নেট লাইনের বা জীবনের ভাল মন্দ দু’টারই আপনি কিয়ামত পর্যন্ত ভাগিদার হচ্ছেন।
লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ০২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০২:৩১:৫৪ রাত
আসসালামুয়ালাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ।
আমি আজ একটা মেসেজ পড়ে অবাক হয়ে গেলাম। সবার মেসেজ বক্সে অনেক মেসেজ আসে। কেউ সাথে উত্তর দেয় আবার কেউ সময় করে এই গুলোর উত্তর দিতে পারে ।আর আমি শারিরীক ও সময়ের ব্যাস্ততার কারনে যারা আমাকে জানে বা বুঝতে পারে তারা কিছুই বলে না । আর যারা কারো কষ্ট বা সময়ের ব্যাস্ততা বুঝে না তারা রাগ করে ব্লক বা ডিলেট করে দেন । তাতে আমার কোন দুঃখ নেই । কারন আমি এই খানে কারো মন পাবার জন্য আসি না ।আমি আসি আল্লাহ সন্তুষ্টির জন্য ।তাই ক্ষুদ্র স্বার্থএর দিকে তাকালে আমার আখিরাতের বড় স্বার্থ নষ্ট হয়ে যাবে।
আজ সন্ধ্যায় একটা মেসেজ আসে । সন্ধ্যায় মেসেজ আসে ।তাতে লিখা ছিলো ,
" amr lekha,porbn plz.
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=925184550844140&id=100000578128000&_rdr
plz cmmnt aunty।"
আমার দ্বীন কায়েমের কাজ ও সংসারের অনেক কাজ ছিল , আবার মেহমান আসে ।তা ছাড়া পেসারটা ৩/৪ দিন থেকে ১৭০/১১০ । শারীরিক মানুষিক ভাবে বেশ কয়দিন থেকেই অসুস্থ্যতাই যাচ্ছে ।তাও আমি বলব আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেকের চেয়ে ভাল আছি।কিন্তু তিন বার ব্রেইন স্ট্রোক করাতে আমার প্রান প্রিয় বন্ধু স্বামী ও ছেলেরা বেশী পেরেশান হয়ে যায়। তাই অনেক সময় কষ্ট হলেও তাদের কে বুঝতে দেই না।কারন তাতে আমার প্রোগ্রামে যাওয়া আর নেটে বসা বাধা হয়ে যায়। ৩য় ছেলে ফয়সাল তাই মায়ের সুবিধার জন্য ল্যাবটপ পাঠায়। ছেলের উদ্দেশ্য হলো , মা এর ইসলাম জানার বা জানানোর কাজ বদ্ধ না থাকে। আমার ছেলেরা আমার বন্ধুর মত মনের সব কথা বুঝে।
আর আমি বেশির ভাগ সময় বসিই রাত ১০ টা আর দুপুর ১ টার পরে।দেরীতে হওয়াতে তাই আমি পড়ার আগেই শুরু হয় ছেলেটার নোংরা বিশ্রী অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ। যা কোন মানুষের বা কোন ছেলে তার মায়ের সমতুল্য কোন মাকে/বোন কে দিতে পারে বলে আমি জানি না। তাতেও ক্ষান্ত না হয়ে আমার মরা মা বাবা কেও সে অকথ্য ভাষায় গালি গালাজ করল।আমি তার জন্য কষ্ট পাই নাই ।কারন সে সেই শিক্ষা পায় নাই।বা সেই রকম কেউ তার কাছে ইসলামের দাওয়াত দেয় নাই ।ইসলামের শিক্ষা আদর্শবান ভাল বন্ধু পায় নাই জীবনে ।
আমি লিখাটা তুলে ধরার কারন হলো ঃ
নেট লাইন সারা বিশ্বের মধ্যে একটা পারিবারিক সামাজিক ভ্রাতৃত্ববোধ ও একই মনের মনোনশীলদের মিলনমেলা ।আপনি ফেইজ বুক ,ব্লগ ,স্কাইপ বা অন্যান্য যত ওয়েবসাইট থাকুক না কেন এই খানে সবাই সবার মনের কথা স্বাধীন ভাবে বলার অধিকার রাখে।সে ছেলে হোক আর মেয়ে হোক ,আপনার মা বাবা ভাই বোন এর মত যেই হোক না কেন তিনি একজন মানুষ।উনার কথা বা লিখা আপনার ভাল লাগবে বা খারাপ লাগবে। তার জন্য সমালোচনা থাকতেই পারে । সমালোচনাটা যদি মুমিন মুমিনের আয়না হিসাবে সংস্কারের উদ্দ্যেশ্যে হয় তা হলে নিজেকে পরিশুদ্ধ করার এর চেয়ে উত্তম মাধ্যম আর নেই ।আর যদি তা কাউকে গায়েল করা ,হেয় পতিপন্ন করা বা অসন্মানিত করে ধরাশায়ী করার বাক যুদ্ধের উদ্দেশ্যে হয় তা হলে এর চেয়ে নোংরা জগত বা পরিবেশ আর হতে পারে না।বেশী খারাপ লাগলে আনফ্রেন্ড করে দেন।
আমি মাঝে মাঝে অবাক হয়ে যাই, আমার প্রান প্রিয় কিছু ভাই বোন ছেলে মেয়েদের স্ট্যাটাস লাইক কমেন্টস বা অশ্লীল পেইজ বা পিকচারের ছবি দেখে।যা আসলেই আমার আপনার বংশ পরিবারের পরিচয় বলে দেয় আপনার আমার এক্টিভিটির মাধ্যমে ।বিশেষ করে ফিমেইল আইডি হলে মেইল আইডি থেকে এতো নোংরা নোংরা কমেন্টস বা মেসেজ আসে যা সত্যিই খুব বেদনা ধায়ক ।আপনি আপনার মায়ের বয়সের বা বোনের মত যাকে অসম্নানিত করছেন তিনি হয়ত না জেনে বা উনার অভিজ্ঞতা থেকেই লিখাটা দিয়েছেন । মানুষ মাত্রই ভুল করতে পারে বা অজ্ঞতা থাকতে পারে।আল্লাহ আপনাকে যে জ্ঞান দিয়েছেন আমাকে সেই জ্ঞান দেন নাই ।
আপনার সুন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে আমার সেই শুন্যতার শিক্ষাটা হবে।আর এর ফজিলত আপনি কিয়ামত পর্যন্ত পাবেন।আর ইসলামে আছে সন্মানিত পুরুষরাই নারীদের সন্মান করেন।
এক বাগানে নানান জাতের ফুল ফলের গাছ না থাকলে সেই বাগানের সৌন্দর্য বিকশিত হয় না।তেমনি আপনারা যারা জ্ঞানী আপনাদের মাঝে আমরা বোকা আর অজ্ঞরা না থাকলে আপনারা জ্ঞানী হয়ে জ্ঞানের আলো দিয়ে অন্ধকার দূর করতে পারতেন না।আপনি যদি ভাবেন আপনার মা বা বোন হাজার সু্যোগ থাকতেও কোম্পপিউটার বা ল্যাবটপ চালাতে জানে না আর অনেক জ্ঞানী হয়েও জ্ঞানটা গুদামজাত পন্যের মত পড়ে আছে ।তা বাজারে ছাড়তে না পাবার কারনে অন্ধকারে নিরবে কেদে কেদে শেষ হয়ে যাচ্ছে।আর সেই একই কাজ যেই মা বোন করছে আপনি তার সৃজনশীল মনটাকে বিষাক্ত কথার আঘাতে ক্ষত বিক্ষত করে দিচ্ছেন।আর এই মা/বোনটাই আরো দশটা বোণকে এই পথে আসতে বাধা দিচ্ছে সন্মান হারাবার ভয়ে।
আমার কাছে যখন আমার সন্মানিত উচ্চশিক্ষিত বোন ও মেয়েরা আসে তাদের কে আমি এই জগতে আসতে বললে তারা প্রথমে বলে “আপা/মা/খালাম্মা এই জগত নাকি সব চেয়ে অন্ধকার ও নোংরা জগত।এই খানে কেউ কাউ কে সন্মান বা ইজ্জত রেখে কথা বলে না।এই গুলো শুনে আর আসি না”।আমি তো তখন বলি না সবাই খারাপ না ।আল্লাহ মাপ করুন ।আল্লাহ সন্তুষ্টির জন্য অন্ধকারে আলো দিতে আসো তোমরা।কিন্তু যখন আমি ফেইস বুকে বা ব্লগে আমার ইসলাম জানা বা অজানা মেইল আইডি থেকে আমার বোনদের ইসলামিক পোস্টে বা ব্লগে খারাপ খারাপ মন্তব্য দেখি তখন খুব কষ্ট পাই।যার কারনে আমার অনেক জ্ঞানী বোনেরা এখন আর ব্লগে লিখা বন্ধ করে দিয়েছেন।তাতে বঞ্চিত হচ্ছি আমার মত অজ্ঞরা।এই জ্ঞানী বোনদের আবার ফিরিয়ে আনার জন্য আমি অনেক পুরুষ ভাইদের অনুরোধ করেছি।আমার অনেক প্রান কান্দে আমার সন্মানিত বোনদের জন্য।কি ব্যাথা পেয়ে আজ আমার বোনরা নিরব হয়ে গেছে আমি আজকের ব্যবহারে বুঝেছি।আসলে আমরা কারো বাহাবা বা হাতেতালির জন্য নেটে আসি না।জ্ঞান আমদানি রপ্তানীর জন্য আসা ।এ ছাড়া আর ভিন্ন কিছু নিয়তে নেই ।আলহামদুলিল্লাহ
পরিশেষে আমি বলব,আপনারা যারা এই সুন্দর পরিবেশকে নষ্ট করতে আসেন তারা একবার ভাবেন আপনারা কোণ ণা কোন মায়ের সন্তান।পশু তার জৈবিক চাহিদা পুরনের জন্য সামাজিকতা রক্ষা করতে হয় না।কিন্তু মানুষের মনুষত্ব বা কামনা বাসনা পুরনের জন্য আল্লাহর বিধান মোতাবেক সমাজিক জীব হিসাবে বসবাস করতে হয়।আপনার আজকের খারাপ এক্টিভিটি কাল আখিরাতের বট বৃক্ষ।আর আপনার ভাল এক্টিভিটি কাল আল্লাহর কাছে সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা ফুলে ফলে ভরা জান্নাতুল ফেরদাউসের বাগান হিসাবে পাবেন।
আপনি ল্যাবটপ বা ডেস্কটপে একা নয় ।আপনার দুই কাধে দুইটা সিসি ক্যামরা আপনার মনের অজান্তেই সব ভিডিও করে ফেলছে।তাই আসুন আমরা এই নেট জগত টাকে সুন্দর করে সাজাই ।সবাই সবার প্রতি সহনশীল মননশীলতার পরিচয় দেই।খারাপ কে খারাপ গালি না দিয়ে সুন্দর ভাবে বলি।আপনার একটা মুহুর্তের লাইক কমেন্টস পোস্ট এক মুহুর্তে চলে যাচ্ছে হাজার বন্ধুর হোমে।ভাল হলেও সে যা শিখবে তাও কাল আল্লাহ দিবেন আর খারাপ হলে আপনি যা পাঠাচ্ছেন তার কারনে আপনি জাহান্নামী হয়ে যাচ্ছেন।নেট লাইনের বা জীবনের ভাল মন্দ দু’টারই % হিসাবে আপনি কিয়ামত পর্যন্ত ভাগিদার হচ্ছেন।তাই তাদের জন্য হেদায়েত চান আর না পারলে রিমুভ করুন।তাও ভাল থাকুন অন্যকেও ভাল থাকতে দিন।
আল্লাহ আমাদের হেদায়াত ও ধৈর্য্য দিয়ে নেট জগত কে একদল একই মনের জ্ঞানী রুচিশীল যুক্তিবাদী ইসলামের তাকওয়াবান বন্ধু দিয়ে সুসজ্জিত করে দিক । যাদের দ্বারা দুনিয়ার কলায়ান জ্ঞান ও আখিরাতের মুক্তির পথ পেতে পারব । আমিন ।
বিষয়: বিবিধ
৩১৬১ বার পঠিত, ৩২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
অনেক ধন্যবাদ।
তাই এখন এসব চিন্তা বাদ দিয়ে দিছি ... দোয় রাখবেন যেন তাড়াড়ি মরি! গোলাম হইয়া বাইচা থাকার চাইতে মৃত্যুই শ্রেয়!
তবে আপনাদের মত মহিলা ব্লগাররা যারা ইসলাম ধর্ম নিয়ে কিছু সুন্দর সুন্দর পোস্ট দেন , দাম্পত্য জীবন নিয়ে লিখেন - সেখানে কিছু কিছু ব্যাপারে আপনাদের সাথে মতের পার্থক্য হয় । বিশেষ করে যে সব মনুষ্য সৃষ্ট আইন যা ক্বুরআনের সাথে সাংঘর্ষিক এবং তার বেনেফিশিয়ারী মহিলারাই, সে সব আইন নিয়ে আপনাদের অবস্থান আমি বহুবার বহু পোস্টে আপনাদের কাছে জানতে চেয়েছি । এও জনাতে চেয়েছি যে , এত যে ধর্ম কর্মের কথা বলেন - এ সব আইনের ব্যাপারে আপনারা কেন কিছু বলেন না যে এটা শরিয়ত পরিপন্থি ? নাকি এতে আপনাদেরই লাভ আছে বলে এ ব্যাপারে সবসময়ই স্পিকটি নট থেকেছেন ? আল্লাহর আইনকে কি পূর্ণাঙ্গ মনে করেন না যার জন্য মনুষ্য আইন বানাতে হল ?
এসব প্রশ্নের সঠিক ও গ্রহন যোগ্য কোন জবাবের ধারে কাছে না গিয়ে আপনারা হয় ত্যানা পেঁচিয়েছেন না হয় ব্লগ থেকে সাময়িকভাবে দূরে থেকেছেন এই বলে যে ব্লগে নাকি আপনাদের সন্মান দেওয়া হয় না ।
বাংলাদেশ একমাত্র দেশ যেখানে একজন নারীর চাকরি পাবার যোগ্যতা একজন পুরুষের চেয়ে বেশী শুধুমাত্র সে নারী বলে । আর চাকরির জন্য একজন পুরুষের চেয়ে তার যোগ্যতা কম হলেও তাকে কমপিট করার সুযোগ দেওয়া হয় , উদাহরন - প্রাইমারী স্কলের শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ।
দুনিয়ার আর কোন দেশে এরকম ফেভার নারীরা পায় বলে আমার মনে হয় না ।
ব্লগে আপনাদের উপস্থিতি কমে যাওয়াতে ইদানিং কিছু ব্লগার আপনাদের জন্য হাহাকার করছে , তার বিপরীতে আপনাদের জবাব হচ্ছে - এই ।
কিন্তু যে প্রশ্ন গুলো আপনারা এড়িয়ে গেছেন , যা আপনাদেরকে আমিই করেছি বার বার - তা কি মিথ্যা ছিল ?
০ যেখানে একটা পর্যায়ে যাবার পর স্ত্রীকে প্রহারের অনুমতি স্বয়ং আল্লাহ স্বামীকে দিয়েছেন তার বিপরীতে আপনারা নারী ও শিশু নির্যাতন রোধ আইন বানান নি বা বানাতে বাধ্য করেন নি ?
০ স্বামী যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে একাধিক বিয়ে করতে পারবে , এটাও আল্লাহর পারমিশন স্বামীদের জন্য - তার বিপরীতে কি আপনারা স্ত্রীর অনুমতির বিধান বানান নি মনুষ্য আইন করে ?
০ যেখানে স্বামীই কর্তৃত্ব করার কথা স্ত্রীদের উপর - সেখানে স্ত্রীরা কি স্বামীর উপর কথা বলে না ? তার উপর কর্তৃত্ব করতে চায় না ?
এসব কি বানোয়াট কথা ? এসব কি ঘটছে না ?
এসবের কোন সঠিক জবাব না দিয়ে আপনারা যে এড়িয়ে যান - তাতে মনে হওয়া স্বাভাবিক - আপনারা গাছেরটাও খাবেন , আবার তলারটাও কুড়াবেন ।
আল্লাহ সবার কাজই দেখছেন । এটাও দেখছেন যে কারা তার আইনের বিপরীতে গিয়ে আইন বানিয়েছে এবং বানানোর জন্য মাঠে নেমেছে আর কারাই বা মুখে সুন্দর সুন্দর ইসলামের কথা বলেও এসব আইন ঠিকই এনজয় করছে ।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিকভাবে চলার ও বুঝার তৌফিক দান করুন- আমিন।
“তোমরা আমাকে ডাক,
আমি (তোমাদের) ডাকে সাড়া দেব।”
[সূরা আল মু’মিন]
“তোমরা আমাকে ডাক,
আমি (তোমাদের) ডাকে সাড়া দেব।”
[সূরা আল মু’মিন]
আমি এমনিতেও এই লেখাটি পড়তাম।
লেখাটি একাগ্রতা সহকারে এই মাত্র পড়ে শেষ করলাম।
একটু কষ্ট পেলাম এক শ্রেনির আইডিধারীদের বিকৃত রুচির কথা জেনে। আবার আপনি নিজের মনের উদারতার পরিচয় দিয়েছেন এই বলে," আমি তার জন্য কষ্ট পাই নাই ।কারন সে সেই শিক্ষা পায় নাই।বা সেই রকম কেউ তার কাছে ইসলামের দাওয়াত দেয় নাই ।ইসলামের শিক্ষা আদর্শবান ভাল বন্ধু পায় নাই জীবনে । "- আসলে ফেসবুক সহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশীরভাগ মানুষই নিজেকে জাহির করবার, নিজেকে প্রকাশ করবার জন্য আসে। অনেকে একাকীত্ব দূর করবার জন্য আসে; কেউ কেউ কিছুই করবার নেই তাই ঢু মারে। তবে কিছু শেখার জন্য আসে, এমন মানুষের সংখ্যা অপ্রতূল। আর যারা নোংরা-অশ্লীলতাকে উদ্দেশ্য করে এখানে বিকৃত রুচির অনুশীলনে আসে, তাদেরকে সহজেই চেনা যায়। তাঁদের দু'একটি পোষ্ট এবং বন্ধু লিষ্টে একবার ঢুকে এলেই অনুধাবন করা যায়।
আমি কাউকে অ্যাড কুরতে গেলে তার ভিতর-বাহির আগে যাচাই করি। ঐ লোকের দু'একটি পোষ্ট পড়েই তার ছবি আপলোড এর ধরণ দেখেই এবং তার বন্ধুদের পর্যবেক্ষণ করলেই মানুষটি সম্পর্কে জানা হয়ে যায়।
আপনার লেখাটি অনেক ভালো লাগল। আল্লাহ পাক আমাদের সকলকে এই বিকৃতি থেকে পানাহ দিক এবং যারা এই ভ্রান্ত পথে রয়েছেন তাদেরকেও সঠিক পথে নিয়ে আনুক, আমীন।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
জাজাকাল্লাহু খাইর।
“তোমরা আমাকে ডাক,
আমি (তোমাদের) ডাকে সাড়া দেব।”
[সূরা আল মু’মিন]
Click this link
আয়না হিসাবে সংস্কারের
উদ্দ্যেশ্যে হয়
তা হলে নিজেকে পরিশুদ্ধ করার এর
চেয়ে উত্তম মাধ্যম আর নেই ।আর
যদি তা কাউকে গায়েল করা ,হেয়
পতিপন্ন করা বা অসন্মানিত
করে ধরাশায়ী করার বাক যুদ্ধের
উদ্দেশ্যে হয় তা হলে এর
চেয়ে নোংরা জগত বা পরিবেশ আর
হতে পারে না।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। জাযাকাল্লাহ।
Click this link
মন্তব্য করতে লগইন করুন