ডাঃফারহানা মাসুদ , শুনো আপু , আল্লাহ পরীক্ষার মাধ্যমে ঈমানদার দের যাচাই করে দেখেন কে জান্নাতের উপযোগীঃ

লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ১৯ আগস্ট, ২০১৪, ০৩:০৪:২১ রাত

ডঃ মাসুদের জীবন সঙ্গীনি ডাঃফারহানা মাসুদ , শুনো আপু , আল্লাহ পরীক্ষার মাধ্যমে ঈমানদার দের যাচাই করে দেখেন কে জান্নাতের উপযোগীঃ



আমার বিয়ের পর কলেজে পড়ুয়া চাচাত ননদী রুমা আমি ক্লাস এইট পাস করা হাইস্কুলে পড়ূয়া ভাবীকে বান্ধুবীর মত ভালবাসে । আমিও ননদীর মায়া মমতা ভালবাসায় যার পর নাই মহা খুশি। আমি বুঝি নাকি বুঝি না তা ননদীর খবর নাই ।সে তার মনের সব না বলা কথা আমাকে বান্ধুবীর শুনাতো ।আমিও হাবা বোবা চকলেটের মত শুনতাম আর গিলতাম। ননদীর হারানো প্রেমিক থেকে দুঃখ কষ্ট আর ফিরে পাবার অক্লান্ত অবিরাম চেষ্টার ফসল প্রেমের চিঠি গুলো আমাকে পড়ে শুনাতো ।তাকেআমি ভুলি নাই,তার সাথে সাথে ননদীর একটা চিঠির মাঝে লিখা দুইটি লাইন আমি ভুলতে পারি নাই।যাআমাকে অনেক সময় কষ্টওব্যাথার মাঝে শান্তনার এন্টিভাইটিক টেবলেটের মত কাজ করে।তাহলঃ

"শুধু নীল আকাশ টা কি এতো সুন্দর লাগ্‌ত, যদি খন্ড খন্ড কিছু মেঘ নাহি থাকত,?

বলো, জীবনটা কি এতো সুন্দর হতো, যদি কিছু কিছু ব্যাথা নাহি থাকত ?

“ভালভাবে জেনে রাখো দুনিয়ার এ জীবন, একটা খেলা, হাসি তামাসা, বাহ্যিক চাকচিক্য, তোমাদের পারস্পরিক গৌরব ও অহংকার এবং সন্তান সন্তুতি ও অর্থ-সম্পদে পরস্পরকে অতিক্রম করার চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই নয়৷ এর উপমা হচ্ছে, বৃষ্টি হয়ে গেল এবং তার ফলে উৎপন্ন উদ্ভিদরাজি দেখে কৃষক আনন্দে উৎফূল্ল হয়ে উঠলো৷ তারপর সে ফসল পেকে যায় এবং তোমরা দেখতে পাও যে, তা হলদে বর্ণ ধারণ করে এবং পরে তা ভূষিতে পরিণত হয়৷ পক্ষান্তরে আখেরাত এমন স্থান যেখানে রয়েছে কঠিন আযাব, আল্লাহর ক্ষমা ও সন্তুষ্টি৷ পার্থিব জীবন প্রতারণার উপকরণ ছাড়া আর কিছুই নয়৷সুরা হাদীদ ২০

একটা ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ এই জীবনচলার পথে আমরা কেউই পুষ্প শয্যার মত জীবন টা কাটাতে পারি না। সুখ নামের সোনার হরিন টার পিছনেই আমরা সবাই দৌড় প্রতিযোগীদের চেয়েও দ্রুত ছুটছি তো ছুটছিই । কেউ ধরতে গিয়ে হয়ত কিছু ক্ষনের জন্য নাগালের মাঝে পাচ্ছি আবার নাগালের বাহিরে চলে যাচ্ছে ।কিন্তু দুঃখ কষ্ট , বিপদ আপদ , রোগ ব্যাধি দুচিন্তা দারিদ্রতা মানুষীক অস্থিরতা এই সব না চাইলেও হিঃস্র জানোয়ার চিতাবাঘের মত লম্পঝম্প দিয়ে পিছন থেকে এসে ঝাপটা মেরে ঘাড়ে এসে ধাবা দিয়েবসে।এই প্রতিকুল পরিস্থিতির পেরেশানী সন্মুখীন হওয়া কারোই কাম্য নয়।তাও ক্ষনস্থায়ীপার্থিব জীবনে দুনিয়াবী এই সকল পেরেশানীতে আমাদের কে ইচ্ছা অনিচ্ছায় মুকাবিলা করতে হয় ।

