ফিরতি

লিখেছেন লিখেছেন রেহনুমা বিনত আনিস ২২ জানুয়ারি, ২০১৪, ১২:৪৫:৩৯ দুপুর



১/

দলিল উদ্দীন মন্ডল। বিরাট ব্যাবসায়ী। নিজের বাড়ী, একাধিক গাড়ী, চার ছেলেমেয়ে।

দলিল মন্ডলের জীবনে একমাত্র অর্থবহ বস্তু টাকা। সে পাকা ব্যাবসায়ী, সে জানে টাকায় টাকা আনে। নিজে বি এ পাশ হলেও বড় ছেলেকে ডাক্তারী পড়িয়েছে, ছোট ছেলেকে ইঞ্জিনিয়ারিং। ছেলেদের মেধা নেই তো কি হয়েছে, মেধায় যা অর্জন করা যায়না টাকায় তা ছিনিয়ে আনা যায়। ছেলেদের ডিগ্রী তার জন্য বিনিয়োগ। এবার সে দুই ছেলেকে চড়া মূল্যে বিক্রি করবে। তারপর ওরা মানুষ মারে তো মারুক, ওদের তৈরী বিল্ডিং ভেঙ্গে পড়ে তো পড়ুক, তাতে দলিল মন্ডলের কিছু এসে যায়না।

বড় ছেলেকে অলরেডি নিলামে তোলা হয়েছে। দরদাম ভালোই পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু কয়েক জায়গায় পাকা দেখে এসেও বেচারা ছেলের বিয়ে দিতে পারেনি। দলিল মন্ডলের কি দোষ? আংটি পরিয়ে বাসায় এসে যদি দেখে আরো ভাল প্রস্তাব অপেক্ষা করছে তখন বরং আংটি গচ্চা দিয়ে প্রস্তাবটা লুফে নেয়াটাই বেশি লাভজনক মনে হয়। ছেলে অবশ্য প্রথম প্রথম সামান্য কোঁ কোঁ করছিল, কিন্তু দলিল মন্ডল স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, ‘তোমার নামের পাশে যে ডাক্তারীর সিল সেটা আমার পয়সায় কেনা, সুতরাং বিয়ে আমার কথামত হবে’। ছেলেও বাধ্য হয়ে কোরবানীর গরুর মত সেজেগুজে বাপের পাঞ্জাবীর খুট ধরে ঘুরতে থাকে এক মেয়ের বাসা থেকে আরেক মেয়ের বাসায়।

অবশেষে দলিল মন্ডলের এক মেয়ে পছন্দ হয়। মেয়ের বাবামা নেই। মামাদের কাছে মানুষ। মামারা যেমন ধনী তেমনি দিলখোলা মানুষ। মেয়ে অনার্স শেষ বর্ষে, যেমন সুন্দরী তেমনি গুনবতী। একমাত্র বোনের একমাত্র স্মৃতিচিহ্নটিকে মামারা যেমন আদর স্নেহ দিয়ে বড় করেছেন, বিয়েও দেবেন তেমনি ধুমধাম করে যেন কোনপ্রকার অপূর্ণতা না থাকে। দলিল মন্ডল বেজায় খুশি। আনন্দে গদ গদ হয়ে মেয়েকে আংটি পরিয়ে পাকা কথা দিয়ে ঘরে ফিরল।

