অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন পদ্ধতি

লিখেছেন লিখেছেন ওরিয়ন ১ ১৯ নভেম্বর, ২০১৪, ০৪:১৭:৫০ রাত

অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্ট ভিসা আবেদন পদ্ধতি

আবেদনপত্র সংগ্রহ ও পূরণযারা মাস্টার্সের (কোর্সওয়ার্ক) জন্য যেতে চান, তাদের ভিসা সাবক্লাস হবে ৫৭৩ আর এখন পর্যন্ত এ্যাসেসমেন্ট লেভেল হবে ৪ (চার)। এক্ষেত্রে তারা ভিএফএস (VFS) থেকে (যে সংস্থা বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া দূতাবাসের পক্ষ থেকে ভিসা আবেদনপত্র পদ্ধতি পরিচালনা করে থাকে) আবেদনপত্র সংগ্রহ করে হাতে লিখে পূরণ করতে পারেন অথব আবেদনপত্র ডাউনলোড করে সরাসরি এ্যাডবি রাইটার/রিডার এর মাধ্যমে কম্পিউটার টাইপ দ্বারা পূরণ করে প্রিন্ট করে নিতে পারেন।প্রয়োজনীয় কাগজপত্রপাসপোর্টঃ এর মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকলেই চলবে। পরে অস্ট্রেলিয়া পৌঁছে নবায়ন করিয়ে নিলেই চলবে। কাগজের পাসপোর্টও গ্রহণযোগ্য হবে যদি সেটির মেয়াদ কমপক্ষে ছয় মাস থাকে।ব্যাঙ্ক ড্রাফটঃ৩৭৬৩০ টাকার ভিসা আবেদন চার্জ ব্যাঙ্ক ড্রাফটে পরিশোধ করতে হবে যা VFS এ অবস্থিত ব্র্যাক ব্যাঙ্ক এর কাউন্টার থেকে ক্রয় করা যাবে।অ্যাপ্লিকেশন কভার শীট:এটা HT Global office পাবেন

অ্যাপ্লিকেশন চেকলিস্ট:এটা HT Global office পাবেনছবিঃদুই (মতান্তরে তিন) কপি সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি (কাঁধ পর্যন্ত)। প্রতিটি ছবির পিছনে নিজের নাম লিখে দিতে হবে। এই ছবিগুলো আবেদনপত্রে নির্দেশিত স্থানে স্ট্যাপল করে দিতে হবে।স্টেটমেন্ট অফ পারপাসঃএটা এক পৃষ্ঠার মধ্যে লিখতে হবে। ভাষা যেন সহজ কিন্তু যথাযথ গুরুত্ববহ হয়।আইইএলটিএস ফলাফলঃএর মেয়াদ থাকতে হবে দু' বছরের নিচে।অফার লেটারঃএটা ভিসা আবেদনের অন্তত দু'মাস আগে এ্যাপ্লাই করলে ঠিক সময়ে পাওয়া যায়। এখন অস্ট্রেলিয়ার প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইনে আবেদনের সুযোগ দেয়, তবে অল্প কিছু বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বাকিদেরকে আপনাকে আবেদন ফি পরিশোধ করতে হতে পারে তাদের নির্দেশিত পন্থায়। যেমন-ব্যাঙ্ক ড্রাফট, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি। এটা যদি আপনাকে ইমেইল করা হয়, তবে তার প্রিন্ট কপি কে মূল কপি হিসেবে ধরা হবে।পরিবার প্রমাণপত্রঃ-পরিবারের সদস্য তথ্য ফর্ম, এটা HT Global office পাবেন অথবা VFS থেকে। -পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের (নিজের, মা, বাবা, ভাই, বোন) বার্থ সার্টিফিকেট লাগবে। এটার জন্য ওয়ার্ড কমিশনারের অনুমতিপত্র নিয়ে সিটি কর্পোরেশনে আবেদন করতে হবে। শিক্ষা সনদঃএ পর্যন্ত প্রাপ্ত সকল পাবলিক পরীক্ষার মূল মার্কশিট ও সার্টিফিকেট। এগুলো লেমিনেটেড করা থাকলে তা খুলে ফেলতে হবে অথবা বোর্ড থেকে নুতনভাবে তুলে আনতে হবে।আর্থিক প্রমাণপত্রঃ-আর্থিক নিশ্চয়তা ফর্ম, এটা HT Global office পাবেন এ পাবেন অথবা VFS থেকে। এটা প্রত্যেক স্পন্সর আলাদা আলাদা ভাবে এক কপি করে পূরণ করে সাক্ষর করবেন ও নোটারী পাবলিক দ্বারা সত্যায়িত করাবেন। এটার সাথে প্রত্যেক স্পন্সরের এক কপি সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ছবি অপর পিঠে নাম লিখে সনযুক্ত করতে হবে। -এক্ষেত্রে কাগজপত্রের পরিমাণ বা প্রযোজ্যতা নির্ভর করে আবেদনকারী কিভাবে বা কার মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ায় পড়ার জন্য ফান্ড দেখাচ্ছেন। স্পন্সরঃ সাধারণত নিম্নলিখিত ব্যক্তি কে ফান্ড এর স্পন্সর হিসেবে দেখানো যাবে-- -আবেদনকারী নিজে -আবেদনকারীর স্ত্রী/স্বামী -আবেদনকারীর মা-বাবা (একক বা যৌথ ভাবে) -আবেদনকারীর খালা/ফুফু/চাচা/মামা (একক বা যৌথভাবে, তবে এক্ষেত্রে এরূপ স্পন্সরকে অবশ্যই অস্ট্রেলিয়া'র স্থায়ী অধিবাসী/নাগরিক বা নিউজিল্যান্ডে'র নাগরিক হতে হবে) স্পন্সর প্রমাণপত্রঃ স্পন্সর এর বৈধতা'র প্রমাণস্বরূপ যেসব কাগজপত্র লাগবে তা নিম্নরূপ-স্পন্সর চাকুরীজীবি হলেঃ-স্পন্সরের ডিক্লারেশন ফর্মঃ এটা সাধারণত আবশ্যক নয়, তবে দিলে ভাল। এটা প্রত্যেক স্পন্সরের জন্য (যদি একাধিক হয়) আলাদা আলাদাভাবে টাইপ করিয়ে নোটারী পাবলিকের দ্বারা সত্যায়িত করিয়ে নিতে হবে। এটা নোটারী পাবলিকই সাধারণত তৈরি করেন। -৩ মাসের পে স্লিপ -এ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার -ভিজিটিং কার্ড -চাকুরী'র সার্টিফিকেট -এক বছরের বেতনের স্টেটমেন্ট (কোন খাতে কত প্রাপ্ত, বেতনের চেক নং ও তারিখ ইত্যাদি) -এক বছরের পার্সোনাল এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট (যেখানে মূলত বেতনের টাকাটা জমা হয়। উল্লেখ্য যে এই এ্যাকাউন্টে এমন পরিমাণ টাকা যেন জমা না থাকে যেটার উৎস সঙ্ক্রান্ত কাগজপত্র দেখানো সম্ভবপর নয় বা যেটা স্পন্সরের আয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বা যেটা ব্যাঙ্কের মাধ্যমে লেনদেন হয় নি। যেমন-সরাসরি ক্যাশ ডিপোজিট, ব্যবসায়ের লাভ (এমন ব্যবসা যেটা চাকুরীজীবি স্পন্সরের আয়ের মূল উৎস নয়), কারো কাছে থেকে ক্যাশে প্রাপ্ত ব্যক্তিগত পাওনা ইত্যাদি।) -এক বছরের সর্বশেষ আয়কর সার্টিফিকেট (TIN সহ) -এক বছরের সর্বশেষ অর্থ ও সম্পত্তি সংক্রান্ত এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ যথাক্রমে আইটি-১১ গ, আইটি ১০বি এবং আইটি ১০বি-বি। এক্ষেত্রে অনেকসময় দেখা যায় যে বিভিন্ন সম্পত্তির হিসেবের ঘরে "পূর্বের ন্যায়" কথাটি লেখা থাকে। সেক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ থেকে হিসেব শুরু হচ্ছে, সেটা জমা দিতে হবে যাতে পূর্বের তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা সম্ভবপর হয়। স্পন্সর ব্যবসায়ী হলেঃ(এক্ষেত্রে আমার ধারণা নিতান্তই নগণ্য বলে আমি ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটের সাহায্য নিয়ে লিখছি, ভুলচুক হলে তা সংশোধন করে দিলে খুবই খুশি হব।) -স্পন্সরের ডিক্লারেশন ফর্মঃ এটা সাধারণত আবশ্যক নয়, তবে দিলে ভাল। এটা প্রত্যেক স্পন্সরের জন্য (যদি একাধিক হয়) আলাদা আলাদাভাবে টাইপ করিয়ে নোটারী পাবলিকের দ্বারা সত্যায়িত করিয়ে নিতে হবে। এটা নোটারী পাবলিকই সাধারণত তৈরি করেন। -ভিজিটিং কার্ড -দুই বছরের পার্সোনাল/কোম্পানী এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট (যেখানে মূলত স্পন্সরের আয়ের টাকাটা জমা হয়। উল্লেখ্য যে এই এ্যাকাউন্টে এমন পরিমাণ টাকা যেন জমা না থাকে যেটার উৎস সঙ্ক্রান্ত কাগজপত্র দেখানো সম্ভবপর নয় বা যেটা স্পন্সরের আয়ের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয় বা যেটা ব্যাঙ্কের মাধ্যমে লেনদেন হয় নি। যেমন-সরাসরি ক্যাশ ডিপোজিট, কারো কাছে থেকে ক্যাশে প্রাপ্ত ব্যক্তিগত পাওনা ইত্যাদি।) -ব্যবসা সংক্রান্ত সকল নথিপত্র, যেমন-পার্টনারশীপ/মালিকানা ডীড, ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি। -দুই বছরের সর্বশেষ আয়কর সার্টিফিকেট (TIN সহ) -দুই বছরের সর্বশেষ অর্থ ও সম্পত্তি সংক্রান্ত এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ যথাক্রমে আইটি-১১ গ, আইটি ১০বি এবং আইটি ১০বি-বি। এক্ষেত্রে অনেকসময় দেখা যায় যে বিভিন্ন সম্পত্তির হিসেবের ঘরে "পূর্বের ন্যায়" কথাটি লেখা থাকে। সেক্ষেত্রে সর্বপ্রথম যে এ্যাসেসমেন্ট ফর্মসমূহ থেকে হিসেব শুরু হচ্ছে, সেটা জমা দিতে হবে যাতে পূর্বের তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে দেখা সম্ভবপর হয়। -------------------------------------------------------------------- উপরোক্ত সকল কাগজ পত্র (স্টেটমেন্ট অফ পারপাস, ব্যাঙ্ক ড্রাফট, অ্যাপ্লিকেশন কভার শীট, স্পন্সরের ডিক্লারেশন ফর্ম, ডিটেইলস অফ রিলেটিভস ফর্ম, এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট বাদে, এগুলোর শুধু মূল কপি লাগবে) ফটোকপি সহকারে মূল সংস্করন VFS এ জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে আগেই এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়ে রাখা হবে সর্বোত্তম। কাগজপত্র নির্ধারিত দিনে VFS এ জমা দেওয়ার পরে নতুন নিয়ম অনুযায়ী আবেদনকারীকে ওখানেই নেওয়া তার ১০ আঙ্গুলের ছাপ ও ডিজিটাল ছবি ও জমা দিতে হবে। এরপরে তাকে দূতাবাসের সাক্ষাৎকারের জন্য তারিখ ও সময় নির্দিষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হবে, যদি তা প্রয়োজন হয়। কোন কাগজ যদি বাংলায় থাকে তবে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করিয়ে নোটারী পাবলিক দ্বারা সত্যায়িত করিয়ে মূল বাংলা কপির সাথে সংযুক্ত করে জমা দিতে হবে। এই কাগজপত্র সাধারণত নিম্নরূপ ক্রমানুযায়ীদু'টি সেট করে জমা দিতে হয়। (এক্ষেত্রে প্রত্যেকটি কাগজের বাম কোণায় ছোট স্লিপের সাহায্যে ঐ কাগজের সঙ্কক্ষিপ্ত বর্ণনা জেমস ক্লিপ দিয়ে আটকে দিলে খুবই ভাল।) সেট-১:১। সকল স্পন্সরের একটি করে ডিক্লারেশন ফর্মের মূল কপি ২। ব্যাঙ্ক ড্রাফটের মূল কপি ও পাসপোর্টের প্রথম ৫ পৃষ্ঠার ফটোকপি ৩। অ্যাপ্লিকেশন কভার শীটের মূল কপি ৪। ছবিসহ আবেদনপত্রের মূল কপি ৫। পরিবারের সদস্য তথ্য ফর্মের মূল কপি ৬। স্টেটমেন্ট অফ পারপাসের মূল কপি ৭। অফার লেটারের ফটোকপি ৮। আইইএলটিএস ফলাফলের ফটোকপি ৯। সকল প্রয়োজনীয় শিক্ষা সনদের ফটোকপি ১০। সকল স্পন্সরের ছবি সহ একটি করে আর্থিক নিশ্চয়তা ফর্মের মূল কপি ১১। স্পন্সরের যথাযথ এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্টের মূল কপি ১২। ফান্ড সংক্রান্ত সকল কাগজের ফটোকপি ১৩। স্পন্সরের আয় সংক্রান্ত সকল কাগজের ফটোকপি সেট-২:১। আবেদনকারীর পাসপোর্ট (এমআরপি বা কাগজ) ২। আইইএলটিএস ফলাফলের মূল কপি ৩। অফার লেটারের মূল কপি ৪। সকল প্রয়োজনীয় শিক্ষা সনদের মূল কপি ৫। ফান্ড সংক্রান্ত সকল কাগজের মূল কপি ৬। স্পন্সরের আয় সংক্রান্ত সকল কাগজের মূল কপি -------------------------------------------------------------------- অস্ট্রেলিয়ায় উচ্চশিক্ষা: তথ্য ।আমাদের বাংলাদেশ প্রতি রছর অনেক ছাত্র-ছাত্রী উচ্চ শিক্ষার জন্য বাইরে যাচ্ছে লেখাপড়া করার জন্য। তেমনি শুধু আমাদের বাংলাদেশ নয় আরো অনেক দেশের বাইরে থেকে আনেক মানুষ যাচ্ছে অষ্ট্রেলিয়ায় লেখাপড়া করার জন্য। প্রতি বছর অস্ট্রেলিয়াতে উচ্চশিক্ষার জন্য কয়েক লক্ষ ছাত্র-ছাত্রী বাইরে থেকে আসে । সরকারী হিসেব মতে ২০০৩ সালে এসংখ্যা তিন লক্ষেরও বেশি । আমাদের দেশ থেকেও প্রতিবছর কয়েক হাজার ছাত্র-ছাত্রী পড়তে আসে । তবে যোগ্যতা থাকলেও উপযুক্ত তথ্যের অভাবে আমাদের দেশের অনেকে ইচ্ছে সত্ত্বেও আসতে পারে না । অনেক সময় দেশ-বিদেশের আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক সংস্হা বা মিডিয়ার মাধ্যমে অনেক ছাত্র-ছাত্রী আর্থিকভাবে প্রতারিত হয় । এক্ষেত্রে শুধু অর্থ নয় , ছাত্র-ছাত্রীরা নিজেদের জীবনের মূল্যবান সময়ও হারিয়ে ফেলে । এজন্য দরকার উপযুক্ত ও নির্ভরযোগ্য তথ্য অস্ট্রেলিয়াতে উচ্চশিক্ষার জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যাবে দেশটির সরকার নিয়ন্ত্রিত ওয়েবসাইট গুলোতে । কারন , সরকারী ওয়েবসাইট গুলোতে অস্ট্রেলিয়াতে আন্তর্জাতিক ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ালেখা বিষয়ক বিভিন্ন পরিবর্তন সংযোজন , ও বিযোজন গুলো নিয়মিত আপডেট করা হয় ।

অস্ট্রেলিয়ার আন্তর্জাতিক শিক্ষা \' (The Australian Education International) সংস্হার \' স্টাডি ইন অস্ট্রেলিয়া \' (Study in Australia) হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া সরকারের আন্তর্জাতিক ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ালেখা বিষয়ক অফিসিয়াল ওয়েব সাইট । এখানে সরকার কর্তৃক অনুমোদিত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান গূলোর নাম , বিভিন্ন বিষয় , পড়ালেখা ও থাকার-খাওয়ার খরচ , বৃত্তি , ভিসা , আবেদন প্রক্রিয়া , থাকা-খাওয়ার সুবিধা , ও অস্ট্রেলিয়ায় জীবনযাপন সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায় । এছাড়া প্রতিটি অনুমোদিত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে স্ব স্ব প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানা যেতে পারে ।

এখানে স্নাতকোত্তর কোর্সগুলোতে প্রচুর গবেষণা বৃত্তি থাকলেও স্নাতকপূর্ব কোর্স গুলোতে বৃত্তি নেই বললেই চলে । একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিটি বিষয়ে মোট সিট ও বৃত্তির সংখ্যা নির্দিষ্ট । সাধারণত যেকোন বিষয়ে বৃত্তিসহ ভর্তির আবেদনকারীকে একই বিষয়ে বৃত্তিছাড়া ভর্তির আবেদনকারীর চেয়ে কয়েকগুন বেশি প্রতিযোগিতায় পড়তে হয় । একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সাধারণত কোনরূপ পক্ষপাতিত্ব না করে সকল আবেদনকারীদের মধ্য থেকে তাদের প্রয়োজনীয় সংখ্যক সবচেয়ে ভাল ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তির সুযোগ দেয় ও এদের মধ্য থেকে শীর্ষস্হানীয় আবেদনকারীদেরকে নির্দিষ্ট সংখ্যক বৃত্তি দেয় ।

বৃত্তি না পেলেও এখানে পার্টটাইম কাজের প্রচুর সুযোগ আছে । পার্টটাইম কাজ হিসেবে একই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রোগ্রামিং , টিউটরিং , মার্কিং ছাড়াও বাইরে অন্যান্য কাজ করা যায় । ছাত্র-ছাত্রীরা সাধারণত সাপ্তাহিক ছুটি ও বছর শেষের লম্বা ছুটিতে (নভেম্বর-ফেব্রুয়ারী) পার্টটাইম চাকুরী করে সারা বছরের পড়ালেখার খরচ যোগাড় করে । উল্লেখ্য , স্টুডেন্ট ভিসার শর্ত হিসেবে এক জন ছাত্র বা ছাত্রী সেমিস্টার চলাকালীন সময়ে সপ্তাহে ২০ ঘন্টা কাজ করতে পারে । বৃত্তি প্রাপ্তদের জন্য কোথাও ( যেমন , মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ে) সপ্তাহে ১৫ ঘন্টা । তবে বছর শেষের লম্বা ছুটিতে যে যত খুশি কাজ করতে পারে ।

অস্ট্রেলিয়াতে উচ্চশিক্ষার জন্য আসার জন্য ছয়টি মূল ধাপ আছে । এগুলো হল - পড়ার পরিকল্পনা , বিষয় নির্বাচন , ভর্তির আবেদন , ভিসার আবেদন , দেশ ত্যাগের পূর্বে করণীয় , ও অস্ট্রেলিয়াতে পৌঁছার পর করণীয় । নিচে আমরা প্রতিটি ধাপ সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করা হল । ১. পড়ার পরিকল্পনাঃসর্বপ্রথম একজন ছাত্র বা ছাত্রীকে দেখতে হবে তার নিজের ক্যারিয়ারের জন্য কোন ধরনের কোর্স বা বিষয়ে সে আগ্রহী । মানে সে কোন বিষয়ে পড়া লেখা করতে চায় , তার বর্তমান যোগ্যতা কতটুকু , সে যে বিষয়ে আগ্রহী তা শেষ করতে কত সময় লাগবে , এবং সর্বোপরি সে কোথায় এ বিষয়ে পড়তে আগ্রহী তাও ঠিক করা প্রয়োজন । উল্লেখ্য , অস্ট্রেলিয়াতে চার ধরনের পড়ালেখার জন্য একজন ছাত্র বা ছাত্রী আসতে পারে - বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রী , কারিগরি ডিগ্রী , স্কুল-কলেজ , এবং ইংরেজি ভাষা শিক্ষা ।

এরপর প্রতিটি আন্তর্জাতিক ছাত্র-ছাত্রীকে পড়াকালীন সময়ে খরচের কথা আগেভাগে চিন্তাভাবনা করে পরিকল্পনা করতে হয় । টিউশন ফি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বিষয়ভেদে বিভিন্ন হয় । থাকা-খাওয়ার খরচও অস্ট্রেলিয়ায় জায়গাভেদে বিভিন্ন হয় । মনে রাখা প্রয়োজন , ভিসার আবেদনের সময় প্রয়োজনীয় খরচের সামর্থ্য দেখাতে ব্যর্থ হলে সাধারণত ভিসার আবেদন গ্রাহ্য হয় না । এখানে স্নাতকপূর্ব কোর্সের আন্তর্জাতিক ছাত্র-ছাত্রীদের বেশিরভাগ পুর্ণ খরচ দিয়ে পড়ালেখা করে , কারন স্নাতকপূর্ব কোর্সে আন্তর্জাতিক ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তির সংখ্যা খুবই সীমিত ও তাদের জন্য কোন রকম ধার বা লোনের ( loan) ব্যবস্হাও নেই । অনুরূপভাবে , ডিপ্লোমা ও অন্যান্য কোর্সগুলোতে বৃত্তি নেই বললেই চলে । তবে , স্নাতকোত্তর গবেষণাভিত্তিক কোর্সে বেশ কিছু বৃত্তি আছে , যেমন , IPRS, AusAid, গ্রেজুয়েট বৃত্তি ইত্যাদি ২. বিষয় নির্বাচনঃঅস্ট্রেলিয়ার সরকার তাদের যেসব বিষয়ে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উচ্চশিক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক ছাত্রছাত্রীদের সুযোগ দেয, সেগুলো থেকে একজন ছাত্র বা ছাত্রীকে নিজের পড়ার পরিকল্পনা অনুসারে একটিকে বেছে নিতে হয়। সরকারি ওয়েবসাইটে একটি বিষয় বাছাই করার পর এই বিষয়টি যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ার সুযোগ আছে, সেগুলোর তালিকা পাওয়া যায়। এখান থেকে এক বা একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাছাই করা যেতে পারে। এর পর দেখতে হবে, এসব বাছাইকৃত প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট বিষয়টি পড়ার জন্য একজন ছাত্র বা ছাত্রীর কী কী যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন, খরচ কেমন হবে ইত্যাদি। যোগ্যতার পরিমাপ প্রতিষ্ঠানটির মান ও সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর নির্ভর করে।

অনেক বিষয়ে (যেমন এমবিএ) ভর্তির জন্য কাজের অভিজ্ঞতা একটি পূর্বশর্ত হতে পারে। এ ছাড়া ভর্তিচ্ছু একজন ছাত্র বা ছাত্রীর আগের একাডেমিক রেকর্ড ও ইংরেজি দক্ষতা (যেমন IELTS) অস্ট্রেলিয়ার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের নূøনতম চাহিদার কম হলে সাধারণত ভর্তি, বৃত্তি বা ভিসা কোনোটির আবেদনই বিবেচনা করা হয় না। উল্লেখ্য, বৃত্তির জন্য আবেদন করলে ইংরেজি ভাষায় প্রয়োজনীয় দক্ষতা (IELTS স্কোর) ভর্তির আবেদনপত্রের সাথে পাঠাতে হয়। ৩. ভর্তির আবেদনঃএকজন ছাত্র বা ছাত্রী একাধিক বাছাইকৃত প্রতিষ্ঠানে পৃথকভাবে ভর্তির আবেদন করতে পারে। ভর্তির আবেদনপত্র সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যায় অথবা প্রতিষ্ঠানের ভর্তি শাখায় যোগাযোগ করলে তারা সাধারণ ‘অ্যাপ্লিকেশন প্যাকেজ’ পোস্ট করে পাঠিয়ে দেয়। পূরণকৃত আবেদনপত্রের সাথে আবেদনকারীকে আগের একাডেমিক রেকর্ডের পূর্ণ বিবরণ (মার্কশিট, ট্রান্সক্রিপ্ট) ও সনদ, ইংরেজি ভাষার যোগ্যতা (যেমন IELTS স্কোর) ও অভিজ্ঞতার সনদ সংযুক্ত করতে হয়। এর পর আবেদনকারী তার আবেনদপত্র সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের স্থানীয় এজেন্ট যেমন¬ (HT Global) মাধ্যমে বা সরাসরি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ভর্তি শাখায় পোস্ট করে পাঠাতে পারে। সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবেদনপত্র পাওয়ার পর আবেদনকারীর যোগ্যতা যাচাই করে তাকে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ফলাফল জানায়।৪. ভিসার আবেদনঃএকজন আবেদনকারী কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে অফার লেটার পেলে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়। আবেদনের জন্য নির্ধারিত ফরম পূরণ করে ভিসা আবেদন ফিসহ জমা দিতে হয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভিসার জন্য আবেদনের আগে এক সেমিস্টারের টিউশন ফি পরিশোধ এবং অস্ট্রেলিয়ার সরকার অনুমোদিত যেকোনো কোম্পানির সাথে ১ বছরের মেডিক্যাল ইন্স্যুরেন্স করতে হয়। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভর্তির নিশ্চয়তা সনদ (ECOE-Electronic Conformation of Enrolment) ইস্যু করে, যা ভিসার আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হয়। এ ছাড়া আবেদনকারীকে পড়ালেখার সময় খরচের জন্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ টাকা ব্যাংকে আছে কি না, এর ব্যাংক হিসাব ভিসার আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হয়। উল্লেখ্য, বৃত্তিপ্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীরা প্রয়োজনীয় খরচের জোগান তাদের বৃত্তি থেকে দেখাতে পারে। প্রাপ্ত বৃত্তি কোন খাতে (টিউশন ফি, মেডিক্যাল ইন্স্যুরেন্স, থাকা, খাওয়া) এবং বছরে কত দেবে তা স্পষ্টভাবে অফার লেটারে উল্লেখ থাকে। অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশন স্টুডেন্ট ভিসার সব যোগ্যতা পূর্ণ হলে সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীর জন্য প্রি-ভিসা ((Pre-visa) ইস্যু করে। এ সময় নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে একজন অনুমোদিত ডাক্তারের কাছে মেডিক্যাল টেস্ট করাতে হয়। এর পর অস্ট্রেলিয়ার হাইকমিশন স্টুডেন্ট ভিসা ইস্যু করে। উল্লেখ্য, প্রাপ্ত স্টুডেন্ট ভিসায় পার্টটাইম কাজের অনুমতি না থাকলে অস্ট্রেলিয়ায় পৌঁছে এজন্য আবেদন করলে সাধারণত অনুমতি পাওয়া যায়।ফান্ডের ধরণঃ ফান্ড হিসেবে একজন আবেদনকারী স্কলারশীপ, ফিক্সড ডিপোজিট, ব্যাঙ্ক থেকে কেনা সঞ্চয়পত্র (জাতীয় সঞ্চয় ব্যুরো বা পোস্ট অফিস থেকে নয়) অথবা লোন দেখাতে পারবেন। এগুলো আবেদনকারীর নিজের অথবা তার স্পন্সরের নামে ইস্যু করা থাকতে হবে। -ফিক্সড ডিপোজিট বা সঞ্চয়পত্র কে ফান্ড দেখালে সেটা কমপক্ষে ছয় মাস ব্যাঙ্কে থাকতে হবে, এর বিপক্ষে কোন লোন বা ব্যাঙ্ক গ্যারান্টি থাকতে পারবে না এবং এই ফিক্সড ডিপোজিট/সঞ্চয়পত্র থেকে উক্ত ছয় মাসের মধ্যে টাকা উঠানো বা যোগ করাও যাবে না। -যদি কোন কারণে এরূপ ফিক্সড ডিপোজিট বা সঞ্চয়পত্র না করা থাকে, তাহলে একটাই উপায় আছে, সেটা হল লোন। এক্ষেত্রে ব্যাঙ্ক থেকে ১০ লক্ষ টাকার বেশি শিক্ষা লোন সাধারণত নেওয়া যায় না। কাজেই কেউ যদি পুরো ফান্ড হিসেবে লোন দেখাতে চান, তাহলে ফান্ড থেকে কিছুটা বেশি টাকার একটা নুতন ফিক্সড ডিপোজিট করে সেটাকে সিকিউরিটি দেখিয়ে ওভারড্রাফট লোন নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে ফিক্সড ডিপোজিট এর ৯০%-৯৫% পর্যন্ত লোন নেওয়া যায়, ব্যাঙ্ক ভেদে। তবে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে যে ফিক্সড ডিপোজিট এর অর্থের উৎস যেন গ্রহণযোগ্য হয়। যেমন-বাড়ি/জমি বিক্রির টাকা, সঞ্চয়পত্র ভাঙ্গানো'র পরে প্রাপ্ত টাকা ইত্যাদি। মনে রাখতে হবে যে কোন ব্যক্তিগত লোন বা উপহার হিসেবে প্রাপ্ত অর্থ কখনোই ফিক্সড ডিপোজিট এর অর্থের উৎস হতে পারবে না। মোটকথা, ফান্ডের সাথে সম্পর্কিত সকল লেনদেন ব্যাঙ্কের মাধ্যমে করা হতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্র অবশ্যই থাকতে হবে। আবেদন পরবর্তী ধাপ-সাক্ষাৎকারঃVFS এ আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পরে যদি দূতাবাসে সাক্ষাৎকার প্রদান করতে হয়, সেক্ষেত্রে জমা দেওয়ার দিনেই তা আবেদনকারীকে জানিয়ে দেওয়া হয়। সাক্ষাৎকারের দিনে মূলত আবেদনকারীকে তার কাগজপত্র সংক্রান্ত প্রশ্ন করা হয়, এতে কোন সমস্যা থাকলে তা ঐদিনই আবেদনকারীকে জানিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়।প্রি-ভিসা এ্যাসেসমেন্টঃসাক্ষাৎকারে প্রাপ্ত সমস্যার সমাধান হয়ে গেলে এবং সবকিছু ঠিক থাকলে আবেদনপত্র জমা দেওয়ার ৪-৮ সপ্তাহের মধ্যে আবেদনকারীকে একটি প্রি-ভিসা এ্যাসেসমেন্ট লেটার ইমেইলে পাঠানো হয়, যাতে সাধারণত আবেদনকারীকে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অফার লেটারে উল্লেখিত টিউশন ফি (ওভারসীজ স্টুডেন্ট হেলথ কভার ফি সহ) জমা দিয়ে প্রাপ্ত কনফার্মেশন অফ এনরোলমেন্ট (সিওই) লেটার VFS এ নিয়ে আসার জন্য অনুরোধ করা হয়। এছাড়াও প্রি-ভিসা এ্যাসেসমেন্ট লেটারে ফান্ড সঙ্ক্রান্ত অতিরিক্ত কোন কাগজ যেমন লোন ডিসবার্সমেন্ট লেটার (যাতে লোন এ্যাকাউন্টের বিশদ বিবরণ থাকে-এটা মূলত লোন সার্টিফিকেট), লোন এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট ইত্যাদিও জমা দেওয়ার অনুরোধ করা হতে পারে।স্বাস্থ্য পরীক্ষাঃঅস্ট্রেলিয়া দূতাবাস অনুমোদিত চিকিৎসা কেন্দ্রে ভিসা আবেদনকারীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে হয়। এ সংক্রান্ত সকল নির্দেশাবলী প্রি-ভিসা লেটারে দেওয়া থাকে। এই স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফলাফল সরাসরি অনুমোদিত চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে দূতাবাসে পাঠিয়ে দেওয়া হয় ২ কর্মদিবসের মধ্যে।ভিসা সিদ্ধান্ত, পাসপোর্ট ও কাগজপত্র সংগ্রহঃপ্রি-ভিসা এ্যাসেসমেন্ট লেটারে চাওয়া সকল কাগজপত্র vfs এ জমা দেওয়ার সাধারণত ১-৪ সপ্তাহের মধ্যে ভিসা'র সিদ্ধান্ত ও আবেদনপত্রের সাথে জমাকৃত সকল মূল কাগজপত্র (স্পন্সরের এ্যাকাউন্ট স্টেটমেন্ট, লোন ডিসবার্সমেন্ট লেটার ইত্যাদি বাদে) মুখবন্ধ খামে VFS এ পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এরপরে VFS থেকে আবেদনকারীকে ফোন করে এই খামটা সংগ্রহ করতে বলা হয়। কাজেই যতক্ষণ পর্যন্ত খাম খুলে ডিসিশন লেটার ও পাসপোর্ট না দেখা যাবে, ততক্ষণ এমনকি VFS থেকেও ভিসা'র সিদ্ধান্ত জানা যাবে না। -------------------------------------------------------------------- সবরকম ঝামেলা এড়ানোর জন্য ক্লাস শুরু হওয়ার অন্তত ৪ মাস আগে ভিসা আবেদন করা উচিৎ। তাহলে দেখা যায় যে ভিসা পেয়ে যাওয়ার পরেই টিকেট বুকিং দেওয়া যায়, আন্দাজে আগে আগে বুকিং দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। ৫. দেশত্যাগের আগে করণীয়ঃভিসা পাওয়ার পর তারিখ ঠিক করে বিমানের টিকিট কিনতে হয়। সাধারণত কোর্স শুরু হওয়ার ১-২ দিন আগে অস্ট্রেলিয়ায় এসে পৌঁছলে চলে। দেশত্যাগ করে নতুন জায়গায় যাওয়ার আগে একজন ছাত্র বা ছাত্রীকে আরো কিছু বিষয়ে প্রস্তুতি নিতে হয়। যেমন¬ অস্ট্রেলিয়ার আবহাওয়ার উপযুক্ত পোশাক জোগাড় এবং প্রাথমিকভাবে থাকা-খাওয়ার জন্য অন্য কারো সাথে আগে থেকে যোগাযোগ করা ইত্যাদি। উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ার প্রায় সব বড় বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে (যেমন¬ মোনাশ, মেলবোর্ন, সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে) আন্তর্জাতিক অফিস ছাড়াও বাংলাদেশ স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন বা মুসলিম স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশন আছে। তাদের সাথে যোগাযোগ করলে কোনো সাহায্যকারী বন্ধু পাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া অনেক সময় সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিমানবন্দর থেকে রিসিভ করে নিয়ে আসে। এ জন্য প্রতিষ্ঠানকে আগেই জানাতে হয়।৬. পৌঁছার পর করণীয়ঃসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে পৌঁছে কাগজে-কলমে ভর্তির শেষ ফরমালিটি সম্পন্ন করতে হয়। অনেক সময় কোর্স শুরুর আগে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের আয়োজন করে, যেখানে কোর্স সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। নতুন ছাত্রছাত্রীদের এরকম প্রোগ্রামে উপস্থিত থাকা আবশ্যক। এ ছাড়া থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা ঠিকমতো না হলে প্রতিষ্ঠানের আন্তর্জাতিক অফিসে যোগাযোগ করা যেতে পারে।ওয়েবসাইট তথ্যসূত্রঃ

http://www.goingtouni.gov.au/

http://www.studyinaustralia.gov.au/

http://www.immi.gov.au/students/index.htm

http://www.idp.com/bangladesh/

For more assistance, please contactHT Global. 33 Shiddheswori, Shantinagar mor, Dhaka 1217, Phone: 029334959, 01616400333, 01191096063 Web: http://www.htglobal.org, Email: VFS এর যোগাযোগ তথ্য-- VFS Bangladesh Pvt. Ltd. ZN Tower, 1st Floor, Plot # 2, Road # 8, Block SW(1), Gulshan Avenue, Dhaka 1212. Email: Helpline No: + 88 02 9895894 (Sunday to Wednesday : 08:30 hrs - 13:00 hrs & 14:00 hrs - 16:30 hrs) Application lodgment Timings: Sun - Wednesday 8:30 hrs - 12:00 hrs & 14:00 hrs - 15:30 hrs Thursday : 8:30 hrs to 13:30 hrs

Information, Form Collection & Additional Documents Submission: Sunday to Wednesday :08:30 hrs - 13:00 hrs & 14:00 hrs - 16:00 hrs Thursday : 8:30 hrs – 13:30 hrs

Passport & Document Collection: Sunday to Wednesday 14:00 hrs - 16:30 hrs Thursday: 12:00 to 14:00

VFS Sylhet Office Garden Towers, 1st Floor, Shahjalal Bridge Link Road, Mendhibagh Sylhet- 3100 Helpline No: +88 02 9895894 Timings for the Helpline: Sunday to Wednesday : 08:30 hrs - 13:00 hrs & 14:00 hrs - 16:30 hrs) Thursday: 08:30 hrs -13:30 hrs

Timings for VFS Sylhet Office are: Application Submission: Sunday to Thursday 08:30 h rs to 12:30 hrs. Passport Collection : Sunday to Thursday 08:30 hrs - 13:00 hrs and 14:00 hrs - 15:30hrs

Australian High Commission Bangladesh

Street Address 184 Gulshan Avenue Gulshan 2, Dhaka - 1212 Bangladesh

Telephone: 8802 881 3105 Fax: 8802 881 1125 Email: Website: http://www.bangladesh.embassy.gov.au/

** Note: Information collected and sorted from different websites.

বিষয়: বিবিধ

৪৮৮৬ বার পঠিত, ৪১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

285749
১৯ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:৩৩

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : কাফের নাসারার দেশে বর্বর মুমিনরা যেয়ে কি করবে? বোমা ফাঁটাবে??
১৯ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:০০
229187
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : Good Luck Good Luck
২০ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:২৬
229460
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : @মুক্তিযুদ্ধের কন্যা ,খেলাঘর বাধঁতে এসেছ,আকবার ,স্বাধীনতা,জুলিয়া,
মারিয়া
পরীবানু
মরুর মুসাফির
পরীবানু ,সততার আলো
অশ্বথমা
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
পরমা ,নীলমণীলতা
বিলকিস লায়লা
দস্তার
রুপবান
মুক্তিযুদ্ধ ৭১
দ্রাবীড় বাঙাল
লেয়লা ইসলাম
বিলকিস
বাংলা ৭১
ভিক্টোরিয়া
হেলেনা
পল্লব প্রভাতে
খালেদ
রুশো তামজিদ
বারাংগনা
মধুবালা
সখি
ফয়সাল১
মাঝি-মাল্লা, ,
লায়লার
লায়লা০০৭
রাতুল দাস
চকো চকো
সায়েদ-রিয়াদ
বিভ্রান্ত নাবিক
ফাজিল
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
মুক্তিযুদ্ধ ৭২
দ্রাবীড় বাঙাল
পিচ্চি পোলা
কাওসাইন হক
চাষা
jahed_ullah
নীরু
সাদা মন
সাদা মন
চোথাবাজ
আমি বিপ্লবী
সততার আলো সকাল সন্ধ্যা
এই নেরিকুত্তার এত নিক ।
285752
১৯ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৬:৫০
বিবেকবান লিখেছেন : ধন্যবাদ... ভালো লাগলো
১৯ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
229186
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : Happy Happy
285764
১৯ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:৫১
মামুন লিখেছেন : অনেক কিছু জানতে পারলাম, ধন্যবাদ। Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up
১৯ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
229185
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে ও মামুন ভাই।
285785
১৯ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:২৫
এ কিউ এম ইব্রাহীম লিখেছেন : ছোট ভাই চেষ্টায় আছে......!
ধন্যভাদ
১৯ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
229184
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : ভিসা পাইলে যোগাযোগ কইরেন।
285873
১৯ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৪৯
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২০ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:৩০
229468
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : ধন্যবাদ আপনাকে ও।
285967
১৯ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১০:১৪
ফেরারী মন লিখেছেন : আশা করি যারা অস্ট্রেলিয়া যাবেন তাদের কাজে লাগবে। Rose Rose Rose
২০ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:৩০
229467
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : জ্বি। কারো না কারো কাজে লাগলেই আমি খুশী।
286028
২০ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০১:১০
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ব্যপক গবেষণা। তা আপনি কি কনসালটেন্সী করেন নাকি ??
২০ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:২৩
229464
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : হা হা হা। বিনা পয়সায় কনসালটেন্সী। তা আপনি আমায় দেখেন নাই? কনসালটেন্সী করলে তো ফেরারী চালাইতাম।
২১ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১২:৪৬
229777
দ্য স্লেভ লিখেছেন : হুমম কথা সত্যTongue Tongue Tongue Tongue
286040
২০ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০১:৫৪
সন্ধাতারা লিখেছেন : Chalam vaiya. Adequate information for interested candidates. Jajakallahu khair.
২০ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:২৪
229465
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম। বারাকাল্লাহু ফি।
286047
২০ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০২:৪৬
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : জ্ঞানগর্ভ আলোচনা।
মনে হচ্ছে, আমেরিকার চেয়েও জটিল।
আপনার লেখা, অনেকেরই উপকারে আসবে।
বিদেশী ছাত্রদের টিউশন ফি কি অস্ট্রেলিয়ান সিটিজেনদের চেয়ে দ্বিগুন নাকি? ইউএসএ
বিদেশী ছাত্রদের টিউশন গুন দ্বিগুন।
২০ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:২৯
229466
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : অস্ট্রেলিয়ান সিটিজেনদের টিউশন ফি কিছুটা কম। তবে তাদের সরকার কর্তৃক লোন নেয়ার ব্যাবস্হা আছে। চাকুরী জীবনে শুধুমাএ হায়ার সেলারী পাইলে ঐ লোন থেকে ইয়ারলী কিস্তিতে কেটে নেয়া হয়।বিদেশী ছাত্রদের টিউশন ফি বেশী দ্যান লোকাল স্টুডেন্ট।
১০
286074
২০ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:০৫
ইক্লিপ্স লিখেছেন : ভালো লাগলো পিলাচ পিলাচ পিলাচ
২০ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:১৫
229510
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : অনেক যুগ পরে দেখা মিললো তোমার। আর কয়দিন লাগবে হাতুড়ে হতে? Happy
২০ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:২৫
229647
ইক্লিপ্স লিখেছেন : Don't Tell Anyone Don't Tell Anyone Rolling Eyes Rolling Eyes Rolling Eyes <:-P Good Luck
১১
286117
২০ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:০৪
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : অস্ট্রেলিয়া থেকে লোকজন দেখি আজকাল ক্যানাডা আসছে। চাকরির বাজার কেমন? স্টুডেন্ট লোন কি কিছুটা মাফ করে না পুরোটাই পে করতে হয়? তথ্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
২১ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:০৬
229801
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : অস্ট্রেলিয়া থেকে শুধু কানাডা নয়, আমেরিকা বৃটেন সহ মিডিলইস্টের দেশগুলোতে অনেক অস্ট্রেলিয়ান সিটিজেন কাজ করতে যায়। শুধু যে কাজের খোঁজে মানুষ অস্ট্রেলিয়া থেকে বাহিরে যায়, তা কিন্তু নয়। পারিবারিক সুযোগ সুবিধা, ছেলেমেয়েদের পড়ালিখা, নিজের ক্যারিয়ার ইত্যাদি। যে বিষয়ে যার প্রাধান্য বেশী। যেমন ধরুন আমি সৌদি আরব যেতে চাই যদি তেমন সুবিধা পাই। আপনাকে ধন্যবাদ।
২১ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:০১
229950
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : Surprised Surprised Talk to the hand Talk to the hand Broken Heart Broken Heart
১২
286132
২০ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : ভাইয়া, আমি কোথায় যাবো? Day Dreaming Chatterbox অস্ট্রেলিয়া? Hypnotised নাকি ক্যানাডা? (বৃত্তপুর কথা শুনে মনেহচ্ছে ক্যানাডা চলে যায়) Give Up Give Up নাকি ইউরোপ? Whew! Whew!
২১ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:০৯
229803
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : আপনার বয়স যদি ১৭ এর উপরে হয় তাহলে সিদ্বান্ত আপনিই নিবেন আপনি কোথায় যাবেন, কারন, নবাব সিরাজদ্দৌল্লা ঐ বয়সেই বাংলা, বিহার আর উড়িষ্যার নবাব ছিলেন। আর বয়স ১৭ এর কম হলে এখনো একা বাহিরে আসার দরকার নেই।
২১ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৩
229937
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : Rolling on the Floor শুনেছেন তো! ওরিয়ন ভাই বলেছে ১৭ এর আগে আসা ঠিক না
২১ নভেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:০০
229949
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমি ১৭, ১৮ পার হয়েগেছি যে সেই অনেক আগে! Yahoo! Fighter Yahoo! Fighter
হুম... বুঝে গেছি আমি Surprised আপনার কাছে যেন আসতে না পারি সেই জন্যই এই কথা বলেছেন Broken Heart Broken Heart ঠিক আছে কানাডা আসবো না, অন্য কোথাও চলে যাবো Talk to the hand Talk to the hand Rolling Eyes Rolling Eyes @বৃত্তপুনি
২২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৩:১২
230204
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : কেন নয়! কানাডাতেও আসবেন। কিন্তু ভয় হল বরফে হারিকেনের চিমনি না ফেটে যায়Tongue এখানে এলে চার্জার লাইট বা টর্চ লাইট হয়ে আসতে হবেAngel Good Luck Good Luck
২২ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৬
230338
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : নিজেকে বদলানো এত সহজ নয় আপু। Rolling Eyes Rolling Eyes চিমনি খুব মজবুত, আশা করি বরফ পড়লেও টিকে থাকতে পারবে। Worried Worried
১৩
286302
২০ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৪৭
বাংলাদেশ_জিন্দাবাদ লিখেছেন : যাদের একাডেমিক রেজাল্ট ভাল ও IELTS স্কোর 6.0(+) এবং সর্বপরি ভাল আর্থিক স্বচ্ছলতা আছে তারাই অষ্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করে সেখানে সেটেল্ড হতে পারবেন। পার্ট টাইম ২০ ঘন্টা এবং দুই সেমিষ্টারের মাঝে ব্রেকে কাজ করে টিউশন ফি যোগাড় করা সম্ভব না। তাই যাদের আর্থিক অবস্থা বেশ ভাল এবং একাডেমিক যোগ্যতা আছে তারা যেন অষ্ট্রেলিয়ায় চেষ্টা করে। তাদের ক্যারিয়ারের ভবিষ্যত এখানে খুব ভাল। অষ্ট্রেলিয়ায় পৌছানোর পর এখানে আইডি, ব্যাংক একাউন্ট, ট্রান্সপোর্টেশন পাস কিভাবে করতে হয় এবং কেমন খরচ জানালে খুশি হতাম।

ওরিয়ন ১ ভাইকে ধন্যবাদ কষ্টসাধ্য সুন্দর ভাবে বিস্তারিত এই বিষয়ে লেখার জন্য।
২১ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:১৬
229805
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : এখানে স্টুডেন্ট আইডি আর ব্যাংক একাউন্ট করতে কোন ঝামেলা নাই। আপনার ভার্সিটি আপনাকে বিনামূল্যে আইডি কার্ড বানিয়ে দিবে, আর পাসপোর্ট নিয়া গেলেই ব্যাংক একাউন্ট করে দিবে, একদম ফ্রি। বিদেশী ছাএদের কোন রকম ট্রান্সপোর্টেশন ডিসকাউন্ট পাস হয় না। স্টুডেন্টকে পুরো ভাড়া দিয়ে যাতায়ত করতে হবে।
১৪
286336
২১ নভেম্বর ২০১৪ রাত ১২:২৯
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : ধন্যবাদ
২১ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:১৬
229806
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : ইউ টু।
১৫
286431
২১ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:১৯
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আপনার আমার দুটি লিখা ষ্টিকি হয়েছে, আপনাকে অভিনন্দন। দুঃখের বিষয় গত দুই যাবত আমি ইন্টারনেট বিহীন অবস্থায় ছিলাম। ফলে অনেক মন্তব্যের উত্তর দিতে পারি নাই।
আপনার সুন্দর লিখাটির জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। আমি ভাবছিলাম এই ধরনের লিখাগুলো কেউ লিখছে না কেন? যথেষ্ট তথ্যবহুল ও প্রয়োজনীয়। এটা অনেক ছাত্রদের উপকারে আসবে। আল্লাহ আপনাকে রহম করুন।
২১ নভেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৩২
229907
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : আল্লাহ আপনাকে ও তাঁর রহমত দ্বারা ভিজিয়ে রাখুক জীবনভর। অস্ট্রেলিয়ায় মাইগ্রেশান ও অনেক ইজি। অনেক ভাইয়েরা সঠিক তথ্য না জেনে অযথা হয়রানী হয়। ঝাঝাকুমুল্লাহ খায়ের।
১৬
286690
২২ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০১:৫৭
আবু জারীর লিখেছেন : আমার শ্যালকের কাজে লাগতে পারে আপনার লেখাটা। ওকে লিঙ্ক দিলাম।
ধন্যবাদ।
২২ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৫
230336
ওরিয়ন ১ লিখেছেন : ঝাঝাকুমুল্লাহ খায়ের।
১৭
286880
২২ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:৫৮
অনেক পথ বাকি লিখেছেন : পোষ্টটির মাধ্যমে অনেকের উপকার হবে আশা রাখি। কষ্ট করে দেয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File