাস্ত ছিলাম Smug Smug
Time Out Time Out Time Out Time Out হারিকেন আমি অসুস্থ দোয়া চাই।
০৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৩১
140279
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : হাতুড়ি দেখাইয়া দু'আ চাওয়ার নিয়ম কবেথেকে শুরু হইলো শুনি Frustrated Frustrated @রাহিক
০৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৩৮
140285
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : এই হাতুড়িটার দায়বার রেহনুমা আপুর তার জবাবে উৎসাহিত হয়ে তোমাকে হাতুড়ি দেখিয়েছি @হারিকাপু Time Out Happy Good Luck
০৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৩৮
140286
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : এই হাতুড়িটার দায়বার রেহনুমা আপুর তার জবাবে উৎসাহিত হয়ে তোমাকে হাতুড়ি দেখিয়েছি @হারিকাপু Time Out Happy Good Luck
০৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৪৮
140288
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : এ্যমেজিং রাহিকাপু Tongue উৎসাহিত হয়ে আদরের কোন ইমো আসতে পারলোনা, পাজ্জি? আসবেইবা কেমনে, যার যেটা খাইতে পছন্দ অন্যজনকেওতো তাই দেবে Winking Tongue
০৯ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:২৩
140326
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাদের দু'জনকে আবার আগের ফর্মে দেখে ভাল লাগল Happy
১৬
184404
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:০৭
পবিত্র লিখেছেন : এতো সুন্দর করে সাজিয়ে লিখলেন অনেক অনেক ভালো লাগলো শিক্ষনীয় পোস্টটি। Happy Happy
অবশ্য আপনার প্রতিটি পোস্টই শিক্ষণীয়। Star
০২ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:১৪
137159
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ্‌, পোস্টগুলো কারো কাজে লাগলে মনে হয় সময়টা কাজে লাগল Happy
আপনাকে ধন্যবাদ Good Luck
১৭
184635
২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৫১
সালাহ খান লিখেছেন : কি দারুন লিখনী শক্তিগো , প্রতিটি পরতে পরতে সুন্দর সমাজ বিনির্মানের হাতছানি , প্রতিটি ঘরে এমন নায়ূরী আসুক , আর হাসু বুবুর মত মেয়ে কোন ঘরে না আসুক , সাথে দিনে দিনে লিখার শক্তি বেড়ে যাক আরো থাকলো সেই শুভ.......
০২ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:১৫
137160
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে Happy Good Luck Good Luck Good Luck
১৮
185130
০১ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:২৩
মিশেল ওবামা বলছি লিখেছেন : রাদিয়া-রিহামের জন্য অনেক অনেক দুয়া রইলো, আপু...
০২ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:১৬
137162
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওদের বাবামায়ের জন্যও দু'আ করবেন আপু Winking Angel
০৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:২৮
140277
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওদের আঙ্কেল দুষ্টু হারিকেনের জন্যও দু'আ করবেন আপু Love Struck
১০ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:২৮
140873
মিশেল ওবামা বলছি লিখেছেন : হাফিজ ভাইয়া, রেহনুমা আপু, রাদিয়া-রিহাম ওদের দুস্টু আংকেল "হারিকেন" সবার জন্য অনেক অনেক দুয়া রইলো....
১১ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৯:৫৫
141317
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : কত্ত উদার আমার বোনটা, মাশাল্লাহ Angel Angel
১৯
187865
০৬ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৪:২৬
নিভৃত চারিণী লিখেছেন : ওদের সাথে সাথে ওদের বাবামায়ের জন্যও দোয়া রইলো। মাশাআল্লাহ! খুব সুন্দর লিখেছেন আপু।পড়ে মন ভরে গেলো।
০৭ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৮:৪৬
139639
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনার ভাল লাগায় আলহামদুলিল্লাহ্‌ Happy
দু'আর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ আপু Angel ব্লগে স্বাগতম Good Luck Good Luck Good Luck
২০
187917
০৬ মার্চ ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৩
মায়িশাহ মুনাওয়ারাহ লিখেছেন : অনেক ভালো লাগলো।আমার জন্য দোআ করবেন আপু,আমিও যেন আমার সন্তানকে উত্তম সন্তানরুপে গড়ে তুলতে পারি
০৭ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৮:৪৭
139640
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ইনশা আল্লাহ্‌ Praying Praying Praying
ব্লগে স্বাগতম আপু Happy Good Luck Good Luck Good Luck
২১
189048
০৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:০৭
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম আপু।
বিয়ে পুরো বইটি পড়া শেষ আলহামদুলিল্লাহ ।
অনেক জ্ঞান অর্জিত হলো আমার। যা বাস্তবিক জীবনে কাজে লাগাবো ইনশাআল্লাহ।
এরপর নানান রঙের মানুষ পড়া শুরু করে হাসতে হাসতে [হো হো উচ্চ স্বরে] আমার পেট ব্যাথা ধরে গেছে। ভূমিকা থেকে ২২ পৃষ্ঠা পর্যন্ত শেষ করেছি।
ক্ষণিকের দেখা ধূতিপড়া ভদ্রলোকের মত আমিও ঢাকার বাসে আপুদেরকে যায়গা ছেড়ে দেই।
কিন্তু মাঝে মাঝে একটু ব্যাতিক্রম করি যদি বসাটা তাদের জন্য অসুবিধা হয়।
আমারো খুব লজ্জা লাগে আমি বসে থাকবো আরেকজন মহিলা দাড়িয়ে থাকবে?!
আংকেল, পাগল, অহসন ভালো লাগছে অনেক....
সময় করে চান্স পেলেই আপনার বইতে হাত চলে যায়।
আসলেই আপনার ব্যাক্তিগত উপলব্দিগুলো বেশ শিক্ষনীয়।
বইটি পড়ছি । আমার কাছে বিয়ে বইটি খুব ভালো লেগেছে কিন্তু রঙের মানুষ কয়েক পৃষ্ঠা পড়ে বিয়েকে হার মানিয়ে দিয়েছে।
রঙের মানুষ পুরো বইটি পড়ে মন্তব্য করবো ইনশাআল্লাহ।
Good Luck Good Luck Happy
০৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:২৫
140272
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : রাহিক, তোমার কী হয়েছে, বেশি অসুস্থ? হায় আল্লাহ Sad Sad হে রাব্বুল আলামীন, তুমিতো শ্রেষ্ঠ শিফা দানকারী প্রভু, তুমি রাহ'বারের সমস্থ প্রকাশ্য অপ্রকাশ্য শারীরিক মানসিক রোগ কে শিফা করে দাও। আমীন Praying Praying

হে আল্লাহ! তুমি মানুষের রব, ব্যথ্যা নিবারণকায়ী, শিফাদান করো তুমিই শিফা দানকারী। তুমি ব্যাতীত আর কেউ শিফা দানকারী নেই। Praying Praying
০৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৪১
140287
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আমিন।
ইয়া আল্লাহ আমার কাজিনকে একটা কুটকুটে যাহ্'রাহ মিলিয়ে দাও।
০৮ মার্চ ২০১৪ রাত ০৯:৫০
140289
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : Love Struck Tongue Love Struck Tongue
০৯ মার্চ ২০১৪ রাত ১২:৩৯
140346
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : মন্তব্য পেয়ে বুঝলাম লেখায় উন্নতি ঘটছে। বিয়ে গল্পগুলো প্রথম জমানায় লেখা, অনেক অপরিপক্ক। পরেরগুলো খানিকটা বেটার। আশা করি পড়া হলে অন্য বইটির ব্যাপারেও জানাবেন Happy
আর দুই কাজিনের মাঝে ভালোবাসা দেখে ভাল লাগছে। আল্লাহ্‌ দু'জনের বন্ধুত্ব অটুট রাখুন Praying Praying
২২
189873
১০ মার্চ ২০১৪ সকাল ১১:৩১
মিশেল ওবামা বলছি লিখেছেন : আপু, আপনার বইগুলো কোথায় পেতে পারি?
১১ মার্চ ২০১৪ সকাল ০৯:৫৮
141319
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন আপু 01740-192411. ধন্যবাদ Happy
২৩
206798
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৩:২৮
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহে ওয়াবারাকাতুহু আপুনি। এত সুন্দর একটা লিখার জন্যে অনেক অনেক জাজাকিল্লাহ্‌ খাইরান। আপনার ও আপনার পরিবারের জন্যে অনেক দুয়া রইলো। ফীআমানিল্লাহ্‌!
আর রাদিয়া ও রিহাম মণির জন্যে রইলো অনেক অনেক আদর! কি সুন্দর ইসলামের সুঘ্রাণে ফুটা থাকা দু'টি ফুল ! মাশাআল্লাহ্‌! মাশাআল্লাহ্‌! সার্থক মাতা বটে তুমি আপু!
আলহামদুলিল্লাহ্‌!
Rose Rose Rose Rose Rose Rose Rose Love Struck Star
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:০৮
155839
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু আপু Happy
এখনও 'সার্থক মাতা' বলার সময় আসেনি আপু। Worried ওরা দু'জনই এখনও অনেক ছোট। ওদের গড়ে ওঠায় এখনও অনেক অনেক দূর পথ বাকী। ওদের ভবিষ্যত নিয়ে আল্লাহর কাছে দু'আ কোর আপু, এটাই হবে সবচেয়ে বড় উপহার Love Struck Good Luck Good Luck
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:৪৪
155995
শারিন সফি অদ্রিতা লিখেছেন : দুয়া থাকবে অবশ্যই, ফী আমানিল্লাহ্‌ Happy ফী আমানিল্লাহ্‌!!

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File