আইন প্রশাসনের কর্মকর্তাদের পরিবারে কেন অশান্তির আগুন জ্বলছে
লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ০৬ নভেম্বর, ২০১৪, ০৪:১০:৪১ রাত
,'মেয়েরা কি পুরুষের হাতের খেলনাঃ
অসুস্থ্য হলে দ্বীনিবোন /ভাইদের ভালবাসা ও দোয়া আল্লাহ আমার জন্য ঔষধের চেয়েও বেশি কাজ করেন। বাম পাশের প্যারালাইজট আর মুখের কথা আলহামদুলিল্লাহ বলতে পারি । কিন্তু মাথার ব্যাথাইয় আর পাসারটা কমছে নয়া তাই শুয়েই থাকতে হয় ।আমাকে শুয়ে থাকতে না দিয়ে মিনারা আপা নিয়ে গেলেন উনার এক স্কুলে অভিভাবক বান্ধুবীর বাসায় দাওয়াতে।আপা আমাকে এমন একজন বোনের বাসায় নিলেন আলহামদুলিল্লাহ আমি তাতে এত সন্তুষ্ট হয়েছি তা আর বলার ভাষা নেই ,বাসার সাজ সরজ্জাম এর ডেকুরেশান এত মনোমুগ্ধ করেছেন , এর মাঝে মনে হলো নিলা আপা প্রজাপতি মত নানান রঙ্গে সেজে আমাদের অপেক্ষায় একবার এই জানালায় আবার অইজানালায় ।। মেয়েকে পাঠালেন আমাদের কে বিল্ডিং এর গেইট থেকে নিয়ে আসতে।সালামের পরে আমার সাথে প্রথম পরিচয় পর্বেই প্রথমেই বলে পেললেন "আপা আমি এক পোড়া কোপালী অভাগী ।"আমি সাথে সাথে বললাম ,আপা আলহামদুলিল্লাহ বলেন ।আপনি কত বড় নিজের বাসায় আছেন আর ফুটপাতের ঐ দেখা যায় পিঠা বানায়ে বিক্রি করছে যে মহিলা সে কি কষ্টে আছে তা কি ভেবেছেন?।নিলা আপা উত্তর দিলেন "আপা সে আমার চেয়ে অনেক সুখে আছে ।কাজ শেষ করে যা আয় হবে তা দিয়ে কিছু কিনে গিয়ে স্বামী সন্তান নিয়ে রাত কাটবে।এর চেয়ে সুখ আর কি চায় মেয়েরা"।সাথে সাথে মিনারা আপা বলে উঠলেন পারভিন আপা ,নিলা আপার মনের কথা গুলো শুনেন আগে তার পর আপাকে যা বলার বলবেন।আমি আপনাকে এনেছি, উনার মাথা খারাপ এর মত উলটা পালটা চিন্তা যেন বাদ দেয় আপনার কথা শুনে । বুঝলাম না কি হয়েছে উনার
নিলা আপার বক্তব্যের সারকথা,
মাস্টাস পাস করা ৫ ভাইয়ের এক বোন ।সহজ সরল মনের মেয়ে তাই পড়া শেষ হবার পর সব অভিভাবক মিলে বিসিএস ক্যাডার পাত্র দেখে বিয়ে দেয়।স্বামীকে যার পর নাই ভালবাসা দিয়ে ফুলের সৌরভে ভ্রমরের মত বিভোর করে রাখে।কিন্তু কয়েক মাস না যেতেই নিলা আপার সকল ভালবাসা সাঝে ঝরা শিউলির মত উনার সাহেবের পদতলে মলিন হয়ে থেতলিয়ে যায়, নিলা অনেক সুসাঝে সজ্জিত হয়ে অনেক লগ্ন হারায়ে সাঝের ক্লান্ত পাখির মত নীড়ে ফিরেও হৃদয়ের বকুল বনে ভালবাসার দীপ শিখা জ্বালায়ে স্বামীর পথ পানে চেয়ে থাকে অতন্দ্র প্রহরীর মত। ব্যার্থ হয়ে আরো ব যায় স্বামীর মধু প্রেম দিয়ে হৃদয়ের তৃষ্ণা ভরাতে। নিলা পথে প্রান্তে বনে বাধাড়ে স্বামী কোথায় রাত কাটায় খোজ নিতে থাকে।বসন্তের কোকিলের মত ৮/৯ বা বছরে একবার আসে । দীর্ঘ বিরহের পর হটাত আসলে আনন্দে স্বামীকে ধরে আনন্দ অশ্রু চলে আসলে তা হলে সাথে সাথে আবার চলে যায় আর না হলে তাও ২/৩ দিন থাকে। নিলা অন্ধ ভালবাসার সুযোগে বুঝে বিয়ের ২/৩ মাসের মধ্যে বিভিন্ন অজুহাত ও বিপদের বায়না দেখায়ে তার বাবার বাড়ি থেকে এক মেয়ে হিসাবে দেওয়া দামী দামী গয়না গাড়ি শাড়ি সব আস্তে আস্তে নিয়ে যায় । তাতে যদি সে ঘর মুখি হয় । না তা আর পারে নাই । বরং সামান্য ২/৩ দিনের জন্য আসে ৩ সন্তানের মা হয়ে যায় নিলা । সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে এই স্বামীর আসায় আসায় এই ভাবে বিশ বছর কেটে যায় জীবনের ব্যাথার ঝড় তুফানে অথৈই সাগর পাড়ি দিতে দিতে কোন কুল না পেয়ে শেষ খবর নিতে নিতে খবর পায় সে বাজারের পন্যের মত অনেক পন্য হিসাবে মেয়েদের সাথে থাকে ।
প্রসাসনের অনেক বড় কর্মকর্তা তাই স্বামীর সন্মানের ভয়ে কাউকে জানাতেও পারছে না। তাও ভাইরা খোজ খবর নিয়ে দেখে সেখানে অফিসে তার স্ত্রী হিসাবে নিলাকে প্রথম স্ত্রী ও দৈহিক ভাবে অক্ষম তাই নিলা পারমিশানে আরেক স্ত্রী দেখানো আছে ।নিলার নামে পেনশানের নমনী করার কথা বলে নিলা থেকে সাদা স্টাম্পে সই নেয় ।আর তাই কাজে লাগায় ২য় বিয়ের অনুমতি হিসাবে।নিলা যখন বলছে তখন সবার চোখের থেকে নোলা পানি ঝরছিল।আমার কাছে তখন মনে হল মেয়েরা কি পুরুষদের কাছে খেলনা ।একটা দিয়ে দুই দিন খেলে আরেকটা নিয়ে আবার খেলা শুরু করবে। তখন নিলা কে প্রজাপতির মত মনে হওয়া মনে মনে বলাম ।"প্রজাপতি উড়ে গিয়ে বলনা ,'মেয়েরা কি পুরুষের হাতের খেলনা"।
তিন সন্তান ও মাকে আর্তহত্যা থেকে বাচাল তাকওয়াঃ
নীলা কথা হলো , ভালবাসার মুল্য নেই কোথায়ও ।এই পৃথিবী নিষ্ঠুর ,এখানে সরলতা ,ভদ্রতা , মায়া মমতা ,সততা ন্যায়নীতির কোন মুল্যনেই ।মা বাবার সন্মানের কথা ভেবে জীবনে কোন ছেলের দিকে তাকাই নাই । অনেক চাকুরী করার সুযোগ ছিলো কিন্তু স্বামী সন্তান আর স্বামীর পরিবারের সবার মন রক্ষা করতে গিয়ে নিজের জীবন সাজানোর কথা ভুলে যাই । স্বামীর মন পাবার জন্য ২০ বছর করি নি এমন কোন কাজ নেই । সব কিছুর বিনিময়ে সে আমার সাথে করেছে প্রতারনা । আমি অনেক শখ করে অনেক অনুনয় বিনয় করে বাচ্ছাদের নিয়ে ঘুরতে বের হলে সে তার সাথে তার পছন্দের আরো দুইটা মেয়েকে সাথে রাখবে ।আমাকে বাচ্ছা নিয়ে এক দিক দেখায়ে ঘুরতে বলে দিবে আর আমার সামনে সে অন্যমেয়েদের সাথে আনন্দফুর্তি করে ।আপা আমি সিধান্ত নিয়ে ফেলেছি আমি আমার ৩ বাচ্ছা সহ আত্নহর্তা করব।আমার বাচ্ছাদের দের প্রতি তার কোন দরদ নেই ।তাদের খরচ ইচ্ছা হলে দেয় না হলে দেয় না ।একটা ঈদেও তারা তাদের বাবাকে পায়না ।তাই আমরা সবাই শেষ হয়ে তাকে শান্তি করে দেব ।আপা আমার আর বাচতে মন চায় না। বান্ধুবী আত্নীয় স্বজন মা সবাই বলে আমি সারা জীবন কি এই ভাবে দুঃখের তরী বেয়ে যাবো।বাচ্ছারা তাদের বাবার সাথে কথা বলে টেলিফোনে এরপর আর আমার কথা মত চলে না । তার মানে এই বাচ্ছারা বড় হয়ে তাদের বাবার মতই হবে ।কারন কথায় আছে না "বাপকা বেটা সিপাহীকা ঘোড়া কুইছ নেহি থড়া থড়া।"কথা বলে বা তাদের চাল চলনে মোটেও ।তাদের স্বাভাবিক বাচ্ছা মনে হয় নাই । আমি বাচ্ছাদের মায়ের জন্য মায়া নেই তা বুঝলাম। আপার আরো অনেক কথা থাকলেও মিনারা আপা আমি অসুস্থ্য বেশিক্ষন কথা বলতে বা শুনতে গেলেও মাথার পেইন বেড়ে যায় তা বলাতে থামেন ।
নিলা আপা আল্লাহ
শুধু স্বামী সন্তান আর সংসারের ঙ্গাপনার জীবন শেষ করে দিতে পাঠান নাই । কেন সৃষ্টি করেছেন আর আপনি কি চিন্তা করছেন ?
কারন আল্লাহ আপনাকে মুমিন হিসাবে কবুল করার জন্য ও ইসলামের সিরাতুল মুস্তাকিমের পথে পরিচালিত করার জন্য আমাকে আলহামদুলিল্লাহ কথা বলার বাকশক্তি দান করে আপনার সাথে কথা বলার শক্তি দিয়েছেন।
আল্লাহর কাছে খাটি মুমিন হওয়ার আগে শয়তানের কাছে পাক্কা কাফির হতে হবে ।
"যে কেউ তাগুতকে অস্বীকার করে আল্লাহর ওপর ঈমান আনে , সে এমন একটি মজবুত অবলম্বন আঁকড়ে ধরে , যা কখনো ছিন্ন হয় না ৷" বাকারা ২৫৬
হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা বিশ্বাস স্থাপন করেছি। অতএব তুমি আমাদেরকে ক্ষমা কর ও আমাদের প্রতি রহম কর। তুমি তো দয়ালুদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ দয়ালু।[আল কুরআন; ২৩:১০৯]
" যে ব্যক্তি আল্লাহকে ভয় করে তিনি তার কাজ সহজসাধ্য করে দেন৷ এটা আল্লাহর বিধান যা তিনি তোমাদের প্রতি নাযিল করেছেন৷ যে আল্লাহকে ভয় করবে আল্লাহ তার গোনাহসমূহ মুছে ফেলবেন এবং তাকে বড় পুরস্কার দেবেন৷ "সুরা তালাক ৪-৫
[b]নিলা আপা আমাদের দায়িত্ব ইসলামের পথে ডাকাঃ
যে ব্যক্তি রসূলের আনুগত্য করলো সে আসলে আল্লাহরই আনুগত্য করলো৷ আর যে ব্যক্তি মুখ ফিরিয়ে নিলো, যাই হোক, তাদের ওপর তো আমি তোমাকে পাহারাদার বানিয়ে পাঠাইনি৷ সুরা নিসা ৮০
রাসুল সা এর উম্মত হিসাবে আমার উপর দায়িত্ব ইসলামের পথে আপনাকে ডাকা । তারা নিজেরাই নিজেদের কাজের জন্য দায়ী। তাদের কাজের জন্য আমাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে না। কেবল আমাদেরকেএতকুটু কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে যে, আমরা আল্লাহর নির্দেশ ও বিধানসমূহ আপনার কাছে পৌঁছিয়ে দেওয়া। এ কাজটি আমি সুচারুরূপে সম্পন্ন করা আমার জন্য ফরজ।এখন আপনার হাত ধরে জবরদস্তি সত্য-সরল পথে পরিচালিত করা আমাদেরকে কাজ নয়। আমাদেরকে মাধ্যমে যে কোরান ও সুন্নাহ পৌঁছানো ।আপনি যদি তার অনুসরণ না করেন, তাহলে তার কোন দায়-দায়িত্ব আমাদেরকে ওপর থাকবে না। আপনি কেন আল্লাহর বিধানের নাফরমানি করেছিল, এর জবাবদিহি করার জন্য আমাদেরকে পাকড়াও করা হবে না।আপনাকেই জবাব দিতে হবে।আমাদেরকে তাই আল্লাহর উপর ভরসা করে ইসলামের প্রচার ও প্রসারের কাজ চালিয়ে যেতে হবে । জোর পুর্বক কেউ হেদায়াত প্রাপ্ত হন না। আমরা আল্লাহর খলিফা হিসাবে আমাদেরকে উপর দেওয়া আল্লাহর ফরজ দায়িত্ব চালিয়ে যেতে হবে ।আল্লাহ হেদায়াতের মালিক । তিনি জানেন কাকে এই সিরাতুল মস্তাকিমের পথের জন্য কবুল করে নিবেন ।
সর্বাবস্থায় আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করা আলহামদুলিল্লাহ . . . এবং বিপদে সবর-ধৈর্য্য ধরারন করা
কারন . . রাসূল সাঃ বলেছেনঃ
”কোন মুসলিম ব্যক্তি মানসিক বা শারীরিক কষ্ট পেলে,কোন শোক বা দুংখ পেলে অথবা চিন্তাগ্রস্ত হলে সে যদি ধৈয্য ধারণ করে তাহলে আল্লাহ প্রতিদানে তার সকল গুনাহ মাফ করে দেবেন।এমনকি যদি সামান্য একটি কাটাও পায়ে বিধে তাও তার গুনাহ মাফের কারণ হয়ে দাড়ায়।”(বুখারী ও মুসলিম
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আরো বলেন, "মহান আল্লাহ্তা'আলা যে ব্যক্তির কল্যাণ চান তাকে বিপদে ফেলেন।"[বুখারী, রিয়াদুস স্বালিহিন, ৩৯
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আরো বলেছেন, ”আল্লাহ্ যখন তাঁর বান্দার কল্যাণের ইচ্ছা করেন তখন দুনিয়াতে তার জন্য তাড়াতাড়ি বিপদ-আপদ নাযিল করে দেন। আর যখন তিনি তাঁর বান্দার অমঙ্গলের ইচ্ছা করেন তখন তাকে গোনাহের মধ্যে ছেড়ে দেন। অবশেষে কিয়ামতের দিন তাকে পাকড়াও করবেন।”[তিরমিযী, রিয়াদুস স্বালিহিন, ৪৩]
রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আরো বলেছেন, ”মুমিনের অবস্থা কতইনা চমৎকার! তার সব অবস্থায়তেই কল্যাণ থাকে। এটি শুধু মুমিনেরই বৈশিষ্ট্য যে, যখন সে আনন্দের উপলক্ষ পায়, আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করে। ফলে তা হয় তার জন্য কল্যাণবাহী। আর যখন সে কষ্টের সম্মুখীন হয়, তখন সবর করে এবং ধৈর্যে অটল থাকে। ফলে এটিও তার জন্য কল্যাণ বয়ে আনে।”[মুসলিম : ৭৬৯২]
আলহামদুলিল্লাহ । নিলা আপা আল্লাহর ভয়ে ও কোরানের আদেশে রাসুলের হাদিস এর আলোকে উনার তিন সন্তান সহ আর্থত্যার চিন্তা বাদ দিলেন ।ামাজ পর্নদা ধরলেন।আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে আনন্দে শুকরিয়া আদায় করার তৈফিক দান করুন। আমিন
প্রশাসনের কর্মকর্তাদের পরিবারে অশান্তির আগুন জ্বলছে ঃ
ঘর চালাতে পারে না তারা দেশ চালাবে কি ভাবে?আমি তখন বললাম এই যদি হয় আমাদের দেশের কর্নধারদের পরিবারের অবস্থ্যা তা হলে , তা হলে সাধারন নিন্মবৃত্ত পরিবারে বা মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো তো অনেক ভাল আছেন।আমার মনে হলো আইন প্রসন ৩র এই সব কর্মকর্তাদের অনুমতি পেয়ে কত মা সন্তান হারালেন কত স্ত্রী স্বামী হারালেন কত সন্তান বাবা হারালেন ।আল্লাহ তাদের হৃদয়ের নিরব কান্না বুক ফাটা আর্তনাথ এর অভিসাপে এই আইনের লোক দের পরিবার গুলোর আলিসান অট্রালিকার ভিতরের মানুষের মনে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে । যা আল্লাহ ছাড়া আর কেউই তা নিবাতে পারবে না । আপনি নিরাপোরাধী জনগন হয়ে বিনা অপরাদে আপনার পরিবারের বাবা ভাছে কে গুম খুন জেল জুলুম হত্যা ফাসী দিয়ে আপনার পরিবারের শান্তির জান্নাতী সুখ হয়ে যাচ্ছে মজলুমের আবাস ।আর এই পরিবারের লোকেরা খেয়ে না খেয়ে কত টাকা দিয়ে আপঞ্জন্দের জন্য এই আইনের লোকদের বেয়াইনী ভাবে দিয়ে মুক্তি আনছে। আবার চিন্তা করেন এই জালিমদের ঘরে আপনার মেয়ে /বোন কিভাবে সংসার করছে ।তাদের সন্তানরা পচা দিমের নষ্ট বাচ্ছার মত আরো জগন্য হয়ে মাথা তুলে দাড়াচ্ছেন। তাতে আপনার আমার ছেলেরা এই সব ছেলে মেয়েদের সাথে চলে খারাপ চরিত্রটা ভাইরাসের মত বহম করে আনছে। তাই আমাদের বসে দেশের অবস্থ্যা দেখার সময় নেই। মুনাফেক ছাড়া এই সময় আর কেউই পিছিয়ে থাকবে না । ময়দান শয়তানের হাতে দিয়ে আপনি ঘরে বসে থাকলে এদের আরো সুবিধা বেড়ে যাবে ।তাদের ঘরে ইসলামের দাওয়াত দিয়ে নীলা দের কে শান্তির নিশ্বাস ফেলতে দিতে হবে । একজন মহিলার জীবনে সব চেয়ে আপন স্বামী সন্তান আর কত কষ্টের পরে সে সেই সন্তান সহ জীবন নিঃশেষ করার চিন্তা করতে পারে ।
আমি প্রায়ই অনেক বোনদের কষ্ট গুলো শুনে আল্লাহর সাহায্য চাই ঃ
দাম্পত্য জীবনের সমস্যাগুলো যাকে তাকে বলতে পারে না ।নিজের বাপের দিকের আত্নীয় আর শ্বশুড় দিকের আত্নীয় সবার সমালোচনা শুনে আরো কষ্ট বেড়ে যায়।।আর না বলার কারনে হতাশ নিরাশার আষ্টে পিষ্টে নিজে ঘুর পাক খেতে থাকে ।আর শয়তান এই সুযোগে আরো অশির করে তোলে ।। ইসলামের স্বামী স্ত্রীর সম্প্ররক টাকে পোষাকের সাথে তুলনা করা হয়েছে ।আর সবার পোষাকের রং গঠন এক না ,যে যেই ভাবে তা মেছিং করে আরামের সাথে জীবন কাতাতে পারে।।এর মধ্যেও পোজেটিভ নেগেটিব মিলে বিকর্ষন জোকরে ফেললে ।একবারে উলঙ্গ হয়ে যাবার চিন্তা না করে জোড়া তালি দিয়ে চালায়ে নেন না ।এই সময় পুরুষদের একটু দ্রুত আগায়ে আসা উচিত । মেয়েদের মন্টা খুব সেন্সেটিভ তাই আপনি কঠোর না হয়ে বিনয়ী ও সহমর্মিতা প্রদর্শন করুন ।আল্লাহ আপনাকে কিন্তু মহিলাদের চেয়ে সব কিছু দ্বীগুন দিয়েছেন । তাই আপনি নেতা হিসাবে আপনার গুনাবলী বেশী থাকা দরকার।প্রতিটি দম্পতি দাম্পত্য জীবনের সমস্যাগুলো নিজেদের মাঝেই সমাধান করে ফেলুন।াপনি একজন তাকয়াবান পুরুষ হলে । সর্বজ্ঞ আল্লাহ্ স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বর্ণনা করার সময় বলেছেন, “তারা তোমাদের পরিচ্ছদ এবং তোমরা তাদের পরিচ্ছদ”। মনে রাখবেন, পোশাক আমাদেরকে আরাম, স্বস্তি ও পরিতৃপ্তি দেয়ার পাশাপা।শি আমাদের দৈহিক ত্রুটি বা দুর্বলতাগুলোকেও ঢেকে রাখুন[
বিষয়: বিবিধ
৮০৯৮ বার পঠিত, ১৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আল্লাহপাক আমাদেরকে তাকওয়া অর্জন করবার তৌফিক দান করুন-আমীন।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
আল্লাহপাক আমাদেরকে তাকওয়া অর্জন করবার তৌফিক দান করুন-আমীন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন