স্বামী স্ত্রী একে অন্যের বন্ধু কেউ কারো গোলাম নয় ।
লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১০:২০:১৬ রাত
স্বামী স্ত্রী একে অন্যের বন্ধু কেউ কারো গোলাম নয় ।
আমার সাহেব গত কাল সন্ধ্যার আগে ফোন দিয়ে জানালেন তার দাতে খুব ব্যাথা করছে।
আমি বললাম আল্লাহর উপর ভরসা করে বাসায় চলে আসো ।
এর মাঝে আমি খাবার ,কুলকুচি করার লবন গরম পানি আর ডাক্তার দেওয়া ঔষধ গুলো রেডি করে রাখলাম ।আমি নামাজে দাড়ানোর সময় তিনি এসে হাজির ।
আমি তার জন্য রেডি করা সব তার হাতে দিয়ে আজু করে নামাজে আসতে বললাম ।আর আমি নামাজ দাড়ায়ে গেলাম ।এই ভাবে স্বামীর দায়িত্ব পালন হল আর আমার আল্লাহর গোলামি হোলো। টা হলে স্বামির দায়িত্ব পালন বলতে ইসলাম আমার স্বামীর জন্য আমাকে যা করতে বলেছেন ,আমি তাই করতে চেষ্টা করলাম।
ঠিক আছে ,মর্যাদা সন্মানের দিক থেকে আপনাদের একধাপ উপরে প্রাধান্য দিয়েছেন ।তাও আমরা রক্ষা করতে চেষ্টা করছি বলেই আমাদের ইজ্জত আবরু হেফাজতের চেষ্টা করছি।
কিন্তু স্বামীর আনুগত্য মানে এই নয় যে স্ত্রীরা পুরুষদের গোলামী করা ।এই খানে ইসলাম দুই জনকে কিছু দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে দুই জনের হাতেই দুই জনের সার্টিফিকেট দিয়ে দিয়েছেন ।
আল্লাহর আনুগত্য মানে আল্লাহর গোলামী করা ।আর কোন মানুষ অন্য কোন মানুষের গোলাম হতে পারে না । বরং মনিবের গোলামী করার দায়িত্বশীল হিসাবে আমি আমার স্বামীর জন্য ইসলাম / শরিয়ত আমাকে যে দায়িত্ব পালনের কথা বলেছেন আমি একজন মুমিনা হিসাবে আমার স্বামীর জন্য সেই দায়িত্ব পালনে যথা প্রস্তুত থাকব ।তাও আবার আমার প্রভূর গোলামীর সময় লংঘন করে নয় ।কারন আমার দুনিয়ার সকল কিছুর উপর আমার আল্লাহ ও আল্লার রাসুল সাঃ কে প্রাধান্য দিব । তারপর মা বাবা তারপর স্বামী সন্তান আপনজন অর্থাত পরিবার রাষ্ট্র পর্যন্ত সবার দায়িত্ব পালন করব ।এতাই আল্লাহর আনুগত্য ও রাসুল সাঃ এর অনুসরনের বাস্তব নমুনা ।
তাই ইসলাম সবার জন্য কল্যান বয়ে আনে ।আপনি শুধু আপনার সুবিধার জন্য যেই টুকু সেই টুকু মানবেন আর মহিলাদের জন্য আপনার করনীয় যা তা পকেটে রাখবেন তা ইসলাম বলে নাই ।
ইসলাম পালনের মাধ্যমে সবার মাঝেই জান্নাতী সুখ .।মানুষ কে গোলামী করে খুশি করা যায় না ।কিন্তু ল্লাহর গোলামী করলে মানুষ খুশি হয়ে যায় । আর সেই খুশি টা থাকে আজীবন। না হলে সব স্ত্রী রা মজলুম হয়ে যাবে । সেখানে সুখ আসে না ।কারন স্বামী স্ত্রী একে অন্যের বন্ধু কেউ কারো গোলাম নয় । স্বামী স্ত্রী একে অন্যের পরিপুরক একথাটা আমরা সকলেই সঠিক ভাবে অনুধাবন করতে সক্ষম হতাম তাহলে আজকে আমাদের সমাজ টা এত অশান্তি মনে হয় হতোনা।
রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “পূর্ণ ঈমানদার সেই ব্যক্তি যার চরিত্র সবচেয়ে সুন্দর। আর তোমাদের মধ্যে উত্তম সেই ব্যক্তি যে তার স্ত্রীর কাছে উত্তম।” (তিরমিযীঃ ১১৬২; হাদীস সহীহ, সিলসিলাহ ছহীহাহঃ ২৮৪।)
অন্য হাদীসে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “স্বামীকে খুশী রেখে যে স্ত্রীলোক মৃত্যুবরণ করে সে জান্নাতে যাবে।” (ইবনে মাযাহ, তিরমিযী ও হাকেম।)
সুতরাং বুঝা যাচ্ছে যে, জান্নাতী হওয়ার জন্য স্বামী ও স্ত্রী উভয়ের জন্য উভয়ের ভালো হওয়ার সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন আছে!
আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেনঃ “আমার কাছ থেকে মেয়েদের সাথে সদ্ব্যবহার করার শিক্ষা গ্রহণ কর। কেননা নারী জাতিকে পাঁজরের বাঁকা হাড় থেকে সৃষ্টি করা হয়েছে। পাঁজরের হাড়গুলোর মধ্যে ওপরের হাড়টা সর্বাপেক্ষা বাঁকা। অতএব তুমি যদি সোজা করতে যাও, তবে ভেঙ্গে ফেলার সম্ভাবনা রয়েছে। আর যদি ফেলে রাখ তবে বাঁকা হতেই থাকবে। অতএব, নারীদের সাথে ভালো ব্যবহার কর।” (সহিহ বুখারি ও সহিহ মুসলিম, রিয়াদুস সালেহীনঃ ২৭৩।)
সুতরাং স্ত্রীদের প্রতি দয়া ও কোমলতা প্রদর্শন করুণ এবং হিংস্রতা থেকে দূরে থাকুন।
আল্লাহ তায়ালা বলেন:
“তোমাদের স্ত্রীরা তোমাদের জন্য পোশাক স্বরূপ আর তোমরা তাদের পোশাক স্বরূপ।” (সুরা আল-বাক্বারাহঃ ১৮৭।)
বিষয়: বিবিধ
৫৭৮২ বার পঠিত, ৮৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আল্লাহর আনুগত্য মানে আল্লাহর গোলামী করা ।আর কোন মানুষ অন্য কোন মানুষের গোলাম হতে পারে না । বরং মনিবের গোলামী করার দায়িত্বশীল হিসাবে আমি আমার স্বামীর জন্য ইসলাম / শরিয়ত আমাকে যে দায়িত্ব পালনের কথা বলেছেন আমি একজন মুমিনা হিসাবে আমার স্বামীর জন্য সেই দায়িত্ব পালনে যথা প্রস্তুত থাকব ।তাও আবার আমার প্রভূর গোলামীর সময় লংঘন করে নয় ।কারন আমার দুনিয়ার সকল কিছুর উপর আমার আল্লাহ ও আল্লার রাসুল সাঃ কে প্রাধান্য দিব । তারপর মা বাবা তারপর স্বামী সন্তান আপনজন অর্থাত পরিবার রাষ্ট্র পর্যন্ত সবার দায়িত্ব পালন করব ।এতাই আল্লাহর আনুগত্য ও রাসুল সাঃ এর অনুসরনের বাস্তব নমুনা ।
মানুষ কে গোলামী করে খুশি করা যায় না ।কিন্তু ল্লাহর গোলামী করলে মানুষ খুশি হয়ে যায় । আর সেই খুশি টা থাকে আজীবন।
একেবারে বস টাইপ লেখা । খুশী হলুম। কিন্তু আমার ব্যাপারে আপনার দোয়াটা কেন যে এখনও কবুল হচ্ছে না বুঝলাম না....আবার দোয়া করেন
আপনি লোক ভাল
আমার গত দুই মাস দাতে ব্যাথা হয়েছিল ,তখন সে কষ্টের অনুভুতি অনেক বার বার ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল কিন্তু পেসার বেশি তাই গরম লবন পানি ছাড়া আর কিছুই দিতে পারে নাই ।আবার পেসার বেশি তাই দাত ফেলে দিতেও পারবে না ।এমন কি পেইনকিলার ঔষধ দিতে পারে নাই কারন এজমা হার্ডের ওব্রেইনের সমস্যা আছে তাই। আর এখন উনাকে আমি কত বার ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাই উনার ডায়বেটিজ বেশি তাই উঠাতে পারবে না ।তাই ডাক্তার হাসে ।আর বলে আপনাদের কি ভালবাসা দুই জনের একই জায়গায় পেইন ।আর কারো টাই সমাধান করা যাচ্ছে না । আল্লাহ আমাদের উত্তম সাহায্যকারী ।
বি:দ্র: আপনার দাত তার মুখে ফিট হবেনা,তাই এই চেষ্টা করার দরকার নেই
লোক ভালো...
ভাইজান হিমু পড়ছেন নাকি?
http://www.bd-today.net/blog/blogdetail/detail/4038/drazad/62121#.VO-hSS6IKVA
ার একজন সন্মনীত ভাইয়ের লিখাটা পড়ার নিমন্তন দিলাম
http://www.bd-today.net/blog/blogdetail/detail/4038/drazad/62121#.VO-hSS6IKVA
“তোমাদের স্ত্রীরা তোমাদের জন্য পোশাক স্বরূপ আর তোমরা তাদের পোশাক স্বরূপ।” (সুরা আল-বাক্বারাহঃ ১৮৭।)
আলহামদুলিল্লাহ । নুর নবী আমার লিখার জীবনে প্রথম স্টিকি পাওয়া পোস্ট তাই তোমার আমার নাতীনের মিষ্টি হাসি।
আমার একটি পর্যবেক্ষণ আছেঃ
যারা ইসলামকে নারী অধিকার রক্ষায় অন্তরায় মনে করে, নারী স্বাধীনতার নামে মাঠ গরম করে তাদের দ্বারাই নারী নির্যাতন ঘটে বেশি। ইসলামপন্থীরা নারীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কারণ ইসলামের নির্দেশনাটিও যে তেমন।
২/ দাঁতের মাডিতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে জামের বিচি গুড়া করে দাঁত মাঝলে উপকার পাবেন ।
৩/ দাঁতের ব্যথায় পিয়ারা পাতার চিবালে উপশম হয়।
৪/ দাঁতের ক্ষেতে লবঙ্গ ভাল ওষুধ , দাঁতের ব্যথা হলে ১/২ টুকরা লবঙ্গ মুখে রাখুন লবঙ্গের এসেনশিয়াল অয়েল ব্যথা কমিয়ে দিয়ে কিছুক্ষনের মধ্য ইনফেকশন কমিয়ে দিবে এছাড়াও মুখের দুর্গন্ধও কমাবে ।
৫/ দাঁতের ইনফেকশন হলে চা পাতা ব্যবহারে ভীষণ উপকার পাবেন । এর জন্য আপনাকে এক কাপ গরম
পানির সাথে ১টি টি ব্যাগ ডুবিয়ে ১ মিনিট রাখুন , হয়ে গেল ১ কাপ গরম চা । গরম অবস্থায় টি ব্যাগটি উঠিয়ে নিয়ে দাঁতের যেখানে ইনফেকশান সেখানে ধরে রাখুন , খেয়াল রাখবেন টি ব্যাগটি যেন ফেটে না যায় । চায়ের মাঝে থাকা ট্যানিন দ্রুত ইনফেকশন কমাবে ও ব্যথার উপশম করবে । থাকা চা টি আপনি পান করতে পারেন বা সেই চা দিয়ে মুখ কুলি করতে পারেন ।
৬/ দাঁতের ব্যথায় একটুকরো বরফ বৃদ্ধোঙ্গুল এবং তর্জনীর মাঝামাঝি জায়গায় উপরে তালুতে ঘষুন , দেখবেন ব্যথা কমে গেছে ।
হে জিন ও মানব জাতি, তোমরা তোমাদের রবের কোন কোন নিয়ামতকে অস্বীকার করবে? সুরা রহমান
শুভকামনা ও দোআ রইলো!
আপু সকাল বেলা আপনার লিখাটা পড়ে মনটা ভালো হয়ে গেল। আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে আপন আপন দায়িত্ব বুঝার,মুননে মগজে নেয়ার এবং মন থেকে পালনের তৌফিক দান করুন।
আমাদের সকলকে উত্তম চরিত্রের, উত্তম স্বামী-স্ত্রী হউয়ার তৌফিক দান করুন।
- আপনি একজন মহিলা ব্লগার /নামটা কনফিউজড। আপনি আমার মত বুদ্ধিমান ও বটে!
- দাম্পত্য জীবনের পাল তোলা নৌকার গুলুইয়ে বসে স্রোতের বিপরীতে বাদাম তুলে দারুণ উল্লাসে মেতে আছেন দেখে খুব ভাল লাগল।
- নিজের মেধা যোগ্যতা আর আদর্শিক মিলের মোহনায় মিলিত হয়ে সম্মোহনীর মাধ্যমে ভাটিয়ালি সুরে দাম্পত্য জীবনের গানটা গেয়ে গেয়ে গড়ে তুলেছেন এক শান্তির নীড়। ভাইয়ের দাঁতের ব্যাথা না হলে জানতে পারতাম না এত কিছু।
একজন ভাল মানুষ বা ভাল স্বামী হবার জন্য দুজনের মাঝে পজেটিভ দৃষ্টিভঙ্গীটা থাকা অবাঞ্ছনীয়। সর্বোপরি যে পরিবার জীবন চলার ক্ষেত্রে নিজেদেরকে আল্লাহ ও তার রাসুলের কাছে সোপর্দ করে, তাদের কি আর দু:খ থাকতে পারে..?
ভাল লাগল। সংক্ষিপ্ত করে বিদায় নেয়ার আগে আবারও আপনার পরিবারের জন্য কল্যাণ কামনা করে বিদায় নিলাম।.. সব কিছূই বললেন,ম কিন্তু দাঁতের ব্যাথাটা সেরেছে কিনা জানা হলোনা। অতৃপ্ততায় নিয়ে পাঠককে বিদায় দেয়া কি ঠিক হল?
কথাটা ঠিকই বলেছেন আপুনি। পুরুষের মধ্যে যারা এমনটি করে তাদের সু-বুদ্ধি হোক
।আপা পুরুষদের মাঝে অনেকে আছেন নিজের ১৬ আনা বুঝে পেলে ইসলামের আলোকে বৌ এর জন্য জান যায় রে। আর এক আনা কম হলে বাহিরের সবার কাছে সাধু সন্নাসী বাবার সেই নুরানী চেহারা ঐ নারীর উপর হয়ে যায় অগ্নির লালিহান শিখাশর্মা। ঐ মহিলা না কারো কাছে সাধু সন্নাসীর কথা কইতে পারে না সইতে পারে ।
সুন্দর লিখেছেন।
ধন্যবাদ।
আলহামদুলিল্লাহ ।আপনার সাথে ১০০% আমি একমত ।আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম পুরুস্কার দান করুন ।
সৃষ্টির পরে আদম (আঃ) জান্নাতের অফুরন্ত নেয়ামতের মাঝে ঢুবে ছিলেন। ভোগ বিলাসীতায় জান্নাতের তুলনা চলেনা, সেখানে তিনি ছিলেন স্বাধীন এবং একা।
জান্নাতের সেই ধরনের নেয়ামতের মাঝেও আদম একটি জিনিসের অভাব বোধ করতে লাগলেন আর সেটি হল একজন মন মত সঙ্গীর। তিনি আল্লাহর কাছে দোয়া করলেন, তাঁর মনে যেভাবে অভাব বোধ করছে, সে অভাব পুরণ করার মত একজন সঙ্গী যাতে তাঁকে যোগাড় করে দেন। আল্লাহ সঙ্গী হিসেবে একজন নারীকেই বানিয়ে দিলেন।
অতঃপর এই কথা প্রমানিত হল যে, জান্নাতের মত অফুরন্ত সুখ-শান্তির মাঝে নিমজ্জিত থেকেও মানুষকে একজন নারীর অভাব বোধ করতে হবে। তবেই সুখ ষোলআনায় পূর্ন হবে। তাই আল্লাহ কোরআনের বলেছেন, নারীদের বানিয়েছেন পুরুষের অন্যতম সুখের সামগ্রী করে।
নারীর জন্ম যদি না হত তাহলে সকল পুরুষ বনে জঙ্গলে ঘুরে বেড়াত এবং সবাই সাধু হয়ে যেত। এই পৃথিবীর সকল সৌন্দর্য-আনন্দ উপভোগ করার প্রত্যয় জন্মেছে শুধুমাত্র নারী সৃষ্টির কারনেই। সুতরাং নারীরা পুরুষের দাসী নয় বরং বন্ধু এবং তারা মনের মত বন্ধু হবার মাধ্যম, যা আল্লাহর নেয়ামতকে পরিপূর্নতা দান করে।
আল্লাহ আপনাদের মত বুঝদান পুরুষ শুধু বাংলা নয় সারা বিশ্বের মুসলিম উম্মার জন্য দান করুন ।আর আমাদের সংসার জান্নাতী সুখের বন্যায় আল্লাহ ভরে দিক ।এর চেয়ে আর বেশি কিছু আমার মনে হয় মেয়েরা পুরুষের কাছে চাওয়ার মত নেই ।আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম পুরুস্কার দান করুন ।
সূরা নিসার যে ৩৪ নম্বর আয়াত নিয়ে সবাই স্ত্রী পেটানো জায়েয মনে করে, তাদের জন্য একটি ভাল লেখা এখানে শেয়ার করে যাই, যেটাতে 'দ্বারাবা' শব্দের যে আরও অনেক মানে আছে সে সম্বন্ধে বলা আছে।
http://www.wisemuslimwomen.org/pdfs/Jihad_against_Violence_Digest_(ASMA).pdf
াপা যারা হাতে মারে সেই বোন গুলো হয়ত ডাক্তার দেখায়ে গা এ মলম দিয়ে বাচে নয়ত মরে ।আর উচ্চ শিক্ষিত ও ইসলাম জানা সণ্মাণীত সুশীল অনেক স্বামী গুলো এতো ভাল যে হাতে মারে না কিন্তু ঠোটে মারে শতবার।এতে হৃদয়টা হয়ে যায় ক্ষত বিক্ষত।এই হতভাগী বোনেরা বাচেও না আমার মরেও না ।আবার ব্লগে আসবেন আপা ।ইনশাল্লাহ আমি পড়ব ।
লিংকটা কাজ করছেনা!
এটা দেখতে পারেন:-
http://blog.omaralzabir.com/2012/07/24/can-husband-beat-wife/
শাহ আব্দুল হান্নান স্যারের একটি লেখায়ও অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন!
@সত্যলিখন আপু- ঠোঁটে মারার দক্ষতা যে কোন পক্ষের বেশী তা আমি ডানে-বাঁয়ে দেখে সারা জীবনেও ফায়সালায় পৌঁছতে পারলামনা!
সবই নসীব!! সৌ্ভাগ্যওয়ালাদের শুধু ঈর্ষা করা যায়!
আর বোনদের সৌভাগ্য দেখলে/শুনলে ভাইদের অন্তর জুড়ায়!
এ সম্পর্ক অটুট থাকুক অনন্তকাল।
আমিন সুম্মা আমিন ইয়া রাহমানুর রাহিম ।
জাযাকাল্লাহ... অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন, যদিও কিছু কিছু অপ্রাসংগিক!
বাংলাদেশে স্বামীকে কী বলা হবে- সেটা জানার অপেক্ষায় আছি!
ভালো/স্টিকি লেখাতে মন্তব্য করতে দেরী করি অন্যদের মন্তব্য ও জবাবগুলো পড়ার লোভে!
[অ.ট. উপন্যাসের নাম পরে ঠিক করতে হবে- আগে লেখা শেষ হোক!]
আল্লাহ মাফ করুন ।এই গুলো বলে এই বান্দীকে লজ্জা দিবেন না । অজ্ঞ মুর্খ এক গোলাম । যা তিনি করান ,সকলি উনার দান । তা কবুল করে যেন দান করেন জান্নাত ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন