তুরস্কে ব্যর্থ সেনা অভ্যুথ্যানে প্রাথমিক তদন্তে আওয়ামীলীগের সংশ্লিস্টিতার প্রমান:
লিখেছেন লিখেছেন ওরিয়ন ১ ১৬ জুলাই, ২০১৬, ০৪:০৩:০৮ বিকাল
তুরস্কে ব্যর্থ সেনা অভ্যুথ্যানে প্রাথমিক তদন্তে আওয়ামীলীগের সংশ্লিস্টিতার প্রমান পাওয়া গেছে। বাংলাদেশের ক্ষমতাশীন আওয়ামীলীগ সরকারের কয়েকজন সিনিয়র মিনিস্টার ও শাহরিয়া কবিরের ( মুরগী কবির) সরাসরি মদদ, অর্থ যোগান এ ব্যর্থ সেনা অভ্যুথ্যানের প্রধান সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে বলে প্রাথমিক তদন্তে উঠে এসেছে।
জমায়াত ইসলামীর শীর্ষ নেতা মাওলানা মতিউর রহমান নিজামীর মৃত্যুর পর তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানের হুংকার আওয়ামীলীগ সরকারে ভীতির সংচার করে বলে সংশ্লিস্টি মহল মনে করে। এর পর পরই সরকারের কয়েকজন সিনিয়র মিনিস্টার ও শাহরিয়া কবিরের ( মুরগী কবির) তুরস্ক ও এরদোগান সম্পর্কে উল্টা পাল্টা বক্তব্য সেটা স্পস্ট হয়। সম্প্রতি ও আই সি সম্মেলনে বাংলাদেশ সরকারের প্রধান শেখ হাসিনা কে পরোক্ষভাবে যেতে বাধাঁ দেওয়ায় এরদোগানের প্রতি এই সরকারের ক্ষোভ চরমে উঠে। ফলে আওয়ামীলীগ সরকার তাদের বন্দ্বু রাস্ট্র এবং ইসলামের চরম দুষমন ভারত, সন্তাসী রাস্ট্র এসরাঈল ও রাশিয়াকে দিয়ে কিছু মোনাফিক তুরস্কে সেনাবাহিনিতে ঢুকিয়ে দিয়ে এই ব্যর্থ অভ্যূধানের চেস্টা চালায়।
তুরস্ক সরকার ইন্টারপোলের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের কিছু সিনিয়র মিনিস্টার ও শাহরিয়া কবিরের ( মুরগী কবির) কে ধরে এনে রিমান্ডে নিলে প্রকৃত ঘটনা বের হয়ে আসবে বলে ধারনা করা হচ্ছে. এরদোগানের বিচক্ষনতায় এবার মুরগী কবিরের শেষ রক্ষা হবে না বলে ও ধারনা করা হচ্ছে।
বাংলাদেশের কিছু মহল মনে করে, বাংলাদেশে এই ধরননের সেনা অভ্যূথান হলে এর ফলাফল হবে একেবারে তুরস্কের উল্টো। সাধারন জনগন সেনা বাহিনীর সাথে একসাথ হয়ে জালিম সরকারের পতন ঘটাবে। তবে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর ঐ ধরনের মুরোদ নাই বলে দেশর জনগন, সেনা বাহিনীর ও সরকারের পতন একসাথে ঘটাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
তুরস্ক সরকারের সাথে জনগনের এই আন্তরিকতা ও সহযোগিতায় পশ্চিমা বিশ্বকে আবারো মুসলিমদের কে নিয়ে নতুন করে ভাবতে হচ্ছে।
বিষয়: বিবিধ
১৭৫২ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তুরষ্ক সরকারের উচিত এসব লোকদের তাদের দেশে না ঢুকতে দেওয়া । তুরষ্কে না ঢুকতে পারলে এরা মাথা কুটে মরবে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন