ইসলাম প্রচারের জন্য কেমন চরিত্র হওয়া উচিত?
লিখেছেন লিখেছেন মহিউডীন ০৪ অক্টোবর, ২০১৫, ১১:৪৯:০২ সকাল
সকল প্রশংসা আল্লাহর যিনি আসমান জমিন ও তার ভেতরে যা কিছু আছে সৃষ্টি করেছেন।ইসলাম প্রচার করতে গিয়ে যিনি আল্লাহ ও তাঁর রসূল সা; এর কথা বা এক কথায় ইসলামের কথা বলবেন তিনি কেমন মানুষ হবেন বা কেমন চরিত্র অবলম্বন করবেন তা জানা ও সে মোতাবেক আমল করা কর্তব্যের মধ্যে পড়ে।আল্লাহ পাক যেহেতু সবকিছুর মালিক তার কাছে চাওয়া ছাড়া বান্দাহর কোন উপায় নেই কারন তিনি হলেন সকল দিক থেকে সমৃদ্ধ ও সম্পদশালী আর আমরা সবাই ফকির।সাধারনত একজন ফকির ধর্না দেয় একজন সম্পদশালীর কাছেই।আল্লাহ এমনই রহমান ও রাহিম যিনি তারা বান্দাহ না চাইতেই দেন।যিনি পরম দাতা ও দয়ালু।আল্লাহ পাকের আর একটি নাম হলো কারিম।কারিম শব্দটি এমন একটি সত্তা যার কাজ হলো- না চাইতেই দেয়া।সেহেতু আমাদের রব মহান আল্লাহ আমাদের চাওয়ার আগেই অনেক কিছু সৃষ্টি করে রেখেছেন যার ফল আমরা আস্বাধন করে থাকি।আল্লাহ পাকের এই গুনবাচক নামটি হলো কারিম।আমাদের চারদিকে অসংখ্য নেয়ামত রয়েছে যা আমরা ভোগ করছি তা দিয়েছেন আল্লাহ পাক।পার্থিব দুনিয়ায় আমরা কারো কাছে যখন বার বার কোন কিছু চাই মানুষ রাগান্নিত হয়।কিন্তু আল্লাহ পাকের কাছে বার বার চাইলে আল্লাহ খুশি হন। যে বেশি বেশি তাঁর কাছে চায় তিনি তাকে বেশি ভালবাসেন।যে বেশি বেশি অনুনয় বিনয় করে কান্না কাটি করে তার প্রতি তিনি সদয় হন।বান্দাহর কাজ করা নির্ভর করে তার সামর্থনুসারে।সূরা বাক্কারার ২৮৬ আয়াতে আল্লাহ পাক বলেন,আল্লাহ কোন সত্তার উপর তার ক্ষমতার অতিরিক্ত দায়িত্ব চাপিয়ে দেন না।' আল্লাহ পাক আমাদের যাদের ঈমানের দৌলত দিয়েছেন তার জন্য কোটি কোটি শুকরিয়া আদায় করা উচিত।আমার বাবা ছিলেন একজন আলেম।আমার যতদূর মনে পড়ে ছোট বেলায় যখন আমি স্কুলে পড়তাম তিনি বলতেন, কখনো ছোট কিছু হওয়ার চিন্তা করবে না।যাদের আল্লাহ পাক ঈমান দিয়েছেন তারা ক্ষুদ্রতর কিছু চিন্তা করতে পারে না।' এ কথাটি বুঝতে আমার সময় লেগেছে ২০ বছর।যখন আমি কুরআন অধ্যয়ন করা শুরু করলাম তখন আমার মনে হয়েছে কেন আমি ২০টি বছর হারিয়েছে।হারানো সংখ্যার বছরগুলো আমি কাটিয়েছি বুদ্ধির ঢেঁকিদের সাথে যাদের দ্বীন সম্পর্কে কোন ধারনা ছিলনা।বাপ দাদার দেয়া যে ধর্ম শিখেছিল তা দিয়ে কোন রকম চলতো।এই সংখ্যার মানুষগুলো-ই আমাদের সমাজে বেশি। আসলে আল্লাহ পাক কখন কাকে কিছু দান করবেন তিনিই ভাল জানেন।পৃথিবীতে আজ প্রায় ছয়শত কোটি মানুষ।এর মধ্যে দেড় বা দু'শ কোটি মুসলিম।এই মুসলিমদের কত % আলেম বা কত % ইলমের অধিকারি হতে পারে? কত % নীরেট ধর্মের অবতার? সমাজ পর্যালোচনা করলে অনুবীক্ষন যন্ত্রের প্রয়োজন হবে তাদের খুঁজে বের করার জন্য। আমরা যারা হেদায়েতের পরিচয় পেয়েছি,তারা বার বার আল্লাহর কাছে ধরনা দেই যেন তিনি আমাদের সঠিক হেদায়েত নসিব করে দেন।হেদায়েত পাওয়ার জন্য হেদায়েতের রাস্তাটি চিনতে হবে সর্বাগ্রে।যারা ঈমান আনতে পেরেছে ও হেদায়েত লাভ করেছে তারা অন্য সব মানুষ থেকে আলাদা।মোহাম্মদ সা: ,তিনি দায়িত্বের দিক থেকে সবচেয়ে বড় দায়িত্ব পালন করেছেন এবং তিনি সর্বশেষ রসূল।তার পর আর কোন নবী ও রসূল আসবে না।নবুওত ও রেসালতের আমানত রোজ কেয়ামত পর্যন্ত চালু থাকতে হবে।রেসালতের কাজ করতে হলে ইলমের বিশেষ প্রয়োজন রয়েছে।ইলম অর্জন করার জন্য যে শুধু মাদ্রাসায় পড়তে হবে তা নয় তবে কুরআন ও হাদিসের ব্যাপক অনুসন্ধান ও স্পেশালাইজড শিক্ষা থাকলে তা হবে উন্নততর।সমাজে অসংখ্য আলেম রয়েছেন যাদের আলেম বলা হয় তাদের অনেকের মধ্যে ইলম নেই যা তাদের কাজকর্মে বুঝা যায়।আল্লাহ পাক শুধুমাত্র মানুষকে যেটুকু শিখিয়েছেন তা-ই মানুষ জেনেছে।যতটুকু সঠিক ইলম যিনি পেয়েছেন তা কেয়ামত পর্যন্ত মানুষকে নিরসলভাবে পৌঁছে দিতে হবে।নবুওত ও আমানতের ভিত্তিটা হলো ইলম।আমাদের চারপাশে মানুষ বুদ্ধিকে প্রাধান্য দেয়।অনেককে বুদ্ধিজীবি বলা হয়।তারা ইলমকে প্রাধান্য দেয় না।বুদ্ধিমানের বুদ্ধি আর জ্ঞানীর জ্ঞান ঝগড়ায় লিপ্ত হয়।বুদ্ধি হলো মানুষের আর জ্ঞানী হলেন আল্লাহ পাক।যিনি সৃষ্টিকর্তা তিনি হলেন ইলমের অধিকারি ও আলিম।জ্ঞানই হলো শ্রেষ্ঠ ,বুদ্ধি শ্রেষ্ঠ নয়।নবুওত ও রিসালত পৌঁছানোর জন্য পাত্রটি সঠিক হওয়া নিতান্ত প্রয়োজন।বর্তমান বিশ্বে এই পাত্রগুলোর সবচেয়ে বেশি অভাব।আল্লাহ পাক তাদের পরিচয় দিতে গিয়ে বলেছেন তারা আমার প্রতি রাজি ও খুশি ,আমিও তাদের উপর রাজি ও খুশি।'নবুওত ও রেসালতের কাজটি করা অত্যন্ত কঠিন একটি কাজ।এই কাজ করার জন্য অন্তরটি হতে হবে পাক পবিত্র।আমরা যাদের স্বাভাবিক দৃষ্টিতে দেখি এর উপর কাজ করতে হয়তবা তারা এর উপযুক্ত নয়,সেটি আল্লাহ ভাল জানেন।তবে আল্লাহর কসম এমন অসংখ্য ইসলামের প্রচারকারি রয়েছেন তাদের এ কাজ করার যোগ্যতা নেই,যা তাদের আচরন গত দিক থেকে প্রতীয়মান হয়।একই সমাজে বসবাস কারি হিসেবে তার দৈনন্দিন মোয়ামেলাতে পরিষ্কার হয়ে যায় আসলে তিনি বলছেন কি আর ব্যাক্তি জীবনে কি করছেন।এটি বুঝা যায় এইভাবে যে,আল্লাহ পাক যাদের ইসলামের প্রাথমিক যুগে নবী সা: এর মাধ্যমে ইসলামের কাজ করার জন্য ও নেতৃত্ব দেয়ার জন্য বাচাই করেছেন তারা হলেন সাহাবা রা: আজমাইন।আল্লাহ পাক সেজন্য রোজ কেয়ামত পর্যন্ত মানুষকে বলেছেন,ঈমান আন যেভাবে রসূল সা; এর সাথীরা ঈমান এনেছে।মুসলিম মিল্লাতকে আল্লাহ পাক আদেশ করেছেন এভাবে ঈমান আনার জন্য।দ্বীনের ইক্কামতের জন্য উম্মতে মোহাম্মদির জন্য সাহাবাগন ছিলেন এক একটি খুঁটি।কেয়ামত পর্যন্ত তারাই সফলকাম হবে যাদের মধ্যে সাহাবাদের চরিত্র বিদ্যমান থাকবে।যাদের মধ্যে সাহাবাদের বৈশিষ্ট বিদ্যমান থাকবে তারাই উপযুক্ত নবুওত ও রিসালতের প্রচারকারি হিসেবে।যাদের মধ্যে সাহাবাদের বৈশিষ্ট থাকবেনা তাদের দুনিয়ার মানুষ অনেক কিছু মনে করলেও আল্লাহর কাছে তারা যোগ্যতম হিসেবে বিবেচিত হবেন না।সাহাবাদের মত কেউ হতে পারবে না ঠিক আছে,তাহলে কি দ্বীনের প্রচার করা হবে না? না,সবাইকেই এই দায়িত্ব পালন করতে হবে যতটুকু সঠিক কুরআন ও হাদিসের জ্ঞান আছে।উম্মতকে নিরসলভাবে তাদের চেষ্টা তদবির করতে হবে নিজেদের মান বৃদ্ধি করার জন্য।খালেস অন্তর তৈরি করতে হবে।পবিত্র করতে হবে দৈনন্দিন কাজে।প্রতিটি পদক্ষেপ ফেলতে হবে মেপে মেপে।কথা বলতে হবে হুঁশিয়ার হয়ে।এমন নয় যে,কোথাও জ্বালাময়ী বক্তৃতা দেয়া হলো আর পরক্ষনে কাজে কর্মে দেখা গেল ভ্রষ্ঠতা।রসূল সা: এর চারজন সাহাবি ছিলেন আব্দুল্লাহ নামে।তারা ছিলেন উম্মতের জ্ঞানী ব্যাক্তিত্ব।আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রা:,আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা:,আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: ও আব্দুল্লাহ ইবনে যুবাইর রা:।তাঁদের মধ্যে আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা:,তিনি বলেছেন,নবুওত ও রেসালত পৌঁছানোর যোগ্য হওয়ার জন্য বা এর দলে যদি শরিক হতে চাও তাহলে সাহাবাদের চারটি বৈশিষ্ট আহরন করবে।দ্বীনের প্রচারক হতে হলে এই চারটি বৈশিষ্ট থাকতে হবে।অর্থাৎ পাত্রটি সঠিক হলে আমানতের কোন ক্ষেয়ানত হবে না।এক-সাহাবারা ছিলেন হৃদয়ের দিক থেকে অতি পবিত্র।আমরা যদি আল্লাহ ও রসূল সা: এর এই আমানত বহন করতে চাই তাহলে আমাদের অন্তরকে পরিচ্ছন্ন করতে হবে।আত্মার মধ্যে অহংকার ও অহমিকা থাকলে সেই দ্বীন প্রচার করলে অন্যের লাভ হতে পারে কিন্তু প্রচারকারীর কোন লাভ হবে না।আমাদের সমাজে ইসলামের যারা কাজ করছেন তাদের অনেকের আচরন দেখে মনে হয় আত্মাটিতে পঁচন ধরেছে।ইসলামকে ব্যাবহার করছে জীবনের প্রতিটি পরতে পরতে যেন এটি একটি সিঁড়ি সম্পদ আহরনের।আল্লাহ পাক রসূল সা; কে শাসনের সুরে বলেছেন,শক্রুরা যা করে এ জন্য আপনার মনকে খাট করবেন না।'মুসা আ; ফেরাউনের দরবারে যাওয়ার আগেই বলেছিলেন,হে আমার রব! আমার বক্ষকে প্রশস্ত করে দাও,আমার মুখের জড়তা দূর করে দাও।' আল্লাহ পাক যার কল্যান চান তার জন্য ইসলামকে প্রশস্ত করে দেন।দুই-সাহাবারা যে কোন বিষয় জানতেন গভীর ভাবে জানতেন।সাহবাগন যখন কুরআন অধ্যয়ন করতেন তখন একটি আয়াত তেলাওয়াত করতেন এবং জীবনের মধ্যে নিয়ে আসতেন তারপর আর একটি আয়াতের দিকে যেতেন।সেজন্য রসূল সা: এর সাহাবাগন যখন রাস্তায় হাঁটতেন মনে হতো কুরআনের চরিত্র হাঁটছে।আমরা যারা দ্বীনের কাজ করি তাদের দেখে কি তা-ই মনে হয়? অনেকে বলে থাকেন আমরা তো নবী নই,ভাল কথা কিন্তু আমাদেরতো অনুসরন করতে রসূল সা:কে।আমাদের সমস্যা হলো ভাষা ভাষা জ্ঞান আহরন করা বা কারো কাছে শুনে প্রচার করা।কুরআন হাদিসের কাছে না গিয়ে ভাল মন্দ মিলিয়ে প্রচার করা।তিন-সাহাবারা হেদায়েতের উপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন।সমকালীন শক্তির সাথে কোন আপোষ করতেন না।কুরআন ও সূন্নাহের উপর শীষাঢালা প্রাচীরের মত শক্ত অবস্হানে থাকতেন।পরম সত্যবাদী ছিলেন।মৃত্যু এসে গেলেও সত্যের মোকাবিলা করতে পিছপা হতেন না। চার-সাহাবাদের মধ্যে লৌকিকতা ছিল না।লোক দেখানো কোন কাজ করতেন না।একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নিজের জীবনকে বিলিয়ে দিতেন।কাউকে কটাক্ষ করতেন না।সুন্দর আচরনের মাধ্যমে দ্বীনের প্রচার করতেন।আনাস রা: দশ বছর রসুল সা: এর খেদমতে ছিলেন।এই দশ বছরে রসূল সা: তাকে বলেন নি তুমি এটা করেছ বা কর নাই।দাঈর কাজ হলো তার চরিত্রকে কুরআন ও হাদিসের দ্বারা প্রস্ফুটিত করা।মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া। আমরা ইসলামের কোন কাজ করতে গিয়ে নিজেদের অনেকে প্রদর্শন করে থাকি।আমরা মনে করি,আমি যা করছি তা অন্য কেউ করতে পারে না।আমাদের অনেক কাজ আছে মানুষকে দেখানোর জন্য যা আমাদের কর্মে প্রতিফলিত হয়।ঈমান আনার অর্থ হলো-ঈমানদার স্হির থাকবে।শান্ত ও ধীর স্হিরে দ্বীনের কথাগুলো পৌঁছে দিবে।দেশে ইসলামি শাসক থাকলে তো ইসলামি পরিবেশ বিদ্যমান থাকবে।কিন্তু যদি ইসলামি শাসক না থাকে বা ইসলামের ফাসেক শাসক থাকে তখন ইসলামের লোকগুলোকে একত্রিত হয়ে স্হিরতার সাথে ইসলামের কাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।ইসলামের নামে সমাজে নৈরাজ্য সৃষ্টি করা ইসলামের কাজ নয়।ইসলামি দাওয়াতের ক্ষেত্র যারা বেচে নিবেন তাদের যথেষ্ট সংযম ও ধৈর্যের সাথে সবকিছুকে মোকাবিলা করতে হবে।আমরা যদি ইসলামের ইতিহাস দেখি তাহলে দেখতে পাই , খোলাফায়ে রাশেদার পর সাহাবাগন ও আ্যয়্যামে একরাম বিচক্ষনতার সাথে সমকালীন শাসকদের সময়ে দ্বীনের কাজ করেছেন।সূন্নাহকে প্রাধান্য দিয়েছেন জীবনের সর্বক্ষেত্রে।তারা কুরআন ও সুন্নাহের মাধ্যমে দ্বীন কায়েমের চেষ্টা করেছেন,পলিটিকেল ইসলাম কায়েম করার চেষ্টা করেন নি।সেজন্য ইসলামের কাজ করতে হলে প্রথমেই অনুসরন করতে হবে রসূল সা: এর দৈনন্দিন জীবনকে এর পর ইসলামের সোনালী যুগকে।তাহলেই উম্মত পথ পেয়ে যাবে।উপরে যে চারটি প্রধান গুনের কথা বলা হলো, এই চারটি গুন যারা তাদের জীবনে আনতে সক্ষম হবেন তারা নবুওত ও রেসালতের কাজ করতে সক্ষম হবেন ইনশাআল্লাহ।ইসলামের ছহি কাজ যে যতটুকু করছেন করতে দেয়া,উম্মতের কোন ভুলক্রুটি থাকলে তা সংশোধন করে দেয়াই হলো ইসলামি ভ্রাতৃত্তের কাজ।রসূল সা;কে যেমন কাউকে পাকড়াও করার জন্য পাঠানো হয় নি তেমনি আমাদের কাজ ও নয় কাউকে পাকড়ানো।আপনি ভাল কথা জানলে প্রচার করতে থাকুন।ফুলের গন্ধ আপনিই ছড়ায়।ফুলের কাছেই ভ্রোমরাকে আসতে হয়।আমরা মুসলমানরা নিজেদের সুগন্ধিযুক্ত ফুলে পরিনত করতে পারছি না বলে দ্বীনের প্রসার হচ্ছে না।ইসলামের দাঈরা যদি জ্ঞান আহরনে বন্চিত হয় তাহলে বন্চিত হয় ইসলাম।আর ইসলাম সমাজে প্রতিষ্ঠিত না হলে পংকিল হয়ে উঠে গোটা সমাজ ব্যাবস্হা।সেজন্য চাই ইসলামের খালেস অন্তর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত কর্মী যাদের দ্বারা নির্মিত হবে একটি সোনালী ভবিষ্যত।
বিষয়: বিবিধ
১১২৫ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন