কোরআনের পাখি ক্বারী ওবাইদুল্লাহ্ (হাফিজাল্লাহু) অসুস্থ্য কে রাখে তার খবর ?
লিখেছেন লিখেছেন শাহাদাত হুসাইন নবীনগর ২৮ মে, ২০১৫, ১০:৪৬:৫৭ রাত
বেশ কিছুদিন যাবত ফেইসবুকে বিশ্ববরেন্য ক্বারী এদেশের হাজার হাজার ক্বারীদের উস্তাদ আমরা যাকে কোরআনের পাখি হিসেবে চিনি ,যার আযানের রেকর্ড স্বরধ্বনি বাংলাদেশ বেতারে উচ্ছারিত হয় , নিরহংকারী ,সাদা মনের মানুষ ক্বারী ওবাইদুল্লাহ্ অসুস্থ্য নিভে যাচ্ছে তার জীবন প্রদীপ , এজাতীয় খবর দেখে মনটা ভীষন খারাপ লাগলো ।
গতকালও একটি পত্রিকার খবরের লিংক দেখে তাতে ক্লিক করি এবং পুরো নিউজটি পড়ে ব্যাথিত মনে আমিও তার জন্য সাহায্য চেয়ে একটি পোষ্ট করি বেশ কিছু লাইক-কমেন্টস পড়ে তাতে ।
অনেকই জানতে চেয়েছেন তার বর্তমান অবস্থানও তার পরিবারের সাথে যোগাযোগের কোন নাম্বার ।
যা আমারও জানা ছিলনা , গতকাল রাতে ইসলামী লেখক ফোরামের সভাপতি মুহতারাম ভাই মুফতী এনায়েতুল্লাহ্ সাহেব ইনবক্সে আমাকে জানালেন যে ক্বারী সাহেব হুজুরের ছেলেও তার পরিবার সাহায্য নয় দেশবাসীর দোয়া চেয়েছেন ।
সম্ভব হলে যেন তার ছেলের সাথে কথা বলি । গতকাল রাত অনেক হয়ে যাওয়ায় আর ফোন করা হয়নী । আজ সকালে ক্বারী সাহেব হুজুরের ছেলে মাওলানা ক্বারী ওয়ালি উল্লাহ সাহেবে সাথে ফোনে কথা হয় আমার ।
তিনি আমাকে জানালেন হুজুরকে ইুন্ডিয়া নেওয়া হয়েছিল চিকিৎসার জন্য , তিনি বেশ কবার ব্রেইনষ্ট্রোক করেন , এখনো তার বেঁচে থাকাটাই নাকি এক বিস্ময়কর , সুবহান আল্লাহ্ ।
ইন্ডিয়ার ডাক্তার পরামার্শ্ব দিয়েছেন আমেরিকায় নিয়ে অপারেশনের জন্য কিন্তু তা ব্যায়বহুলও অনেক রিস্ক ।
অর্থাভাবে চিকিৎসা হচ্ছেনা তা নয় , তার চিকিৎসা চলছে এবং চিকিৎসার খরচ তার পরিবারও আত্বীয় স্বজনই চালিয়ে নিতে পারবেন ইনশা আল্লাহ্ ।
তারপরও লন্ডনে অবস্থারত হুজুরের কিছু ছাত্রও ভক্ত নাকি উদ্যোগ নিচ্ছেন আমেরিকায় নিয়ে চিকিৎসা করার জন্য , দোয়া করি তা দ্রুত বাস্তবায়ন হোক ।
কোরআনের এই শিল্পীর জন্য দেশবাসীর আর্থিক সহযোগীতা নয় দোয়া চেয়েছেন তার ছেলে ক্বারী মাওলানা ওয়ালি উল্লাহ্ ।
আমার কথা :
কোরআনের শিল্পী অসংখ্য মানুষ গড়ার কারিগর এদেশের হাজারো আলেম ক্বারীর উস্তাদ আলহাজ্ব মাওলানা ক্বারী ওবাইদুল্লাহ্ সাহেব সাধারন কোন মানুষ নন ।
তার যাদুকরি কন্ঠে কোরআনের তেলাওয়াত করে দেশও জাতির জন্য বয়ে এনেছেন বিরল সম্মানও মর্যাদা ।
ক্বারী ওবাইদুল্লাহ্ শুধু একটি নাম নয় তিনি এই দেশের সম্পদ । রাষ্ট্র তাকে নিয়ে গর্ব করে বলতে পেরেছে যে আমার একজন ক্বারি ওবাইদুল্লাহ্ আছে ।
সারা বিশ্বে কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে দেশের নামকে তিনি উজ্জল করেছেন ।
সুতরাং এমন মহান মানুষের দায়িত্ব নেওয়াটা রাষ্ট্রের কর্তব্য , তার উন্নত সু-চিকিৎসা রাষ্টকেই দায়িত্ব নিয়ে করতে হবে ।
আসুন সম্মিলিতভাবে সরকারের কাছে দাবী জানাই অতি দ্রুত ক্বারী ওবাইদুল্লাহ সাহেবের সু-চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হোক ।
বেশ কিছুদিন যাবত ফেইসবুকে বিশ্ববরেন্য ক্বারী এদেশের হাজার হাজার ক্বারীদের উস্তাদ আমরা যাকে কোরআনের পাখি হিসেবে চিনি ,যার আযানের রেকর্ড স্বরধ্বনি বাংলাদেশ বেতারে উচ্ছারিত হয় , নিরহংকারী ,সাদা মনের মানুষ ক্বারী ওবাইদুল্লাহ্ অসুস্থ্য নিভে যাচ্ছে তার জীবন প্রদীপ , এজাতীয় খবর দেখে মনটা ভীষন খারাপ লাগলো ।
গতকালও একটি পত্রিকার খবরের লিংক দেখে তাতে ক্লিক করি এবং পুরো নিউজটি পড়ে ব্যাথিত মনে আমিও তার জন্য সাহায্য চেয়ে একটি পোষ্ট করি বেশ কিছু লাইক-কমেন্টস পড়ে তাতে ।
অনেকই জানতে চেয়েছেন তার বর্তমান অবস্থানও তার পরিবারের সাথে যোগাযোগের কোন নাম্বার ।
যা আমারও জানা ছিলনা , গতকাল রাতে ইসলামী লেখক ফোরামের সভাপতি মুহতারাম ভাই মুফতী এনায়েতুল্লাহ্ সাহেব ইনবক্সে আমাকে জানালেন যে ক্বারী সাহেব হুজুরের ছেলেও তার পরিবার সাহায্য নয় দেশবাসীর দোয়া চেয়েছেন ।
সম্ভব হলে যেন তার ছেলের সাথে কথা বলি । গতকাল রাত অনেক হয়ে যাওয়ায় আর ফোন করা হয়নী । আজ সকালে ক্বারী সাহেব হুজুরের ছেলে মাওলানা ক্বারী ওয়ালি উল্লাহ সাহেবে সাথে ফোনে কথা হয় আমার ।
তিনি আমাকে জানালেন হুজুরকে ইুন্ডিয়া নেওয়া হয়েছিল চিকিৎসার জন্য , তিনি বেশ কবার ব্রেইনষ্ট্রোক করেন , এখনো তার বেঁচে থাকাটাই নাকি এক বিস্ময়কর , সুবহান আল্লাহ্ ।
ইন্ডিয়ার ডাক্তার পরামার্শ্ব দিয়েছেন আমেরিকায় নিয়ে অপারেশনের জন্য কিন্তু তা ব্যায়বহুলও অনেক রিস্ক ।
অর্থাভাবে চিকিৎসা হচ্ছেনা তা নয় , তার চিকিৎসা চলছে এবং চিকিৎসার খরচ তার পরিবারও আত্বীয় স্বজনই চালিয়ে নিতে পারবেন ইনশা আল্লাহ্ ।
তারপরও লন্ডনে অবস্থারত হুজুরের কিছু ছাত্রও ভক্ত নাকি উদ্যোগ নিচ্ছেন আমেরিকায় নিয়ে চিকিৎসা করার জন্য , দোয়া করি তা দ্রুত বাস্তবায়ন হোক ।
কোরআনের এই শিল্পীর জন্য দেশবাসীর আর্থিক সহযোগীতা নয় দোয়া চেয়েছেন তার ছেলে ক্বারী মাওলানা ওয়ালি উল্লাহ্ ।
আমার কথা :
কোরআনের শিল্পী অসংখ্য মানুষ গড়ার কারিগর এদেশের হাজারো আলেম ক্বারীর উস্তাদ আলহাজ্ব মাওলানা ক্বারী ওবাইদুল্লাহ্ সাহেব সাধারন কোন মানুষ নন ।
তার যাদুকরি কন্ঠে কোরআনের তেলাওয়াত করে দেশও জাতির জন্য বয়ে এনেছেন বিরল সম্মানও মর্যাদা ।
ক্বারী ওবাইদুল্লাহ্ শুধু একটি নাম নয় তিনি এই দেশের সম্পদ । রাষ্ট্র তাকে নিয়ে গর্ব করে বলতে পেরেছে যে আমার একজন ক্বারি ওবাইদুল্লাহ্ আছে ।
সারা বিশ্বে কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে দেশের নামকে তিনি উজ্জল করেছেন ।
সুতরাং এমন মহান মানুষের দায়িত্ব নেওয়াটা রাষ্ট্রের কর্তব্য , তার উন্নত সু-চিকিৎসা রাষ্টকেই দায়িত্ব নিয়ে করতে হবে ।
আসুন সম্মিলিতভাবে সরকারের কাছে দাবী জানাই অতি দ্রুত ক্বারী ওবাইদুল্লাহ সাহেবের সু-চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হোক ।
বিষয়: বিবিধ
২০০৬ বার পঠিত, ৩২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আল্লা নাকি এতগুলো ব্রেন ষ্ট্রোক আল্লা থামিয়ে দিয়েছেন, তো বাকিটা পারেন্না কেন??
এত বড় আল্লাওলার জন্য ইহুদী-নাসারা-পৌত্তলিক'দের দুয়ারে ঘুড়ঘুড় করে কি হবে? আপনাদের আল্লা কোথায়? উনি 'হও' বল্লেই তো কাম সারা। নাকি আল্লা দিয়ে কাম হয় না??
আল্লাহ্ আছেন বলেইতো এতবার ব্রেইনষ্ট্রোক করেও ওনি বেঁচে আছেন ।
এইটা আমার মহান রব্বের বিশেষ করুনা ।
আমার রব্ব যদি সুস্থ্য না করেন বিশ্বের নামকরা ডাক্তারেও কিছু করতে পারবেনা ।
আমার রব্বের যদি ইশারা থাকে তাহলেই ডাক্তারের ওষুধে কাজ হবে ।
ডাক্তারের বাপেরও ক্ষমতা নাই কারো রোগ সেরে দেওয়ার ।
নীলান্জনা কাউকে খোচা না দিলে কি তোমার ভাল লাগেনা ?
আল্লা নাকি এতগুলো ব্রেন ষ্ট্রোক আল্লা থামিয়ে দিয়েছেন, তো বাকিটা পারেন্না কেন??
যেমন তোমাকে সুস্থ্য রেখেছেন ।
নাকি আপনার আল্লা অন্যের রাঁধা ভাত খেতে পারেন শুধু?????
কিন্তু তোমাদের গর্দভেরা বুজতে পারোনা ।
ট্রু ইহুদী-নাসারা-পৌত্তলিকদের কিংবা তাদের গুরুর গুরুদের কেউ কখনো বলেছে নাকি যে - তারা স্ট্রোক থামিয়ে দিয়েছেন কিংবা দেন? নাকি তারাও আপনার ভাষায় 'আল্লাহর ইজ্জত' রক্ষায় রত?
আল্লাহর সন্মান ক্ষুন্ন করতে ফেরাউন চেয়েছিল, নমরূদ চেয়েছিল - আপনি তাদের রেজাল্ট দেখুন - নাবালকের ন্যায় পানিতে ডুবে মরতে হয়েছিল, মাছির ভনভনানিতে মরতে হয়েছিল। এটা ক্লিয়ার যে তারা তাদের সমস্যার সমাধানে সামান্য সাপোর্ট ও পায়নি আল্লাহর। কারি সাহেব মাশাআল্লাহ সাহায্য পাচ্ছেন, পরিবার পরিজনের, শুভাকাংখীর এবং আপনার ও। এ্যাটলিস্ট আপনি ওনাকে নিয়ে ভাবছেন।
আপনি যে আর্গুমেন্ট প্লেস করছেন - তা বড় বেশী বাচ্চাবাচ্চা লাগছে। অবিশ্বাসীদের আর্গুমেন্ট আরো পরিপক্কতার দাবী রাখে।
আপনি বরং আপনার অমরত্ব ঘোষনা করুন,আল্লাহকে চ্যালেন্জ করুন এই বলে যে - পারলে আল্লাহ আপনার মৃত্যু ঘটাক।
তাহলে আমরা আপনার আন্ডারস্ট্যান্ডিং ও ক্যাপাসিটির ও মানুষিক সুস্থতার একটা চিত্র পাবো।
নাকি পরীক্ষা/টরীক্ষার কথা বলে আল্লার অক্ষমতা ধামাচাপা দিতে চান??
যে আল্লা কোরাণের পাখির সুচিকিৎসা দিতে অক্ষম তার মুখে নমরুদ/ফেরাউন বদ করার গালগপ্প আর কত শুনতে হবে। চাপাবাজির জায়গা পান্না?
রাষ্ট্রের কর্তব্য , তার উন্নত সু-চিকিৎসা
রাষ্টকেই দায়িত্ব নিয়ে করতে হবে'
রাষ্ট্র কোন কাজটা দায়িত্ব কর্তব্য থেকে করছে শুনি? যাই হোক, ক্বারী সাহেবের জন্য দো'আ...
রাষ্ট্রের কি ঠেকা পরেছে সমাজের বোঝা এসব মূর্খ মোল্লা-মওলবীর দায়িত্ব নেবার।
রাষ্ট্রের কি ঠেকা পরেছে সমাজের বোঝা এসব মূর্খ মোল্লা-মওলবীর দায়িত্ব নেবার।
আমি ব্যাক্তিগতভাবে মুমিন মুসলমান এর জন্য - হুমায়ুন আজাদ স্টাইলের - তথাকথিত উন্নত চিকিৎসা, সরকারের কাছে জোর দাবী - ইত্যাদির প্রচার ও প্রসারের পক্ষপাতি নই। আমি বরং ওনার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া চাই এবং অন্যদেরকে ও দোয়া করার আহ্বান জানাই।
হুমায়ুন আজাদ দের অমন উন্নত চিকিৎসা ও সরকার প্রয়োজন। কারন ঐসব তাদের জন্য দেব দেবীর ন্যায়, ঐ সবই তাদের ভরসার স্থল।
আল্লাহর বান্দাহ দের জন্য আল্লাহ ই যথেষ্ট। আর আল্লাহ যাকে চাইবেন তার জন্য চিকিৎসা, সেবা, অর্থ সবই তিনি সংস্থান করেন। আর আল্লাহ যদি কাউকে মেহমান হিসাবে অগ্রিম চান - তবে আমি বান্দাহ হাজারো পাবলিক এ্যাপিল করা লিটারেলী আল্লাহর ইচ্ছায় বাঁধ সাঁদা বলে আমি মনে করি।
আল্লাহ আপনি ওনাকে সুস্থ্য করে দিন - যদি তা ওনার জন্য ও ওনার পরিবার পরিজন ও শুভানুধ্যায়ীদের জন্য শুভ হয়। আর ওনাকে যদি আপনি মেহমান করতে চান - তবে কষ্ট হীন শান্তির মৃত্যু ওনাকে দিন, ওনাকে শাহদাহ সহকারে মৃত্যু দিন এবং সে সাথে আমাদেরকেও অমন মৃত্যু দিন - যে দিন আমরা পরকালের জন্য উত্তম ও পর্যাপ্ত হাসানা অর্জন করতে সক্ষম হব এবং পরিপূর্ন ভাবে আপনার ক্ষমা পাবার উপযুক্ত হব।
টঙ্গির আখেরী মুনাজাত স্টাইলে আকাশে হাত তুলেন। আল্লা স্বয়ং জমিনে এসে মুমিন মুসলিম উম্মার মনের খায়েস সব মিটিয়ে দিবেন।
অতএব রাষ্ট্রের সর্বোচ্ছ সেবা পাওনা তার অধিকার । আমি তার অধিকারের কথা বলছি তার জন্য সাহায্য কামনা করছিনা ।
ধন্যবাদ সাদা চোখ আপনাকে
জীবন প্রদীপ যেদিন নিভে যাবে সেদিন বুজবে উল্টা-পাল্টা কথার জবাব এর আগে নয় ।
ধন্যবাদ গালিব আক্তার ।
ধন্যবাদ আপনাকেও গাফফার ভাই ।
হুজুরের বয়স হয়েছে, বার্ধক্যের কারণে মানুষ বাচ্চার মতো হয়ে যায়।
মন্তব্য করতে লগইন করুন