কেউ কি আল্লাহকে উত্তম ঋন দিতে প্রস্তুত আছেন?

লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ১১ জুলাই, ২০১৪, ১০:৩৩:৫৪ রাত



ব্যাংকে যখন টাকা তুলতে গেলে লাইনে দাঁড়িয়ে ক্যাসিয়ারের দিকে তাকায়ে ভাবতে থাকি যে,প্রতিদিন কত শত জন এসে চেক জমা দিচ্ছে।আর ক্যাসিয়ার হাস্যউজ্জ্বল মুখে সবাইকে তাদের আমানত বিনাবাক্যে সাথে সাথে দিয়ে দিচ্ছে।তেমনি আমরা সবাই আল্লাহর দেওয়া সকল আমানত ও রিজিকের ক্যাসিয়ার।কিন্তু আমরা তো সেই ক্যাসিয়ারের মত হাস্যুজ্জল ভাবে আল্লাহর আমানত আল্লাহকে দিতে চাইনা।বরং আরো দায়িত্ব হীন ক্যাসিয়ারের আল্লাহর দেওয়া আমানত কে নিজের দান/যাকাত কিছুই প্রাপ্য আল্লাহর পথে দিতে চাইনা।এই ভাবে ব্যাংকের ক্যাসিয়ার যদি আপনার সঞ্চিত টাকা আপনি চাওয়ার পরে তার টাকা বলে না দেন তা হলে কি বলবেন/করবেন সেই ব্যাংকের ক্যাসিয়ারকে।তার চেয়ে কঠিন ভাবেয়াল্লাহ আমাদের আখিরাতে ধরবেন।

কেউ কি আল্লাহকে উত্তম ঋন দিতে প্রস্তুত আছেন?



“নামায কায়েম করো, যাকাত দাও এবং আল্লাহকে "করযে হাসানা" দিতে থাকো৷ তোমরা নিজের জন্য যে পরিমাণ কল্যাণ অগ্রিম পাঠিয়ে দেবে তা আল্লাহর কাছে প্রস্তুত পাবে৷সেটিই অধিক উত্তম এবং পুরষ্কার হিসেবে অনেক বড়।আর তোমরা আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাও৷নিশ্চয় আল্লাহ পরম ক্ষমাশীলও দয়ালু৷ “ সুরা মুযযাম্মিল ২০

“তোমাদের মধ্যে কে আল্লাহকে ‘করযে হাসানা’ দিতে প্রস্তুত,যাতে আল্লাহ তা কয়েক গুণ বাড়িয়ে তাকে ফেরত দেবেন ?কমাবার ক্ষমতা আল্লাহর আছে, বাড়াবারও এবং তাঁরই দিকে তোমাদের ফিরে যেতে হবে “৷সুরা বাকারা-২৫৪

ইবনে যায়েদ বলেনঃ যাকাত দেয়া ছাড়াও নিজের অর্থ -সম্পদ আল্লাহর পথে খরচ করা। এ খরচ আল্লাহর পথে জিহাদ করা, আল্লাহর বান্দাদের সাহায্য করা,জনকল্যাণমূলক কাজ করা কিংবা অন্যান্য কল্যাণকর কাজেও হতে পারে।

'করযে হাসানা' অনুবাদ হচ্ছে ''উত্তম ঋণ''। এর অর্থ হচ্ছেঃ এমন ঋণ যা কেবলমাত্র সৎকর্ম অনুষ্ঠানের প্রেরণায় চালিত হয়ে নিস্বার্থভাবে কাউকে দেয়া হয়। অনুরূপভাবে আল্লাহর পথে অর্থ ব্যয় করলে আল্লাহ তাকে নিজের জন্য ঋণ বলে গণ্য করেন। এ ক্ষেত্রে তিনি কেবল আসলটি নয় বরং তার ওপর কয়েকগুণ বেশী দেয়ার ওয়াদা করেন। সেটি 'করযে হাসানা' অর্থাৎ এমন ঋণ হতে হবে আদায়ের পেছনে কোন হীন স্বার্থ বুদ্ধি থাকবে না বরং নিছক আল্লাহকে সন্তুষ্ট করার উদ্দেশ্যে এ ঋণ দিতে হবে এবং তা এমন কাজে ব্যয় হবে যা আল্লাহ পছন্দ করেন। তাই আল্লাহর পথে নিজের ধন সম্পদ ব্যয় করতেহবে।কুরআনের বিভিন্ন স্থানে আল্লাহর পথে অর্থ সম্পদ ব্যয় করাকে ''ঋণ'' হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছে।

দানে করলে আল্লাহ ক্ষমা ওপাপ মোছন করে দেনঃ

“আমি তোমাদের সাথে আছি৷ যদি তোমরা নামায কায়েম করো, যাকাত দাও, আমার রসূলদেরকে মানো ও তাদেরকে সাহায্য করো এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ দিতে থাকো, তাহলে নিশ্চিত বিশ্বাস করো আমি তোমাদের থেকে তোমাদের পাপগুলো মোচন করে দেবো এবং তোমাদের এমন সব বাগানের মধ্যে প্রবেশ করাবো যার তলদেশ দিয়ে ঝরণাধারা প্রাবাহিত হবে৷ সুরা মায়েদা ১২

কারোর পাপ মোচন করার দু'টি অর্থ হতে পারেঃ এক, সত্য ও সঠিক পথ অবলম্বন করার এবং আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী চিন্তা ও কর্মের সঠিক পথে চলার অবশ্যম্ভাবী ফল স্বরূপ মানুষের আত্মা বিভিন্ন প্রকার পাপের মলিনতা থেকে এবং তার জীবনধারা বহু প্রকার দোষ ও ত্রুটি থেকে মুক্ত হয়ে যেতে থাকবে। দুই, এ পরিশুদ্ধি সত্ত্বেও যদি কোন ব্যক্তি সামগ্রিকভাবে পূর্ণতার পর্যায়ে না পৌঁছুতে পারে এবং তার মধ্যে কিছু ত্রুটি ও গুনাহ থেকে যায় তাহলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাকে জবাবদিহির সম্মুখীন করবেন না এবং সে গুনাহগুলো তার হিসেব থেকে বিলুপ্ত করে দেবেন। কারণ যে ব্যক্তি মৌলিক হেদায়াত ও সংশোধন গ্রহণ করে নিয়েছে আল্লাহ তার ছোটখাট ও পরোক্ষ ত্রুটিগুলো পাকড়াও করার মতো কঠোর নীতি অবলম্বন করবেন না।

আল্লাহর পথে দানে প্রকৃত কল্যান নিহিতঃ

তোমরা নকী অর্জন করতে পারো না যতক্ষণ না তোমাদের প্রিয় বস্তুগুলো ( আল্লাহর পথে) ব্যয় করো৷ আর তোমরা যা ব্যয় করবে আল্লাহ তা থেকে বেখবর থাকবেন না৷”

সুরা আলে ইমরান ৯২


নেকী, সওয়ার ও পুন্য হল আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের মধ্যে নিহিত।আমরা ধার্মীকতার আবরণের নীচে ইহুদী খ্রীষ্টান দের বড় বড় 'ধার্মীকদের মত মনের সংকীর্নতা, লোভ ,লালসা, কার্পণ্য, সত্য গোপন করা ও সত্যকে বিক্রি করার দোষগুলো সংগোপনে লুকিয়ে রেখে আমরা সৎ ও পুন্যবান হতে পারব না।আল্লাহর প্রতি ভালোবাসাই হচ্ছে নেকীর মূল প্রাণসত্তা।এই ভালোবাসার ফলে আল্লাহর সন্তুষ্ঠি জন্য মানুষ দুনিয়ার কোন জিনিসকেই আল্লাহর চেয়ে প্রিয়তর মনে করা যাবে না। দুনিয়ার যে জিনিসের প্রতি ভালোবাসা আমাদের মনে এমনভাবে প্রাধান্য বিস্তার করে যে, আল্লাহর প্রতি ভালোবাসার জন্য আমরা তাকে ত্যাগ করতে পারব না, সেটিই হচ্ছে ামাদের নফসের দেবতা। এই দেবতাকে বিসর্জন দিতে ও বিনষ্ট করতে না পারলে আল্লাহর কাছে নেকীর দুয়ার আমাদের জন্য বন্ধ থাকবে। এই প্রাণসত্তা শূণ্য হলে ধর্মের বাহ্যিক আচার অনুষ্ঠান ধার্মিকতায় পরিণত হয় ।যেমন একটি চকচকে তেলের সাথে তুলনা করা যায়, যা একটি ঘূণে ধরা কাঠের গায়ে লাগিয়ে দেয়া হয়েছে। এ ধরনের তেল কাঠ কে চকচকে করে মানুষ কে বিভ্রান্ত করে ফেলে, কিন্তু তা আল্লাহকে বিভ্রান্ত করতে পারে না।

আল্লাহর পথে ব্যয় করলে গুনাহ মাফ করে জান্নাতী হও্যার গ্যারেন্টিঃ



“যারা সচ্ছল ও অসচ্ছল সব অবস্থায়ই অর্থ-সম্পদ ব্যয় করে এবং যারা ক্রোধ দমন করে ও অন্যের দোষ –ক্রটি মাফ করে দেয়৷ এ ধরনের সৎলোকদের আল্লাহ অত্যন্ত ভালোবাসেন৷” আলে ইমরান ১৩৪

রাসুল সাঃদানকারী আল্লাহর নিকটতম,বেহেশতের নিকটতম এবং মানুষের নিকটতম হয়ে থাকে।আর দূরে থাকে দোযখ থেকে।আর কৃপন ব্যক্তি আল্লাহ থেকে দূরে,বেহেশত থেকে দুরে,মানুষের থেকেদুরে,দোযখের নিকটে।অবশ্য অবশ্যই জাহেলদাতা বখিল আবেদের চেয়ে আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয়।(বুখারীওমুসলিম)

দুনিয়াতে থেকেই আখিরাতে জন্য অগ্রীম পাঠাতে হবেঃ



হাদীসে উল্লেখ আছে,হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ বর্ণনা করেছেন যে, এক সময় রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিজ্ঞেস করলেনঃ "তোমাদের এমন কেউ আছে যার নিজের অর্থ-সম্পদ তার উত্তরাধিকারীর অর্থ-সম্পদের চেয়ে তার কাছে বেশী প্রিয়৷ জবাবে লোকেরা বললো,"হে আল্লাহর রাসূল, আমাদের মধ্যে কেউ-ই এমন নেই যার নিজের অর্থ-সম্পদ তাঁর কাছে তার উত্তরাধিকারীর অর্থ-সম্পদ থেকে বেশী প্রিয় নয়।" তখন তিনি বললেনঃ "তোমরা কি বলছো তা ভেবে দেখো।" লোকেরা বললোঃ হে আল্লাহর রসূল ,আমাদের অবস্থা আসলেই এরূপ। একথা শুনে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেনঃতোমাদের নিজের অর্থ-সম্পদ তো সেইগুলো যা তোমরা আখেরাতের জন্য অগ্রিম পাঠিয়ে দিয়েছো। আর যা তোমরা রেখে দিয়েছো সেগুলো ওয়ারিশ বা উত্তরাধিকারীদের অর্থ-সম্পদ।

(বুখারী,নাসায়ী,ও মুসনাদে আবু ইয়ালা)।

আল্লাহর পথে দানকারীর দান নিশ্চিত বহুগুনে বৃদ্ধি করে দিবেনঃ

“যারা নিজেদের ধন-সম্পদ আল্লাহর পথে ব্যয় করে তাদের ব্যয়ের দৃষ্টান্ত হচ্ছেঃ যেমন একটি শস্যবীজ বপন করা হয় এবং তা থেকে সাতটি শীষ উৎপন্ন হয়, যার প্রত্যেকটি শীষে থাকে একশতটি করে শস্যকণা ৷ এভাবে আল্লাহ যাকে চান , তার কাজে বহু গুনে বৃদ্ধি প্রাচুর্য দান করেন ৷ তিনি অনন্ত প্রাচুর্যময় ও সর্বজ্ঞ।“বাকারা ১৬২

রাসুল সাঃবলেছেন,“যে আল্লাহর পথে একটি জিনিস দান করল,তার জন্য সাতশতগুন সওয়াব লিখা হবে”(তিরমিজি
শরীফ)।রমজানে রোযাদারের দান সহ সকল কর্মের পুরুস্কার আল্লাহ নিজের হাতে দিবেন।

আল্লাহ পথে ধন দিতে মনকে কার্পন্য মুক্ত রাখতে হবেঃ



"তোমাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি তো কেবল পরীক্ষাস্বরূপ। আর আল্লাহর কাছে রয়েছে মহাপুরস্কার।অতএব তোমরা যথাসাধ্য আল্লাহকে ভয় কর, শুন, আনুগত্য কর এবং ব্যয় কর। এটা তোমাদের জন্যে কল্যাণকর। যারা মনের কার্পন্য থেকে মুক্ত, তারাই সফলকাম।যদি তোমরা আল্লাহকে উত্তম ঋণ দান কর, তিনি তোমাদের জন্যে তা দ্বিগুণ করে দেবেন এবং তোমাদেরকে ক্ষমা করবেন। আল্লাহ গুণগ্রাহী, সহনশীল।"[[সূরা : আত-তাগাবুন -১৫,১৬,১৭]

কৃপন ব্যক্তিকে আল্লাহ পছন্দ করে নাঃ

নিজেরাও কৃপণতা করে এবং মানুষকেও কৃপণতা করতে উৎসাহ দেয়। আল্লাহ তাদের পছন্দ করেন না৷ এরপর ও যদিকৃপন ব্যক্তির পরিনতি কেউ মুখ ফিরিয়ে নেয় তাহলে আল্লাহ অভাবশূন্য ও অতি প্রশংসিত। সুরা হাদীদ

রাসুলসাঃ বলেছেন,য়াল্লাহতালা মানব সন্তানকে লক্ষ করে বলেন,তুমি খরচ কর,তোমার জন্য খরচ করা হবে।(বুখারীওমুসলিম)।আপনার মৃত্যুরপরআপনার ধন ভাগ হবে,আপনার জন্য খরচ হবে না।

কৃপন ব্যক্তির পরিনতি ধ্বংসঃ

হয়রত আবু হুরাইরা(রাঃ)বলেন,যখনই আল্লাহর বান্দারা প্রত্যুষে শয্যা ত্যাগ করে,তখন দুই জন ফেরেস্তা অবতীর্ন হয়।তার মধ্যে একজন বলতে থাকেন “হে আল্লাহ!দানকারীকে প্রতিদান দাও”। আপরজন বলতে থাকেন “হে আল্লাহ! “কৃপন ব্যাক্তিকে ধ্বংস কর”। (বুখারী ও মুসলিম

দান বিপদ আপদ দূর করেঃ

অন্যদিকে রাসূল( সাHappyবলেন,তোমরা দানের ব্যাপারে তাড়াতাড়ি করবে ।কেননা বিপদ আপদ তাকে অতিক্রম করতে পারেনা ।(অর্থদানে দরীভূত হয়)মিশকাত-১৭৯৩

"যারা নিজেদের মাল রাতে ও দিনে,প্রকাশ্যে অপ্রকাশ্যে ব্যয় করে থাকে তাদের জন্য সেই দানের সওয়াব তাদের প্রতিপালকের নিকট রয়েছে এবং তাদের কোন ভয় নেই,তারা চিন্তিতও হবেনা "।(বাকারা ২৭৪)

আজ আমার বিল্ডিং এর একজন খালাম্মা মারা গেলেন।(ইন্নানিল্লাহে…।)পিত্তধলিতে ফুটাকরে পাথর বের করতে গিয়ে পাকস্থলি ফুটা করে দিয়েছেন।এতে ৪ মাসে প্রায় ৪০ লাখ টাকা ৩ হসপিটালের খরচ দিয়েছেন।আল্লাহ বালা মসিবত বিপদ আপদ দিলে ধন চলে যেতে সময় লাগে না।ার আল্লাহ সুস্থ্য রাখলে আমরা আল্লাহর পথে ব্যয় করার কথা ভুলে যাই।

আল্লাহর পথে ধন সম্পদ ব্যয় না করে জমা রাখার পরিনতি কোরানে আল্লাহ সুরা তাকাসুর ওসুরা আত আততওবা ৩৪-৩৫ আয়াত তে দেখুন।আবার আল্লাহর পথে ধন সম্পদ ব্যয় না করে কৃপনতার পরিনতি সুরা মুহাম্মাদের ৩৮ আয়াতে দেখুন।তা ছাড়া সুরা মুনাফিকুনের-১০-১১,বাকারা ১৯৫,২৫৪,২৬২-২৭২,ইব্রাহিম ৩১,আনফাল ৩৬,তওবা১২১।


ইসলামের আন্দোলনের কঠিন সময় আল্লাহর রাসুল সাঃ ধন্যাট্য বিবি খাদিজা রাঃআবু বকর রা,ওমর রা ওসমান রা সহ সবাই আল্লাহ ও আল্লাহর রাসুল সাঃ কে ভালবেসে প্রতিযোগিতায় দান করেছিলেন।আবু দাহদাহ আনসারী রা আল্লাহ ও রাসুল সাঃ ভালবেসে নিজের বাসভবন সহ খেজুরের বাগান আল্লাহকে কর্জে হাসানা হিসাবে দান করেছিলেন ।ইসলামের দুরসময়ে সামান্য দানে যে পুন্য পাবেন ইসলামের সুসময়ে কোটি কোটি দান করে সেই আলমের ভাগিদার হতে পারবেন না।আমরা সাহাবায়ে কেরামদের মত কি আল্লাহকে উত্তম ঋন আল্লাহকে দিতে পারব না?ইনশাল্লাহ।আল্লাহকে উত্তম ঋন দিয়ে আখিরাতে জান্নাতের জন্য মুদারাবা একাউন্ট আজই খুলে ফেলুন।

বিষয়: বিবিধ

২০৭৮ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

243902
১১ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৩২
সন্ধাতারা লিখেছেন : Thanks a lot for excellent valuation writing. Jajakalla khairan.
১১ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৩৮
189453
সত্যলিখন লিখেছেন : May Allah bless , save , protect , livelong and Forgive u and ur Family ....ameen summa ameen ya Rahmanur Rahim ...
243907
১১ জুলাই ২০১৪ রাত ১১:৪৬
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ চমত্কার সুন্দর আলোচনা। Good Luck Rose
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ১২:১০
189476
সত্যলিখন লিখেছেন : তুমি করেই বললাম ।তুমি যে ভাবে পার লিখাটার মাধ্যমে ইসলামের অর্থনৈতিক কঠিন অবস্থ্যায় দান করার ব্যাপারে ভাইয়া তা সবাইকে জানিয়ে দাও। শয়তানরা যেন কোন ভাবে ইসলামের ক্ষতি আমাদের দ্বীনি ভাইদের ক্ষতি কোন দিক থেকে না করতে পারে । হয়ত তোমার মাধ্যমে অনেকের কিছুটা হলে কষ্ট লাগব হবে ।
244192
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৮:৩৭
আফরা লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ !অনেক সুন্দর আলোচনা ।
244212
১২ জুলাই ২০১৪ রাত ০৯:১৯

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 9368

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> আমি মেঘ হবো লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
244272
১৩ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৫:৫২
আনিস১৩ লিখেছেন : Inspiring post brother.
Thanks for sharing.

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File