এই মুত্তাকিন বোনেরা আমাদের ইসলামের সঠিক শিক্ষা দেন, এটা কি অপরাধ?

লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ১৩ জুলাই, ২০১৫, ০৫:০৪:২৭ বিকাল

এই মুত্তাকিন বোনেরা আমাদের ইসলামের সঠিক শিক্ষা দেন,

এটা কি অপরাধ?



বার বার ভেবেছি , দায়ী'ইলাল্লাহ /আল্লাহর কোরানের কর্মচারী হিসাবে ফিল্ডওয়ার্কে কাজ করে যাব আর নেটওয়ার্ক এ থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিব।কারন নেটে ইসলামের কাজ করার জন্য যেই পরিমান মেধা শ্রম ও যোগ্যতা দরকার আমার তার নুন্যতম বা ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র পরিমান নেই। বরং অজ্ঞতায় পরিপূর্ন লেখার কারনে অনেক প্রিয়রা অনেক কথা শুনায়েও আমায় ভাবে অপ্রিয়। কিন্তু কিছু ঘটনায় কিছু একটূ না লিখলে কলমের নিবের খোচায় বিবেককে করে ক্ষত বিক্ষত ।তাই আবার কলম ধরা।

খবরে শুনি ঃ

রাজধানী ঢাকার সেগুনবাগিচার প্রিয় প্রাঙ্গণ ভবনের একটি ফ্ল্যাট থেকে মহিলা জামায়াতের ১০ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

রবিবার বিকাল ৩টার দিকে সেগুনবাগিচা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। তবে তাৎক্ষনিকভাবে কারো পরিচয় জানা যায়নি।বিকেল ৩ টার দিকে ডিবি পুলিশের একটি নারী টিম প্রিয় প্রাঙ্গণের একটি ফ্ল্যাটে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে। পরে তাদের ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

অনেক কান্না আসে।তবে কান্দিনি ।সবরের মাধ্যমে এই পথের পথিকদের সাথী হবার দৃঢ় সংকল্প নিয়েছি।দেশি প্রবাসী অনেক দিক থেকে ভাই বোন ছেলে মেয়েরা ফোন করেন আমি এই সংগ্রামী বোনদের সাথে আছি কিনা? শুধু বলেছি আমার আমল এখন উনাদের মানে পৌছে নাই ।তাই আল্লাহ আমাকে কবুল করেন নাই।তবে প্রতিযোগীতা ছাড়ব না ।ইনশাল্লাহ ।আমি বিবি আয়েশা হতে না পারি জয়নাব আল গাজ্জালী কি হতে পারন না । চেষ্টা চালাতে বাধা কোথায় ? আল্লাহ আমাকে কবুল করুন।

এই মুত্তাকিন বোনেরা আমাদের ইসলামের শিক্ষা দেনঃ

আগে জানি ইসলাম কি?

ইসলামের শাব্দিক অর্থ আল্লাহর কাছে আত্নসমর্পন ,আনুগত্য ও মস্তকঅবনত করা ।এটা আল্লাহর মনোনীত একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান।যেখানে পারিবারিক নীতি , সামাজিকনীতি ,অর্থনীতি ,রাজনৈতিকনীতি ,যুদ্ধানীতি ও পররাষ্ট্রনীতি সবই আছে।এটা মানবতার মুক্তির ধর্ম।ইসলামের উৎস অদৃশ্য আল্লাহর দৃশ্যমান কোরান ও রাসুল এর আদর্শ সম্বলিত হাদিস। ইসলামের সর্বশ্রেষ্ট ও আধুনিক জীবন্ত মডেল আমাদের প্রিয় নবী রাসুল সাঃ । আইয়্যামে জাহিলিয়াতের যুগের অবসান ঘটায়ে সেখানে সোনালী যুগ উপহার দেবার কারনে ইসলাম একটি বিপ্লবের নাম ।ইসলামে বৈরাগ্যবাদের কোন ঠাই নেই ।তাই একজন মুসলমানের ইসলাম ছাড়া মানুষ রচিত অন্যকোন মতবাদে বা জীবনাদর্শে অনুসরন করা যাবে না।

যেভাবে আমার বোনেরা মুত্তাকিন হলেনঃ

"এটি আল্লাহর কিতাব, এর মধ্যে কোন সন্দেহ নেই । এটি হিদায়াত সেই ‘মুত্তাকী’দের জন্য যারা অদৃশ্যে বিশ্বাস করে , নামায কায়েম করে এবং যে রিযিক আমি তাদেরকে দিয়েছি তা থেকে খরচ করে ৷আর যে কিতাব তোমাদের ওপর নাযিল করা হয়েছে (অর্থাৎ কুরআন) এবং তোমার আগে যেসব কিতাব নাযিল করা হয়েছিল সে সবগুলোর ওপর ঈমান আনে আর আখেরাতের ওপর একীন রাখে।এ ধরনের লোকেরা তাদের রবের পক্ষ থেকে সরল সত্য পথের ওপর প্রতিষ্ঠিত এবং তারা কল্যান লাভের অধিকারী ৷সুরা বাকারা

১। মনে প্রানে বিশ্বাস করেছেন, "নিসন্দেহে এটা আল্লাহর কিতাব । "

এটাকে একটা আল্লাহর গাইড বুক হিসাবে সন্দেহের কোন লেশ মনে রাখেন নাই । দুনিয়ায় যতগুলো গ্রন্থে মানুষের বুদ্ধি-জ্ঞান নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে সেগুলো সবই কল্পনা, ধারণা ও আন্দাজ –অনুমানের ভিত্তিতে লিখিত হয়েছে । তাই এ গ্রন্থগুলোর লেখকরাও নিজেদের রচনাবলীর নির্ভূলতা সম্পর্কে যতই প্রত্যয় প্রকাশ করুক না কেন তাদের নির্ভুলতা সন্দেহ মুক্ত হতে পারে না। কিন্তু এ কুরআন মজীদ এমন একটি গ্রন্থ যা আগাগোড়া নির্ভূল সত্য জ্ঞানে সমৃদ্ধ । এর রচয়িতা হচ্ছেন এমন এক মহান সত্তা যিনি সমস্ত তত্ব ও সত্যের জ্ঞান রাখেন । কাজেই এর মধ্যে সন্দেহের কোন অবকাশই নেই । মানুষ নিজের অজ্ঞতার কারণে এর মধ্যে সন্দেহ পোষণ করলে সেটা অবশ্য সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র কথা এবং সে জন্য এ কিতাব দায়ী নয় ।

২। পথনির্দেশিকা হিসাবে কোরান হিদায়াত ও পথনির্দেশনার গ্রন্থ ঃ

ঈমানদার ,মুসলমান ,মুত্তাকীন ও মুহসিনিন হবার মৌলিক গুণগুলো আছে এই কোরানে । একজন হুদাল্লিন মুত্তাকিন ভালো ও মন্দের মধ্যে পার্থক্য করার ক্ষমতা, মন্দ থেকে নিষ্কৃতি পাওয়ার ও ভালোকে গ্রহণ করার আকাংখা এবং এ আকাংখাকে বাস্তবায়িত করার ইচ্ছা এই গ্রন্থ্য থেকে পাবে। তবে যারা দুনিয়ায় পশুর মতো জীবন যাপন করে, নিজেদের কৃতকর্ম সঠিক কি না সে ব্যাপারে কখনো চিন্তা করে না, যেদিকে সবাই চলছে বা যেদিকে প্রবৃত্তি তাকে ঠেলে নিয়ে যাচ্ছে অথবা যেদিকে মন চায় সেদিকে চলতেযারা অভ্যস্ত, তাদের জন্য কুরআন মজীদে কল্যান নেই ।

৩। দৃশ্যমান কোরানের আলোকিত ব্যক্তি হিসাবে গায়েব' বা অদৃশ্য বিশ্বাসী ছিলেনঃ

আল্লাহ ইন্দ্রিয়াতীত এবং কখনো সরাসরি সাধারণ মানুষের প্রত্যক্ষ জ্ঞান ও অভিজ্ঞতায় ধরা পড়ে না । যেমন আল্লাহর সত্তা ও গুণাবলী , ফেরেশতা, অহী, জান্নাত, জাহান্নাম ইত্যাদি । এ গভীর সত্যগুলোকে না দেখে মেনে নেয়া এবং নবী এগুলোর খবর দিয়েছেন বলে তাঁর খবরের সত্যতার প্রতি আস্থা রেখে এগুলোকে মেনে নেয়াই হচ্ছে 'ঈমান বিল গায়েব' বা অদৃশ্যে বিশ্বাস । তাই বোনেরা কোরানের শিক্ষার আলোকে দ্বীন কায়েমের মাধ্যমে দুনিয়াতে শান্তি ও আখিরাতের মুক্তির মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করে জান্নাতুল ফেরদাউসের অনাবিল শান্তি অর্জন করতে চেয়েছেন। আর যারা তা চায় এ কিতাব থেকে হিদায়াত ও পথনির্দেশনা লাভ করতে পারবে না । যেমন সাবান কয়লাকে কখনো সাদা করতে পারে না।

৪। কোরান মানবতার কাছে দাবী রাখে জানা মানা ও জানানোরঃ

যারা কেবল মেনে নিয়ে নীরবে বসে থাকবে তারা কুরআন থেকে উপকৃত হতে পারবে না । বরং মেনে নেয়ার পর সংগে সংগেই তার আনুগত্য করা ও তাকে কার্যকর করাই হচ্ছে এ থেকে উপকৃত হবার জন্য একান্ত অপরিহার্য প্রয়োজন । আর বাস্তব আনুগত্যের প্রধান ও স্থায়ী আলামত হচ্ছে নামায । ঈমান আনার পর কয়েক ঘন্টা অতিবাহিত হতে না হতেই মুয়াযযিন নামাযের জন্য আহবান জানায় আর ঈমানের দাবীদার ব্যক্তি বাস্তবে আনুগত্য করতে প্রস্তুত কি না তার ফায়সালা তখনই হয়ে যায় । এ মুয়াযযিন আবার প্রতিদিন পাঁচবার আহবান জানাতে থাকে । যখনই এ ব্যক্তি তার আহবানে সাড়া না দেয় তখনই প্রকাশ হয়ে পড়ে যে, ঈমানের দাবীদার ব্যক্তি এবার আনুগত্য থেকে বের হয়ে এসেছে । কাজেই নামায ত্যাগ করা আসলে আনুগত্য ত্যাগ করারই নামান্তর ।এই ভাবে কোরানের অন্যান্য আদেশের বাস্তবায়নের শিক্ষাও এই দাসত্বের মাধ্যমে শিক্ষা দেয়।কারন কোরানের সব আদেশ নিষেধ ফরজ।

৫। কুরআনের হিদায়াত প্রাপ্ত্য বলে উনারা সংকীর্নমনা ও অর্থলোলুপ নয়ঃ

উনারা ছিলেন আল্লাহ ও বান্দার অধিকার আদায়কারী ।আমাদের্ কেও সম্পদে আল্লাহ ও বান্দার যে অধিকার স্বীকৃত হয়েছে তা আদায় করার জন্য প্রস্তুত থাকার শিক্ষা দিয়েছেন । যে বিষয়ের ওপর ঈমান এনেছি তার জন্য অর্থনৈতিক ত্যাগ স্বীকার করার ব্যাপারে সে কোন রকম ইতস্তত করার অধিকার আমাদের নাই।কারন আমার বলতে আমি নিজেও আমার না।আমার সব কিছু জান্নাতের বিনিময়ে বিক্রি করা।

"বলো, আমার নামায, আমার ইবাদাতের সমস্ত অনুষ্ঠান, আমার জীবন ও মৃত্যু সবকিছু আল্লাহ রব্বুল আলামীনের জন্য, যার কোন শরীক নেই৷ এরি নির্দেশ আমাকে দেয়া হয়েছে এবং সবার আগে আমিই আনুগত্যের শির নতকারী৷"আনয়াম

৬। আমার বোনেরা ছিলেন রিসালাতের উপর বিশ্বাসীঃ

আল্লাহ অহীর মাধ্যমে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর পূর্ববর্তী নবীগণের ওপর বিভিন্ন যুগে ও বিভিন্ন দেশে যেসব কিতাব নাযিল করেছিলেন সেগুলোকে সত্য বলে মেনে নিতে হবে । যারা আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষের জন্য বিধান অবতরনের প্রয়োজনীয়তাকে আদতে স্বীকারই করে না অথবা প্রয়োজনীয়তাকে স্বীকার করলেও এ জন্য অহী ও নবুওয়াতের প্রয়োজন আছে বলে মনে করে না এবং এর পরিবর্তে নিজেদের মনগড়া মতবাদকে আল্লাহর বিধান বলে ঘোষণা করে অথবা আল্লাহর কিতাবের স্বীকৃতি দিলেও কেবলমাত্র সেই কিতাবটি বা কিতাবগুলোর ওপর ঈমান আনে যেগুলোকে তাদের বাপ-দাদারা মেনে আসছে যারা এ উৎস থেকে উৎসারিত অন্যান্য বিধানগুলোকে অস্বীকার করে –তাদের সবার জন্য কুরআনের হিদায়াতের দুয়ার রুদ্ধ । আর যারা নিজেদেরকে আল্লাহর বিধানের মুখাপেক্ষী মনে করে এবং আল্লাহর এ বিধান আলাদা আলাদাভাবে প্রত্যেকটি মানুষের কাছে না এসে বরং নবীদের ও আল্লাহর কিতাবের মাধ্যমেই মানুষের কাছে আসে বলে স্বীকার করে আর এই সংগে বংশ , গোত্র বা জাতি প্রীতিতে লিপ্ত হয় না বরং নির্ভেজাল সত্যের পূজারী হয়, সত্য যেখানে যে আকৃতিতে আবির্ভূত হোক না কেন তারা তার সামনে মস্তক অবনত করে দেয় ।

৭ । মৃত্যুর পরবর্তি অনন্ত জীবন আখেরাত পরিপূর্ণ বিশ্বাসী ছিলেনঃ

আকীদা-বিশ্বাসের বিভিন্ন উপাদানের সমষ্টির ভিত্তিতে এ আখেরাতের ভাবধারা গড়ে উঠে । বিশ্বাসের নিম্নোক্ত উপাদানগলো এর অন্তরভুক্ত।

দুনিয়ায় তে মানুষ কোন দায়িত্বহীন জীব নয় । আল্লাহ মানুষ ও জীন জাতিকে আল্লাহর গোলামী/প্রতিনিধিত্ব করার উদ্দেশ্যে দুনিয়াতে পাঠিয়েছেন।বরং নিজের সমস্ত কাজের জন্য তাকে আল্লাহর সামনে জবাবদিহি করতে হবে।

পৃথিবীর প্রায় সব দেশে ইসলামের যে অবস্থ্যা বর্তমানে বিদ্যমান সেই ব্যবস্থা চিরন্তন নয় । এক সময় এর মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে এবংসে সময়টা একমাত্র আল্লাহই জানেন ।

এ দুনিয়া শেষ হবার পর আল্লাহ আর একটি জগত তৈরি করবেন । সৃষ্টির আদি থেকে নিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত পৃথিবীতে যত মানুষের জন্ম হয়েছে সবাইকে সেখানে একই সংগে পুনর্বার সৃষ্টি করবেন । সবাইকে একত্র করে তাদের কর্মকান্ডের পূঃখানুপুঃখ হিসেব নেবেন । সবাইকে তার কাজের পূর্ণ প্রতিদান দেবেন ।

আল্লাহর এ সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে সৎলোকেরা জান্নাতে স্থান পাবে এবং অসৎলোকদেরকে নিক্ষেপ করা হবে জাহান্নামে । বর্তমান জীবনের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও অসমৃদ্ধি সাফল্য ও ব্যর্থতার আসল মানদন্ড নয় । বরং আল্লাহর শেষ বিচারে যে ব্যক্তি উত্‌রে যাবে সে-ই হচ্ছে সফলকাম আর সেখানে যে উতরোবে না সে ব্যর্থ ।

এ সমগ্র আকীদা-বিশ্বাসগুলোকে যারা মনে প্রাণে গ্রহণ করতে পারে তারা কুরআন থেকে উপকৃত হতে পারবে।যারা এ বিষয়গুলো অস্বীকার করা তো দূরের কথা এগুলো সম্পর্কে কারো মনে যদি সামান্যতম দ্বিধা ও সন্দেহ থেকে থাকে তাহলে মানুষের জীবনের জন্য কুরআন যে পথনির্দেশ করেছে সে পথে তারা চলতে পারবে না ।

আমার প্রানপ্রিয় সন্মানিত নিরোপরাধ বোনদের স্বসন্মানে ছেড়ে দিন।

আপনি চিন্তা করে দেখুন , কোন অপরাধে আমার বোনদের গ্রেফতার করা হয়েছে? ইসলামের আদর্শে নিজেরা চলেন আর অন্যদের একই পথে চলতে বলেন এটাই কি ছিল বোনদের অপরাধ? আল্লাহর কোরানের শিক্ষা ও রাসুল সাঃ এর আদর্শের শিক্ষা অন্য বোনদের দেওয়াটাই কি উনাদের অপরাধ?

মুসলিম দেশ বলে পরিচিত সেই দেশে ইসলামের আলোকে পরিচালিত বোনদের কে কেন ইসলাম পালনের জন্য এই রমজান মাসে কোরান নাজিলের মাসে কদর তালাসের সময় এই ভাবে তাদের ছেলে মেয়ে স্বামী সন্তান থেকে হিংস্র পশুর মত মা দের তুলে নিয়ে গেল । এই সন্তানরা এই আদর্শ মাদের জন্য মায়ামমতা ,মায়ের বুকের উষ্ণ ভালবাসার ডানায় নিজেকে প্রশান্ত করার জন্য কিভাবে আর্ত্নাথ করছে , তা কি ভেবে দেখেছেন। মাননীয় প্রধান্ মন্ত্রী আপনিও একজন মা হিসাবে এই মাদের কথা চিন্তা করুন দেখুন । আপনারও সন্তান আছেন উনাদের সন্তানদের কথা ভেবে দেখুন।ঈদ মানে আনন্দ ।আপনার সন্তানরা মায়ের হাতের রান্না খেয়ে ঈদের নামাজে যাবে আর এই মাদের সন্তান রা তখন চোখের লোনা জলে বুক ভাসায়ে আল্লাহর কাছে ফরিহাদ জানাবে । এই মজলুমের আর আল্লাহর মাঝে দোয়া কবুল হবার কোন পর্দা থাকে না।

"হে আমাদের রব! ভুল-ভ্রান্তিতে আমরা যেসব গোনাহ করে বসি, তুমি সেগুলো পাকড়াও করো না ৷ হে প্রভু! আমাদের ওপর এমন বোঝা চাপিয়ে দিয়ো না, যা তুমি আমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিলে ৷ হে আমাদের প্রতিপালক! যে বোঝা বহন করার সামর্থ আমাদের নেই , তা আমাদের ওপর চাপিয়ে দিয়ো না ৷ আমাদের প্রতি কোমল হও, আমাদের অপরাধ ক্ষমা করো এবং আমাদের প্রতি করুণা করো৷ তুমি আমাদের অভিভাবক ৷ কাফেরদের মোকাবিলায় তুমি আমাদের সাহায্য করো৷"

বিষয়: বিবিধ

১৬৯৯ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

329798
১৩ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:১৭
তোমার হৃদয় জুড়ে আমি লিখেছেন : এই বোনদের মুক্তি চাই।
১৩ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩১
272049
সত্যলিখন লিখেছেন : Allah amar pranprio bonder jalimer hat theke upnar hefajote rakhun..apader dorjo daron korar tawfik dan korun...
329801
১৩ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:২১
মহিউদ্দিন মাহী লিখেছেন : ভালো লাগল,
অনেক ধন্যবাদ।
১৩ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩৩
272050
সত্যলিখন লিখেছেন :
329807
১৩ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:০৮
১৩ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২৯
272053
সত্যলিখন লিখেছেন :
329813
১৩ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৭
অপি বাইদান লিখেছেন : বোরকার আড়ালে চুরি, ছিনতাই, বেশ্যাবৃত্তি.... ????
১৩ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৫১
272056
সত্যলিখন লিখেছেন : তাই বুঝি এই ছবির আড়ালে ছেলেদের মন চুরি ,ছিনতাই আর .............
১৭ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:০৬
272627
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : @অপি বাইদা.রায়হান রহমান,খেলাঘর বাধঁতে এসেছ,আকবার ,স্বাধীনতা,জুলিয়া,
মারিয়া
পরীবানু
মরুর মুসাফির

পরীবানু ,সততার আলো
অশ্বথমা
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
পরমা ,নীলমণীলতা
বিলকিস লায়লা
দস্তার
রুপবান
মুক্তিযুদ্ধ ৭১
দ্রাবীড় বাঙাল
লেয়লা ইসলাম
বিলকিস
বাংলা ৭১
ভিক্টোরিয়া
হেলেনা
পল্লব প্রভাতে
খালেদ
রুশো তামজিদ
বারাংগনা
মধুবালা
সখি
ফয়সাল১
মাঝি-মাল্লা, ,
লায়লার
লায়লা০০৭
রাতুল দাস
চকো চকো
সায়েদ-রিয়াদ
বিভ্রান্ত নাবিক
ফাজিল
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
মুক্তিযুদ্ধ ৭২
দ্রাবীড় বাঙাল
পিচ্চি পোলা
কাওসাইন হক
চাষা
jahed_ullah
নীরু
সাদা মন
সাদা মন
চোথাবাজ
আমি বিপ্লবী
সততার আলো সকাল সন্ধ্যা
এই নেরিকুত্তাকে বেন করা হোক। যার এত নিক ।

329842
১৪ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:৩৯
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সত্য বলাই তো এই দেশে অপরাধ। ওরা নারিদেরই বেশি ভয় করে কারন শয়তান জানে যে নারিরাই পরবর্তি প্রজন্মকে গড়ে তুলে।
331892
২৭ জুলাই ২০১৫ রাত ০৩:০৬
সত্যলিখন লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ অনেক ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File