বরের সঙ্গে বোনের প্রেম! তা হবে না।

লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৩:১১:০৩ দুপুর





ব্যাপারটা একটা অদ্ভুত সংকটই বটে। রিমির বড় বোনের বিয়ে হয়েছে আজ প্রায় পাঁচ বছর হলো। তাঁর স্বামী আসিফ ব্যাংকের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। সাবলীল ও স্বতঃস্ফূর্ত ব্যবহার আর দৃপ্ত ব্যক্তিত্বের জন্য বিয়ের পর থেকেই রিমিদের পরিবারের সবার কাছে আসিফ খুব প্রিয়। কিন্তু সংকটটা ঘটে তখনই, যখন রিমি টের পান আসিফ তাঁর প্রতি কেমন যেন বাড়তি মনোযোগ ও আগ্রহ দেখাচ্ছেন। এই বিশেষ মনোযোগটির মধ্যে যে একধরনের প্রেমময় হাতছানি রয়েছে, সেটা ২৫ বছর বয়সী রিমি খুব সহজেই বুঝতে পারেন। বেশ সুদর্শন ও প্রাঞ্জল আসিফের তাঁর প্রতি এমন আকর্ষণ রিমির যে খুব খারাপ লাগে, তাও না। তবে তাঁর মন এটা ভালোভাবেই বোঝে যে তাঁর প্রতি বড় বোনের স্বামীর এ ধরনের আকর্ষণ কোনোভাবেই বাড়তে দেওয়া ঠিক হবে না। কিন্তু কীভাবে বিষয়টা মোকাবিলা করবেন, সেটা ভেবে ভীষণ ধন্দে থাকেন তিনি। আসিফের সঙ্গে কি সরাসরি বিষয়টা নিয়ে কথা বলবেন? বড় বোন বা পরিবারের অন্য কাউকে কি জানাবেন? বোনের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগটা কি আগের মতোই রাখবেন—নানা প্রশ্ন রিমির মনে।

রিমির এই সংকটের কথা শুনতে অস্বস্তিকর লাগলেও আমাদের সমাজে এমন ঘটনা চোখে পড়ে। শুধু বোনের স্বামীর ক্ষেত্রেই যে এ ধরনের অভিজ্ঞতা হয়, তা নয়। অনেক সময় বান্ধবীর স্বামী বা নিকটাত্মীয়দের সঙ্গেও এ ধরনের পরিস্থিতি তৈরি পারে। তবে যে সীমারেখাটা রিমি বুঝতে পেরেছেন, সেটা অনেক ক্ষেত্রে অনেক মেয়ে নাও বুঝতে পারেন। ফলে অনিবার্যভাবে জড়িয়ে পড়েন ত্রিভুজ সম্পর্কের জটিলতায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই সম্পর্কগুলো কোনো পরিণতি না পেলেও জীবনের একটা দীর্ঘ ও গুরুত্বপূর্ণ সময় এ ধরনের টানাপোড়নের সম্পর্কের জালে আটকে থাকে। আর এর সঙ্গে সঙ্গে মারাত্মক ছন্দপতন ঘটে ত্রিভুজ প্রেমের মধ্যে পড়ে যাওয়া মানুষদের পারস্পরিক সম্পর্কের। দুই বোন বা দুই বন্ধুর মধ্যে বহুদিন ধরে একটু একটু করে আস্থা ও ভালোবাসার বুননে যে একটা চমৎকার সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল, সেটা ভেঙে যায় মুহূর্তেই। আর এই ছন্দহীনতা শুধু তিনজনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না। এর জের টানতে হয় এই তিনজনের সঙ্গে সম্পর্কিত পরিবারের অন্য সদস্যদেরও। তবে এ ধরনের ঘটনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সন্তানেরা। বাবা-মায়ের অহরহ ঝগড়া বা শীতল সম্পর্ক, অবিশ্বাস—সর্বোপরি পরিবারে সার্বক্ষণিক একটা গুমোট পরিবেশ নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে সন্তানের ব্যক্তিত্ব বিকাশে।

তা হলে একটা সরল প্রশ্ন খুব সহজেই চলে আসে যে এর সমাধান কী?

সীমারেখা টানুন

বিবাহিত হলেও বা নানা রকম বাস্তবতা সত্ত্বেও নারী-পুরুষের মধ্যে পারস্পরিক আকর্ষণ বা ভালো লাগা তৈরি হতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ ধরনের সম্পর্কের নেতিবাচক বিস্তার ও প্রভাব যেহেতু বিস্তৃত, তাই আবেগ আপনার নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকা অবস্থাতেই এ সম্পর্কের সীমারেখা টানা জরুরি। সেটা নারী–পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই। বিশেষ করে যিনি আরেকজনের স্বামী তাকে বুঝতে হবে যে, তাঁর কারণে একটি পরিবার ভেঙে যেতে পারে। তাই নিজেকে সংযত করার দায়িত্ব তাঁর নিজেরই।

প্রশ্রয় নয় একেবারেই

নিজের প্রতি বোন বা বন্ধুর স্বামীর বাড়তি মনোযোগ একেবারেই উপেক্ষা করুন। এই বাড়তি মনোযোগ আপনার ভালো লাগছে না খারাপ লাগছে, সেটা প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকুন। ফোন করলে বা খুদে বার্তা পাঠালে খুব অল্প কথায় উত্তর দিন। আপনি যে তাঁকে এড়িয়ে যাচ্ছেন, সেটা মুখে না বলে আচরণে বুঝিয়ে দিন।

বাহ্যিকভাবে সম্পর্ক স্বাভাবিক

যেহেতু সম্পর্কটার মধ্যে আত্মীয়তার বন্ধন রয়েছে, তাই যোগাযোগ সম্পূর্ণ বন্ধ করা হয়তো সম্ভব না। সুতরাং দেখা হলে কুশল বিনিময় এবং অন্যান্য স্বাভাবিক আচরণ বজায় রাখুন। প্রয়োজনে সাময়িকভাবে বোন বা বন্ধুর বাসায় যাওয়া কমিয়ে দিতে পারেন।

আলাদা সময় কাটানো একেবারেই নয়

এ ধরনের সংকটে বোন বা বন্ধুর স্বামীর সঙ্গে বাসায়, অফিসে বা অন্য কোথাও দেখা হলে একসঙ্গে সময় না কাটানোই ভালো।

আলোচনা

অনেকেই এসব ক্ষেত্রে বন্ধু বা বোনের স্বামীর সঙ্গে আলাদা করে আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টা যে ঠিক হচ্ছে না, সেটা বোঝাতে চান। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এ ধরনের আলোচনা বা বোঝানো ফলপ্রসূ হয় না; বরং আকর্ষণ বা আগ্রহ বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই বিষয়টা নিয়ে কথা না বলে আচরণের মাধ্যমে আপনার অনাগ্রহ বুঝিয়ে দিন। খুব প্রয়োজন হলে বোঝানোর পরিবর্তে সরাসরি অল্প কথায় স্পষ্টভাবে অপনার অনাগ্রহ জানান। খেয়াল রাখবেন, এ ক্ষেত্রে পারতপক্ষে এমন কথা বলবেন না, যা তাঁর আত্মসম্মানে আঘাত করে।

বন্ধু বা বোনকে জানাবেন কি না

আগ্রহের বিষয়টা খুব প্রাথমিক পর্যায়ে থাকলে বোন বা বন্ধুকে না জানানোই ভালো। দক্ষতার সঙ্গে বিষয়টা আপনি মোকাবিলা করতে পারলে একসময় ঠিকই আকর্ষণ কেটে যাবে এবং সম্পর্কগুলো ফিরে আসবে আগের স্বাভাবিক ছন্দে।

বোন বা বন্ধুর করণীয়

যাঁর স্বামীর ক্ষেত্রে এমন একধরনের ঘটনা ঘটে, তার জন্য বিষয়টা সবচেয়ে টানাপোড়েনের ও যন্ত্রণাময়। এর আকস্মিকতা শুরুতে একরকম বিহ্বলই করে ফেলে। এমন একটা কঠিন ও রূঢ় সত্যের ভয়াবহ চাপ অনেকেই সামলাতে পারেন না। এমনকি অনেক নারীই স্বামীর এ ধরনের অবিশ্বস্ততার মুখোমুখি হতে চান না বা দেখতে চান না। ফলে কোনোভাবে এ ধরনের কিছু জানলে অযাচিতভাবে বোন বা বন্ধুর ওপরই এককভাবে দোষারোপটা পড়ে।

সুতরাং এ ধরনের কোনো একটা বিষয় আপনার বান্ধবী বা বোনের কাছ থেকে জানলে উত্তেজিত না হয়ে মনোযোগ দিয়ে শুনুন। দ্রুত কোনো সিদ্ধান্তে না এসে আপনার স্বামীর আপনার বন্ধু বা বোনের সঙ্গে কথাবার্তা, আচার-আচরণের ক্ষেত্রে ইদানীংকালের কোনো পরিবর্তন আছে কি না, সেটা খেয়াল করুন।

আপনার বোন বা বন্ধুর অভিযোগের ভিত্তি আছে বলে মনে হলে আপনার স্বামীর সঙ্গে সরাসরি কথা বলুন। কোনো প্রকার উত্তেজনা, গালমন্দ, কান্নাকাটি না করে তাঁর এ আচরণ যে আপনার কাছে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য না, সেটা দৃঢ়ভাবে জানান।

বোনের সম্পর্ক স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করুন। তবে আপনার স্বামীর সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ সাময়িকভাবে নিরুৎসাহিত করুন। যতই অনাকাঙ্ক্ষিত, অপ্রত্যাশিত হোক না কেন, একটা কথা মনে রাখা প্রয়োজন যে মানুষের মন বিষয়টা এমনই যেকোনো সময়ই এটা নাজুক হয়ে যেতে পারে। যে কেউ হারাতে পারেন মনের ওপর তাঁর নিয়ন্ত্রণ। তাই মনের এই নাজুকতাকে কতখানি প্রশ্রয় দেব, সেটা অনেকাংশেই নির্ভর করে আমাদের বিবেচনাবোধের ওপর। আমাদের সম্পর্কের দায়বদ্ধতার ওপর, আমাদের মূল্যবোধের ওপর এবং সর্বোপরি নিজের ওপর আমাদের নিয়ন্ত্রণের ওপর। সুতরাং যিনি ইতিমধ্যেই একটি সামাজিক সম্পর্কে জড়িয়েছেন তাঁকে রাশ টেনে ধরতে হবে নিজের এবং পরিবারের মঙ্গলের জন্যই। কারণ কোনো সম্পর্কের মধ্যেই অসততা থাকা কারো জন্যেই কাম্য নয়।

লেখক: মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ, সহকারী অধ্যাপক, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট

http://www.prothom-alo.com/life-style/article/314968/%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A7%87-%E0%A6%AC%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AA%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%AE

বিষয়: বিবিধ

১৬৮৬ বার পঠিত, ৩৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

263985
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৩০
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : অ-ন্নে-ক ভালো লাগলো Good Luck Good Luck যাজাকিল্লাহু খাইর। Rose Good Luck Good Luck Rose
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
208516
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ । তোমাকে আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দান করুন ।
আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।
Click this link
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:২৮
208541
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমি কেমনে কী করবো? আমি এখনও দাম্পত্য জীবনে ঢুকি নাই, ওই পোস্ট না পড়লে চলবে না? Broken Heart Broken Heart
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১০
208572
সত্যলিখন লিখেছেন : না পড় । কথায় আছে না ,"সব জেনে রাখা ভাল "। তাই পড়ে মন্তব্য করে আসবা ।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:২৯
208650
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : এত্ত আগে পড়ে রাখলেতো ভুলে যাবো Crying Crying
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৩
208758
সত্যলিখন লিখেছেন : ইনশাল্লাহ ।তোমার বিয়েতে আমি থাকব তো তখন আবার মনে করায়ে দিব । আর তোমার এই বয়সে মেমোরিকাডের জিবি এতো কম কেন ?
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৩
208763
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : প্রায়ই ক্র্যাশ করে আমার মেমরি কার্ড Crying কী যে করি ভেবে কূল পাচ্ছি না। Worried ভাবতেছি মেমরি কার্ড চেইন্জ করে SSD লাগাবো আমার হবু-মোমবাতিটাকে পাওয়ার পর। Tongue Tongue
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:১৮
208844
সত্যলিখন লিখেছেন : সূর্যের পাশেই হারিকেন আবার তার পাশে মোমবাতী । ভয় লাগতেছে সোটসার্কিট হয়ে কি জানি ঘটে। তবে পাওয়ারফুল SSD লাগাবা।
263989
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৩২
ইসলামী দুনিয়া লিখেছেন : এগুলোর সহজ সমাধান হচ্ছে- মাহরাম পুরুষ বা নারীর সাথে অতিরিক্ত কিছু না করা। যেমন- দুলাভাই ফোনা দিলো স্ত্রীকে,ফোনা রিসিভ করলে শালীকা। কথা শুরু হলো যেভাবে হ্ওয়ার। তারপর মনে হল, কণ্ঠ তো ভালোই মনে হচ্ছে এমনকি স্ত্রী থেক্ওে ভালো। এভাবেই সবকিছু হেয়ে যেতে পারে সাবার সাথে তাই সাবধান ****
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
208517
সত্যলিখন লিখেছেন : আপনার সাথে আমি একমত ।
আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।

Click this link
263990
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৭
কৃষিবিদ১২ লিখেছেন : এই সবের একমাত্র প্রতিশেধক হচ্ছে ইসলামের পর্দা প্রথা মেনে চলা এবং অন্তরে আল্লাহর ভয় জাগ্রত করা, এ ছাড়া অন্য কিছুতে এজাতীয় সমস্যার সমাধান হবে না।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
208519
সত্যলিখন লিখেছেন : সহমত
আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।

Click this link
263991
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৯
মামুন লিখেছেন : খুব সুন্দর একটি বিষয় তুলে ধরার জন্য সর্বাগ্রেই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ জানাই।
আপনার নির্দেশিত পয়েন্টগুলো মেনে চললে এবং এই অবাহ্নিত সম্পর্কের একেবারে প্রারম্ভিক পর্যায়টি অনুধাবন করতে পারলে- আমাদের অনেক পারিবারিক সমস্যা অংকুরেই বিনষ্ট হবার হাত থেকে বেঁচে যেতে পারে।
আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইলো।
এই পরকিয়া কিংবা অবাহ্নিত সম্পর্ক নিয়ে কিছু লেখার ইচ্ছে রয়েছে।
জাজাকাল্লাহু খাইর। Rose Rose Rose Good Luck
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০০
208520
সত্যলিখন লিখেছেন : সহমত
263994
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৩
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০২
208522
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ । জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।

Click this link
264000
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০৩:৫২
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : ভালো লাগলো
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৩
208523
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ ।
আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।

Click this link
264007
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:২৯
আফরা লিখেছেন : ভালো লাগলো শেয়ারের জন্য ধন্যবাদ ।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৩
208524
সত্যলিখন লিখেছেন :
আলহামদুলিল্লাহ । জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।

Click this link
264023
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:০৩
ইমরান ভাই লিখেছেন : জাজাকাল্লাহু খায়রান বিষয়টি সত্যি খুব গুরুত্বপূর্ন। Rose Rose Rose
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:০৪
208525
সত্যলিখন লিখেছেন :
আলহামদুলিল্লাহ । জাযাকাল্লাহু খাইরান।
আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।

Click this link
264026
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:১৪
নীল জোছনা লিখেছেন : সুন্দর হয়েছে অনেক ধন্যবাদ
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১৫
208577
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ । জাযাকাল্লাহু খাইরান।
পড়ে দেখুন "আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।"
Click this link
১০
264031
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৫
সন্ধাতারা লিখেছেন : অনেক অনেক ধন্যবাদ খুব ভালো লাগলো লিখাটি আপু
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১৬
208579
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ । জাযাকাল্লাহু খাইরান।
১১
264060
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৮
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : আপু চমৎকার পোষ্ট। ইসলামের সীমা অতিক্রম করলেই। পতন অনিবার্য্য। তাই আসুন,সবাই লেখা অনুসারে পথ চলি। ঈমানের পথ চলা খুবই কঠিন।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১৭
208584
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ । ইনশাল্লাহ তাই করব ।জাযাকাল্লাহু খাইরান।
পড়ে দেখুন "আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।"
Click this link
১২
264106
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:০৫
নিশা৩ লিখেছেন : এ অসুস্থতার ওষুধ হলো আল্লাহ ভীরুতা। আল্লাহ আমাদের সে তৌফিক দিন।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১৭
208586
সত্যলিখন লিখেছেন : সহমত ।জাযাকাল্লাহু খাইরান। আমিন।
পড়ে দেখুন "আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।"
Click this link
১৩
264124
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:৩০
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ভালো লাগলো
আল্লাহ তায়লার নির্ধারিত সিমা অতিক্রম করলেই মানুষের জিবনে অশান্তির সৃষ্টি হয়।
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১৮
208588
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ । জাযাকাল্লাহু খাইরান।
পড়ে দেখুন "আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।"
Click this link
১৪
264473
১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:০৬
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : ধন্যবাদ
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:১৮
208590
সত্যলিখন লিখেছেন : জাযাকাল্লাহু খাইরান।
পড়ে দেখুন "আসুন আমাদের দাম্পত্ত জীবনটা মধুময় করতে চেষ্টা করি।"
Click this link

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File