ভূমিকম্পের ঝুঁকির মধ্যে থাকা বাংলাদেশ ও সাভারের রানাপ্লাজা
লিখেছেন লিখেছেন সাদা পায়রা ২৬ এপ্রিল, ২০১৩, ০২:৪০:১৭ রাত
এক সাভারের রানাপ্লাজা ধসের ঘটনায় আজ পুরো জাতি বাক রুদ্ধ । রানা প্লাজা ধসের আগের ঘটনায় প্রকাশ করে জাতি হিসেবে আমরা কত টুকু স্বার্থপর,কতটুকু বিবেক হীন । রানা প্লাজা ধসের পরবর্তী সময় গুলো প্রকাশ করে জাতি হিসেবে আমরাকত টুকু অসহায়। আমাদের শক্তি সামর্থ্য কত টুকু আমারা কতটুকু স্বাবলম্বী। আমাদের কর্তাব্যক্তিরা কতটুকু কথায় এবং কাজে পারদর্শী। এক রানা প্লাজা ধসে পুরো জাতির শক্তি এককরে এখনও উদ্ধার কাজ শেষ করতে পারেনাই। সাভারেররানা প্লাজাতো পুরো ঢাকা শহরের প্রতিকৃতি মাত্র । সবাই একটু ভাবেন তো রানা প্লাজারমত অসংখ্য বিল্ডিং আছে এই ঢাকা শহরে। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই এই সব বিল্ডিং গুলো নির্মাণ করা হচ্ছে। কয়েক বৎসর আগে ভবন নির্মাণের বিধিমালা ঠিক করা হয়েছিল, কিন্তুসেই নিয়ম মেনে ভবন তৈরি হচ্ছে কি না, তা দেখার মত কেউ নেই। আছে টাকা নেওয়ার মত অসংখ্যলোক। টাকা নিয়ে নিয়ম নীতি ছাড়া বিল্ডিং এর প্ল্যান পাশ করে দেওয়ার মত লোকের অভাব নাই।তাই ভূমিকম্পের ঝুঁকির মধ্যে থাকা বাংলাদেশে এ ধরনের আরও অসংখ্য ভবন বিপর্যয়র পরিস্থিতিরসৃষ্টি করতে পারে। ভাবুনতো বিপর্যয় হলে কি করতে পারব আমরা? এক সাভারের রানা প্লাজাধসে আমাদের চোখে আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিয়ে গেছে কিছু করার নেই আমাদের। কারণ আমরা যেদেশে বসবাস করি সেই দেশে আমাদের স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তাও নেই।
আমরা এই দেশের সাধারণজনগণ, আমাদের জন্য এই দেশের সুযোগ-সুবিধা না।আমরা সুধু মরে মরে ক্ষমতা বান ও বিত্ত শালীদের টাকার পাহার গড়াই আমাদের কাজ। দরিদ্রমানুষ মরবে, লুটেরারা এইভাবে তাদেরকে হত্যা করে সম্পদের পাহাড় গড়বে ,এই টাই এই দেশের নীতি । যতই মানুষ মারা যাক তাতে কিহয়েছে ? রক্তচোষাদের নিরাপদ এবং দায়মুক্ত করার জন্য তো রাষ্ট্র , সরকার, প্রশাসন সব তো আছে ।
আমাদের কে আগেওএকলা পথ চলতে হয়েছে এখনও একলাই পথ চলতে হবে। ভাবতেই অবাক লাগে যখন টর্চ, অক্সিজেন কেনার জন্যও জনগণকেই টাকা দিতে হয়।জনগণ জনগণের কাছে হাত পাততে হয়। ধিক জানাই এই দেশে জন্ম নেওয়ার জন্য। দেশে এত বড় বড়মন্ত্রী ,এমপি, শিল্পপতি থাকার পর ও তাদেরতৎপরতা দেখে নিজেকে খুবই অসহায় মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে মানবতা নামক কোন একটা শব্দ এইদেশে কখনো ছিল না। থাকলেও বাংলাদেশের মানবতাকে রাস্তা, ঘাটে গুলি করে,ফ্লাই ওভার বিল্ডিংএর নিছে পিষ্ট করে, আগুনে পুড়িয়ে শেষ করা হয়েছে । কিছু মানবতাকে রাজনীতির শিকলে বন্ধী করে রাখা হয়েছে। আর কিছু বিপন্নমানবতাকে কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাসের যন্ত্র লাগিয়ে আই, সি ,ইউ তে রাখা হয়েছে। কিছু দিনপরে হয় তো মানবতা নামক শব্দটিকে খুঁজে পাওয়া যাবে না বাংলার জমিনে। তাই অতি শিগ্রইজাদুঘরে কিছু জমা রাখার আহবান।