"পৃথিবীতে এবং তোমাদের নিজেদের ওপর যেসব মুসিবত আসে তার একটিও এমন নয় যে, তাকে আমি সৃষ্টি করার পূর্বে একটি গ্রন্থে লিখে রাখিনি৷ এমনটি করা আল্লাহর জন্য খুবই সহজ কাজ৷ "সুরা হাদীদ ২২

"নিশচয়ই কষ্টের সাথেই রয়েছে স্বস্তি, অবশ্যই কষ্টের সাথেইতো রয়েছে স্বস্তি।” সুরা ইনশিরাহ।

আল্লাহ পরীক্ষার মাধ্যমে বান্দাদের যাচাই করে দেখেন কে জান্নাতের উপযোগীঃ

আল্লাহ মানুষকে আল্লাহর আনুগত্য ও ঔদ্ধতের পরীক্ষা দুইটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে করে থাকেন।যথাঃ ১)ভাল মন্দ দুঃখ কষ্ট বালা মসিবত লাঞ্ছনা গঞ্ছনা দুর্ভিক্ষ দারিদ্র রোগ শোক ইত্যাদি।২) এর বিপরতীতে আরাম আয়েশ ধন সম্পদ ভোগ বিলাশ স্বামী সন্তান ইত্যাদির মাধ্যমে আল্লাহ আমাদের পরীক্ষা করে থাকেন।যত বড়ই বিপদ হোক, যত কষ্টের মাঝেই থাকি না কেনো, আল্লাহর উপর বিশ্বাস ও আস্থা হারানো যাবে না।তাকিদীরের ভালমন্দ সবকিছুই আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা পরীক্ষা – এইগুলোর জন্য আল্লাহর সাহায্য চেয়ে ধৈর্য ধারন করতে হবে।

“লোকেরা কি মনে করে রেখেছে, “আমরা ঈমান এনেছি” কেবলমাত্র একথাটুকু বললেই তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হবে, আর পরীক্ষা করা হবে না?অথচ আমি তাদের পূর্ববর্তীদের সবাইকে পরীক্ষা করে নিয়েছি আল্লাহ অবশ্যই দেখবেন কে সত্যবাদী এবং কে মিথ্যুক৷”সুরা আনকাবুত ২-৩

প্রায় একই বক্তব্য সূরা আলে ইমরানের ১৭৯ , সূরা তাওবার ১৬ এবং সূরা মুহাম্মদের ৩১ আয়াতে বলা হয়েছে।

আল্লাহর পরীক্ষার নেওয়ার উদ্দেশ্যঃ

আল্লাহর পরীক্ষা নেওয়ার মাধ্যমে মহান আল্লাহ মুসলমানদের মনে এ সত্যটি গেঁথে দিতে চাচ্ছেন যে, পরীক্ষাই হচ্ছে এমন একটি মানদণ্ড যার মাধ্যমে ভেজাল ও নির্ভেজাল যাচাই করা যায়। ভেজাল নিজে নিজেই আল্লাহর পথ থেকে সরে যায় এবং নির্ভেজালকে বাছাই করে নিয়ে নেয়া হয়। এভাবে সে আল্লাহর এমনসব পুরস্কার লাভের যোগ্য হয়, যেগুলো কেবলমাত্র সাচ্চা ঈমানদারদের জন্য নির্ধারিত।

আল্লাহর পরীক্ষার মাধ্যমে বান্দা যা লাভ করবে তাহলঃ

১)ভাল মন্দ দুঃখ কষ্ট বালা মসিবত লাঞ্ছনা গঞ্ছনা দুর্ভিক্ষ দারিদ্র রোগ শোক ইত্যাদির মাধ্যমে আল্লাহ বান্দার অন্তরের ঈমানের উপস্থিতি কত তা যাছাই করে থাকেন।

