বাংলাদেশে চরম মানবাধিকার লংঘন, গনহত্যা, যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুনাল রায় বাতিল ও জামায়াত নেতাদের মুক্তির দাবীতে অষ্ট্রেলিয়া প্রবাসীদের বিক্ষোভ
লিখেছেন লিখেছেন ওরিয়ন ১ ০৮ মার্চ, ২০১৩, ০৬:৩৯:১৪ সন্ধ্যা
বাংলাদেশে চরম মানবাধিকার লংঘন, গনহত্যা, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের প্রহসনের বিচার বন্ধ ও সাজানো বিচারের মাধ্যমে আলেমদেরকে ফাঁসী দেয়ার ষড়যন্ত্র ও দেশব্যাপী সহিংসতা উস্কে দেয়া সহ বাংলাদেশে মানবাধিকারের ক্রমাগত লংঘন, পুলিশে নিয়োগ দিয়ে তাদের মাধ্যমে নিপীড়ন চালিয়ে বাংলাদেশকে একটি অগণতান্ত্রিক ফ্যাসিবাদী পুলিশী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রতিবাদে ও দেশ পরিচালনায় ব্যার্থ সরকারের পদত্যাগের দাবীতে দাবীতে আজ অষ্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় অষ্ট্রেলিয়ান পার্লামেন্ট হাউজ এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে ‘কেয়ার বাংলাদেশ,অষ্ট্রেলিয়া’। উক্ত সমাবেশ এ বক্তব্য রাখেন নাসির উল্লাহ, সফিকুর রহমান, নজরুল ইসলাম প্রামানিক, রাশেদুল ইসলাম, ইন্জিনিয়ার মুহাম্মদ আলতাফ হোসাইন, ডঃ ইসমাঈল হোসাইন, ইন্জিনিয়ার জাকির হোসাইন প্রমুখ। মেলবোর্ণ, ক্যানবেরা সহ দূর দুরান্ত থেকেও অনেক প্রবাসী বাংলাদেশীরা তাদের পরিবার পরিজন সহ দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে স্বতস্ফূর্তভাবে এই প্রতিবাদ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। বাংলাদেশের চলমান অস্থিতিশীলতা এবং মানবাধিকার পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতির প্রতিবাদ জ্ঞাপন ও প্রতিকার কামনায় এই প্রতিবাদ সভাটি অষ্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরার সরকারী মহল এবং পুরো অষ্ট্রেলিয়া জুড়ে প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটিতে আলোড়নের সৃষ্টি করেছে।
বক্তারা বলেন, বর্তমান মহাজোট সরকার বিদেশী প্রভুদের খুশি করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক জনগণের বিরুদ্ধে দমন-নিপীড়ন চালাচ্ছে। এই সরকারের লক্ষ্য কেবল জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবন্দকে শাস্তি দেওয়া নয় বরং প্রকৃত বাংলাদেশীদের কণ্ঠরোধ করে দেওয়া। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীর প্রহসনের বিচারকে ত্বরান্বিত করে এই সরকার একটি বিষয়ই প্রমাণ করতে চাইছে আর তাহলো ইসলাম নিয়ে যারা সোচ্চার তাদের কন্ঠকে চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়া। বক্তারা আরো বলেন, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ ইসলামপ্রিয়। মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী ইসলামের একজন একনিষ্ঠ প্রচারক। তার কুরআনের তাফসীরের কারণে মানুষ ইসলাম সম্পর্কে জেনেছে। অনেকে মুসলমান হয়েছেন। মূলতঃ জনগণের মাঝ থেকে ইসলামকে মুছে ফেলতেই সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগে মাওলানা সাঈদীকে বিচারের নামে প্রহসন করা হচ্ছে।
আজ পুরো দেশ একটি কারাগারে পরিণত হয়েছে। পুলিশী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। মূলত দেশে এখন বাকশালতন্ত্র চলছে। এই অবস্থার উন্নতির লক্ষ্যে দেশের জনগণকে সোচ্চার হবার জন্য নেতৃবৃন্দ আহ্বান জানান। বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ, এমনেস্টি ইন্টার ন্যাশনাল, হিউম্যান রাইট ওয়াচসহ আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষন করেন।
উভয় স্থানে সমাবেশ শেষে নেতৃবৃন্দ গিয়ে অষ্ট্রেলিয়ান পার্লামেন্ট হাউসের সচিবালয় এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনার সকাশে স্মারকলিপি পেশ করেন।
বাংলাদেশে চরম মানবাধিকার লংঘন, গনহত্যা, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নামে বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের প্রহসনের বিচার বন্ধ ও সাজানো বিচারের মাধ্যমে আলেমদেরকে ফাঁসী দেয়ার ষড়যন্ত্র ও দেশব্যাপী সহিংসতা উস্কে দেয়া সহ বাংলাদেশে মানবাধিকারের ক্রমাগত লংঘন, পুলিশে নিয়োগ দিয়ে তাদের মাধ্যমে নিপীড়ন চালিয়ে বাংলাদেশকে একটি অগণতান্ত্রিক ফ্যাসিবাদী পুলিশী রাষ্ট্রে পরিণত করার প্রতিবাদে ও দেশ পরিচালনায় ব্যার্থ সরকারের পদত্যাগের দাবীতে দাবীতে আজ অষ্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় অষ্ট্রেলিয়ান পার্লামেন্ট হাউজ এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ করেছে ‘কেয়ার বাংলাদেশ,অষ্ট্রেলিয়া’। উক্ত সমাবেশ এ বক্তব্য রাখেন নাসির উল্লাহ, সফিকুর রহমান, নজরুল ইসলাম প্রামানিক, রাশেদুল ইসলাম, ইন্জিনিয়ার মুহাম্মদ আলতাফ হোসাইন, ডঃ ইসমাঈল হোসাইন, ইন্জিনিয়ার জাকির হোসাইন প্রমুখ। মেলবোর্ণ, ক্যানবেরা সহ দূর দুরান্ত থেকেও অনেক প্রবাসী বাংলাদেশীরা তাদের পরিবার পরিজন সহ দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে স্বতস্ফূর্তভাবে এই প্রতিবাদ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। বাংলাদেশের চলমান অস্থিতিশীলতা এবং মানবাধিকার পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতির প্রতিবাদ জ্ঞাপন ও প্রতিকার কামনায় এই প্রতিবাদ সভাটি অষ্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরার সরকারী মহল এবং পুরো অষ্ট্রেলিয়া জুড়ে প্রবাসী বাংলাদেশী কমিউনিটিতে আলোড়নের সৃষ্টি করেছে।
বক্তারা বলেন, বর্তমান মহাজোট সরকার বিদেশী প্রভুদের খুশি করার লক্ষ্যে বাংলাদেশের দেশপ্রেমিক জনগণের বিরুদ্ধে দমন-নিপীড়ন চালাচ্ছে। এই সরকারের লক্ষ্য কেবল জামায়াতে ইসলামীর নেতৃবন্দকে শাস্তি দেওয়া নয় বরং প্রকৃত বাংলাদেশীদের কণ্ঠরোধ করে দেওয়া। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীর প্রহসনের বিচারকে ত্বরান্বিত করে এই সরকার একটি বিষয়ই প্রমাণ করতে চাইছে আর তাহলো ইসলাম নিয়ে যারা সোচ্চার তাদের কন্ঠকে চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়া। বক্তারা আরো বলেন, বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ ইসলামপ্রিয়। মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী ইসলামের একজন একনিষ্ঠ প্রচারক। তার কুরআনের তাফসীরের কারণে মানুষ ইসলাম সম্পর্কে জেনেছে। অনেকে মুসলমান হয়েছেন। মূলতঃ জনগণের মাঝ থেকে ইসলামকে মুছে ফেলতেই সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগে মাওলানা সাঈদীকে বিচারের নামে প্রহসন করা হচ্ছে।
আজ পুরো দেশ একটি কারাগারে পরিণত হয়েছে। পুলিশী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। মূলত দেশে এখন বাকশালতন্ত্র চলছে। এই অবস্থার উন্নতির লক্ষ্যে দেশের জনগণকে সোচ্চার হবার জন্য নেতৃবৃন্দ আহ্বান জানান। বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে জাতিসংঘ, এমনেস্টি ইন্টার ন্যাশনাল, হিউম্যান রাইট ওয়াচসহ আন্তর্জাতিক মহলের দৃষ্টি আকর্ষন করেন।
উভয় স্থানে সমাবেশ শেষে নেতৃবৃন্দ গিয়ে অষ্ট্রেলিয়ান পার্লামেন্ট হাউসের সচিবালয় এবং বাংলাদেশ হাইকমিশনার সকাশে স্মারকলিপি পেশ করেন।
বিষয়: বিবিধ
১৫৪৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন