পরকীয়া কি?এবং ইসলাম কিভাবে সমাজকে এর ভয়াভহ পরিনাম থেকে রক্ষা করে?

লিখেছেন লিখেছেন মহিউডীন ০৮ জানুয়ারি, ২০১৫, ০১:২২:৪৬ দুপুর

অবৈধ যৌনাচার এখন পৃথিবীকে গ্রাস করে চলছে।ঘরে বাইরে, শহরে বন্দরে, হোটেল পার্ক, বিনোদনকেন্দ্র সব যায়গায়ই এর ছড়াছড়ি।যেটি সবচেয়ে এখন ভয়াভহ তা হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে এখন হাতের মুঠোয়।কিশোর থেকে বয়স্ক পর্যন্ত সবার হাতে এখন অশ্লিলতা।এর একটি ব্যাবসায়িক ভিত্তি রয়েছে।বিভিন্ন কম্পানিগুলো সুলভ মুল্যে এখন নেটকে ছড়িয়ে দিচ্ছে এবং এর কুফল ছড়িয়ে পড়ছে সমাজে।ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে এখন আগামি ভবিষ্যৎ।স্কুল ,কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েরা এখন পড়াশুনা ছেড়ে ফেসবুকে পড়ে থাকে।একসময় যেখানে ছাত্র ছাত্রীরা রাত জেগে পড়াশুনা করতো এখন তারা রাত জেগে ফেসবুকে পড়ে থাকে।আবার কেউ দীর্ঘ রাত ধরে করে ফোনালাপ।কোন কোন কম্পানী রাত যত দীর্ঘ হয় তখন ছাড়ে তাদের সুলভ মুল্য।এভাবে শুধু ছাত্র ছাত্রিরা নয় বয়স্করা ও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে একে অন্যের সাথে জড়িয়ে পড়ছে পরকীয়ায়।পৃথিবীতে হাজারো পরিবার ভাংছে তাদের সুখের সংসার।সন্তানরা হারাচ্ছে তাদের সোনালী ভবিষ্যৎ।আমাদের সবারই সচেতন হওয়া প্রয়োজন নিজের ও পরিবার সম্পর্কে।অনৈতিকতা হঠাৎ করে তৈরি হয় না।মানুষ তার নিজের ভাগ্য নির্মাতা।ভাল এবং মন্দ এ দু'টো জিনিস আল্লাহর দান।সমস্ত ভাল কাজগুলো গ্রহন করা ও মেনে চলাই হলো প্রকৃতির ধর্ম।আর সমস্ত মন্দ ও খারাপ কাজগুলো বন্ধ করার মাধ্যমেই প্রকৃত মনুষ্যত্বের বিকাশ ঘটে।শয়তান মানুষকে ধীরে ধীরে প্ররোচিত করে খারাপ কাজের দিকে নিয়ে যায়।সমাজে এর অনেক উদাহরন আছে।ধরুন-যুবকদের কথাতেই আসি।একজন যুবক যখন বেকার থাকে সে থাকে নি:শ্ব।তার দুবেলা ভাত জুটানো-ই তার জন্য কঠিন।যখন সে আয় করা শিখে তখন তখন তার হাতে প্রথমে একটি দামি মোবাইল চাই।তার পর টিভি,ডেকসেট,ডিভিডি সহ আরো যাবতীয় জিনিস।শিক্ষিত ও অশিক্ষিত জনগোষ্ঠির অনেকেই যারা যায়গা জমিন বিক্রি করে বিদেশে এসেছে তাদের দেখেছি প্রথম মাসের বেতন পেয়েই একটি দামি মোবাইল কিনেছে ও তার সাথে ইন্টারনেট।এর পর ধীরে ধীরে রিক্রিয়েশনের জন্য এ রকম আরো জিনিস খরিদ করেছে।যখন তার কাছে টাকা ছিলনা সে ভাল ছিল।আল্লাহ যখনি তাদের সামর্থবান করে দিলেন তখনি আল্লাহর বিরোধিতা করা শুরু করে দিল।বৈজ্গানিক সব আবিষ্কারের মধ্যে আমাদের জন্য কল্যান রয়েছে যদি আমরা কল্যানটা নিতে শিখি।যেখানে অকল্যান আছে সেগুলো থেকে আমাদের দূরে থাকতে হবে।এটাই হলো দুনিয়ার পথ।এখানেই একজন মানুষের পরীক্ষা।যারা এই পরীক্ষায় উত্তীর্ন হবে তারাই সফলকাম।

ইসলাম মানুষকে এ সমস্ত আপরাধ থেকে মুক্ত রাখতে সাহায্য করে।একজন যুবক যেমন অবৈধ ও অনৈতিক কাজ করতে পারে তেমনি পারে একজন বৃদ্ধও।মানুষের জৈবিক চাহিদা রয়েছে আর এই জৈবিক চাহিদা পূরনের জন্য আল্লাহ সামর্থবানদের জন্য বিবাহের ব্যাবস্হা করেছেন।আবার যারা সামর্থ রাখেনা তাদের জন্য রোজা রাখার পরামর্শ রয়েছে।রাসূল সা: বলেছেন,রোজা রাখার মাধ্যমে একজন মানুষের অন্ডকোশ কর্তিত হয়।সংযত জীবন যাপন করার জন্য রাসূল সা: এর সাহাবীগন দিনে রোজাদার ছিলেন ও রাতে নামাজি ছিলেন।সমাজ বিশ্লেষন করলে দেখা যায় অনেক বুড়োরাও এই পরকীয়ায় নিমজ্জিত হয়েছে।এর প্রধান কারন হলো অবাধ মেলামেশা ও অবৈধ আয়।হারাম অর্জন হলে তা হারামের দিকেই ধাবিত করে।ইসলামে হিজাবের ব্যাবস্হা রাখা হয়েছে যেন মানুষ সংযত থাকতে পারে।অনেকে হিজাব বলতে শুধু উপরিকাঠামো ঢাকাকেই বুঝে।বাহ্যিক যেমন পরিবর্তন থাকবে তারও আগে তার ভিতরটা বা অন্তরটাও পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।অনেক মহিলাকে দেখা যায় হিজাব পরেও অশ্লিল কথা বলে।এর অর্থ হলো তার অন্তর বাহ্যিক কাঠামোর সাথে একমত পোষন করে না।পৃথিবীতে যে পরকীয়ার ঘটনাগুলো ঘটেছে তার কারনই ব্যাক্তিগত দৈন্যতা ও ইসলাম বিমুখিতা।

নিজ স্ত্রী বা স্বামীকে রেখে পর নারী বা পুরুষের সাথে অবৈধ মিলনকে পরকীয়া বলে। দেশে ভয়াবহ আকারে ছড়িয়ে পড়েছে এই পরকীয়া প্রেম। এই নিষিদ্ধ প্রেমের আগুনে জ্বলছে দেশ, জাতি ও পরিবার। ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে সাজানো-গোছানো সোনার সংসার। নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত আর মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চবিত্ত পরিবার সর্বত্রই ভয়ানক ব্যাধি হিসেবে দেখা দিয়েছে এই অভিশপ্ত অভিসার। আবাসিক হোটেল, গেস্ট হাউস, মিনি চাইনিজ রেস্টুরেন্ট, বিনোদন কেন্দ্র আর বিভিন্ন গার্ডেনে দেখা মিলছে এসব নিষিদ্ধ জুটির। পরকীয়ার জেরে দাম্পত্য কলহের ভয়াবহ নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে সন্তানদের উপর। এর বিষবাষ্পে ভেঙে টুকরো টুকরো হচ্ছে সাজানো গোছানো সোনার সংসার। অবস্থার এই ক্রমাগত অবনতি দেখে চরম দুর্ভাবনায় আঁতকে উঠছেন রাষ্ট্রের সমাজ বিজ্ঞানী ও কর্তা ব্যক্তিরা। তাদের মত এখনই ভাবতে হবে এর প্রতিকার ব্যবস্থা নিয়ে। নতুবা এর চরম খেসারত দিতে হবে অনাগত প্রজন্মকে। বাস্তব কথা হলো ইসলামী অনুশাসনই রুখে দিতে পারে পরকীয়ার ভয়াল থাবাকে। পারে পরকীয়ার ভাইরাসকে সমাজ থেকে চিরতরে নির্মূল করতে। কিন্তু নির্মম বাস্তবতা হলো যে, ইসলামই পারত প্রাণঘাতী, পরিবারঘাতী ও সমাজঘাতী পরকীয়ার বিষাক্ত ছোবল থেকে ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজকে মুক্ত করতে ও মুক্ত রাখতে। সে ইসলামের বিরুদ্ধেই যুদ্ধ ঘোষণা করে চলেছে একশ্রেনীর কর্তা ব্যক্তিগন।ধ্বংস হওয়ার পরে যদি আফসোস ও হাহাকার করা হয় তাতে, কি কোন ফল বয়ে আনবে?

মুক্তির একমাত্র পথ ইসলাম। কল্যাণের ধর্ম ইসলামে পরকীয়া হারাম ও চরম ঘৃণ্য কাজ। এর পরিণাম ভয়ানক। শাস্তি অত্যন্ত কঠোর। বুখারী ও মুসলিমের বর্ণনায় এসেছে হযরত উমর ফারুক (রা.) রাসূলুল্লাহ্ (সা.)-এর মিম্বরে উপবিষ্ট অবস্থায় বললেন, মহান আল্লাহ মুহাম্মাদ (সা.) কে সত্যসহ প্রেরণ করেন এবং তার উপর নাযিল করেন কিতাব তথা আল কুরআন। কুরআনে যে সকল বিষয় অবতীর্ণ হয়, তন্মধ্যে রজম তথা প্রস্তরাঘাতে হত্যার বিধানও ছিল। যা আমরা পড়েছি, স্মরণ রেখেছি এবং হৃদয়ঙ্গম করেছি। এরপর মহানবী (সা.)ও প্রস্তরাঘাতে হত্যা করেছেন এবং তারপরে আমরাও করেছি। এখন আমি আশঙ্কা করছি যে, সময়ের চাকা আবর্তিত হওয়ার পর কেউ এ কথা বলতে শুরু না করে যে, আমরা প্রস্তরাঘাতে হত্যার বিধান আল্লাহর কিতাবে পাই না। ফলে সে এমন একটি ধর্মীয় কর্তব্য পরিত্যাগ করার কারণে পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে যা আল্লাহ্ নাযিল করেছেন। তোমরা মনে রেখ, প্রস্তরাঘাতে হত্যার বিধান আল্লাহর কিতাবে সত্য এবং তা বিবাহিত পুরুষ ও নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। যদি ব্যভিচারের শরীয়তসম্মত সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়া যায় কিংবা গর্ভ ও স্বীকারোক্তি পাওয়া যায় (বুখারী - মুসলিম)। অপর বর্ণনায় আছে, সাহাবী আবু হুরাইরা (রা) বলেন, মায়েয আল আসলামী রাসূলুল্লাহ (সা.) এর নিকট এসে বললেন, সে ব্যাভিচার করেছে। এ কথা শুনে মহানবী (সা.) তার থেকে চেহারা ফিরিয়ে নিলেন। এরপর মায়েয মহানবীর সামনে অন্য দিক দিয়ে আসলেন। চারবার এমন করার পর মহানবী (সা.) তাকে প্রস্তরাঘাতে হত্যার নির্দেশ দিলেন। তাকে হাররা প্রান্তরে নিয়ে প্রস্তরাঘাত শুরু করা হলো। তিনি ব্যথার তীব্রতা সহ্য করতে না পেরে দৌড়ে পালাতে লাগলেন। জনৈক ব্যক্তির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় সে উটের চোয়ালের হাড় দিয়ে তাকে আঘাত করলেন আর অমনি অন্যরাও আঘাত শুরু করলে। একপর্যায়ে তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন। (তিরমিযি , বুখারী ও মুসলিম )। এছাড়াও বুখারী, মুসলিম ও তিরমিযীর একাধিক বর্ণনায় এসেছে যে, রাসূলুল্লাহ্ (সা.) বিবাহীত নারী-পুরুষকে ব্যাভিচারের অপরাধে প্রস্তরাঘাতে হত্যা করেছেন। এ ব্যাপারে কোনো রকমের ছাড় দেননি।অন্য বর্ণনায় মহানবী (সা.) বলেন, হে লোক সকল তোমরা অবৈধ যৌন মিলনকে ভয় কর কেননা তার ছয়টি অশুভ পরিণাম রয়েছে। তিনটি দুনিয়ায় আর তিনটি পরকালে। দুনিয়াস্থ তিনটি পরিণাম হলো- ১. শ্রীহীনতা ২. অভাব-দারিদ্র্য, ৩. জীবনকাল হ্রাস পেয়ে মৃত্যুবরণ। আর পরকালের তিনটি হলো- ১. পরম দয়ালু আল্লাহর ক্রোধ, ২. মন্দ হিসাব, ৩. দোযখের শাস্তি।( বায়হাকী)। অপর এক বর্ণনায় আছে মহানবী (সা.) বলেন, ‘চার প্রকার মানুষকে আল্লাহ পছন্দ করেন না। তাদের উপর আল্লাহ ক্রোধ নেমে আসে। ১. বারবার শপথকারী ব্যবসায়ী, ২. দাম্ভিক ফকির, ৩. বৃদ্ধ ব্যাভিচারী, ৪. অত্যাচারী শাসক। (নাসাঈ)। রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আমার উম্মত ততদিন ভালই থাকবে যতদিন পর্যন্ত তাদের মধ্যে ব্যাভিচার ও অবৈধ যৌন সম্ভোগ ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে না পড়বে। আর যখন ব্যাভিচার তাদের মধ্যে ব্যাপকভাবে বিস্তার লাভ করবে তখন তাদেরকে আল্লাহর শাস্তি গ্রাস করবে ( মুসনাদে আহমাদ)।

পরকীয়াকারী শারীরিকভাবেও বিভিন্ন ক্ষতির শিকার হয়। স্বাস্থ্য নষ্ট হয়ে দুর্বল হয়ে পড়ে এবং তার দেহে ছড়িয়ে পড়ে এইডস, সিফিলিস, প্রমেহ, গণোরিয়া, হৃদরোগ জাতীয় মরণব্যাধি। বর্ণিত ব্যাধিগুলোর প্রত্যেকটির চূড়ান্ত পরিণাম মৃত্যু। পরকীয়ার আগ্নেয় থাবায় বিপর্যয়ের মুখে সংসার ও পরিবার প্রথা। অনেকেই সমাজ, লোকসজ্জা ও সন্তানের ভবিষ্যৎ চিন্তা করে নীরবে সহ্য করে যাচ্ছে স্বামী বা স্ত্রীর এই নিষিদ্ধ প্রণয়। অনেকেই আবার এর অনল যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে ঘটাচ্ছেন বিবাহ বিচ্ছেদ। কেউবা আবার বেছে নিচ্ছে আত্মহননের মতো অভিশপ্ত পথ। এ বিপর্যয় ঠেকাতে পারে একমাত্র ইসলামের পর্দার বিধান। এর বিকল্প সব ব্যবস্থা বা প্রেসক্রিপশন হবে ভুল। পর্দা মূলত নারীর মানসম্মান আর ইজ্জত-আবরুর রক্ষা প্রাচীর। নারীর অমূল সম্পদ রক্ষায় পর্দার অপরিহার্যতাকে অনিবার্য কর্তব্য বলে ঘোষণা করেছে ইসলাম। কেননা কোনো পুরুষ যখন কোনো পর নারীর প্রতি তাকায় তার দেহ সৌষ্ঠব অবলোকন করে এবং তার দেহের কামোত্তেজক অঙ্গগুলো দেখে তখন সেই পুরুষের হৃদয়ে জ্বলে উঠে কামনার বহ্নিশিখা। সে শিখার অবিরাম দহনে দগ্ধ হতে থাকে সে। নির্জনে ভাবতে থাকে কল্পনার দর্পনে সেই নারীর দেহ সৌন্দর্যের কথা। কল্পনার সেই ছোট্ট ছোট্ট ভাবনাগুলো একসময় উত্তাল করে তুলে যৌবন দরিয়াকে। কাম-ক্ষুধার কাছে পরাজিত হয় সমাজ সভ্যতা আর মানবিকতা । অতঃপর সে কল্পনার রানীকে একান্তে পাবার ক্ষিপ্র বাসনায় ক্ষুধার্ত বাঘের মতো হিংস্র হয়ে উঠে। এরপর যা ঘটে তা আমরা নিয়মিত দেখি খবরের কাগজে কিংবা অন্য কোনো মাধ্যমে।এ ছোবল থেকে রক্ষা পায় না মা,বোন এমনকি নানার কাছে আদরের নাতনিও।সে সব অনেক সংসার মুখ বুঝে সংসার করে যাচ্ছে কিন্তু হৃদয়ে হচ্ছে রক্তক্ষরন।এ সমস্ত পাপিষ্ঠরা আবার সমাজ ও পরিবারে মুখ দেখায়,ধর্মের আংগিনায় ঘোরাফেরা করে।এরা উদ্ভট , ভন্ড ,অত্যাচারি ও ব্যাভিচারি।সমাজের মানুষ হাঁসফাঁস করে এই চারিত্রিক স্খলনের ভয়াল থাবা থেকে মুক্তির আশায় । অথচ ভেবে দেখি না এ বিপর্যয়ের উৎস কোথায়? এর মূল উৎস পর্দাহীনতা ও নগ্নতা। তাই কল্যাণের ধর্ম ইসলাম সেই উৎসটাই উপড়ে ফেলতে চেয়েছে। তাই পুরুষকে নির্দেশ দিয়েছে দৃষ্টি অবনত রাখতে আর নারীকে বলেছে দৃষ্টি অবনত রাখার পাশাপাশি দেহ সৌন্দর্যকে ঢেকে রাখতে এবং কঠোরভাবে নির্দেশ দিয়েছে ইসলামি শরীআ সমর্র্থিত প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যেতে। একান্তই বের হতে হলে হবে পর্দায় মুড়িয়ে সম্পূর্ণ দেহ ঢেকে। এতে নারী-পুরুষ থাকবে কলঙ্কমুক্ত আর সমাজ সংসার হবে নির্মল সজিব ও প্রানবন্ত।

বিষয়: বিবিধ

৪১৯৮ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

299823
০৮ জানুয়ারি ২০১৫ দুপুর ০৩:৩১
হতভাগা লিখেছেন : এক সাথে থাকতে থাকতে ''ঘর কা মুরগী ডাল বরাবর'' হয়ে যায় ।

আর প্রেমের মধ্যে সেরা হচ্ছে পরকীয়া ।

চুরি করে পান করা পানি সরবতের মত।
299831
০৮ জানুয়ারি ২০১৫ বিকাল ০৪:৪১
অনেক পথ বাকি লিখেছেন : লেখাটা পড়ে তো আমি আতঙ্কিত হয়ে পড়লাম। আমারও তো একজনের সাথে পরকিয়া করতে ইচ্ছে হয়। কিন্তু আপনার লেখা পড়ে তো টাস্কি খায়া গেলাম গা Hypnotised Hypnotised

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File