২)ইসলামের সীমা লঙ্গনের কারনে শয়তানের ওয়াসওয়াস ও গুনাহের ময়লা পরিশোধন করে ঈমানকে তাওবার মাধ্যমে পরিত্র করে নেন।

৩)মনের গভীরে থাকা গর্ব অহংকার হ্রাস করে সেখানে সে ইসলামের জন্য প্রকৃত জ্ঞানের দ্বার খুলে নেন।

৪) গুনাহ থেকে ক্ষমা পাবার জন্য আল্লাহর পথে অগ্রসর হওয়ার সুযোগ কে আরো বেশি করে কাজে লাগানোর মাধ্যমে দুনিয়া ও আখিরাতে নিজের মর্যাদা বৃদ্ধি করেন।

৫)প্রকৃত সত্য ও মিথ্যার পথ চিনার মাধ্যমে দ্বীনের পথে অকুতো ভয়ে জান মালের ত্যাগ স্বীকার করে আল্লাহর ভয়ে ঈমানী ও ধৈর্যের শক্তি আরো বৃদ্ধি করেন।

ওহোদ যুদ্ধেও পর যখন মুসলমানদের ওপর আবার বিপদ- মুসিবতের একটি দুর্যোগপূর্ণ যুগের অবতারণা হয় তখন বলা হয়ঃ

" তোমরা কি মনে করে নিয়েছো, তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করে যাবে, অথচ এখনো আল্লাহ দেখেনইনি যে, তোমাদের মধ্য থেকে কে জিহাদে প্রাণ উৎসর্গকারী এবং কে সবরকারী ৷"

(আল ইমরানঃ ১৪২)

আল্লাহর পরীক্ষায় আপনি যে উত্তীর্ন হয়েছেন তা বুঝার উপায় হলঃ

১।বিপদাপদে পরীক্ষায় আপনি যে উত্তীর্ন হয়েছেন তা বুঝা যাবে আপনার আচরনের মাধ্যবে।

২।সর্ব অবস্থ্যায় আল্লাহর উপর বিশ্বাস রেখে সবরের মাধ্যমে মেনে নিতে হবে যে এই আল্লাহর ফায়সালা।

৩।আল্লাহর আদেশ নিষেধ পালনের মাধ্যমে আল্লাহর প্রতি আনুগত্য পূর্বের তুলনায় আরো বাড়িয়ে দেওয়া।

"হে ঈমানদারগণ! তোমাদের কী হলো , যখনই তোমাদের আল্লাহর পথে বের হতে বলা হলো, অমনি তোমরা মাটি কামড়ে পড়ে থাকলে? তোমরা কি আখেরাতের মোকাবিলায় দুনিয়ার জীবন পছন্দ করে নিয়েছো? যদি তাই হয় তাহলে তোমরা মনে রেখো, দুনিয়ার জীবনের এমন সাজ সরঞ্জাম আখেরাতে খুব সামান্য বলে প্রমাণিত হবে৷" সুরা তাওবা ৩৮

৪।বিপদে পেরেশানী হয়ে হায়হুতাশ ও নিরাশ হয়ে আল্লাহর নাফরমানীর দিকে ধাবিত না হওয়া।

একজন পূর্ববর্তী যুগের আলেম বলেছেনঃ “আপনি যদি বিপদে ধৈর্য ধরেন তাহলে বিপদ হবে একবার, কিন্তু ধৈর্য না ধরলে একই বিপদ আপনার জন্য অনেক বিপদের কারণ হয়ে যাবে।”

৫।ভুলভ্রান্তির জন্য অনুতপ্ত হও্যে ইস্তেগফার করা।কারন াল্লাহ ক্ষমাকারী!ক্ষমা করতে ভাল বাসেন।

"তোমরা কি মনে করেছো তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করে যাবে, অথচ এখনো তোমরা সে অবস্থার সম্মুখীন হওনি, যে অবস্থার সম্মুখীন হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তী (ঈমানদার) গণ ৷ তারা সম্মুখীন হয়েছিল নির্মমতা ও দুঃখ- ক্লেশের এবং তাদেরকে অস্থির করে তোলা হয়েছিল।এমনকি রসূল ও তার সাথে যারা ঈমান এনেছিল তারা চিৎকার করে বলে উঠেছিল আল্লাহর সাহায্য কবে আসবে ৷ (তখনই তাদেরকে সুখবর দেয়া হয়েছিল এই মর্মে যে) জেনে রাখো, আল্লাহর সাহায্য নিকটেই। " (আল বাকারাহঃ২১৪)

ধৈর্য্যই আল্লাহর সকল পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার চালকা শক্তি:

আর বিপদে পড়লে সবসময় আপনার থেকে যারা বেশি দুঃখ কষ্টে আছে, বা এমনিতেও সবসময় আপনার থেকে যারা বেশি সমস্যার মাঝে আছে তাদের দিকে লক্ষ্য করবেন। দুনিয়ার ব্যপারে আল্লাহ যাকে বেশি দিয়েছেন, তাদের দিকে কখনোই লক্ষ্য করবেন না - তাহলে আপনি আল্লাহর নাশোকরীতে লিপ্ত হবেন। মনে রাখবেন - দুনিয়ার সুখ-শান্তি, ভোগ-বিলাস যাকে আল্লাহ ভালোবাসেন তাকেও দেন, যাকে ভালোবাসেন না তাকেও দান করেন। কিন্তু আখেরাত আল্লাহ শুধু তাকেই দান করবেন যাকে তিনি ভালোবাসেন।

দৌড়াও এবং একে অপরের চেয়ে অগ্রগামী হওয়ার চেষ্টা করো তোমার রবের মাগফিরাতের দিকে এবং সে জান্নাতের দিকে যার বিস্তৃতি আসমান ও যমীনের মত৷ তা প্রস্তুত রাখা হয়েছে সে লোকদের জন্য যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদের প্রতি ঈমান এনেছে৷ এটা আল্লাহর অনুগ্রহ ৷ যাকে ইচ্ছা তিনি তা দান করেন৷ আল্লাহ বড়ই অনুগ্রহশীল”৷সুরা হাদীদ -২১

ডঃ মাসুদের জীবন সঙ্গীনি ডাঃফারহানা মাসুদ(জাকিয়া) ডঃ মাসুদের কারাগারে দেখে এসে দেওয়া স্ট্যাটাসঃ

Ame aj take deklam 10 days pore..Namira k deke tar mon kede uteche hoyto!!! Ame chok ar konnae jol deklam .. But samlea nelo!! Valo ase se alhamdulilah..sudu darate parlona Amar samne!! Prochondo beta e muk ta jeno nel hoa gelo..Ame kadene!! Tobu tumi valo tako.. Ai tuku chi.. Jabar somoy Namira baba baba bole tot fulache..ar se 2 Jon ar kade vor dea amader chok ar aral hoa gelo.. Tobu Ame chok ar jol felene..sudu doa tumi valo teko!! Ai andolon ar mesel a abar fere aso ager moto!!

ওহ আল্লাহ কত ধৈর্য্যশীল ,এই সময় একজন স্বামী স্ত্রী ও বাচ্ছার জন্য এই স্বপ্নের মত সময় টুকু পার হবার পর বিদায় নেওয়া যে কত কঠিন তা একজন ভুক্ত ভুগী আর আল্লাহ ছাড়া আর কেউই বুঝবে না। জাকিয়ার স্ট্যাটাস পড়ে অনেক কষ্ট লেগেছে । তখন সবরের মাধ্যমে বুকের ব্যাথার পাথর টা একটু হালকা করে নিলাম। ডঃ মাসুদের জীবন সঙ্গীনি ডাঃফারহানা মাসুদ(জাকিয়া) , শুনো আপু , আল্লাহ পরীক্ষার মাধ্যমে ঈমানদার দের যাচাই করে দেখেন কে জান্নাতের উপযোগী। ইনশাল্লাহ তুমি সহ আল্লাহ সকল মজলুম কে সাহায্য করুন।

“হে আল্লাহ! তুমি আমার অন্তর আলোকময় কর। আমার কর্ণ আলোকময় কর। আমার চোখ জ্যোতির্ময় কর।আমার সম্মুখ আলোকময় কর।আমার পশ্চাৎ আলোকময় কর। আমার ডানে, আমার বামে, আমার সামনে, আমার পিছনে জ্যোতি ছড়িয়ে দাও।হে বিশ্ব জাহানের প্রতিপালক, আমার নূরকে তুমি বৃহদাকার করে দাও। ”

[মুসলিম ১২৭৯]

বিষয়: বিবিধ

২৬৯৭ বার পঠিত, ৩০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

255764
১৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৩:৩৮
সন্ধাতারা লিখেছেন : I am really speechless apuji after reading your writing. May Allah gives them strength, patience and inner power to overcome everything. Jajakallah.
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩০
200105
সত্যলিখন লিখেছেন :
255779
১৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৪:৩৪
কাহাফ লিখেছেন : বিপদাপদে ফেলে আল্লাহ মানুষকে যাচাই করেন,কে ভাল কর্ম করে। আল্লাহই হেফাযত কারী.......।
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩৫
200111
সত্যলিখন লিখেছেন :
255781
১৯ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৫:১৬
তহুরা লিখেছেন :
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩৪
200110
সত্যলিখন লিখেছেন :
২২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৫:১২
200638
তহুরা লিখেছেন :
255793
১৯ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৪৩
হতভাগা লিখেছেন : ডঃ মাসুদ :

উনি কি পিএইচডি হোল্ডার যার ফলে ডঃ লিখা হয় উনার নামের আগে ?
১৯ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:০৬
199386
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : জী হতভাগা, উনি আমাদের একমাত্র পি এইচ ডি হোল্ডার গর্বিত নেতা।
১৯ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:১১
199497
হতভাগা লিখেছেন : Surprised কিসের উপর পিএইচডি করছে এত অল্প বয়সে ? কোথা থেকে করছে ?
১৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৫৪
199705
সত্যলিখন লিখেছেন : আপনি যে ভাবে সব খোজ খরব নিচ্ছেন ।মনে হচ্ছে উনার কাছে মেয়ে বিবাহ দিবেন? উনি বিবাহিত ও উনার একটা মেয়ে আছেন। এই টা উনার মেয়ে ।
২০ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৫৭
199804
হতভাগা লিখেছেন : এটা তো আপনার শিরোনাম দেখেই বুঝতে পেরেছি ।

খোঁজ খবর জানতে চাইলেই কি বিয়ের কথা মাথায় আসে প্রথমে ?

সোজা সাপ্টা জবাব দেন (যদি জানা থাকে ) :

উনি কোথা থেকে এবং কি বিষয়ে পিএইচডি করেছেন ?


উনার ছবি তো ব্লগে ব্লগে ঘুরছেই , তার মধ্যে দিয়েছেন উনার মেয়ের ছবি । আর বাকী আছে ডাঃফারহানা মাসুদের । উনার ছবিটা বাকী রাখছেন কেন ? উনারটাও দিয়া দেন ।
২০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩২
200107
সত্যলিখন লিখেছেন :
২১ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:০৬
200217
হতভাগা লিখেছেন : এরা কি এই তিন জনই ?

প্রথম প্রশ্নের উত্তর কি তাহলে জাননে না ?

উনি কোথা থেকে এবং কি বিষয়ে পিএইচডি করেছেন ?


২২ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৫:১৭
200640
তহুরা লিখেছেন :
২৩ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০১
201158
সোনালী দিন লিখেছেন : জনাব, ওনি বাংলা সাহিত্যে পি এইচ ডি করেছেন।
২৪ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৩৪
201282
হতভাগা লিখেছেন : @ সোনালী দিন :

বাংলা সাহিত্যে , তা তো বুঝলাম । তার ডিসার্টেশনের বিষয় কি ছিল ? আর কোন প্রতিষ্ঠান থেকে তা করেছেন ?
২৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:২২
201735
আবু নাইম লিখেছেন : ড. মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম মাসুদ ১৯৭৮ সালের ১ মার্চ পটুয়াখালীতে জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম অধ্যাপক সিরাজ উদ্দিন খান, মাতার নাম কানিস ফাতেমা। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স, মাস্টার্স এবং বাংলাভাষা ও সাহিত্যে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরে যোগদান করেন। ১৯৯৬ সালে শিবিরের সদস্য হিসেবে শপথ গ্রহণের পর বিভিন্ন সময়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি, কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক সম্পাদক, ২০০৪ ও ২০০৫ সেশনে সেক্রেটারি জেনারেল এবং ২০০৬ ও ২০০৭ সেশনে কেন্দ্রীয় সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
সাংগঠনিক দায়িত্ব পালনকালে তিনি সৌদি আরব, শীলঙ্কা, ইতালি, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশ সফর করেন। বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সাথে তিনি জড়িত। বর্তমানে তিনি বাউফল ফাউন্ডেশন ও বাউফল উন্নয়ন ফোরামের চেয়ারম্যান, পটুয়াখালী জেলা ফোরাম সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
২৫ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৯
201811
হতভাগা লিখেছেন : @ আবু নাইম :

উনার ডিসার্টেশনের বিষয়টা কি ছিল ?

ব্লগে কি কেউ নাই ডঃ মাসুদের ডিসার্টেশন বা অভিসন্দর্পের বিষয়টা কি ছিল সেটা বলতে পারে ?
255804
১৯ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:০৫
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : থানা কারাগারে থাকাকালীল সময়ে অনেক মা দেখেছি যারা ছেলে সন্তান কে দেখতে এসেই কান্না জুরে দিতেন, অনেক সময় সময় ধরে কাদঁতেন, কিন্তু বিস্ময়কর হলেও সত্য যে এমন অনেক মা কেও দেখেছি যারা এক ফোটা চোখের পানি ফেলেনি, বরং ছেলেকে সাহস দিয়েছে সান্ত্বনা দিয়েছেন, ছেলের এমন কঠিন বিপদের দিনেও কেঁদে ছেলের ইমান কে দূর্বল করতে চান নি, চরম ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন। আর বলতেন আমি আল্লাহর উপর ভরসা করি, আমার ছেলে কোন দোষ করেনি, কেঁদে কি হবে, আল্লাহ তাকে হেফাজত করবেন......
১৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৫১
199703
সত্যলিখন লিখেছেন : অল্প শোকে কাতর আর অধিক শোকে পাথর । সবার সরব এক রকম হয় না ।
255818
১৯ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১০:৪৮
ইয়াফি লিখেছেন : একান্ত ব্যক্তিগত পারিবারিক বিষয়াদি এখানে প্রকাশ করার কি দরকার?
১৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৪৯
199702
সত্যলিখন লিখেছেন : নেটলাইনে ব্লগে বা ফেইস বুকে যেই যা লিখে সে তার মনের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরেন। একজন লেখিকার মনের দর্পন তার লিখা । সবাই সবার মনের ভাব এখানে স্বাধীনভাবে প্রকাশ করতে পারে। আর ব্লগের সব ভাই বোন মিলে তো আমরা একই পরিবারের সদস্য । এই খানে আমি আমার মনের ব্যাথা অন্যের সাথে শেয়ার করে নানান উপদেশ পেয়ে অনেক সুস্থ্যতা বা সবরের মাধ্যমে আবার কাজের প্রেরনা পেয়ে থাকি । আবার অনেকের পরিবারের অভিজ্ঞতা শুনে সেই শিক্ষা আমার পরিবারের কাজে লাগাতে পারি ।
255853
১৯ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:১৬
সুশীল লিখেছেন : জামাতিদের মৈ ডলা চাই
১৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৪২
199698
সত্যলিখন লিখেছেন : সুশীল ভাই কেন হেদের মই ডলা দিবেন ? হেরা কি আপনার পাকা ধানে মই দিছে? নাকি হেরা মানুষ না ?
255885
১৯ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৪১
আফরা লিখেছেন : আল্লাহ উনাদের সবুর করার তৌফিক দিন ।আমীন ।
১৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩৯
199692
সত্যলিখন লিখেছেন :
255979
১৯ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০১
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : উফ ,,আল্লাহ আমাদের দেশকে হেফাজত করুন। আপনার লিকাহ্তি পড়ে মন্তব্য কিছুই করতে পারলাম না কারণ অনেক কষ্ট লেগেছে মনের গহিনে।
১৯ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩৯
199691
সত্যলিখন লিখেছেন :
১০
258054
২৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:১৮
আবু নাইম লিখেছেন : "শুধু নীল আকাশ টা কি এতো সুন্দর লাগ্‌ত, যদি খন্ড খন্ড কিছু মেঘ নাহি থাকত,?

বলো, জীবনটা কি এতো সুন্দর হতো, যদি কিছু কিছু ব্যাথা নাহি থাকত ?

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File