বাসায় এসেই দেখে বৈঠকখানায় কালু ঘটক বসে আছে, মুখের হাসি আকর্ণবিস্তৃত। দলিল মন্ডল একটু আমতা আমতা করল, ‘না, আর দেখবনা। পাকা কথা দিয়ে এসেছি’, ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু কালু ঘটকও নাছোড়বান্দা, কমিশনের লোভ কি অত সহজে ছাড়া যায়? জিভে যত তেল আছে সব দিয়ে মিনিট দশেক দলাই মলাই করার পর দলিল মন্ডল হাল ছেড়ে দিল। কালু ঘটক যে প্রস্তাবের কথা বলল তা শুনে দলিল মন্ডলের জিভে জল এসে গেল। মেয়ের বাবার সম্পদের পরিমাণ দলিল মন্ডলের অন্তত দ্বিগুন, মেয়ে চিররুগ্না তাই ডাক্তার স্বামী চাই, বিনিময়ে কালক্রমে সমস্ত সম্পদের উত্তরাধিকারী হবে একমাত্র মেয়েজামাই। বাহ! এ যেন আলৌকিকভাবে আশাপূরণ! দলিল মণ্ডল সাথে সাথে মেয়ের বাবাকে যোগাযোগ করল। বলা তো যায়না, অন্য কেউ যদি আগে পৌঁছে যায়! না, আর কেউ দলিল মন্ডলকে টেক্কা দিতে পারেনি। কথাবার্তায় সব খাপে খাপে মিলে গেল। কিন্তু দলিল মন্ডল এত কাঁচা লোক না। গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল বুদ্ধি নিয়ে চললে সে এতবড় ব্যাবসায়ী হতে পারতনা। ব্যাক আপ হিসেবে পাকা দেখে আসা কনে হাতে থাকল। ওখানে বিয়ের কথা হয়েছে পনেরো দিন পর। এখানে সে বিয়ের ব্যাবস্থা করবে সাতদিনে। দলিল মন্ডলের জন্য তো ব্যাপার একই, খরচও একই। কেবল মেয়ে একটা না হলে অন্যটা।

ধনীর দুলালীর সাথে বিয়েটা আগামীকাল ফাইনাল করে ফেলা গেছে। সাতদিনে পারা যায়নি অবশ্য, বারোদিন চলে গিয়েছে। দলিল মণ্ডল সিদ্ধান্ত নিলো এবার ওদের জানানো প্রয়োজন। হাজার হোক সেও তো একজন মানুষ, তারও কিছু মানবিক অনুভূতি আছে! দলিল মণ্ডল পাকা দেখা কনের বাসায় ফোন করে জানিয়ে দিল এই বিয়ে হচ্ছেনা। মেয়ের মামারা আকাশ থেকে পড়লেন। দলিল মণ্ডল পাত্তা দিলোনা। দুনিয়া বড় স্বার্থপর জায়গা। এখানে নিজেরটা নিজে বুঝে না নিলে কেউ দলিল মন্ডলের হক যেচে বুঝিয়ে দিতে আসবেনা।

আজ বড়ছেলের বিয়ে। দলিল মন্ডলের বৌয়ের মুখে হাসি যেন আর ধরেনা। অবশেষে তার ছেলের বিয়ে হচ্ছে। যার সাথেই হোক, দলিল মণ্ডল এবার পিঠটান দেয়নি এতেই তার খুশির অন্ত নেই। ছেলেও মহাখুশি। বিয়ের স্বপ্ন দেখে কেটেছে কত প্রহর, দিন, সপ্তাহ, মাস, বছর! বিয়েটা শেষ পর্যন্ত হচ্ছে! মুখের হাসি রুমালের ভেতর আর আঁটছে না।

২/

দীপ্তি হঠাৎ পড়ার টেবিল ছেড়ে উঠে দাঁড়ালো। পাশের চেয়ারে বসা ছেলেটার কাঁধে হাত রেখে বলল, ‘আমার সাথে একটু চল তো, এক জায়গায় যাই’।

জামাল অবাক হয়ে বলল, ‘একটু পর সন্ধ্যা নামবে, এখন কই যাবি?’

‘আহা, সন্ধ্যার আগেই ফিরে আসব, এবার তাড়াতাড়ি গাত্রোত্থান কর’।

‘তোর এই অবস্থায় তোকে নিয়ে বাইরে গেছি শুনলে বড়ভাবী আমাকে খুন করে ফেলবে’।

‘মামী একটু আগে শুয়েছে, কিচ্ছু টের পাবেনা, এখনই ভাল সময়। কাপড় বদলাতে হবেনা, তুমি জামা বদলালেও দেখতে তোমার মতই দেখাবে। চল! আহা, তাড়াতাড়ি কর!’

জামাল পকেটে মানিব্যাগটা ভরতে ভরতে হাত ধরে টেনে নিয়ে যায় দীপ্তি। বাসার সামনেই রিক্সা পেয়ে উঠে পড়ে দু’জনে।

৩/

সন্ধ্যা হয় হয়। কিন্তু এতবড় বাড়ীটাতে এখনও কেউ আলো জ্বালেনি। দারোয়ান তো বলল সবাই বাসায় আছে। বুকের ভেতর হৃৎপিণ্ডটা যেন হাতুড়ি পেটাচ্ছে। ও ঘামছে একটু একটু। ওর অবস্থা দেখে জামালই বেল টিপল। অনেকক্ষণ সময় চলে গেল। দীপ্তি চলে যাবার জন্য দরজার দিকে পেছন ফিরেছে, তখন দরজা খোলার শব্দ পাওয়া গেল।

দলিল মণ্ডল দরজা খুলে দেখে একটা মেয়ে আর একটা ছেলে দরজায় দাঁড়িয়ে আছে, সমবয়সীই হবে। মেয়েটার পরনে হলুদ সালোয়ার কামিজ, লাল ওড়না। ছেলেটা পাজামার সাথে চেক ফতুয়া পরা। শেষ বিকেলের ছায়া পড়েছে মেয়েটার মুখে, চেহারাটা ঠিকমত দেখা যাচ্ছেনা। ছেলেটাকে দলিল মণ্ডল চিনতে পারলনা। মেয়েটা ইতস্তত করে সামনে এগিয়ে এলো, হাতের মুঠো খুলে একটা আংটি দলিল মন্ডলের দিকে এগিয়ে দিলো। দলিল মণ্ডল মানুষ না চিনতে পারে কিন্তু স্বর্ন চিনতে তার ভুল হোলনা। এটাতো সেই মামাদের আদরের দুলালী কনেকে দেয়া আংটি, তার মানে এই মেয়েটি ...! দলিল মণ্ডল স্বয়ংক্রিয়ভাবে হাত বাড়াল, মেয়েটি সেখানে আংটিটি ফেলে দিলো। দলিল মণ্ডল খেয়াল করল ওর যে আঙ্গুলে ওরা আংটি পরিয়েছিল সেখানে আরেকটি আংটি শোভা পাচ্ছে, ওজনে অনেক কম কিন্তু কারুকার্যখচিত, সযত্নসঞ্চিত। বোবা দৃষ্টিতে মেয়েটির দিকে তাকায় সে, মেয়েটি বলে, ‘আপনার এই আংটির ভার আমি আর বহন করতে পারছিলাম না। তাই আপনার জিনিস আপনাকে বুঝিয়ে দিতে এলাম। আপনি কেন এমন করলেন আমি জানিনা। কিন্তু প্লিজ আর কোন মেয়ের সাথে এমন করবেন না। একটা আংটির সাথে কতগুলো মানুষের কত স্বপ্ন জড়িয়ে থাকে! দিনের পর দিন সেই স্বপ্ন আরো ঘনীভূত হয়ে আশা আকাঙ্ক্ষার রূপ ধারণ করে। এভাবে সেই আকাঙ্খাকে পদদলিত করবেন না’। এতক্ষণে দলিল মন্ডলের মনে পড়ে ছেলেটি ওর ছোটমামা। চলে যাচ্ছিল মেয়েটি, কি মনে করে ফিরে আসে দীপ্তি, ‘আপনি জেনে হয়ত খুশি হবেন, আপনার ব্যাবহারে আমার পরিবারের সদস্যরা ভেঙ্গে পড়ে। তখন পাশের বাসার এক চাচী তাঁর ছেলের জন্য প্রস্তাব পাঠান। তাঁরা অপেক্ষা করছিলেন আমার পরীক্ষা শেষ হলে প্রস্তাব করবেন, কিন্তু পরে জানতে পারেন মামারা আপনাদের সাথে কথা বলেছেন। আপনি যখন বিয়ে ভেঙ্গে দিলেন তখন আর তাঁরা দেরী করেননি। তাঁরা আপনাদের মত ধনী নন, যৌতুকও নেবেন না, কিন্তু মানুষ হিসেবে আপনারা তাঁদের নখের যোগ্যও নন। বিয়ে ভেঙ্গে দিয়ে এই অসাধারন পরিবারটির সদস্য হবার সুযোগ সৃষ্টি করে দেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ’।

মেয়েটা চলে গিয়েছে অনেকক্ষণ হোল। দলিল মন্ডলের চোখের সামনে ভেসে ওঠে, ছোট্ট একটা ছেলের করুন মুখ, এক পাত ভাতের জন্য সৎমায়ের দিকে চেয়ে বসে আছে সেই সকাল থেকে। তারপর আরেকটা ছেলে, আরেকটু বড়। স্কুলের সব ছেলেরা তাকে ক্ষেপাচ্ছে কারণ অনটনের কারণে আজ ছ’মাস হোল সেই ছেঁড়া শার্টটাই সে প্রতিদিন স্কুলে পরে আসে। তারপর এক কিশোর, রিক্সার গ্যারেজে কাজ করে সে, অবসর সময়ে লেখাপড়া, অল্প পয়সা দিয়ে নিজে চলে আবার বস্তির হতদরিদ্র মানুষগুলোকেও কিছু দেয়। তারপর এক যুবক, সে তখন নতুন নতুন পয়সার ঘ্রান পেয়েছে, এখন আর মানুষকে দিতে ইচ্ছে করেনা, মনে হয় সব টাকা তার নিজের প্রয়োজন। এক সময় সে আর টাকা ছাড়া কিচ্ছু বোঝেনা। একদিন সে ছেলের বিয়ে দিতে যায়। গিয়ে দেখে লোকজন বিভিন্নদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে, উৎসবের আমেজ নেই। কি ব্যাপার? মেয়ে পালিয়েছে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে, মেয়ের বাপের মাথায় হাত।

সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছে। বৈঠকখানায় আলো জ্বালিয়ে ছোট মেয়ে মল্লিকা বাবাকে ডাকতে ডাকতে এসে দেখে বাবা খোলা দরজার সামনে দাঁড়িয়ে হু হু করে কাঁদছে।

বিষয়: বিবিধ

২০৪৬ বার পঠিত, ৭২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

165746
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭
মিশেল ওবামা বলছি লিখেছেন : সময় করে পড়ে মন্তব্য করবো....
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
119934
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : Happyধন্যবাদ Good Luck Good Luck
165751
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:১২
মেধাবিকাশ লিখেছেন : ভাগ্য ভালো দলীল মন্ডলরে ছাইড়া আমারে বিয়া করছিলা।
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৪৮
119955
রাঙ্গামাটির জামাই লিখেছেন : Ha ha ha
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:০৪
119960
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : আংটি টি তাহলে রেহনুমা আপু ফেরত দিছিলTongue Tongue
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৪১
119991
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : Crying Crying Crying Crying Crying
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:০১
120002
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : বড়ই দুর্ভাগ্য!!
ওই শিতের দেশে ঠান্ডায় জইমা মরার অবষ্থা হওইতনা।
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৩
120018
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : Love Struck Love Struck Love Struck Praying Praying Praying
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৩
120025
ইবনে হাসেম লিখেছেন : ভাইজান, যায়গা মাইপা কতা কইলে অয় না? দেখলেন তো, আপনে কি কইলেন, আর মাইনষে কি কি মনকলা খাইতে আছে।
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:১৮
120230
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : প্রত্যেক লেখক তাঁর লেখনীতে নিজের বা আশেপাশে কারো না কারো জীবনের কিছু খন্ডচিত্র ব্যাবহার করেন তার লেখাকে সম্বৃদ্ধ করতে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে সব লেখাই তার নিজের জীবনের প্রতিফলন। আপনারা যদি ভেবে থাকেন এটা আমার নিজের গল্প তাহলে আমার কল্পনাশক্তির বহিঃপ্রকাশ বেশ ভালই বলতে হবে! Surprised :Thinking
না ভাই, আলাহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ্‌ আমার প্রতি সীমাহীন অনুগ্রহ করেছেন। আমার এক জায়গাতেই বিয়ের কথা হয়েছে, এক জায়গাতেই বিয়ে হয়েছে, কোনদিন কারো সামনে মহড়া দিতে হয়নি, কোন আংটি পরতে হয়নি (আমি গহনা পরতে একেবারেই পছন্দ করিনা), কোন হলুদ হয়নি, গান বাজনা লাইটিং কিছুই হয়নি। আকদ হয়েছে, পরদিন কিছু লোকজনকে খাওয়ানো হয়েছে। ব্যাস, সিম্পল ইসলামী কায়দায় বিয়ে। Angel Praying Happy
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৪১
120258
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : Time Out Time Out Time Out Time Out Time Out দুলাভাই দেখলে কান ধরে টানি আর হাতুড়ি দিয়ে পিটাই Time Out Time Out Time Out Time Out Time Out Tongue Tongue Tongue
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০২
120266
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : উনিই তো শুরু করলেন, উনি আর কি করবেন? Rolling Eyes
165753
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:২২
গেরিলা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:২০
120232
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পড়ার এবং উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Good Luck Good Luck
165755
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:৫৩
আলোর আভা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ আপু ।
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৫
120267
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনার মত লিখতে পারিনা আপু, চেষটা করে দেখা আর কি Don't Tell Anyone
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৪২
120391
আলোর আভা লিখেছেন : আপু আপনার কথায় অনেক লজ্জা পেলাম ।ধন্যবাদ আপু।
165766
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৪৭
রাঙ্গামাটির জামাই লিখেছেন : ভালো লাগলো
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৬
120268
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমার ব্লগে প্রথম এলেন। আপনাকে স্বাগতম Good Luck Good Luck
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:২৬
120682
রাঙ্গামাটির জামাই লিখেছেন : আমি ব্লগেই নতুন
165784
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:০৭
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : চিটাঙ্গা দলিল মিয়া আর কালু ঘটকের কথা শুইন্না মনটা ভারী বেজার হইলে ও শেষ পরিণতিতে কিছুটা স্বস্তিবোধ করলাম। যা হোক চমৎকার হয়েছে বরাবরের মত।।
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:০৮
120269
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : এরা চিটাগং এর লোক না Frustrated তাহলে এরকম হতনা Tongue
165796
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:২৭
আলোকিত ভোর লিখেছেন : গল্পটি বেশ সুন্দর হয়েছে Rose Rose Rose
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১০
120270
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাকে অনেক অনেক শুকরিয়া Happy Good Luck Good Luck
165818
২২ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৩
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : দারুণ শিক্ষণীয় গল্প। Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up বিষয় নির্বাচনে ভুল করেছেন। বিবিধ এর পরিবর্তে "বিয়ের গল্প" সিলেক্ট করে দিন। Happy Happy Rose Rose Rose
165836
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৩
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : হুম... ভালো লাগলো ধন্যবাদ পিলাচ Music Day Dreaming Rose Rose
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৫
120704
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ Happy Good Luck Good Luck
১০
165842
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৫২
আনিস১৩ লিখেছেন : You are a very good writer. Enjoyed this short story.
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৬
120707
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : I am not a writer, I only try to write Worried
But thanks for the appreciation Happy
১১
165848
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:০৩
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ওইরকম শশুর পাইলে খারাপ কি?
চির জীবন পায়ের উপর পা তুলে খেয়েদেয়ে থাকা যেত। হ্যাঁ অবশ্যই ভালবাসা চাওয়া যেত না। কিন্তু ভাল বাসা তো পাওয়া যেত।
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৭
120708
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : তোমার সব উলটা কথা Frustrated
১২
165866
২২ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৫
ইবনে হাসেম লিখেছেন : বরাবরের মতই শিক্ষনীয় পোস্ট। মেনি মেনি থ্যাংকস্।
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৯
120709
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : সবাই দেখছি বলছেন ‘বরাবরের মতই’:Thinking :Thinking
ভাবছি আর লিখে কি হবে, সব ফ্লেভার শেষ! Broken Heart Broken Heart
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:১০
120794
ইবনে হাসেম লিখেছেন : আপুর কথাটা বুঝা গেলনা। কেউ যদি আপনার হাতের রান্না খেয়ে বলে, যতোবার খাই ততোবারই মনে হয় অমৃত খেলাম। তাহলে ফ্লেভার কেম্নে শেষ হলো? আমার মন্তব্যে তো সেই কথাটিই বুঝাতে চেয়েছি...
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৪৮
121006
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : *-Happy *-Happy
১৩
165930
২২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৪৭
শেখের পোলা লিখেছেন : বরাবরের মতই অসাধারন, শিক্ষনীয়৷ ধন্যবাদ৷
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:০৯
120710
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : :Thinking :Thinking
১৪
165934
২২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৫৮
নিঝুমদ্বীপের রাজকন্যা লিখেছেন : অনেকদিন পর এলাম আপনার ব্লগে Happy কেমন আছেন আপু? Love Struck গল্পটা অনেক ভালো লাগলো। Rose Rose Good Luck Good Luck Rose Rose
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:১১
120711
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ব্লগেই তো এলে মনে হয় অনেকদিন পর, কেমন আছ আপু? Happy Love Struck Good Luck
১৫
165939
২২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:০১
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : আমার এক অনেক দুরের আত্নীয়। তার নামও
দলিল মন্ডল। তার বাড়ী পাবনার বেড়া থানায়।
তার চরিএ আপনার লেখা চরিএের সাথে মিলে
গেল আপু। জানিনা কো ইনসিডেন্ট নাকি। লেখাটা ভাল লেগেছে।
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:১৩
120712
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ভাগ্য ভাল কোনদিন পাবনা যাইনি, নইলে ২ নং মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যকারীদের মত আপনিও বলতেন আমার জীবনের ঘটনা তুলে দিয়েছি Give Up Give Up Give Up
১৬
166106
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:৩৬
ইক্লিপ্স লিখেছেন : ভালো লিখেছেন। শুভকামনা রইল।
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:১৪
120713
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাকেও Happy
বিয়ে কবে? <:-P <:-P
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:১২
122571
ইক্লিপ্স লিখেছেন : রেহনুমা আপুর বিয়ে তো অনেক আগেই হয়ে গেসে। Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Winking Winking Winking Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor phbbbbt phbbbbt phbbbbt
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:০৩
122635
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ইক্লিপ্সের বিয়ের কথা জিজ্ঞেস করছিলাম Worried
১৭
166110
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:০৭
ইমরান ভাই লিখেছেন : সুন্দর লিখেছেন খুব ভালোলাগলো Rose Rose Thumbs Up Thumbs Up
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:১৫
120714
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ Happy
১৮
166184
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৪০
সাইদ লিখেছেন : বরাবরের মতোই অসাধারণ।খুব ভালো লাগলো।
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৪৯
121007
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পড়ার এবং উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Happy Good Luck Good Luck
১৯
166336
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৩
মিশেল ওবামা বলছি লিখেছেন : গল্পটা দারুন হয়েছে, আপুমনি...
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৫০
121008
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়াদামাফিক ফিরতি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু HappyGood Luck Good Luck Good Luck
২০
166473
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৫৭
তারাচাঁদ লিখেছেন : একজন মানুষ যেভাবে বেড়ে উঠে, তার সেই শিক্ষাকে সে সারাজীবন ভুলতে পারে না । তাই, এক দুই প্রজন্ম আগেও মানুষ বিয়ের প্রস্তাব দেবার সময় সেই পরিবারের পিতামাতা সম্বন্ধে খোঁজ খবর নিত । আজকাল নেয় অর্থের খোঁজ । অর্থের আগমন কোন পথ দিয়ে সে ব্যাপারে কোন জিজ্ঞাসা থেকে না নব প্রজন্মের ।
এই সমাজে দলিল উদ্দিন মণ্ডলদের সংখ্যা নেহায়েত কম নয় ।
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৫১
121009
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমরাই তাদের অস্তিত্বকে উৎসাহিত করছি সমাজে তাদের মেনে নিয়ে, তাদের সমাজে সম্মানিত করে Broken Heart Broken Heart
২১
166681
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৫৫
সায়েম খান লিখেছেন : চমৎকার গল্প, অসাধারণ।
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১১:৫৩
121011
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ওয়াও! আপনি তো সুপারম্যান! Tongue
সময় করে পড়ার ও মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ Good Luck Good Luck
২২
167142
২৫ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:০৫
বিন হারুন লিখেছেন : আসলেই বেশীর ভাগ ছেলেরা বউ নির্বাচন করতে দু'এক জোড়া জুতা ক্ষয় করে ফেলে. লেখাটি অনেক ভাল লাগল. Rose Rose
২৬ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
121736
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ঠিক বলেছেন, অথচ কাংখিত গুনাবলীর ব্যাপারে আগে খোঁজ খবর নিয়ে অগ্রসর হলে হয়ত তত ঝক্কি পোহাতে হতনা, মেয়েগুলোকেও গরুর বাজারে পশু বাছাইয়ের মত অপমানজনক প্রদর্শনী কিংবা পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হতনা।
পড়ার এবং উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Good Luck Good Luck
২৩
167703
২৬ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:২৪
দ্য স্লেভ লিখেছেন : apnar bia uponnash a poresi kina mone korte parsina. kintu fatafati chitro tule dhoresen. super. dolil mondoler gusti nipat jak... :p
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:০৬
122639
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমি তো কোন উপন্যাস লিখিনি! Surprised Worried :Thinking
হুমম, দলিল মন্ডলদের আর দেখতে চাইনা Happy Angel
২৪
169023
২৮ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:১৭
আমি আমার লিখেছেন : ভালোই...... Good Luck Good Luck Good Luck
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:৪৪
123824
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ধন্যবাদ Happy Good Luck
২৫
169301
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৫৯
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : অনেক সুন্দর গল্প! মেয়ে চরিত্রটি খুবই ভালো লাগলো! তবে সমাজ থেকে আংটি পরানোর চল বাদ দিতে পারল মনে ভালো হতো!

জাযাকিল্লাহু খাইর! Rose
৩০ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:৪৬
123825
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : চাইলেই পারা যায় আপু, আমি আংটি পরিনি। সবাই সচেতন হলে আমরা এসব কুপ্রথা বাদ দিতে সক্ষম হব ইনশা আল্লাহ্‌ Happy Good Luck
২৬
169414
২৯ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৩৩
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : "আংটি" তোমাকে টা টা বাই বাই।
মন্ডল এর আংটি বাই বাই।

৩০ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:৪৭
123826
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ২৫ নং মন্তব্যের প্রতিমন্তব্য দেখুন Happy
২৭
172330
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
আইমান হামিদ লিখেছেন : পুরা বাংলা সিনেমা !
তবে দলিল জলিলদের থেকে মুক্তি চাই
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১৩
126375
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : Life is stranger than fiction, this is a true incident!
২৮
172378
০৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:০২
বিদ্যালো১ লিখেছেন : dolil miyar jonno dhukkho lagche. Ato boro pakka bebshahi , koto loss projecter bebshahi na korlo !!?? .bechara.

onek onek valo laglo .
০৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১৪
126376
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : Life is stranger than fiction, this is a true incident!
২৯
176087
১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৩০
৩০
181156
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০২:৩০
নূর আয়েশা সিদ্দিকা জেদ্দা লিখেছেন : সুন্দর হয়েছে। বেশ ভালো লাগলো।
২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:১৩
134188
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পড়ার এবং উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Happy Good Luck Good Luck

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File