আর কত বছর পার হলে আমরা স্বাধীনতার স্বাধ পাব।

লিখেছেন লিখেছেন মহিউডীন ০২ এপ্রিল, ২০১৩, ০২:৫৪:৩৩ দুপুর

একজন হিসাব বিজ্গানের ছাত্র হিসেবে আমার হৃদয় নিংড়ানো অনেক কথার কিছু কথার অবতারনা করছি যা লক্ষ লক্ষ দেশবাসির ও হৃদয়ের কথা।কবি,সাহিত্যক,সাংবাদিক , কলামিষ্ট,রাজনীতিবিদ ও সচেতন আপামর জনসাধারন ও তাদের অভিব্যাক্তি প্রকাশ করছেন তাতে কি কোন ফল হয়েছে গত ৪১ বছর? কয়েকদিন আগে আমার কিছু প্রবাসি ভাই আমাকে বলেন আপনার তো লেখার অভ্যাস আছে আমাদের জন্য কিছু লিখুন।আর কতকাল আমরা আত্মীয় পরিবার ছেড়ে পড়ে থাকবো।আসলে যে হারায় সে-ই বুঝে।আমাদের দেশ থেকে যারা বাইরে আসে তাদের সিংহভাগ নিম্মশ্রেনীর কর্মচারি যাদের বেশির ভাগই একবার আসলে ৪ বা ৫ বছরের আগে দেশে যেতে পারে না।যারা অবিবাহিত তারা না হয় কিছুদিন থাকলো। কিন্তু যে সমস্ত ভাইরা স্ত্রী ও ছেলেমেয়ে রেখে আসে তাদের ৪/৫ বছর কাটে কি করে? জীবনের নূন্যতম পাওনা মেটাতে জীবন থেকে চলে যায় সোনালী সুখগুলো।সন্তানের আদর স্নেহ মমতা , স্ত্রী সোহাগ, বাবা মাকে হারানো এসব ব্যাথাগুলো বুকে ধারন তাদের জীবনকে যে দুর্বিষহ করে তোলে কত জন খবর রাখে তার।জেদ্দা ফিস মার্কেটে গিয়ে কয়েকজন মাছ কাটা লেবার ভাইদের কাছ থেকে জানতে পারলাম তেদের অনেকের কিডনি চলে গেছে।এ অবস্হায় ও দেশে যেতে পারছেনা। কি করবে দেশে গিয়ে? যায়গা জমি যা ছিল অনেকটাই বিক্রি করে এসেছে।

আমাদের দেশের রাজনৈতিক অস্হিরতা চলছে দীর্ঘ সময় ধরে। কিন্তু গত কয়েক মাসের অস্হিরতা যে দেশের জন্য একটা অশনিসংকেত ডেকে আনছে তা দেশের সাধারন মানুষ বুঝলেও আমাদের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ বুঝছেন কিনা তা তাদের ভাবার ব্যাপার।আমাদের সরকারি ব্যবস্হাপনা ভাল না থাকলেও এদেশের অর্থনীতি বাধাগ্রস্ত হছ্ছে না।অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে যার যতটুকু দায়িত্ব পালন করার কথা তারা যথাযথ ভাবে পালন করছেন।ব্যবসায়ি , শিল্পপতি,শ্রমিক শ্রেনী,কৃষক , প্রান্তিক কৃষক ,গ্রামীন শ্রমজীবি,প্রবাসি রেমিটেন্স ধারিরা এদের প্রত্যেকে তাদের জীবিকার জন্য বা দায়িত্বের কারনে ঝড় ঝন্জা মাথায় নিয়ে কঠোর পরিশ্রম করে যাছ্ছে।দেশে এখন ১৬ কোটি মানুষের বাস।এ বিশাল জন গোষ্ঠীর জন্য তেমন খাদ্য আমদানি করতে হছ্ছে না।এদেশের রিজার্ভ ১৩/১৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে।এক্সপোর্ট বাড়ছে,এক বা দেড় কোটি গ্রামীন মেয়ে শ্রমিক হিসেবে ১৫/২০ বছর ধরে প্রাইভেট সেক্টরে তাদের ন্যুনতম বেতনে শ্রম দিয়ে যাছ্ছে।আমি একবার গার্মেন্টসের এ সমস্ত শ্রমিকের সকাল ও বিকেলে আসা যাওয়া অবলোকন করেছিলাম।এ ন্যুনতম ৭০ বা ৮০ ডলারে তাদের মুখে হাসি দেখে আমি বিস্মিত হয়ে আমার পরিবারকে বলেছিলাম যে দেশে এ রকম সম্পদ রয়েছে সে দেশ অনুন্নত থাকে কি করে? এদেশে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে একটা মৌলিক পরিবর্তন এসেছে।আমাদের দুর্ভাগ্য হলো এ বিষয়টি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে প্রতিফলিত হছ্ছে না।যারা রাজনীতি করেন তারা এই সমকালিন উন্নয়নের সাথে সম্পৃক্ত কিনা তাতে আমার সন্দেহ রয়েছে।এদেশে যারা অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ তারা এটা করে যাছ্ছে।বর্তমান সময়ের যে রাজনৈতিক ও সামাজিক বিপর্যয় এসে পড়েছে তা আমাদের চাংগা অর্থনীতিকে যে ভংগুর করে দিছ্ছে তাতে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই।দেশ বিদেশে মানুষ এখন আতংকগ্রস্ত।একজন সাধারন শ্রমিক তার যে আয় করে তা নিয়েও সে আশংকার মধ্যে রয়েছে।

আমাদের গার্মেন্টস সেক্টর, যেখান থেকে প্রবৃদ্ধির একটা অংশ আসে সেটা এখন ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।রাজনৈতিক অস্হিতিশীলতা ও হর্তালের মত এ অবস্হা ফরেন ইনভেষ্টমেন্টকে যে ফিরিয়ে দিছ্ছে তা কেউ ভাবছে না।একজন বাইয়ারের সাথে কমিটমেন্ট রক্ষা করতে না পেরে বর্তমান শিপমেন্ট তো ব্যবসায়িরা হারাছ্ছে এমনকি ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ও হাতছাড়া হছ্ছে। এতে ব্যবসায়িরা যেমন হতাশ হছ্ছেন তেমনি এর প্রভাব পড়ছে ব্যাংকিং সেক্টরের উপর।আমাদের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার জন্য সরকারের তেমন ভূমিকা আমরা দেখতে পাছ্ছি না।শুধু এ সরকারের কথাই বলছি না,যে কোন সরকারই যখন আসে আমরা তাদের প্রফেশনাল দিকটা দেখতে পাইনা।আপনারা গভীর ভাবে লক্ষ্য করে দেখবেন প্রাইভেট সেক্টর ৯০% ডেভলাপ করছে অথচ সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলো রুগ্ন হয়ে যাছ্ছে অনিয়ম ও করাপ্শন ও মান্ধাতার আমলের নিয়মনীতি অনুসরনের কারনে।প্রাইভেট প্রতিষ্ঠান গুলো যেভাবে গ্রামে গন্জে ছড়িয়ে পড়ছে যদি সরাকরি পৃষ্ঠপোষকতা পেত তাহলে তারা আরো এগিয়ে যেত।প্রাইভেট সেক্টরে এরাউন্ড ৬৭% জিডিপিতে উন্নিত হোওয়া এই গরিব দেশের জন্য একটা বড় আশার কথা।পৃথিবীর রাজনীতি আবর্তিত হয় এই ফাইনান্সকে কেন্দ্র করে।আমাদের রাজনীতি অর্থনীতির বিপরিতমুখি হওয়ায় যতটুকু উন্নয়ন হওয়ার কথা তা হছ্ছে না।আমাদের খাদ্যে যে স্বয়ংসম্পুর্নতা এতে কি কোন সরকারের ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে? আমাদের এনার্জি সেক্টরে যে সমস্যা রয়েছে তা নিয়ে আমাদের রাজনীতিবিদগন কতটুকু সফল হয়েছেন? ডেভলোপারস কোম্পানি গুলো বাড়ি তৈরি করে কাষ্টমারদের দিতে পারছেনা,বিদ্যুতের কারনে চাষাবাদ ব্যাহত হছ্ছে,শিল্প কারখানা বন্ধ হছ্ছে , বিদেশ থেকে মেশিনারি নিয়ে এসে ব্যবসায়িরা কারখানা চালু করতে পারছেনা।এতে ব্যবসায়িরা উচ্চ সুদের কারনে তাদের মার্জিন হারাছ্ছে আর এর প্রভাব পড়ছে ভোক্তাদের উপর।

আমাদের রাজনৈতিক অবস্হা ভাল থাকলে এ দেশ অনেকদূর এগিয়ে যেত তাতে কোন সন্দেহ নেই।আমাদের যে বিরাট একটা সম্ভাবনা রয়েছে তা নিরক্ষর মানুষগুলোও বুঝতে পারে।আমাদের সস্তা শ্রমিক পৃথিবীর মরু দেশগুলোতে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে নিয়ে এনেছে।অথচ আমাদের অন্ধ রাজনীতি তাদের কষ্টার্জিত রেমিটেন্সগুলোর সঠিক ব্যাবহার করছে না।বিদেশে আছে এমন অনেক তারা বাড়ি জমির পিছনে তাদের টাকাগুলো ইনভেস্ট করছে।অথচ তারা সাহস পাছ্ছে না ছোট খাট শিল্প প্রতিষ্ঠান করতে।এই উদ্যোক্তাগুলো সৃষ্টি হলে আমাদের লক্ষ লক্ষ বেকার সমস্যার সমাধান হতো।বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যারা বের হয়ে চাকুরি পাছ্ছে না তারা হতাশ হছ্ছে এবং তাদের জীবন এক অনিশ্চয়তার দিকে হেলে পড়ছে।আমাদের অনেক অর্থনৈতিক বাধা থাকলেও জরুরি সমস্যাগুলো যদি সমাধানের চেষ্টা হতো তাহলে আমাদের প্রফেশনালদের দ্বারা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হতো।আমরা দেখতে পাই আমাদের অন্যান্য সব সেক্টরে সবাই প্রফেশনালি এগিয়ে যাছ্ছে।কিন্তু রাজনৈতিক ক্ষেত্রে কোন নেতা বা নেত্রি প্রফেশনালি এগিয়ে আসতে পারেনি।দেশ চালাবে রাজনীতিবিদগন এটা যেমন সত্যি তেমনি সত্যি তাদেরকে চরিত্রবান ও প্রফেশনাল হতে হবে।রাজনীতিবিদরা থাকে ফ্রন্টলাইনে।তাদের কথা ও কাজ থেকে পরবর্তি জেনারেশন শিখবে।কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত: আমাদের জেনারেশন তাদের অনেকের চেহারাও দেখতে চায় না।এটা অবশ্যই আমাদের জন্য ল্জ্জার ব্যাপার।রাজনীতিবিদরা যদি তাদের পেশাকে উন্নয়ন করতে পারে তাহলে অবশ্যই ডেফালকেশন অনেকটা কমে যাবে।সমাজে যখন ইনডিভিজুয়েল শ্রেনিগুলো তাদের পেশায় আত্মনিয়োগ করে না তখন রাজনীতি পজিটিভ বা নেগেটিভ ভাবে হাজির হয়।আমাদের কাছে ইতিহাস রয়েছে সেখান থেকে এখনো শিক্ষা নিতে পারি।আমরা যদি ৭১ এর দিকে তাকাই দেখবো,সমাজের প্রত্যেকটা শ্রেনী একটি পয়েন্টে ডেভোটেড ছিল।যার কারনে আমাদের সামর্থের বাইরে থাকলেও আমাদের স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনা সম্ভব হয়েছিল।তখন রাজনৈতিক নতৃত্বই সামনে এগিয়ে নিয়েছিল।একটা দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তো সামাজিক বিপ্লবে হেরে যাওয়ার কথা নয়।তাহলে আমরা কেন হেরে যাছ্ছি তা আমাদের অচিরেই ভাবতে হবে।এর একটা প্রধান কারন হলো আমরা এখন বিভক্ত হয়ে পড়েছি।এই বিভক্তি আমাদের সংঘাত বাড়িয়েই চলছে।আমাদের রাজনীতির বর্তমান কর্মকান্ড দেখে মনে হয় তারা যে রাজনীতি করছে তা দেশের মানুষের জন্য নয়।তারা ভাবছে প্রতিপক্ষ হিসেবে।আর এতে নিষ্পেষিত হছ্ছে আপামর জন গন এবং তারা বুঝেশুনেই এ কাজগুলো করছে।

সমাজের একজন কর্মক্ষম মানুষ যদি মারা যায় বা আহত হয়,তাহলে তার পরিবার পথে বসে যায়।একটা প্রতিষ্ঠান যদি বন্ধ হয়ে যায় তার সাথে সম্পৃক্ত থাকে হাজার হজার মানুষ।তারাও তখন বেকার হয়ে পড়ে।এ বেকার লোক গুলো যদি দিনের পর দিন না খেয়ে থাকে তখনই সে পথ বেচে নেয় অপরাধের।একজন মানুষ হঠাৎ করেই অপরাধি হয়ে উঠে না। এর পিছনে একটা বেকগ্রাউন্ড থাকে।মৌলিক কাঠামোর সাথে যদি কোন জিনিসের সম্পৃক্ততা না থাকে তাহলে তা অকার্যকর হতে বাধ্য।আমাদের রাজনীতি সমাজ কাঠামোর সাথে দূরত্বে আছে বলে বিশৃংখলা বাড়ছে।এখন রাজনীতিবিদদের কাছ থেকে উত্তরশুরিরা মন্দ ছাড়া ভাল কিছুই শিখতে পারছেনা।ইতিহাস বলে সমাজের নিছের শ্রেনি যত নিশ্পেশিত হবে ততই তারা হুন্কার দিয়ে জেগে উঠবে।সেজন্য যেহেতু রাজনীতিবিদরাই দেশ চালাবে তারা তাদের নৈতিক আদর্শকে বলিয়ান করে প্রফেশনালি এগিয়ে নিয়ে যাবে।তাদেরকে অন্যের পছন্দকে মেনে নেয়ার চেষ্টা করতে হবে ও প্রতিহিংসা বন্ধ করতে হবে।দেশাত্ববোধের কারনে একে অন্যকে শ্রদ্ধা করবে।এতে ভালবাসা জন্মাবে।এমেরিকার গনতন্ত্র পৃথিবির বিভিন্ন দেশে চর্চা হছ্ছে।তাদের দেশেও একজন নেতা যখন আর একজন নেতার সমালোচনা করে তারা ডেস্ট্রাকটিভ পথ বেচে নেয় না বরং মিডিয়ার মাধ্যমে একে অন্যকে জানিয়ে দেয়।আমাদের অধিকাংশ রাজনীতিবিদ তাদের প্রফেশনালিটি না থাকার কারনে একে অন্যকে সহ্য করতে পারে না।

উন্নত দেশগুলোতে তারা প্রযুক্তিকে ব্যাবহার করে এগিয়ে নিয়ে যাছ্ছে।আমাদের দেশের প্রফেশনালদের এ সমস্ত প্রযুক্তি সরবরাহের মাধ্যমে দেশকে গড়ার অঙিকার নিতে হবে।আমাদের দেশের খেটে খাওয়া মানুষগুলো তাদের যে রেমিটেন্সগুলো পাঠায় তা দেশের রিজার্ভকে বাড়িয়ে দেয়। তাদের জন্য সরকারের সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে যাতে তারা দেশে আসলে পজিটিভ কিছু করতে পারে।তাদের কর্ম সংস্হানের ব্যবস্হা করা সরকারের একটি দায়বদ্ধতা।আমাদের যত অর্থনৈতিক প্রতিবন্ধকতা থাকুক না কেন আমাদের সচেতনতার মাধ্যমে , প্রফেশনাল সৃষ্টির মাধ্যমে পুরোনো ঝরাকে কমিয়ে আনতে হবে।অফিস আদালত গুলো থেকে সমস্ত করাপ্সন বন্ধ করে আদিম পদ্ধতির বিলোপসাধন করে নতুন নতুন টেকনোলজির মাধ্যমে পরিবর্তিত করার আপ্রান চেষ্টা চালাতে হবে।বাংকিং সেক্টর , শেয়ার বাজার সহ যে করাপ্সন গুলো হয়েছে তা জাতিকে নেক্কারজনক অবস্হায় পৌঁছে দিয়েছে।সরকারকে জাতির জন্য সদয় হতে হবে ও জাতির সমস্যা সমাধানের জন্য আগ্রহি হতে হবে।যারা করাপ্সনের সাথে জড়িত ছিল তাদের সম্পদ ক্রোক করে পাওনা আদায় করলে আমরা বুঝতাম সরকার সদয়।এতে যে সরকার ব্যার্থতার পরিচয় দিয়েছে তা আমাদের বুঝতে অসুবিধে নেই।জন গনের সাথে সরকার যে কমিটমেন্ট গুলো করে তার অধিকনাংশই ব্যার্থ হয়।আমরা আর ব্যার্থতা দেখতে চাই না।আমাদের সকলকে একযোগে দেশের উন্নয়নে এগিয়ে যেতে হবে।তবে সরকার ও বিরোধিদলকে জনস্বার্থে রিকনচিলিএশনের পথ বেচে নিতে হবে।সব রকম অব্যাবস্হাপনা দূর করে নব দীগন্তে পৌঁছার বাসনা যাগাতে হবে।আমাদের যে সম্পদ রয়েছে তার সদ্ব্যাবহার করতে হবে।গ্রামে গন্জে কৃষির আধুনিক যন্ত্রপাতি সরবরাহের মাধ্যমে কৃষিকে আরো শক্তিশালি করতে হবে।আমাদের জন গনকে যতক্ষন প্রফেশনালি ডেভোলাপ না করা যাবে ততক্ষন আমরা চরম উন্নয়ন আশা করতে পারি না।শুধু কথার চমক নয় আমাদের যার যার পেশাকে উৎকর্ষ সাধন করার মাধ্যমে আমরা সফল হব ইনশাআল্লাহ, আর এর কোন বিকল্প নেই।

বিষয়: বিবিধ

১২০২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File