রমজান জীবনকে পরিশুদ্ধ করার একমাত্র মাস।
লিখেছেন লিখেছেন মহিউডীন ৩০ জুন, ২০১৪, ০২:৪১:৫৯ দুপুর
বর্ষ পরিক্রমায় আমাদের মাঝে ফিরে ফিরে আসে মাহে রমজান। এবারও এর ব্যাতিক্রম ঘটেনি। এ মাস সিয়াম সাধনা বা রোজা পালনের মাস। আজ কোথাও প্রথম,কো্থাও
দ্বিতীয় বা কোথাও তৃতীয় রমজান। মাসব্যাপী সিয়াম সাধনা শুরু হয়েছে এবং পৃথিবীর মানুষের মধ্যে এর প্রতিফলন দেখা যায়।মুসলমানদের মধ্যে যে বিভেদ তৈরি হয়েছে তার অবসান হচ্ছে না।একদিকে যুদ্ধবিগ্রহ অন্যদিকে প্রাচুর্য ও অপচয়ের পসরা নিয়ে মুসলিম তাদের ইবাদতে মশগুল হয়েছে।আরব বিশ্বের দেশগুলোর মধ্যে ইরাক ও সিরিয়ার অবস্হা নাজুক।শিয়া সূন্নীদের ক্রমাগত একে অন্যের উপর আধিপত্য স্হাপন,হত্মা,লুন্ঠন যেন মুসলিম বিশ্বকে চিন্তিত করে না।অনেক মুসলিম দেশে যুদ্ধ বিগ্রহ না থাকলেও সেখানে রয়েছে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা ও সামাজিক অনাচার।এরই মধ্যে যে যার মত এ মাসকে বরন করছে।আমাদের মত মুসলিম দেশে একশ্রেনীর মানুষ দিনে রোজা রাখছে ও রাতে ব্যাবিচার করছে।আবার অনেকে ঘুষের টাকা রোজার দিনে হাতে না দিয়ে ড্রয়ারে রাখতে বলছে কারন রোজার দিনে এ হাতে ধরা যাবে না।আবার কোথাও দোকান খোলা রয়েছে তবে সেখানে লাল নীল পর্দা টেনে রাখা হয়েছে বুঝার জন্য যে রেষ্টুরেন্ট টি খোলা।যদিও অমুসলিমের সংখ্যা ২% এর নিছে যারা এখানে আহার করতে আসে।এই হোটেল ও রেস্টুরেন্টগুলো মুসলিমদেরই কতৃত্বাধীন।সরকারের পক্ষ থেকে এর কোন নজরদারি নেই।শুধু তা-ই নয় শির্ক ও বিদা'আতিরা তাদের খানকার মাধ্যমে নিজেদের তৈরি করা মতবাদের ভিত্তিতে ইবাদাতের ব্যাবস্হা করেছে।মুরিদদের নজরানা তাদের খানকাকে এ মাসে পূর্নতা দান করে।কোথাও শা'বান মাসের শেষে চাঁদ না দেখেই রোজা রাখছে যেন ৩০টি রোজাই পূর্নতা পায়। ইসলামের অসংখ্য দল তাদের নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়িত করছে।মোটকথা ষোলকোটি মানুষ বিভক্ত রাজনৈতিক,পিরতান্ত্রিক,খানকা , বিদা'আতি ও শির্কীয় কার্যক্রমে।কিছু লোককে দেখা যায় শা'বান মাস আসলে নির্দিষ্ট দিনে রোজা রাখে।হাদিস থেকে প্রমানিত রাসূল সা: এ মাসে অধিকাংশ দিনে রোজা রাখতেন ও রোজা ভাংতেন।রাসূল সা: একটি হাদিসে বলেছেন,রমজান শুরু হওয়ার একদিন বা দু'দিন পূর্বে তোমরা রোজা রাখবে না।হাদিস বিশারদরা এই নিষিদ্ধের কারন ব্যাখ্যা করেছেন।কিছুসংখ্যক বিদা'আতি এমন থাকতে পারে যারা মনে করে রমজান এত বড় একটি পবিত্র মাস।এ মাসের মর্যাদা রক্ষার্থে আমাদের দু'একদিন আগেই রোজা রাখা উচিত।কিন্তু রাসূল সা: উম্মতের মধ্যে এই আশংকায় তা নিষিদ্ধ করেছেন।আর একটি বিষয় হলো বিদাআতিরা বলে আমাদের নিয়্যাত ভাল সেজন্য আমরা বেশী বেশী ইবাদাত করি।নিজেদের তৈরি করা অনুষ্ঠান,দুরুদ ও নফল নামাজ যা রাসূল সা: করেননি তা করে থাকে।ইবাদাত হলো আল্লাহর আদেশ ও একমাত্র রাসূল সা: এর পথ অনুসরন।এ কথাটি বুঝতে না পারায় তারা বিভ্রান্ত হচ্ছে। প্রথম বিদাআত লক্ষ্য করেছিলেন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ কুবার মসজিদে।কিছুসংখ্যক লোক গোল হয়ে বসে তাছবিহ করতেছিলেন।আবু মুসা আশয়ারি রা: এ হাদিসটি বর্ননা করেন।তিনি এ দৃশ্য প্রথম দেখলেন কিছুসংখ্যক লোকজন গোলকার হয়ে হাল্কা হয়ে বসে আছে আর তাদের একজন মুরুব্বি বসে আছেন আর তিনি বলছেন একশবার করে তাছবিহ কর আর সবাই পড়তে শুরু করলো।এ দৃশ্য দেখে হতভম্ব হয়ে গেলেন তিনি।তখনো বহু সাহাবা একরাম বেঁচে ছিলেন।তিনি ভাবলেন আমরা রাসূল সা: এর সাহচর্যে ছিলাম,রাসূলের সহাবারা কেউ জানলেন না,এই কেমন ইবাদাত হলো।তিনি ছুটে গেলেন আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদের কাছে কারন হতে পারে তিনি জানতে পারেন।আব্দুল্লাহ মাসউদ আসলেন ও তিনি জিজ্গেস করলেন তোমাদের উদ্দেশ্য কি?তারা বললো আল্লাহর কসম! আমাদের উদ্দেশ্য ভাল।আমরা নেকি হাসিলের জন্য করছি।এটা থেকে বুঝা যায় উদ্দেশ্য ভাল হলেই হবে না দেখতে হবে সে ভাল কাজগুলোর জন্য আল্লাহর আদেশ বা রাসূল সা:এর অনুমোদন আছে কিনা।সেজন্য আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ রা: বলেছিলেন বহু মানুষ কল্যান কামনা করে কিন্তু তারা কল্যানে পৌঁছতে পারে না। সাহাবা একরাম ইবাদাতের ক্ষেত্রে প্রতি পদে পদে রাসূল সা:কে অনুসরন করতেন সেজন্য আজকের মত এই সব বিদাআত তৈরি হয় নি।গত ৯০০শত বছর ধরে এই বিদাআতের আবির্ভাব হয়েছে যা এখন মুসলিম সমাজে রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে।যখন সূন্নাতের বিলোপ হতে থাকে তখন বিদাআতের আবির্ভাব হয় আর এর পরিনতি আমাদের সমাজ ব্যাবস্হায় প্রতিফলিত হচ্ছে।
মুসলিম বিশ্বের একটি প্রধান অনুসরনীয় দেশ সৌদি আরব।রোজার মাসটি এ মাসে নিশ্চই অনুসরনের দাবি রাখে। মানুষের মধ্যে মমত্ত ও ভালবাসার একটি উদাহরন হলো রমজানের ইফতার যা মক্কা ও মদিনা না গেলে বুঝা মুশকিল।আরবদের মেহমানদারির অভ্যাস অতিপ্রাচীন তবে এখনো সেটা ভাটা পড়েনি। মদিনা গেলে ইফতারের পসরা দেখে তা বুঝা যায়।কে কার পেভেলিয়নে মেহমানদের ইফতার খাওয়াবেন তা নিয়ে রীতিমত প্রতিযোগিতা হয়।এ ভ্রাতৃত্ববোধ যদিও বছরের সব সময় মুসলিমদের অনুসরন করা উচিত তার পরও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আগত মুসলিমদের অনুপ্রেরনা যোগায়। এখানে শির্ক ও বিদাআত চোখে পড়ে না তেমন, তবে যারা এগুলোতে জড়িত তারা বিভিন্ন দেশের বাসিন্দা যারা নিজেদের গন্ডির মধ্যে আড়ালে করে থাকে। এখানে ওমরাহ এর মত একটি সওয়াবের কাজ থাকলেও বাইরে থেকে আগত শির্ক ও বিদা'আতিরা অনেক অশোভনীয় কাজ করে অজ্গতার কারনে।এক ধরনের মানুষ আছে যারা ওমরাহকে ছোট হজ্জ মনে করে।আবার মুল হজ্জকে বড় হজ্জ বলে।ইসলামে ছোট বা বড় কোন হজ্জ নেই।রোজার দিনে অনেকে দূর থেকে আসে ও একসাথে তিন চার দিনে ৫/১০টি ওমরাহ করে।এই বিদা'আতিদের জানা নেই রাসূল সা: জীবনে একবার হজ্জ ও মাত্র চার বারে চারটি ওমরাহ করেছেন।উম্মতের জন্য যদি দরকার থাকতো তাহলে তিনি এ রাস্তা খুলে যেতে পারতেন কিন্তু তিনি তা করেন নি।আমাদের আদর্শ হলো তাঁকে যাথাযথ অনুসরন করা।আবার অনেকে তাওয়াপ ও সা-ঈ এর মধ্যে যে অনুভূতি থাকা দরকার তা না রেখে পাহেসা কথা বলেছে,ছবি তুলছে বা কোথাও বসে আড্ডা দিচ্ছে। আব্বাছ রা: তার শেষ জামানায় মক্কা ছেড়ে তাইপে চলে গেলেন এ কারনে যে তিনি মক্কায় থাকার হক্ক আদায় করতে পারছেন না। হুদুদ বলা হয় নিষিদ্ধ যায়গাকে।তাহলে এই নিষিদ্ধ যায়গায় কিভাবে অপরাধ করা হয়?
শাবান মাসের শেষ বিকেলে একদা হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সমবেত সাহাবিদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোমাদের উপর এক সুমহান মাস ছায়াপাত করছে।’ হজরত সালমান ফারেসী (রা.) বর্ণিত এ হাদিসে বলা হয়েছে, রমজান এক সুমহান মাস। এ মাসের প্রথম দশক রহমত, মধ্য দশক মাগফিরাত আর শেষ অংশ জাহান্নাম থেকে মুক্তির। রমজান মহিমান্বিত হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে, এ মাসেই বিশ্ব মানবতার মুক্তিসনদ মহাগ্রন্থ আল-কোরআন নাজিল হয়।যা নাজিল হওয়ার সাথে সাথে বিপ্লব সাধিত হয়েছিল ও পরিনতিতে মাত্র ২৩ বছরে ইসলামের একটি ক্ষুদ্র রাষ্ট্রে পরিনত হয়েছিল যার ছিলছিলা রোজ ক্কেয়ামত পর্যন্ত মিট মিট করে জ্বলতে থাকবে। মানবজাতির পথের দিশা ও সত্যাসত্যের পার্থক্য নিরূপণকারী এ পবিত্র গ্রন্থ রমজানের মর্যাদা বৃদ্ধির মূল কারণ। রমজান মাসের সাথে পবিত্র কোরআনের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। প্রতি বছর হজরত জিব্রাইল (আ নবী করিম (সা.)-এর সমীপে উপস্থিত হয়ে নাজিলকৃত কোরআন পুনরাবৃত্তি করতেন। হজরত নবী করিম (সা.)-এর ওফাতের পূর্ববর্তী রমজান মাসে দু’বার আবৃত্তি করলে তিনি আন্দাজ করে নিলেন, পার্থিব জগতে তার অবস্থানের সমাপ্তি সন্নিকটে। এ সময় অবতীর্ণ কিছু আয়াত থেকেও তাঁর বিদগ্ধ সাহাবিরা এতদ সম্পর্কিত কিছু ইঙ্গিত পেয়ে গিয়েছিলেন।
বিশ্বব্যাপী মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য রমজানে পবিত্র কোরআন চর্চা, তিলাওয়াত ও তারাবি নামাজে কোরআন খতম বিধেয় করা হয়েছে। গুরুত্ব, তাৎপর্য ও মর্যাদায় অতুলনীয় এ মাসে মুসলিম জাতির জন্য রোজা ফরজ করা হয়েছে। সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত বৈধ ও স্বাভাবিক পানাহার এবং যৌনজীবন থেকে বিরত থাকাই রোজা। পাশাপাশি সকল প্রকার দৈহিক, মানসিক, আর্থ-সামাজিক, সাংস্কৃতিক পাপ থেকে কঠোরভাবে বেঁচে থাকাও রোজার দাবি। মহানবী (সা.) বলেছেন, রোজা রাখা সত্ত্বেও যে ব্যক্তি মিথ্যাচার ও পাপকর্ম থেকে বিরত রইল না, ক্ষুধা ও পিপাসায় কাতর হওয়া ছাড়া রোজা তার কোনো কাজেই এলো না। রোজা ফরজ করার কারণস্বরূপ আল্লাহ তাঁর কিতাবে বলেছেন, ‘ওহে, যারা ঈমান এনেছ, তোমাদের ওপর রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন তা তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপরও ফরজ করা হয়েছিল, যাতে করে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পার।’ তাকওয়া অর্থ সতর্ক, সংযত ও সাবধান থাকা। আল্লাহর ভয়ে, আখিরাতে জবাবদিহিতার ভয়ে সব ধরনের অন্যায়, অশ্লীলতা, পাপ ও অপরাধ থেকে দূরে থাকা। রোজা রেখে একজন বিশ্বাসী মানুষ যেমন তৃষ্ণা পেলেও পানি পান করে না, ক্ষুধার সময়ও খাবার গ্রহণ করে না, তেমনি বৈধ যৌনস্পৃহাও পূরণ করে না। মনন ও বিবেককে জাগ্রত করে সকল অবৈধ এবং অহেতুক কাজ থেকেও নিজেকে বিরত রাখে। এই হচ্ছে রোজার মাধ্যমে অর্জনযোগ্য ক্ষমতা। তাকওয়ার গুণ মানুষকে সুদ, ঘুষ, পরস্বোপহরণ, লোভ-লালসা, পাশবিক ভোগস্পৃহা ইত্যাদি থেকে দূরে রাখতে পারে। রোজা রেখে মিথ্যাচার, পরর্চ্চা, ক্রোধ, হিংসা, অহঙ্কার, আত্মগর্ব, কৃপণতা, চোগলখুরি, প্রতারণা ইত্যাদি মন্দ আচরণ ও অভ্যাস থেকে বিরত থাকা শরিয়তের নির্দেশ। রোজা তার সামগ্রিক শিক্ষা নিয়েই একজন মুমিনের জীবনে আসে তার জীবনকে মার্জিত, পবিত্র ও সুসংস্কৃত করতে। রজমানে রোজা পালন মানুষকে প্রকৃত মানুষ হওয়ার প্রেরণা যোগায়। নৈতিক, সামাজিক ও মানবিক হতে অনুপ্রাণিত করে।
হাদিস শরিফে রমজান মাসকে বলা হয়েছে, ‘শাহরুল মুওয়াসাআত’ এবং ‘শাহরুস সবর’ অর্থাৎ সমবেদনা ও ধৈর্যের মাস। বঞ্চিত মানুষের দৈনন্দিন কষ্ট মুসলিম সমাজের সকল স্তরের মানুষ যেন সামান্য হলেও উপলব্ধি করতে পারে, তাদের সবাই যেন ধৈর্য ধারণে অভ্যস্ত হয়, রোজার এটাও উদ্দেশ্য। ফিতরা, সদকা, কাফফারা ও ফিদইয়া নামে নানাবিধ আর্থিক ইবাদত রমজানে নির্দেশিত হওয়ার পেছনেও বঞ্চিত মানুষের কথাই ভাবা হয়েছে। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য একটি আলোচ্য বিষয়। একই সময়ে অধিক মানুষ নির্দিষ্ট কিছু দ্রব্য বেশি করে কেনাকাটা করে বলে চাহিদা বেড়ে যায়। এ পর্যায়ে অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি বা কৃত্রিম সংকট তৈরি কিছুতেই নৈতিক নয়। রমজান যে সহমর্মিতার শিক্ষা দেয়, তা বাস্তবায়িত হলে দ্রব্যমূল্য স্বাভাবিক থাকা এবং ক্ষেত্রবিশেষে হ্রাস পাওয়া উচিত। পবিত্র রমজান মুসলিম জাতির জন্য যে ধৈর্য, সহমর্মিতা, পবিত্র অনুভব ও সংযম-সাধনার বার্তা নিয়ে এসেছে তা উন্মুক্ত হৃদয়ে বরণ করার মাধ্যমে জাতি হিসেবে আমরা যেমন এগিয়ে যেতে পারি, মানুষ হিসেবেও বিশ্ব সমাজে কাক্সিক্ষত আসনটি লাভ করতে পারি। কেননা, বিশ্বাস, আস্থা, ভক্তি, ভালোবাসা, প্রেম, নিষ্ঠা, সংযম ও সৎকর্মশীলতার গুণ আজ পৃথিবীতে খুব বিরল। মানব-সভ্যতা আজ ও আগামীদিন এসব উচ্চতর মানবীয় গুণে গুণান্বিত মানব সমাজকেই স্বাগত জানাবে। ‘পবিত্র রমজানের মাস যে পেলো অথচ সে তার পাপগুলো মার্জনা করাতে পারেনি এমন ব্যক্তির চেহারা ধূলিধূসরিত হোক।’ হাদিসের এ সতর্কবাণী যেন আমাদের কাউকে শুনতে না হয়। আমরা যেন প্রকৃত অর্থেই সৎ, সাবধানী ও পূতপবিত্র জীবনাচার অর্জন করতে পারি। পবিত্র রমজান বয়ে আনুক আমাদের জীবনে ইতিবাচক ও অর্থবহ পরিবর্তনের সুবাতাস। মহিমান্বিত এ মাসের সূচনালগ্নে এই আমাদের কামনা।
বিষয়: বিবিধ
১৩২২ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ভালো লাগ্লো...
জাযাকাল্লাহ খাইরান...
মন্তব্য করতে লগইন করুন