এক সাভারের রানাপ্লাজা ধসের ঘটনায় আজ পুরো জাতি বাক রুদ্ধ । রানা প্লাজা ধসের আগের ঘটনায় প্রকাশ করে জাতি হিসেবে আমরা কত টুকু স্বার্থপর,কতটুকু বিবেক হীন । রানা প্লাজা ধসের পরবর্তী সময় গুলো প্রকাশ করে জাতি হিসেবে আমরাকত টুকু অসহায়। আমাদের শক্তি সামর্থ্য কত টুকু আমারা কতটুকু স্বাবলম্বী। আমাদের কর্তাব্যক্তিরা কতটুকু কথায় এবং কাজে পারদর্শী। এক রানা প্লাজা ধসে পুরো জাতির শক্তি এককরে এখনও উদ্ধার কাজ শেষ করতে পারেনাই। সাভারেররানা প্লাজাতো পুরো ঢাকা শহরের প্রতিকৃতি মাত্র । সবাই একটু ভাবেন তো রানা প্লাজারমত অসংখ্য বিল্ডিং আছে এই ঢাকা শহরে। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করেই এই সব বিল্ডিং গুলো নির্মাণ করা হচ্ছে। কয়েক বৎসর আগে ভবন নির্মাণের বিধিমালা ঠিক করা হয়েছিল, কিন্তুসেই নিয়ম মেনে ভবন তৈরি হচ্ছে কি না, তা দেখার মত কেউ নেই। আছে টাকা নেওয়ার মত অসংখ্যলোক। টাকা নিয়ে নিয়ম নীতি ছাড়া বিল্ডিং এর প্ল্যান পাশ করে দেওয়ার মত লোকের অভাব নাই।তাই ভূমিকম্পের ঝুঁকির মধ্যে থাকা বাংলাদেশে এ ধরনের আরও অসংখ্য ভবন বিপর্যয়র পরিস্থিতিরসৃষ্টি করতে পারে। ভাবুনতো বিপর্যয় হলে কি করতে পারব আমরা? এক সাভারের রানা প্লাজাধসে আমাদের চোখে আঙ্গুল তুলে দেখিয়ে দিয়ে গেছে কিছু করার নেই আমাদের। কারণ আমরা যেদেশে বসবাস করি সেই দেশে আমাদের স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তাও নেই। আমরা এই দেশের সাধারণজনগণ, আমাদের জন্য এই দেশের সুযোগ-সুবিধা না।আমরা সুধু মরে মরে ক্ষমতা বান ও বিত্ত শালীদের টাকার পাহার গড়াই আমাদের কাজ। দরিদ্রমানুষ মরবে, লুটেরারা এইভাবে তাদেরকে হত্যা করে সম্পদের পাহাড় গড়বে ,এই টাই এই দেশের নীতি । যতই মানুষ মারা যাক তাতে কিহয়েছে ? রক্তচোষাদের নিরাপদ এবং দায়মুক্ত করার জন্য তো রাষ্ট্র , সরকার, প্রশাসন সব তো আছে ।
আমাদের কে আগেওএকলা পথ চলতে হয়েছে এখনও একলাই পথ চলতে হবে। ভাবতেই অবাক লাগে যখন টর্চ, অক্সিজেন কেনার জন্যও জনগণকেই টাকা দিতে হয়।জনগণ জনগণের কাছে হাত পাততে হয়। ধিক জানাই এই দেশে জন্ম নেওয়ার জন্য। দেশে এত বড় বড়মন্ত্রী ,এমপি, শিল্পপতি থাকার পর ও তাদেরতৎপরতা দেখে নিজেকে খুবই অসহায় মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে মানবতা নামক কোন একটা শব্দ এইদেশে কখনো ছিল না। থাকলেও বাংলাদেশের মানবতাকে রাস্তা, ঘাটে গুলি করে,ফ্লাই ওভার বিল্ডিংএর নিছে পিষ্ট করে, আগুনে পুড়িয়ে শেষ করা হয়েছে । কিছু মানবতাকে রাজনীতির শিকলে বন্ধী করে রাখা হয়েছে। আর কিছু বিপন্নমানবতাকে কৃত্রিম শ্বাসপ্রশ্বাসের যন্ত্র লাগিয়ে আই, সি ,ইউ তে রাখা হয়েছে। কিছু দিনপরে হয় তো মানবতা নামক শব্দটিকে খুঁজে পাওয়া যাবে না বাংলার জমিনে। তাই অতি শিগ্রইজাদুঘরে কিছু জমা রাখার আহবান।
বিষয়: বিবিধ
১৮৪৪ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন