বৃষ্টিস্নাত হৃদয়

লিখেছেন লিখেছেন রেহনুমা বিনত আনিস ১১ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৯:০৪:৩৪ সকাল

ঘরে ঢুকতেই হাসানের মেজাজটা চরমভাবে বিগড়ে গেল। ড্রয়িংরুমে এক সোফায় পাশের বাসার ভাবী, কিছু একটা বলতে যাচ্ছিলেন, ওকে দেখে কথা বন্ধ হয়ে গেল। আরেক সোফায় সুহানা বসে ফ্যাচফ্যাচ করে কাঁদছে। সোফার পেছনে শায়লা সুবাহকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে হা করে সব কথা গিলছিল, সুবাহ যে ঠোঁট উল্টে কাঁদতে শুরু করেছে কারো খবর নেই।

হাসানকে দেখে পাশের বাসার ভাবী ওঠার জোগাড়যন্ত্র করতে লাগলেন। হাসান দরজা ছেড়ে দাঁড়াতেই, ‘ভাবী, আমি তাহলে আসি’, বলে বাতাসে শাড়ির আঁচল উড়িয়ে মেকাপ, ঘাম ও পারফিউমের সম্মেলনে একরাশ দুর্গন্ধ ছড়িয়ে দিয়ে চলে গেলেন। হাসানের পেট থেকে দুপুরের খাবার উত্থিত হয়ে আসতে চায়। সে কোনদিকে না তাকিয়ে দ্রুত বেডরুমে চলে যায়।

গতবার মা বেড়াতে এসে বলেছিলেন পাশের বাসার ভাবীর সাথে সুহানার এত মেলামেশা তাঁর পছন্দ নয়, তবে ব্যাখ্যা করেননি। সুহানাকে কথাটা বলতেই সে বলে ওঠে, ‘পাশের বাসার ভাবী বলেছেন শাশুড়িরা সুযোগ পেলেই বৌদের দোষ ধরে’। মা ওভাররিঅ্যাক্ট করছেন ভেবে হাসান ব্যাপারটা তখনকার মত ভুলে যায়। কিন্তু এখন বুঝতে পারছে মা আসলেই একজন বিচক্ষণ এবং দূরদর্শী মহিলা। ওর অনেক আগেই মায়ের কথাটা আমলে নেয়া উচিত ছিল।

হাসানের বাবা হঠাৎ মারা গেলে বড়ভাই মাসউদ পুরো সংসারের দায়িত্ব কাঁধে তুলে নেয়। বড় বৌ নাজনীন এই দায়িত্বে স্বামীকে পুরোপুরি সহযোগিতা করে। সে শাশুড়ি, দেবর, ননদদের দেখাশোনা থেকে লেখাপড়া, বিয়ে সব কাজেই দায়িত্বশীলতা এবং স্নেহময়তার পরিচয় দেয়। হাসানের জন্যও মেয়ে দেখেছে বড় ভাবী। কিন্তু মা ছিলেন বুদ্ধিমতি মহিলা। তিনি বুঝতে পারেন এই সংসারের পেছনে মাসউদ এবং নাজনীনের অবদান এবং সে সূত্রে অধিকারের মাত্রা তিনি এবং তাঁর সন্তানরা বুঝলেও তাদের স্বামী এবং স্ত্রীরা বুঝবে না। তখনই সংসারে দেখা দেবে মনোমালিন্য এবং অশান্তি। তাই মেয়েদের যেভাবে তিনি বিয়ে দিয়ে বিদায় করে দিয়েছেন, একইভাবে মাসউদ এবং হাসানের মধ্যবর্তী দুই ছেলেকেও তিনি বিয়ের পর আলাদা বাসা নিতে বাধ্য করেছেন। হাসান তাঁর সবচেয়ে ছোট ছেলে, কিন্তু প্রথামাফিক বিয়ের সাতদিন পর মা সবাইকে নিয়ে মিটিং ডাকলেন, ‘মাসউদের ছেলেমেয়েরা বড় হয়েছে, ওদের পড়াশোনার পরিবেশ প্রয়োজন, ঘরে সারাক্ষণ লোকজন হাঁটাচলা করলে লেখাপড়া হয়না, তোমরা আলাদা বাসা দেখ’। এবং প্রথামাফিক এবারও মাসউদ এবং নাজনীনের আপত্তিতে তাঁর সিদ্ধান্তে কোন নড়চড় হয়নি। তবে হাসানের বেলা এই কাজটি করতে মায়ের খুব কষ্ট হয়েছে। এটি তাঁর কনিষ্ঠ সন্তান, বেচারা বাবার আদরও তেমন পায়নি। কিন্তু তিনি তাঁর নিজের সুখের জন্য যে মেয়েটা এত বছর তাঁর সংসারকে আগলে রাখল তার প্রতি অবিচার করতে পারেন না। তিনি নিজে এসে হাসানের বাসা গুছিয়ে, তিনদিন তাদের সাথে থেকে যান। কথা ছিল তিনি প্রায়ই এসে থাকবেন। কিন্তু গত দু’বছরে তিনি প্রায়ই বেড়াতে এলেও থাকেননি তেমন একটা, ইদানিং তো আসাও কমে গিয়েছে।

এখন হাসান নিজেই টের পাচ্ছে পাশের বাসার ভাবীদের মত মহিলাদের সাথে সুহানার মত মেয়েদের বন্ধুত্বের কুফল। এরা পাশের ফ্ল্যাটে উঠেছে আজ ছ’মাস। এই মহিলা একজন সিরিয়াল গবেষক। তার সকল জ্ঞানের উৎস হিন্দি সিরিয়াল। তিনি সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত জ্ঞান আহরণ করেন এবং সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত সেই জ্ঞান বিতরণ করেন। আর সুহানা হোল একজন শিক্ষিতা মূর্খ। বড় ভাবী ওর ভাল লেখাপড়া এবং উজ্জ্বল ফলাফল দেখেই ওর ব্যাপারে প্রস্তাব করেছিলেন, কিন্তু সে মানুষ হিসেবে এতটা অপরিপক্ক হবে তা মায়ের মত বহুদর্শী মহিলাও আন্দাজ করতে পারেননি। সে সহজেই অন্যের কথায় প্রভাবিত হয়। হ্যাঁ, এমনকি পাশের বাসার ভাবীর মত অশিক্ষিতা থার্ডক্লাস মহিলার কথায়ও! হাসান বোঝেনা কেন সুহানা নিজের নিজের জ্ঞানবুদ্ধি, শিক্ষাদীক্ষা, বিবেক বিবেচনার ওপর নির্ভর করতে পারেনা। সে নিজে সিরিয়াল দেখেনা, কিন্তু একজন সিরিয়ালখোরের নেশাগ্রস্ত মনের সকল বানী অমূল্য পাথেয় ভেবে আঁজলা ভরে গ্রহন করে।

মাঝে মাঝে মায়ের ওপর খুব অভিমান হয় হাসানের। তিনি এতটা নিঃস্বার্থতার পরাকাষ্ঠা না দেখিয়ে তাদের সাথে রাখলেও তো পারতেন! তাহলে হয়ত সুহানা বড় ভাবীকে দেখে কিছু শিখত। তারপর আবার ভাবে, মা ঠিকই করেছেন। মন্দের প্রতি মানুষের আকর্ষন সহজাত, মানুষ সহজেই একে শুষে নেয়। মানুষ ভালকে সম্মান করে, কিন্তু একে নিজের মধ্যে লালন করার ব্যাপারে প্রায়ই অতখানি উৎসাহী থাকেনা। হয়ত সুহানা নিজের নির্বুদ্ধিতাপ্রসূত কথাবার্তা এবং কাজের মাধ্যমে সবাইকে অতিষ্ঠ করে তুলত! কিন্তু স্বামী হিসেবে এবার হাসানকে একটা পদক্ষেপ নিতেই হবে।

সুহানা ফোলা ফোলা চোখে ঘরে প্রবেশ করে। সুবাহ কাঁদতে কাঁদতে অবশেষে মায়ের দুধ পেয়ে ক্লান্তিতে ঘুমিয়ে পড়েছে, ওকে বিছানায় শুইয়ে দেয়। তারপর হাসানের কাছে এসে দাঁড়ায়। হাসান মুখ ফিরিয়ে নেয়। এখন ওর দিকে তাকালে মেজাজ আবার খারাপ হবে, নিজেকে নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য ওর আরো কিছু সময় প্রয়োজন। কিন্তু বরাবরের মতই সুহানা অবুঝ। অভিমানে গাল ফুলিয়ে বলে, পাশের বাসার ভাবী বলছিলেন, মেয়েরা বাচ্চাকাচ্চা হলে যখন মোটা হয়ে যায় তখন ওদের প্রতি ওদের স্বামীরা আকর্ষন হারিয়ে ফেলে। আমি ইদানিং লক্ষ্য করছি ঘরে ঢুকেই তোমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। তুমি আমার দিকে তাকাও না, আমার সাথে কথা বলনা। ছোট বাচ্চা নিয়ে আমি সবদিক কুলিয়ে উঠতে পারিনা। নইলে আমি কি দেখতে শুনতে খারাপ ছিলাম?’, শুরু হয়ে ঘ্যানঘ্যানে কান্না।

রাগে দাঁত কিড়মিড় করে হাসানের, মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছে করে। সে মনে মনে আর্তনাদ করে ওঠে, ‘হে আল্লাহ্‌, আমি তোমার সাহায্য চাই, এক্ষুণি!’ ঠিক তখনই ওর সেলফোনটা বেজে ওঠে। মা ফোন করেছেন। ‘সুবাহ ঘুম থেকে উঠে যাবে’, বলে সে ফোন নিয়ে পড়ার ঘরে চলে যায়।

ওর কন্ঠ শুনেই মা উৎকন্ঠিত হয়ে ওঠেন, ‘কি রে, তোর গলাটা এত উত্তেজিত শোনাচ্ছে কেন?’

অপ্রত্যাশিত স্নেহের পরশে বাঁধভাঙ্গা বন্যার মত সব উগড়ে দেয় হাসান। সব শুনে মা বলেন, ‘তোর মনে আছে আমার সব সন্তানদের মধ্যে তুই সবচেয়ে দুষ্ট ছিলি?’

নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারেনা হাসান, ‘আমি তোমাকে আমার দুঃখের কথা বললাম আর তুমি আমার দুষ্টুমীর স্মৃতিচারণ করছ?’

‘আহহা, বল না! মনে আছে?’

‘হুমম, অনেক জ্বালিয়েছি তোমাকে মা, তাই বুঝি আল্লাহ্‌ এখন আমাকে এভাবে শাস্তি দিচ্ছেন’।

‘ধূর, বোকা ছেলে! আমি সে কথা বলছিনা। আচ্ছা, তুই কি মনে করতে পারিস আমি বা তোর বাবা কোনদিন তোকে দুষ্টুমীর জন্য মেরেছি বা শাস্তি দিয়েছি?’

মাথা নাড়ে হাসান, ‘নাহ!’

‘কেন মারিনি বলতে পারিস?’

‘তোমাদের অপরিসীম ধৈর্য্য!’

‘না রে বাবা। তুই এমন সব কাণ্ড করতি যে প্রায়ই নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা কঠিন হয়ে যেত। কিন্তু দেখ, আমরা যদি তোকে মারতাম বা শাস্তি দিতাম তাহলে তুই আরো ঘাড়তেড়া হয়ে যেতি। এর পরিবর্তে আমরা তোকে নিয়ে ঘণ্টার পর ঘন্টা বসে ভাল আর মন্দের পার্থক্য বোঝাতে চেষ্টা করেছি। অবশেষে আল্লাহ্‌ তোর এবং আমাদের প্রতি রাহমাত করেন’।

হাসানের গলা নরম হয়ে আসে, ‘এজন্য আমার কৃতজ্ঞতার অন্ত নেই মা’।

মা গলাটা ততোধিক নরম করে স্নেহমাখা কন্ঠে বলেন, ‘তাহলে বাবা, তুই আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতাটা এভাবে প্রকাশ কর, তুই বোকা মেয়েটাকে আরেকটা সুযোগ দে, ওকে নিয়ে ধৈর্য্য ধর, ওকে বোঝা’।

মায়ের কথায় হতভম্ব হয়ে যায় হাসান। মায়ের মত ধৈর্য্য কি ওর আছে?

ফিক করে হেসে ফেলেন মা, ‘সুহানাও তো তোর মত দুষ্ট না!’

হাসান সুহানাকে ড্রয়িংরুমে ডেকে নেয়। সুহানা সোফায় বসলে ওর পায়ের কাছে গিয়ে বসে। সুহানা ইতস্তত বোধ করে উঠে দাঁড়াতে চাইলে ওর হাঁটুতে চাপ দিয়ে ওকে বসিয়ে দেয়। শায়লা রান্নাঘর থেকে উঁকি দিচ্ছে, দিক, হাসান দারোয়ান ভাইয়ের ড্রাইভার ছেলেটার সাথে শায়লার বিয়ে দেয়ার পরিকল্পনা করছে, ওরও অভিজ্ঞতা হওয়া দরকার।

হাসান সুহানার হাত দু’টো হাতের মুঠোয় নিয়ে ওর চোখে চোখ রাখে, ‘সুহানা, তুমি আমার স্ত্রী, আল্লাহ তোমাকে আমার জীবন শেয়ার করার জন্য নির্ধারন করেছেন। তুমি আমার সন্তানের মা, সুবাহ এবং পরবর্তীতে আল্লাহ্‌ যদি আমাদের আরো সন্তান দেন, তাদের ভবিষ্যত গড়ে উঠবে তোমার হাত ধরে। তুমি আমার সংসারের কর্ত্রী, তুমি সেই নারী যে কেবল আমার ঘর নয় বরং আমার পরিবারের সবাইকে আপন করে নেবে, তাদের মন জয় করবে, আমাদের বন্ধনগুলোকে করবে সুদৃঢ়। তুমি আমার কাছে কেবল একখন্ড সুসজ্জিত মাংসপিণ্ড নও যে তোমার প্রতি আমার ভালবাসা তোমার আয়তন বাড়াকমা কিংবা সাজপোশাকের আধিক্য বা অভাবের সাথে ওঠানামা করবে। আমি তোমাকে ভালবাসি, তোমার অবয়বকে নয়। আমি তোমাকে তখনও ভালবাসতাম যখন তুমি পাটকাঠির মত আকৃতি নিয়ে আমাদের বাসায় পদার্পন করেছিলে; আমি তোমাকে এখনও ভালবাসি যখন তুমি মুটিয়ে গিয়েছ; আমি তোমাকে তখনও ভালবাসব যখন তোমার চুল পেকে যাবে, যখন তুমি কানে কম শুনবে, চোখে কম দেখবে, দাঁত পড়ে যাবে, চামড়া কুচকে যাবে। তোমাকে ভালবাসা আমার কাছে কেবল শখের ব্যাপার নয়, আমার দায়িত্বও। সুহানা, তুমি এসব আজেবাজে ধারণা করে আমাদের পবিত্র ভালোবাসার অবমাননা কোরোনা’

চোখ ভিজে আসে সুহানার, সে হাত ছাড়িয়ে নিতে যায় মুখ ঢাকার জন্য, কিন্তু হাসান মুঠো ছাড়েনা, ‘সুহানা, তুমি একজন শিক্ষিতা নারী। তোমার মাঝে আমি একজন আলোকিত সাথী চাই যে আমার প্রতিটি পদক্ষেপে আমাকে সঙ্গ দেবে যেভাবে বড় ভাবী দিয়েছেন বড় ভাইকে, যে আমার সুবিধা অসুবিধাগুলো বুঝবে যেভাবে আমি তোমার খুঁটিনাটি সমস্ত বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখি, যে আমার সন্তান এবং সংসারকে আগলে রাখবে আমার অনুপস্থিতিতে যেভাবে আমি তোমাদের আগলে রাখতে চেষ্টা করি সমস্ত ঝড়ঝাপটা থেকে। আমি চাই তুমি অন্যের কথার ওপর নিজের জ্ঞানবুদ্ধি এবং বিবেককে প্রাধান্য দাও, কারো কথায় প্রভাবিত হয়ে নয়, ভাল মন্দ বুঝে নিজের সিদ্ধান্ত নিজে গ্রহণ কর। আমি চাই একটি সুস্থ, স্বাভাবিক এবং আস্থাশীল পরিবার। আমাদের সংসারকে সুখের বাগান হিসেবে গড়তে চাই, তুমি কি আমার সঙ্গী হবেনা?’

এবার ঝরঝর করে কাঁদতে থাকে সুহানা। হাসান ওকে কাঁদতে দেয়। বৃষ্টি যেমন সমস্ত নোংরা আবর্জনা ধুয়ে পরিষ্কার করে ফেলে, তেমনি ওর মনের ভেতর এতদিন ধরে যে ক্লেদ জমে উঠেছে তা ওর অশ্রুবিন্দুগুলো ধুয়ে নিয়ে যাক।

হাসান বেরিয়ে যেতেই দরজায় বেল দেন পাশের বাসার ভাবী। সুহানা দরজা খুলে তাঁকে সোফায় বসতে দেয়। সুবাহকে নিজের কোলে নিয়ে সুহানা শায়লাকে রান্নাঘরে পাঠায় চা নাস্তা আনতে। ভাবী কথার ঝাঁপি খুলতে যান। সুহানা বলে, ‘ভাবী, আপনি যে কথাগুলো বলেন এগুলো কিছু অশুভ মানুষের অসুস্থ মানসিকতাপ্রসূত, আপনার নিজের জ্ঞান নয়। বিশ্বসংসার যদি সত্যিই কেবল বাহ্যিক চাকচিক্যের ওপর প্রতিষ্ঠিত হত তাহলে পৃথিবীতে কোনদিন কেউ কোন ভাল কাজ করতনা। আর সবাই যদি কেবল একজন আরেকজনের পেছনে লেগে থাকত তাহলে মানুষের মাঝে মনুষ্যত্ব লোপ পেত, কেউ কোনদিন সংসার করতে পারতনা। আপনার যদি অন্য কিছু বলার থাকে তাহলে বলুন’।

পাশের বাসার ভাবীর মুখটা বিস্ময়ে হা হয়ে যায়, মুখের ভেতর একমুঠ চানাচুর ভরে দিয়ে তিনি আমতা আমতা করেন, ‘আমার একটা জরুরী কাজের কথা মনে পড়েছে, আমি আসি’। তাকে বিদায় দিয়ে হাসতে হাসতে দরজা বন্ধ করে রান্নাঘরে যায় সুহানা, আজ হাসানের পছন্দের জলপাই দেয়া ডাল রান্না করবে সে।

বিষয়: বিবিধ

৩০৯৫ বার পঠিত, ৪৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

161261
১১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:২৬
উম্মু রাইশা লিখেছেন : ঠিক। একথাগুলি পাশের বাসার ভাবী বলেছেন তাই তাকে আ্যভয়েডকরা গেল,জানার ইচ্ছা যদি আপন রক্তের কেউ এভাবে সারাক্ষন বলতে থাকে তাহলে কি করা উচিত।
১১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৩৩
115559
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : রক্তের কেউ বললে তাঁকে উপদেশ দেবেন Happy
প্রথম মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপা Love Struck
161264
১১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৩৫
বিদ্যালো১ লিখেছেন : khub valo laglo, mam. khubi important akta issue niye Shundor golpo.

Allah apnake likhar jonno beshi beshi oboshor dik.

JazakAllah khair.
১১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৫২
115613
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : Jazzaak Allah for the dua Happy Good Luck Good Luck
161271
১১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:১৯
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : সুন্দর লিখায় আগে লাইক দিয়ে কমেন্ট করে পড়ে দিয় পড়তে হয় Happy Happy Happy
১১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
115615
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ভাল বুদ্ধি শিখেছেন তো! তা না পড়ে সুন্দর না পঁচা তা বুঝলেন কি করে? :Thinking Tongue
১১ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:০৮
115623
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : কারন লিখাটা কার দেখতে হবেনা।Happy HappyGood Luck Good Luck Happy
১২ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩১
116014
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনার আস্থার জন্য আমি কৃতজ্ঞ Angel
161278
১১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১০:৫৭
শুকনোপাতা লিখেছেন : খুব সুন্দর.. থিমটা পছন্দ হয়েছে অনেক Happy Happy
১১ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
115618
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনারটা গেল কই? Surprised
161298
১১ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
সিকদারর লিখেছেন : পাকা রাধুনীর রন্ধন স্বাদত অতুলনীয় হবেই । বাস্তব জীবন ঘেষা জীবনের গল্প তাই ১০০ তে ১০০০০০০০০০০০০০০.........।
১২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩৪
115822
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আমি রান্নায় কাঁচা ভাই, কিন্তু লিখতে বসলে আলহামদুলিল্লাহ হিসেবগুলো মোটামুটি মিলে যায়। বাস্তবতাটুকুই হয়ত চোখে পড়ে তাই ত্রুটিগুলো চোখে পড়েনা। আপনাদের উদারতার জন্য আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ Happy Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck
161305
১১ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
মেধাবিকাশ লিখেছেন : পাশের বাসার সুহানা ভাবী(রিদওয়ানের আম্মা) আগামী রবিবার দুপুরে দাওয়াত দিয়েছে।
১১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৫১
115756
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সব ব্লগারের জন্য ভিসা আর টিকেটে এর ব্যবস্থা করেন।
161316
১১ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
ফাতিমা মারিয়াম লিখেছেন : চমৎকার গল্প...এক্কেবারে যুগোপযোগী Thumbs Up Bee Star Rose Rose Rose
১২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩৫
115823
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনাদের ভাল লাগায় আমি আপ্লুত বোধ করছি আপা Love Struck
161323
১১ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ০১:২০
চোথাবাজ লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩৬
115825
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পড়ার এবং উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Good Luck
161370
১১ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৪:১১
ভিশু লিখেছেন : এই প্রতিবেশিনী সিরিজটার ঠিক যেন উল্টো সিনারিও! সুন্দর করে তুলে ধরেছেন... Happy Good Luck Rose
১২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১২:৩৮
115828
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : হুমম, প্রতিবেশি ভাল বা মন্দ হবার ওপর অনেক কিছুই নির্ভর করে। :Thinking
পড়ার এবং উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Good Luck Good Luck Good Luck
১০
161409
১১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৬
আলোর কাছে বাঁধা আমি লিখেছেন : সংসারে একে অপরকে বুঝে চলার নাম নাকি সুখের বসবাস -- একজনের ভুল ধরিয়ে বা তার রাগের কারণ খুঁজে বের করে তাকে সেখান থেকে বের করে আনার উদরতা দেখানোর মন মানষিকতা সম্পন্ন ব্যক্তিরা সুখ কে ছুঁতে পায় --

ধন্যবাদ কিভাবে একটি পরিবারে উদারতা প্রকাশ করে স্বাভাবিক জিবনে ফিরে যাওয়া যায় এর বঃহিপ্রকাশ করে লেখাটির মূল বক্তব্য তুলে ধরার জন্য--
১২ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৪
116015
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনার সুন্দর বিশ্লেষণ এবং মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া Happy Good Luck Good Luck
১১
161427
১১ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৯
গেরিলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১২ জানুয়ারি ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৩৪
116016
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকেও Happy
১২
161455
১১ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৮:৫৭
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : এই হিন্দি সিরিয়ালের জন্য কত সংসার নষ্ট হচ্ছে তার হিসাব নাই। আমার মনে হয় এই জন্য আমাদের পুর্ব জেনারেশন টাও কিছুটা দায়ি। লেখাপড়ার পাশাপাশি সুস্থ বিনোদন যে দরকার সেটা অনেকেই তখন মানতেন না। পাবলিক পরীক্ষায় স্ট্যান্ড করাদের কাছে সাংবাদিকদের নিয়মিত প্রশ্ন ছিল কতক্ষন পড়াশুনা করত। আর তার জবাব হতো কমপক্ষে ৮-১২ ঘন্টা। ভাল ছাত্র-ছাত্রি মানেই সে কো গল্পের বই পড়তে পারবেনা খেলা দেখতে পারবেনা। ১৪-১৫ বছর বয়সি একজন যদি দিনের মধ্যে ১০ ঘন্টা পড়ে আর ৮ ঘন্টা ঘুমায় আর বাকি ৬ ঘন্টার মধ্যে ৫ ঘন্টাই স্কুলে কাটায় তারপর তার নিজের বুদ্ধির বিকাশের কো জায়গা কি থাকে। এভাবে পড়াশুনা শেষে বিশেষ করে মেয়েরা যখন বৈবাহিক জীবনে যায় তখন হঠাত করেই বিশাল একটি অবসর তারা পায়। তখন পরীক্ষার চাপ না থাকায় লেখাপড়ার ইচ্ছাও থাকেনা। তখনই এই অলস মস্তিস্ক শয়তানের কারখানা এই রাস্তায় এই সিরিয়ালের মত বিষয়গুলি চেপে বসে।
১৩ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১০
116252
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : হুমম, সিরিয়াল প্রোডিউসারদের মূল টার্গেট মহিলারা। যেকোন জাতির মহিলাদের মানসিকতা যদি বিকৃত করে দেয়া যায় তাহলে ঐ জাতিকে বিকলাঙ্গ করে দেয়া সময়ের ব্যাপার মাত্র। যারা কেবল পাঠ্যবই পড়ে অথচ নিজেদের বুদ্ধি বিবেক বিবেচনা ব্যাবহার করার মত অবসর পায়না তারা কিভাবে সিদ্ধান্ত নেবে কিসে তাদের ক্ষতি হচ্ছে আর কিসে লাভ?
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ Happy Good Luck Good Luck
১৩
161861
১২ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৪১
আলোর আভা লিখেছেন : প্রতিবেশীর প্রভাব কিছুটা পরবেই সেটা ভাল হোক আর মন্দ হোন ।ধন্যবাদ সুন্দর লেখার জন্য।
১৩ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১১
116253
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আল্লাহ্‌ আমাদের উত্তম প্রতিবেশী হবার তাওফিক দিন এবং মন্দ প্রতিবেশী হতে বাঁচিয়ে রাখুন Praying Praying Praying
পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপা Happy Love Struck
১৪
161916
১৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৩:১১
রাবেয়া রোশনি লিখেছেন : এই সব প্রতিবেশিনী দ্বারা আমাদের সমাজ প্রকট ভাবে আক্রান্ত। কবে যে সুহানার মত করে বুঝতে পারবে Thinking
সুন্দর লেখাটার জন্য জাযাকাল্লাহু খাইরান আপু Love Struck Love Struck Happy
১৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৫:৪৭
116145
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : যখন হাসানের মত স্বামীরা স্ত্রীদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরন করবে, তাদের বোঝানোর চেষ্টা করবে এবং তাদের প্রতি আস্থা রাখবে Happy
পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য যাজ্জাকিল্লাহ আপু Happy Love Struck Love Struck
১৫
161947
১৩ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৩৮
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : সিরিয়াল!! রাবিশ সিরিয়াল!!!
সেই আদিম যুগ এর টেকনোলজি আপু আমার মনে আছে কে যেন কি বলল আর সবার চেহারা অনেকবার করে একেক করে দেখাল মনে হয় সবাই তাদের চেহারা দেখার জন্য বসে আছে.
হে হে খেয়ে দেয়ে আর কাজ নেই।
এগুলার কি দেখে ওনারাই ভালো জানেন। Tongue Tongue Tongue আমি মনে করিঃ
Good Luck যে আল্লাহকে ভুলে গেছে আল্লাহ তাকে নিজেকেই ভুলিয়ে দিয়েছেন; সে যে কি করছে সে নিজেই জানেনা Good Luck
Good Luck Good Luck আপুর লিখাগুলো বেশ শিক্ষনীয়। ধন্যবাদ আপুGood Luck Good Luck
১৩ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:১৩
116254
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনি ঠিক বলেছেন, যে আল্লাহকে ভুলে গেছে আল্লাহ তাকে নিজেকেই ভুলিয়ে দিয়েছেন; সে যে কি করছে সে নিজেই জানেনা।
আল্লাহ্‌ আমাদের বুদ্ধি, বিবেক জাগ্রত করে দিন এবং ক্ষতিকর প্রভাবাদি থেকে রক্ষা করুন Praying Praying
১৩ জানুয়ারি ২০১৪ বিকাল ০৫:২৬
116318
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying আমিন
১৬
162202
১৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৫৬
আমি আমার লিখেছেন : Rose Rose Rose Rose Rose Rose Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Good Luck Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying Praying
১৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৯:৫৭
116577
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : অনেকদিন পর Happy
পড়ার এবং উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Good Luck Good Luck
১৪ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০৯:৪০
116859
আমি আমার লিখেছেন : ধন্যবাদ আপু আমার মত এক পঠককে মনে রাখার জন্য।Happy Happy Happy Happy ভালো আছেন? ভাইয়া,ভাগিনা ও ভাগনী ভালো আছে?
১৫ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৭:১১
116923
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ্‌ সবাইকে ভাল রেখেছেন Happy
আমি কি পাঠকদের মনে রাখি? মনে তো রাখি আমার ভাইবোনদের যারা কষ্ট করে আমার লেখা পড়ে আবার মন্তব্য দিয়ে উৎসাহ জোগায় Angel
১৭
162970
১৬ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ০১:৪২
গন্ধসুধা লিখেছেন : এই ছো্ট্ট একটা লেখায় কতযে শিক্ষা আছে!অনেক ভাল লাগল আপু Happy
১৬ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:১৬
117338
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পড়ার জন্য তোমাকেও ধন্যবাদ আপু HappyLove Struck
১৮
163109
১৬ জানুয়ারি ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
মিশেল ওবামা বলছি লিখেছেন : সিরিয়ালখোরগুলার কথা আর কি বলবো, সিরিয়াল চলাকালীন এদের বাসায় বেড়াতে গেলে বিরক্তিকর অবস্থা। গত ঈদে একটা শাড়ি কিনলাম, শ্বশুড়বাড়ি গিয়ে পড়ার পরে প্রতিবেশিনী এক ভাবী দেখে বলছে যে এটা তো 'টাপুর-টুপুর' শাড়ী, খুব চলছে শাড়ীটা ইত্যাদি... বললাম, শাড়ীর নাম-ধাম বলতে পারবো না বরং সিরিয়ালের নামানুযায়ী শাড়ীর নামকরণ দেখলে কিনতামই না। ইদানিং শাড়ীটা আর কারো সামনে পড়তেই ইচ্ছে করে না, কারন না চাইতেও বাজে একটা জিনিসের এ্যাড হয়ে যাবে আমার দ্বারা। লেখাটা খুব ভালো লাগলো, আপু...
১৮ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪১
117994
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : হুমম, এদের জ্বালায় কোথায় যে যাই?
েএরা জ্ঞানবুদ্ধি সব বর্গা দিয়ে রেখেছে। Yawn Yawn
আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু Good Luck Good Luck
১৯
166495
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৪২
তারাচাঁদ লিখেছেন : মানুষ যখন ইচ্ছা করে কোন জিনিষ বার বার দেখে বা শুনে, তখন সে এর প্রতি আসক্ত হয়ে যায় । এই আসক্তি যখন মনে শিকড় গাঁড়ে, তখন তা পুরো মাইন্ডসেট পরিবর্তন করে ফেলে । অতিরিক্ত আসক্তির পরবর্তী পর্যায় হল নেশাগ্রস্ত হওয়া ।
হিন্দি সিরিয়ালগুলো ইচ্ছা করে, সুপরিকল্পিতভাবে আমাদের নীতি, নৈতিকতা, পরার্থবোধ নষ্ট করে দিয়ে ভোগবাদের (consumerism-এর ) বড়ি গেলাচ্ছে । আর অবোধ শিশুর মত আমরা তা গিলে যাচ্ছি । এর ফলে অত্যন্ত বিপদজনকভাবে আচরণ এবং চিন্তা করার পদ্ধতি (way of thinking) বদলে যাচ্ছে । হিন্দি সিরিয়ালগুলো মানুষের মাইণ্ডসেট, এমনকি কমনসেন্স পর্যন্ত পরিবর্তন করে ফেলছে । একজন শিক্ষিত বিবেকসম্পন্ন মানুষ এ দেখে কী শেখে, তা এখনও আমি উদ্ধার করতে পারিনি ।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ, আপনি অত্যন্ত বাস্তবভাবে এক বিবেকহীনার কাহিনী তুলে ধরেছেন ।
২৩ জানুয়ারি ২০১৪ রাত ১০:৫৪
120609
তারাচাঁদ লিখেছেন : এদেরকে সৎপথ দেখানোর দায়িত্ব আমাদের । এ দায়িত্ব যদি আমরা পালন না-করি, তাহলে আল্লাহ আমাদের আযাবে নিমজ্জিত করবেন, দুনিয়া এবং আখেরাত, উভয় জায়গায় । "সৎকাজের আদেশ এবং অসৎ কাজের নিষেধ"--এ দায়িত্ব পালনে অবহেলা করলে, আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করতে থাকব, কিন্তু আমাদের দোয়া কবুল করা হবে না ।
২৪ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৬:৪৭
120676
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : ঠিক বলেছেন Happy>- Angel
২০
167112
২৫ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৩৭
আলোকিত ভোর লিখেছেন : সুন্দর গল্প Rose
২৫ জানুয়ারি ২০১৪ সকাল ০৮:৫৯
121114
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : পড়ার এবং উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ Good Luck Good Luck

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File