আমরা বাঙ্গালী না মুসলিম?

লিখেছেন লিখেছেন সজিব ওয়াজেদ ০৬ মার্চ, ২০১৩, ০১:১৬:০০ রাত



http://coalitionbdus.blogspot.com/

দেশে এখন এক অদ্ভুত ধরনের আন্দোলন চলছে। সে আন্দোলন নতুন নতুন জিনিসের আমদানী করছে আমাদের সমাজে। নতুন প্রজন্মের নামে সেখানে চলছে অশ্লীলতা, বেহায়াপনা, আস্তানা গড়েছে দেশ দ্রোহী নাস্তিক আর মোরতাদ।যারা বিচার মানে না, আইনের ধার ধারেনা। দাবী তাদের একটাই, ফাঁসি চাই, বোতল খায়। নর্তকীদের জন্য সেখানে আসর বসে, বোতল খোরদের মেলা হয়, রাত বাড়লে ছেলে মেয়ে একসাথে ঘুমাতে যায়, কি এক অসভ্য সমাজে গিয়ে ঠেকেছে আমাদের আন্দোলন।

সরকার টাকা দেয়, পুলিশ পাহারা দেয়, ওয়াসার পানি, সিটি কর্পোরেশনের টয়লেট, ছেলে মেয়েদের অবাধ মেলা মেশার অভয়ারণ্য দেখে মনে হয় দালাদ তৈরির কারখানা শাহবাগ চত্বর। মানুষ এখন অবশ্য সেটাকে প্রজনন চত্বর বলে ব্যাঙ্গ করে।৫২ র ভাষা আন্দোলন, ৭১ র স্বাধীনতা সংগ্রাম, ৯০ এর গণআন্দোলন, ৯৬ সালে কেয়ারটেকার সরকারের জন্য সংগ্রাম কি সরকারের হালুয়া রুটি খেয়ে হয়েছে নাকি বন্দুকের মুখে জীবন বিলিয়ে দিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে? সরকারের হালুয়া রুটি খেয়ে যদি কেউ কোন কিছু করতে চায় তাহলে সেখানে বীরের নয় কাপুরুষের জন্ম হয়, নতুন কিছু দালালের তৈরি হয়। সেখানে জন্ম নেয়ারা ঘসেটি বেগম, রায় বল্লব আর মীর জাফরের অনুসারী হয়।

শাহবাগ চত্বর আজ নাস্তিক চত্বরে পরিণত হয়েছে।এখানে যারা নেতৃত্ব দিতে এসেছে তারা আল্লাহ এবং তার রাসুল (সঃ) অত্যন্ত জঘন্য ভাষায় গালি দিয়েছে, যে গালি তসলিমা নাসরিন দাউদ হায়দার কে ছাড়িয়ে গিয়েছে। কোন মুসলমান এর পরে ও যদি শাহবাগের নাস্তিকদের কে শহীদ বলে আখ্যায়িত করে আমরা মনে করি সে আরেক নাস্তিক মোরদাদ। আমাদের দেশের একজন তার বাসায় গিয়ে বলে আসলেন সে শহীদ নাকি ২য় মুক্তি যুদ্ধের ১ম জন! দুর্ভাগ্য আমাদের এই ভারসাম্য হীন মানুষ গুলো আমাদের দেশের হত্যা কর্তা। নবী রাসুল (সঃ) কে যদি গালি দেয়, অন্য মহিলার সাথে রাত কাটিয়ে তার অন্য বয়প্রেন্ডের হাতে খুন হয় আর সে লোক যদি মরার পরে আবার শহীদ হয় তাহলে আমাদের আর কি বলার আছে? ভারসাম্য হীন লোকেরা যখন রাস্ট্র ক্ষমতায় তখন এমন কথা না শুনে জনগণ আর যাবে কোথায়?

কিছু লোকের উচিৎ মস্তিষ্কের ডাক্তার দেখানো। রাজনীতির কাছে যারা ঈমান বিসর্জন দেয়, গোলামী করতে গিয়ে যারা দেশ বিক্রি করতে চায় তাদের কাছে জনগণের আর কিছু চাওয়ার থাকে না। সাঈদী কে দেলোয়ার শিকদার বানিয়ে ফাঁসি দেয়া যায় কিন্তু জনরোষে যে তা বাস্তবায়ন করা যায় না তা মনে হয় ক্ষমতা লোভীরা বুঝতে আর বাকী নাই।শেখ সাহেব মারা যাওয়ার পরে কতজন জীবন দিয়েছে তার জন্য? আর যাকে ইতিহাসের জঘন্যতম লোক সাজিয়ে বিচারের দন্ড দিলেন তার জন্য কি করলো দেশ বাসী তা কি ভেবে দেখেছেন? সাঈদী বাংলাদেশী মুসলিম জাতির এক অহকার । নারী পুরুষ বৃদ্ধা বনিতা জীবন দিয়ে তার প্রমাণ দিলো। আফসোস নাস্তিকদের জন্য যারা মিছিল শিখায় আমাদের আমি কে তুমি কে বাঙ্গালি বাঙ্গালি! তোমার আমার ঠিকানা পদ্মা মেঘনা যমুনা।

আমরা বলতে চায় আমি বাঙ্গালি পরিচয় দিয়ে বেঁচে থাকতে চাই না, কারন আমি একজন মুসলিম। মুসলিম পরিচয় মুছে দিয়ে অন্য পরিচয়ে বেঁচে থাকা কারো নিকট অনেক বড় কিছু হতে পারে তবে সেটা আমার জন্য হতে পারে না। মক্কা মদীনা ছাড়া আমাদের দেয়ার মত অন্য পরিচয় বড় হতে পারে না, কারন আমি নাস্তিক নয় আমি একজন মুসলি্ম।

আমি নাস্তিকদের ঘৃনা করি, আমি মোনাফেকদের থেকে আল্লার নিকট ক্ষমা চাই। আমি মুসলিম হয়ে মরতে চায়, এই পরিচয় দিয়ে টিকে থাকতে চায়, আমি নাস্তিক মুক্ত বাংলাদেশ চায়,নাস্তিক চত্বর আমার প্রেরণা হতে পারে না। নাস্তিক তো নাস্তিক, আমি নাস্তিকদের ঘৃনা করি, যারা নাস্তিকদের ভালো বাসে আমি তাদের ও ঘৃনা করি।

দেশে এখন এক অদ্ভুত ধরনের আন্দোলন চলছে। সে আন্দোলন নতুন নতুন জিনিসের আমদানী করছে আমাদের সমাজে। নতুন প্রজন্মের নামে সেখানে চলছে অশ্লীলতা, বেহায়াপনা, আস্তানা গড়েছে দেশ দ্রোহী নাস্তিক আর মোরতাদ।যারা বিচার মানে না, আইনের ধার ধারেনা। দাবী তাদের একটাই, ফাঁসি চাই, বোতল খায়। নর্তকীদের জন্য সেখানে আসর বসে, বোতল খোরদের মেলা হয়, রাত বাড়লে ছেলে মেয়ে একসাথে ঘুমাতে যায়, কি এক অসভ্য সমাজে গিয়ে ঠেকেছে আমাদের আন্দোলন।

সরকার টাকা দেয়, পুলিশ পাহারা দেয়, ওয়াসার পানি, সিটি কর্পোরেশনের টয়লেট, ছেলে মেয়েদের অবাধ মেলা মেশার অভয়ারণ্য দেখে মনে হয় দালাদ তৈরির কারখানা শাহবাগ চত্বর। মানুষ এখন অবশ্য সেটাকে প্রজনন চত্বর বলে ব্যাঙ্গ করে।৫২ র ভাষা আন্দোলন, ৭১ র স্বাধীনতা সংগ্রাম, ৯০ এর গণআন্দোলন, ৯৬ সালে কেয়ারটেকার সরকারের জন্য সংগ্রাম কি সরকারের হালুয়া রুটি খেয়ে হয়েছে নাকি বন্দুকের মুখে জীবন বিলিয়ে দিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে? সরকারের হালুয়া রুটি খেয়ে যদি কেউ কোন কিছু করতে চায় তাহলে সেখানে বীরের নয় কাপুরুষের জন্ম হয়, নতুন কিছু দালালের তৈরি হয়। সেখানে জন্ম নেয়ারা ঘসেটি বেগম, রায় বল্লব আর মীর জাফরের অনুসারী হয়।

শাহবাগ চত্বর আজ নাস্তিক চত্বরে পরিণত হয়েছে।এখানে যারা নেতৃত্ব দিতে এসেছে তারা আল্লাহ এবং তার রাসুল (সঃ) অত্যন্ত জঘন্য ভাষায় গালি দিয়েছে, যে গালি তসলিমা নাসরিন দাউদ হায়দার কে ছাড়িয়ে গিয়েছে। কোন মুসলমান এর পরে ও যদি শাহবাগের নাস্তিকদের কে শহীদ বলে আখ্যায়িত করে আমরা মনে করি সে আরেক নাস্তিক মোরদাদ। আমাদের দেশের একজন তার বাসায় গিয়ে বলে আসলেন সে শহীদ নাকি ২য় মুক্তি যুদ্ধের ১ম জন! দুর্ভাগ্য আমাদের এই ভারসাম্য হীন মানুষ গুলো আমাদের দেশের হত্যা কর্তা। নবী রাসুল (সঃ) কে যদি গালি দেয়, অন্য মহিলার সাথে রাত কাটিয়ে তার অন্য বয়প্রেন্ডের হাতে খুন হয় আর সে লোক যদি মরার পরে আবার শহীদ হয় তাহলে আমাদের আর কি বলার আছে? ভারসাম্য হীন লোকেরা যখন রাস্ট্র ক্ষমতায় তখন এমন কথা না শুনে জনগণ আর যাবে কোথায়?

কিছু লোকের উচিৎ মস্তিষ্কের ডাক্তার দেখানো। রাজনীতির কাছে যারা ঈমান বিসর্জন দেয়, গোলামী করতে গিয়ে যারা দেশ বিক্রি করতে চায় তাদের কাছে জনগণের আর কিছু চাওয়ার থাকে না। সাঈদী কে দেলোয়ার শিকদার বানিয়ে ফাঁসি দেয়া যায় কিন্তু জনরোষে যে তা বাস্তবায়ন করা যায় না তা মনে হয় ক্ষমতা লোভীরা বুঝতে আর বাকী নাই।শেখ সাহেব মারা যাওয়ার পরে কতজন জীবন দিয়েছে তার জন্য? আর যাকে ইতিহাসের জঘন্যতম লোক সাজিয়ে বিচারের দন্ড দিলেন তার জন্য কি করলো দেশ বাসী তা কি ভেবে দেখেছেন? সাঈদী বাংলাদেশী মুসলিম জাতির এক অহকার । নারী পুরুষ বৃদ্ধা বনিতা জীবন দিয়ে তার প্রমাণ দিলো। আফসোস নাস্তিকদের জন্য যারা মিছিল শিখায় আমাদের আমি কে তুমি কে বাঙ্গালি বাঙ্গালি! তোমার আমার ঠিকানা পদ্মা মেঘনা যমুনা।

আমরা বলতে চায় আমি বাঙ্গালি পরিচয় দিয়ে বেঁচে থাকতে চাই না, কারন আমি একজন মুসলিম। মুসলিম পরিচয় মুছে দিয়ে অন্য পরিচয়ে বেঁচে থাকা কারো নিকট অনেক বড় কিছু হতে পারে তবে সেটা আমার জন্য হতে পারে না। মক্কা মদীনা ছাড়া আমাদের দেয়ার মত অন্য পরিচয় বড় হতে পারে না, কারন আমি নাস্তিক নয় আমি একজন মুসলি্ম।

আমি নাস্তিকদের ঘৃনা করি, আমি মোনাফেকদের থেকে আল্লার নিকট ক্ষমা চাই। আমি মুসলিম হয়ে মরতে চায়, এই পরিচয় দিয়ে টিকে থাকতে চায়, আমি নাস্তিক মুক্ত বাংলাদেশ চায়,নাস্তিক চত্বর আমার প্রেরণা হতে পারে না। নাস্তিক তো নাস্তিক, আমি নাস্তিকদের ঘৃনা করি, যারা নাস্তিকদের ভালো বাসে আমি তাদের ও ঘৃনা করি।

বিষয়: বিবিধ

১৩৫৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File