সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো ( ইন্টারনেট ,ফেসবুক ,টুইটার,ইমেইল ,মোবাইল ,টিভি চ্যানেলস) অশ্লিলতা ও সম্ভ্রম হানি ও যৌন সূড়সূড়ি দিয়ে উদিয়মান কচি জাতির সন্তানদের ধংসের দিকে ঠেলে দিছ্ছে।

লিখেছেন লিখেছেন মহিউডীন ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৩, ০৩:১০:১৫ দুপুর



বর্তমান অত্যাধুনিক যুগে তথ্যসংগ্রহ , সমাজিক যোগাযোগ ও ভাবের আদান প্রদান অতি সহজে , কম সময়ে ও কম মুল্যে উপরে বর্নিত মাধ্যমগুলোর সাহায্যে করা যায়।দিন দিন এগুলোর ব্যাপকতা এতই বৃদ্ধি পাছ্ছে যে, এখন এগুলো বলা যায় হাতের মুঠোয়।কোন জিনিসের চাহিদা এবং ভোগ পরস্পর অঙাঙিভাবে জড়িত।অর্থনীতিতে অনেক আগে একটি বিষয় পড়েছিলাম (Law of diminishing utility) যখন কোন জিনিসের চাহিদা থাকে আপনি ভোগ করে নিলেন।দ্বিতীয় বার ভোগ করলে প্রথম বারের মত তৃপ্তি পাবেন না।তৃপ্তিটা আগের ছেয়ে কমে যাবে।উদাহরনটা এ জন্য টানলাম,আমরা যখন সম্ভবত ১৯৯৩ সালের দিকে ইন্টারনেট পেলাম মনে হলো একটি চমৎকার জিনিস পেয়েছি।চিঠি লিখা বা টেলিফোনে টাকা খরচ এগুলোর সাশ্রয় হয়েছে।তাছাড়া পড়ালেখার ব্যাপারে ঘরে বসেই লাইব্রেরিতে যাওয়ার সময়টুকু বাঁচাতে সক্ষম হয়েছিলাম টপিকগুলো ডাউনলোড করে।এগুলো থেকে যে আমরা উপকৃত হছ্ছি না তা নয়।প্রশ্ন হলো কত ভাগ লোক বা আমাদের জেনারেশনের কত ভাগ ছেলে ময়ে এগুলোর সৎ ব্যাবহার করে থাকে।এর পিছনে যে একটা ব্যবসায়িক মিশন রয়েছে তা অনেকের জানা নেই।আপনি যে কোন তথ্য অতি অল্প সময়ে সংগ্রহ করার ইছ্ছা করলে গোগল ,ইয়াহু ,এমএসএন এর মাধ্যমে আপনার মিনিটরের সামনে নিয়ে আসতে পারেন।ইসলাম,আলকুরআন,আলহাদিস,মুসলিম বিশ্ব,ইতিহাস,অর্থনীতি,রাজনীতি ইত্যাদি যাবতীয় ইতিবাচক সব দিক পাবেন।যদি ইতিবাচক দিক থাকতো তাহোলে কোন সমস্যা ছিল না।কিন্তু ইতিবাচক দিক পেতে হলে নেতিবাচক দিকগুলোকে আলিঙন করে যেতে হয়।আর আপনি না চাইলেও তা আপনার সামনে নিক্ষেপিত হবে যা আপনার দেহ মনকে কলুষিত করবে।যারা বৃদ্ধের কোঠায় তারা না হয় নিজেকে সংযত করে কাজ করবেন। কিন্তু যারা অলপ বয়স্ক বা যাদের হিতাহিত জ্গান নেই তারা তো ডুবে যাছ্ছে পংকিলে।আমরা অনেকে এ যুগকে বিজ্গানের উৎকর্ষতার যুগ বলে থাকি তাতে সন্দেহ নেই কিন্তু আমাদের জীবন কতটুকু উৎকর্ষতার শিখরে উঠছে তা আমাদের ভাবা অবশ্যই জরুরি।

ইন্টারনেট পর্নোগ্রাফী হছ্ছে এমন একটি পর্নোগ্রাফী যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে সরবরাহ করা হয় প্রধানত ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।পর্নোগ্রাফী ১৯৮০ সাল থেকে ধীরে ধীরে ইন্টারনেটে স্হান পায় যখন ওয়ালর্ড ওয়াইড ওয়েব(www) ১৯৯৩ সালে প্রাথমিকভাবে ইন্টারনেটে চলে আসে এবং সাধারন মানুষ জানতে পারে ওয়েবসাইটের খবরাখবর।মানুষ বাসায় বসে একান্তে অথবা আপনজনকে সাথে নিয়ে ছবি দেখে ইন্টারনেটে বা টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে যেমনটি ভিডিও টেপ এবং ডিভিডি দ্বারা সম্ভব।ওয়েভসাইটের অশ্লিল ছবি এজন্য জনপ্রিয়তা পায় যে,সামাজিক ও আইনগত কারনে প্রকাশ্যে অনেকেই তা প্রদর্শন করতে অপারগ।১৯৮০ সালের দিকে খুব সিমিত সংখ্যক ফর্নোগ্রাফী জনসাধারনের কাছে আসে।তখন কেউ কেউ ভিডিও এর মাধ্যমে খুব গোপনে অশ্লিল ছবি দেখতো।পরবর্তিতে ফর্নোগ্রাফী বিবিএস এর মাধ্যমে সরবরাহ করা হয় এবং এর পর www এর মাধ্যমে অতি দ্রুত সমপ্রসারিত হয়।ইন্টারনেট ও অতিসম্প্রতি টিভি মিডিয়ায় যে অশ্লিল চ্যানেলগুলো এসেছে তা মানবজাতিকে কত নিছে নামিয়ে দিয়েছে তা ইন্টারনেট ব্রাউজ না করলে বা টিভি না দেখলে কল্পনাও করা যাবে না।রাসূল সা: বলেছেন , গরিব ধনীদের ৫০০ বছর (বা কোন হাদিসে ৪০ বছর) আগে জান্নাতে প্রবেশ করবে।এটা আজকের সমাজের অবস্হান পর্যালোচনা করলে নিশ্চিত বুঝা যায়।ধনী পরিবারগুলোতে এখন ব্যাবিচার ছড়িয়ে পড়েছে ওয়েভসাইটের মাধ্যমে।সুইডিস ইন্জিনিয়ার ও কেমিষ্ট ড. আলফ্রেড নোবেল যখন ডিনামাইট আবিষ্কার করছিলেন মানবজাতির কল্যানে কিন্তু পরবর্তিতে তা কল্যানের ছেয়ে অকল্যানই বয়ে এনেছে ব্যাবহারের ভিন্নতার কারনে।আজ ইন্টারনেটকে সঠিক ভাবে ব্যাবহার না করার কারনে শয়তান এক শ্রেনীর মানুষকে এমনভাবে জড়িয়ে ধরেছে যে ওখান থেকে পরিত্রান পাওয়ার কোন উপায় নেই।পৃথিবী ব্যাপি এই অশ্লিলতা পরিবেশনের জন্য একামত্র দায়ি লক্ষ লক্ষ মিডিয়া গ্রুপ।ইউএসএ ,বৃটেনের ইন্টারনেট ব্যবহারকারিরা আনুমানিক ৪০% ফর্নোগ্রাফী ইন্টারনেট ব্রাউজ করে।এ্যামেরিকাকে যে সভ্যতার দেশ বলা হয় একমাত্র লস এন্জেলসে বছরে প্রায় ১০,০০০ ফর্নোগ্রাফিক ফিল্ম তৈরি হয় যেখানে হলিউডে ৪০০টি চলচ্চিত্র তৈরি হয়।

অনলাইনে অশ্লিল ছবির ভয়াভহ দৃশ্য পর্যবেক্ষণ করলে সহজেই

বুঝা যায় মানবজাতি এক ভয়ংকর জীবনের দিকে ধাবিত হছ্ছে।মুসলিমদের চরিত্র কিরুপ ভেবে দেখা দরকার।রয়টার থেকে জানা যায় প্রায় ৫ বছরে যৌন সংক্রান্ত ওয়েবসাইটের

আয় এক বিলিয়ন থেকে তিন বিলিয়ন ডলারে উন্নিত হয়।এভাবে ওয়েবসাইট কোম্পানিগুলো ফুলে ফেঁফে উঠেছে।কোন কোন নেট কেবলমাত্র বয়স্কদের জন্য আনন্দদায়ক অশ্লিল পর্নো ছবি নেটের মাধ্যমে প্রকাশ করে হাতিয়ে নিছ্ছে প্রচুর অর্থ।স্টিফেন কোহেনের ওয়েভসাইট এদের মধ্যে অন্যতম। তিনি জানিয়েছেন যে,বছরে তিনি পর্নোওয়েভবের মাধ্যমে প্রায় ২২৫ বিলিয়ন ডলার আয় করেন।এক পরিসংখ্যানে এসেছে ৭০% নারি পর্নো অনলাইনের ব্যাপার গোপন রাখে।পর্নোগ্রাফি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নারিরা পুরুষের চেয়ে বেশি চারিত্রিক স্খলনের স্বীকার হয়।এ কারনে তারা বহু পুরুষগামি হয়ে পড়ে।যার ফলে তাদের অনেকে সংসার থেকে বিছ্ছিন্ন হয়ে যায়।পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ মানুষ অনলাইনের অশ্লিলতায় কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।এই পর্নো ব্যবসাকে ধর্মীয় দিক থেকে দানবিয় ব্যবসা বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।ভিক্টর ক্লিন নামের একজন স্পেশালিস্ট ডাক্তার জানান যে,পর্নোগ্রাফির প্রভাব বয়স্ক পুরুষ ও ছেলেময়েদের উপর বেশি পড়ে। ৩০০ জনের মধ্যে ৯৬% পুরুষ ইন্টারনেটের মাধ্যমে যৌনসংক্রান্ত ব্যাপারে অসুস্হ হয়ে পড়ে।

বর্তমানে যে চলচ্চিত্রগুলো তৈরি হছ্ছে তার ৯৫% কোন না কোন ক্ষেত্রে পর্নোগ্রাফিতে সমৃদ্ধ।ভারতীয় চলচ্চিত্র এখন জটিল রোগের মত সমাজকে আবদ্ধ করেছে।এখন যে আইটেম গান গুলো গাওয়া হয় তা পরিবার নি্যে তো দেখা সম্ভব নয় বরং সে্ক্সুয়েল রিপ্লে্ক্সন সমৃদ্ধ এ সব গানে তরুনদের দ্বারা সামাজিক বিপর্যয় ঘটছে।তাদের অনেক প্রডিউসার যে ডার্টি পিকচার গুলো তৈরি করেছে তা সমাজের শিক্ষিত অর্ধশিক্ষিত জন গনকে সামাজিক অবক্ষয়ের দিকে ধাবিত করছে। ইন্টারনেট এখন মোবাইলে চলে আসায় টিন এজারদের অবস্হান চরম আকারে পৌঁছেছে।এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে যে সামাজিক যোগাযোগ ফেসবুকের মাধ্যমে অনেক স্কুল ছাত্রী ঘর থেকে বেরিয়ে গিয়ে যৌন শীকারে পরিনত হয়েছে।শুনেছি মাদ্রাসার ছাত্রিরাও এর কবলে পড়েছে।রাতের পর রাত ছেলে মেয়েরা এখন মোবাইল ফোনে কথা বলা ও এস এম এস এর মাধ্যমে তাদের অশ্লিল যোগাযোগ করে চলছে।সবচেয়ে বেশী এ সময়ে ক্ষতি করছে এখন এফ এম রেডিও।আমাদের বিনোদন মাধ্যমে এই অধুনা সংযোযিত এফএম রেডিওগুলো গভীর রাতে কিছু কিছু অনুষঠানের মাধ্যমে যে অনুষ্ঠান প্রচার করছে যা অনেক বাবা মা খবর রাখেন না।গভীর রাতে এই কোমলমতি ছেলেমেদের যৌন বিনোদন মূলক আনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁদের জীবন কেড়ে নিছ্ছে।আপনারা লক্ষ্য করে দেখবেন এখন উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েরা সারাদিন কানে ইয়ারফোন লাগিয়ে ঘুরে।খুব কম বাবা মা তাদের এ ব্যাপারে জিজ্গেস করে।এতে তারা অশ্লীল বাংলা,হিন্দী, ইংরেজী হিফ হিফ ,র‍্যাপ ও রকি গান শুনে।আর রাত ১১ বা ১২ টার পর এফ এম রেডিও গুলো প্রচার করে শুরু করে জীবন ঘনিষ্ঠ অনুষ্ঠান।এসবে থাকে প্রেমের আবেদনময়ি প্রেমকাহিনী।যুবক যুবতীরা তাদের প্রেমের উপাখ্যান বর্ননা করে।প্রেম হয়ে গেলে তারা একে অন্যকে কিভাবে উপভোগ করে তার বিস্তারিত বর্ননা থাকে এ অনুষ্ঠান গুলোতে।ইদানিং সুন্দরি মেয়েদের দ্বারা মাদকের ব্যবসা পরিচালিত হছ্ছে।ঢাকার আবাসিক এলাকাগুলোতে তাদের এই ব্যবসা চলে।এই সুন্দরি মেয়েদের দিয়ে স্কুল ,কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের কোমলমতি ছাত্রদের বাগিয়ে নিয়ে প্রথমে যৌনতার স্বাধ পাইয়ে দেয়, তার পর ধীরে ধীরে গাঁজা ও এলকোহল সেবনের মাধ্যমে তাদের পড়ালেখার জীবন থেকে সরিয়ে অপরাধি জীবনের দিকে ধাবিত করে।

এই যে অনুষ্ঠানের নামে নাবালক ছেলেমেয়েদের সামনে প্রেমকাহিনী শুনিয়ে লাখ লাখ ছেলেমেয়ের বিনষ্ট যারা বিনষ্ট করে চলছে আমরা "ক" জন তার প্রতিবাদ করছি বা সরকার কি পদক্ষেপ নিছ্ছে।আজকাল টিভির এই সব লাইভ অনুষ্ঠান থেকে গান বাজনার নামে যে লাইভ অনুষ্ঠান হছ্ছে তা থেকে প্রেম বিনিময় ছাড়া আর কি শিখছে? এসব অনুষ্ঠান শুনে এই কোমলমতি ছেলেমেয়েরা যৌনতার সূড়সূড়ি পাছ্ছে বৈতো কি? এর ফলে পদস্খলন হচ্ছে সমাজ ও রাষ্ট্রের।আমাদের দন্ডবিধিতে ব্যাভিচারের মত একটি গুরুতর আপরাধ রয়েছে, যার ফলে শুধুমাত্র প্রোচনাদাতাকে শাস্তির বিধান দেয়া হয়েছে অথচ মূল আপরাধিকে শাস্তির বাইরে রাখা হয়েছে।দন্ডবিধির ৪৯৭ ধারায় বিবাহের পবিত্রতা রক্ষা করার জন্য ব্যাভিচারকে অপরাধ হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে,"কোন লোক যদি অপর কোন নারীর স্বামির বিনা অনুমতিতে বা যৌনকামনার উপস্হিতি ছাড়া যৌনসংগম করে ,যে নারি অপর কোন পুরুষের এরুপ যৌনসংগম ধর্ষনের অপরাধ না হলে ,সে লোক ব্যাভিচার করেছে বলে পরিগনিত হবে ও তাকে যে কোন বর্ননার কারাদন্ডে যার মেয়াদ ৭ বছর পর্যন্ত হতে পারে।এরুপ ক্ষেত্রে স্ত্রীলোকটি দুষ্করমের সহায়তাকারিনী হিসেবে শাস্তিযোগ্য হবে না।" যেহেতু ধর্ষন নয় বুঝা যাছ্ছে এখানে নারীর সম্মতি ছিল।এভাবেই মূল আপরাধি হয়েও নারিরা আইনসিদ্ধভাবে শাস্তির বাইরে থাকে।এই আইন প্রকৃয়ায় একজন আপরাধিকে ব্যাভিচারে উৎসাহ করা হয়েছে।একটি মুসলিম দেশে এ রকম আইন কিভাবে কার্যকর থাকে তা বিবেচনার ভার আইনজ্গদের উপর এবং তাঁরা ভবে দেখতে পারেন।ব্যাভিচারকে রোধ করার জন্য সরকার সহ সমাজের সাবইকে এগিয়ে আসতে হব.

এ থেকে পরিত্রানের উপায় হলো ছেলেমেয়েদের সচেতন করে তোলা আর এগুলোর সঠিক ব্যাবহারের প্রতি আদেশ করা।

আমাদের করনীয় কি এ ব্যাপারে? যারা এগুলো পৃথিবিতে ছড়িয়ে দিয়েছে তারা সামজের এলিট।এখানে আছে কোটি কোটি ডলারের খেলা।তারা কখনো এগুলো বন্ধ করবে না।অমুসলিমদের কাছে এগুলো হতে পারে নগন্য কারন তাদের পরকালের কোন জবাবদিহিতা নেই।যারা মুসলমান তাদের আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে হবে এবং তার প্রতিটি কাজের জন্য জবাব দিতে হবে।আমরা পারিবারিকভাবে এ জিনিসগুলো নিয়নত্রন করতে পারি। যারা অভিভাবক রয়েছেন তাদের উচিত সন্তানদের এ সব ব্যাপারে প্রশিক্ষিত করা।ভাল ও মন্দের দিকগুলো তাদের মস্তিস্কে পরিবেশিত করা ও রিজন গুলো তুলে ধরা।কোন কিছু ডাউনলোড করার দরকার থাকলে বাবা মা সাথে বসে সহযোগিতা করা।যারা টিভি দেখেন অশ্লিল চ্যানেলগুলো ডিলিট করে দেয়া আর অসুস্থ বিনোদন থেকে দূরে থাকা।আপনার সন্তানকে মানুষ করার দায়িত্ব আপনাকেই নিতে হবে।আমার আপনার কারনেই আজকের জেনারেশন অসুস্থ সংস্কৃতির কবলে নিপতিত হয়েছে।শুধু তারাই ধংশ হছ্ছে না।ধংশ হছ্ছে আপনার আমার পরিবার আর ভবিষ্যৎ বংশধর।তাই আর দেরি না করে আপনার পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করুন ও জাতিকে সব রকম অশ্লিলতা থেকে বাঁচানোর প্রচেষ্টা নিন।

বিষয়: বিবিধ

১৪০৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File