একটি আবেগ, ভালোবাসা, আর প্রয়োজনের গল্প! দ্বিতীয় বিয়ে:-

লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ২২ জুন, ২০১৪, ১২:৫৬:৩২ রাত

একটি আবেগ, ভালোবাসা, আর প্রয়োজনের গল্প!

দ্বিতীয় বিয়ে:-



ভাবছি দ্বিতীয় স্ত্রী বিষয়টা কেমন?!

“কেন? আমি কি খারাপ? আমি কি যথেষ্ট ভালো নই? না, না,না! আমি কখনোই দ্বিতীয় একজন স্ত্রীকে মেনে নিতে পারি না। যদি তুমি আরেকজন মহিলাকে বিয়ে করতে চাও, তো করো; কিন্তু মনে রেখো ফিরে এসে তুমি আমাকে আর এখানে দেখতে পাবে না।”

এইতো ক’ বছর আগে ঠিক এ কথাগুলোই আমি বলেছিলাম, যখন আমার স্বামীর মুখে শুনলাম যে তিনি দ্বিতীয় বিয়ে করতে আগ্রহী। যাকে বিয়ে করতে চাচ্ছিলেন, তিনি ছিলেন সদ্য-তালাকপ্রাপ্ত,৪ সন্তানের মা। খুব কষ্টেসৃষ্টে নাকি দিন কাটছিলো উনাদের। আমার স্বামী বললো, তাদের অবস্থা এতোটাই শোচনীয় যে দুপুর হলে তার বাচ্চাদের জন্য কোথা থেকে খাবার আসবে সেটাও নাকি তার জানা নেই। আমি বললাম, কেন? ওদের বাবা কোথায়? সে কি নিজের বাচ্চাদের দেখাশোনা করতে পারছে না? তুমি একজন বাইরের মানুষ হয়ে কেন অন্য এক লোকের বোঝা টেনে বেড়াতে যাবে? নিশ্চয়ই উনাকে সাহায্য করার আরও অনেক উপায় আছে। তুমি চাইলে তাকে আর্থিকভাবে সাহায্য করতে পারো, বিয়ে করার কী প্রয়োজন!

বহুবিবাহ মেনে নেওয়ার ব্যাপারটা আমি কল্পনাও করতে পারছিলাম না! আমার স্বামীকে আরেকজন নারীর সাথে ভাগাভাগি করতে হবে। তার ভালোবাসা, হাসি, রসিকতা এগুলো আমি ছাড়াও আরেকজন নারী উপভোগ করবে? সে আমাকে ছাড়াও আরেকজন নারীকে স্পর্শ করবে, আর তাকে ভালোবাসার কথা শোনাবে! অসম্ভব। এটা মেনে নেওয়া যায় না। চরম ক্ষোভ, দুঃখ, আর অপমানের জ্বালায় আমি নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছিলাম। আমি ওর জন্যে কী না হইনি? একজন স্ত্রী, প্রেমিকা, মা, ডাক্তার, গৃহিণী। আমি ওর তিনটা বাচ্চার মা! কীভাবে পারলো ও আমাকে এতোটা অপমান করতে? মনে হচ্ছিলো আমি হয়তো বেশি ভালো না বা বেশি সুন্দরী না কিংবা অল্পবয়সী না। কিংবা শুধু আমি যেন ওর জন্য যথেষ্ট ই না! এজন্যই দ্বিতীয় বিয়ের কথা বলছে..

নাহ্। আমি মেনে নিতে পারলাম না, তখনই ওকে আমার সিদ্ধান্ত স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিলাম। তীব্র কণ্ঠে বলে উঠলাম, যদি কোন দ্বিতীয় স্ত্রী এই বাড়িতে ঢোকে, তাহলে আমি বেরিয়ে যাব। যদি ও অন্য এক নারীর জন্য আমাদের বিয়ে, সন্তান, আর জীবনের ঝুঁকি নিতে চায়, তো নিক। কিন্তু আমি এসব সহ্য করবো না।

মনে হচ্ছে যেন কতোকাল আগের কথা বলছি! এমন এক সময়ের কথা যখন আমি ভেবেছিলাম এ জীবনটা অনন্তকাল ধরে চলতে থাকবে, যেন কোনদিনও শেষ হবে না..। যেন কখনও কিচ্ছু বদলে যাবে না, বদলাতে পারে না। কিন্তু অদ্ভুতভাবে সবকিছুই বদলে গেলো।

আমার স্বামী অবশ্য দ্বিতীয় বিয়ে করেন নি। আমার অতো শত হুমকি আর ওকে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলার পরে বহুবিবাহের কথা আর ধোপে টেকে নি। আমি জানিনা সেই মহিলা ও তার বাচ্চাগুলোর শেষ পর্যন্ত কী হয়েছিলো। বোধ হয় ওরা সবাই অন্য কোন এক শহরে চলে যায়।

এরপর আমার স্বামী আর কখনোই দ্বিতীয় স্ত্রী কথাটি উচ্চারণ করেন নি, যার কারণে আমিও খুব খুশি। নিজের স্বামীকে ধরে রাখতে পেরেছি সেই আনন্দে আত্মহারা! কিন্তু তখনও জানতাম না আমাদের সময় খুব শীঘ্রই ফুরিয়ে আসছে..।

ওর জীবনের শেষ কথাগুলো ছিলো - ওর খুব মাথা ধরেছে, ইশার সালাহর আগ পর্যন্ত নাকি শুয়ে থাকবে। হায়! ওর আর সে রাতে ইশার সালাহ আদায় করা হয় নি, কারণ ওর সে ঘুম আর ভাঙেনি। সে রাতেই উনি মারা যান। ওর আচমকা মৃত্যুকে আমি পুরো হতবিহ্বল হয়ে পরি! যে মানুষটার সাথে আমি আমার সারাটা জীবন কাটিয়েছি, তাকে এক মুহূর্তের মাঝে আমার থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হলো! এরপর কতোকাল ধরে যে ওর জন্য কেঁদেছি তা কেউ জানেনা.. হয়তো বা এক মহাকাল জুড়ে …

সে সময় কোনকিছু দেখাশোনা করে রাখার মতো অবস্থা আমার ছিল না। অযত্নে অবহেলাতে একে একে সব হারাতে শুরু করলাম। প্রথমে আমাদের গাড়ি, এরপর দোকান, এরপর বাড়ি।

শেষমেষ আমার তিন সন্তান আর আমি - আমরা সবাই আমার ভাইয়ের বাড়িতে গিয়ে উঠলাম। হঠাৎ এতোগুলো মানুষের উপস্থিতিতে ওদের বাড়িটা গিজগিজ করতো। আমার ভাবীও দিনে দিনে অতীষ্ট হয়ে উঠছিলেন। খুব ইচ্ছে হতো ঐ বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাই। সে সময় আমার দরকার ছিল একটি চাকরি, কিন্তু আমার কোন দক্ষতা ছিল না। বয়সও হয়ে গিয়েছে। কিছু শিখে চাকরি করতে পারার মতো বয়স ছিল না। কিন্তু মানুষের দয়ায় এভাবে কতোদিন মাথা গুঁজে পড়ে থাকা যায়? নিজেদের জন্য একটি আলাদা বাসার প্রয়োজন খুব বেশি করে অনুভব করছিলাম।

যখন আমার স্বামী বেঁচে ছিলেন, আমরা কতো আরামে ছিলাম! ঘরের বাইরে যেয়ে কাজ করার প্রয়োজনই ছিল না, তাই নিজেকে কোন বিষয়ে পারদর্শী করে তোলাও জরুরি মনে হয় নি। কিন্তু উনি চলে যাওয়ার পরে জীবন এতো কঠিন হয়ে গিয়েছিলো! আমি প্রতিটা দিন উনার অভাব বোধ করতাম, হৃদয়ের প্রতিটা অংশ দিয়ে উনাকে খুঁজে ফিরতাম। কী করে মানুষের জীবন এতো ভয়ানকভাবে পাল্টে যায়?

এভাবেই দিন কাটছিলো। হঠাৎ একদিন আমার ভাই আমাকে ডেকে তার পরিচিত এক ভাইয়ের কথা বললেন। সেই ভাই নাকি বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছেন। ভালো মানুষ, চমৎকার আচার ব্যবহার, আর অনেক দ্বীনদার। আমার জন্যে নাকি খুব মানাবে! কিন্তু উনি চান আমি উনার দ্বিতীয় স্ত্রী হই।

আমার জীবনে দ্বিতীয় বারের মতো দ্বিতীয় স্ত্রী কথাটি শুনলাম, কিন্তু এবারে পরিস্থিতি কতো ভিন্ন!

উনি আমাকে দেখতে একদিন আমার ভাইয়ের বাসায় এলেন। ক্ষণিকের মাঝেই যেন আমাদের মধ্যে কী একটা হয়ে গেলো! অবিশ্বাস্য ভাবে আমার উনাকে খুব পছন্দ হয়ে গেলো, উনার প্রতিটা ব্যাপারই খুব ভালো লাগছিলো। উনি আমাকে বললেন, তার প্রথম স্ত্রী জানেন যে তিনি দ্বিতীয় বিয়েতে আগ্রহী, আর স্পষ্টতই সে এর বিপক্ষে। তিনি এটাও বললেন যে, দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে একজনকে খুঁজে পেয়েছেন জানলে উনার স্ত্রীর প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে সেটা তার জানা নেই; তবে উনার স্ত্রীর বহুবিবাহ মেনে নেওয়ার ওপরই এখন উনার চূড়ান্ত জবাব নির্ভর করছে।

সে রাতে আমি ইস্তিখারা সালাত আদায় করলাম। আমি পাগলের মতো চাইছিলাম যেন বিয়েটা ঠিকঠাক হয়ে যায়! আমার মনে পড়লো, অনেক বছর আগে আরেকজন নারীর জীবনও ঠিক এরকম করেই আমার সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছিলো। মনে পড়ে গেলো, আমি কী সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। হঠাৎ করে অনুতাপে পুড়ে যাওয়ার মতো একটা উপলব্ধি হলো। আমার মনে হচ্ছিলো আমি আমার জীবনে আরেকজন নারীকে স্থান দেই নি, তাহলে আল্লাহ কেন আমাকে আরেকজন নারীর জীবনে স্থান নেওয়ার সুযোগ দেবেন? নিশ্চয়ই আল্লাহ তা’আলা আমাকে শাস্তি দেবেন। আমি ক্ষমা চাইতে থাকলাম। অবাক লাগছিলো! জীবনে একবারও আমার মনে হলো না যে আমি যে কাজটি করছি তা কতোটা ভুল? আমি সবসময় ভেবে এসেছি যে এমন করাটাই সঠিক কাজ ছিল। আমি আমার সম্পদকে, আমার জিনিসকে আগলে রাখছি - এতে সমস্যা কোথায়? কিন্তু এখন যখন আমার অবস্থান পাল্টে গেছে, প্রয়োজনটা যখন এবার আমার, তখন আমি বুঝতে পারলাম কতোটা ভুল-ই না আমি ছিলাম! আমি আরেকজন নারীর স্বামী পাবার অধিকারকে অস্বীকার করছিলাম।

আমি দু’আ করতে থাকলাম যেন উনার স্ত্রী আমাকে মেনে নেন..।

কয়েকদিন পর উনি আমাকে ফোন করলেন। বললেন, উনার স্ত্রীর এটা মেনে নিতে খুবই কষ্ট হচ্ছে, তবুও তিনি আমার সাথে দেখা করতে আগ্রহী।

দেখা করতে গেলাম। খুব চিন্তা হচ্ছিলো। সেদিন আল্লাহর কাছে অনেক দু’আ করলাম আর বললাম - হে আল্লাহ, আমাকে সাহায্য করো! যখন তাকে দেখলাম, বুঝতে পারলাম, সে ঠিক আমার মতোই একজন। আমার মতোই একজন নারী। একজন স্ত্রী যে তার স্বামীকে খুব ভালোবাসে, যে তার স্বামীকে হারাতে ভয় পায়!

তার চোখগুলোয় বেদনা ছলছল করছিলো। সে আমার হাত দুটো ধরে বললো: “বোন, আমার জন্য এটা মেনে নেওয়া কী যে কঠিন! তাও দু’আ করি যেন আমরা দু’ জন বোনের মতো থাকতে পারি।”

উনার কথায় আমার হৃদয় ভেঙে গেলো! আমার এই কঠিন সময়ে শুধু এটুকুই লাগতো- একটি সখ্যতার হাত যে আমাকে বুকে টেনে নেবে, আমাকে আশা দেবে, বেঁচে থাকার ইচ্ছাটা ফিরিয়ে আনবে। উনার স্ত্রীর জন্য সেটুকু পেলাম।

উনার স্ত্রী আমার জীবনে এমন একজন নারীর দৃষ্টান্ত, যেমন নারী আমি নিজে কখনো হতে পারি নি। আমি উনার প্রতি চিরকৃতজ্ঞ থাকবো। একসময় ভাবতাম কেউ কারো স্বামীকে নিশ্চয়ই আমার মতো করে এতো বেশি ভালোবাসতে পারে নি। কিন্তু উনার স্ত্রীকে দেখে ধারণাটি বদলে গেলো। এই মানুষটির কাছ থেকেই শিখতে পারলাম নিঃস্বার্থ ভালোবাসার আসল পরিচয়।

#ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত একটি ইংরেজি লেখার অনুবাদ

মূল লেখা: http://funnyfunnyjokes.org/2014/06/11/the-second-marriage-a-story-that-will-make-you-cry/





বিষয়: বিবিধ

২০৯৬ বার পঠিত, ২৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

237367
২২ জুন ২০১৪ রাত ০১:১১
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫০
185015
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ
Click this link
237368
২২ জুন ২০১৪ রাত ০১:১১
লেখার আকাশ লিখেছেন : সুব্হানআল্লাহ্। মন্তব্য করার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না।
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫১
185016
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ

Click this link
237377
২২ জুন ২০১৪ রাত ০২:০৭
ভিশু লিখেছেন : খুব সুন্দর একটি লিখা!
Rose Rose Rose
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫৩
185018
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ
Click this link
237378
২২ জুন ২০১৪ রাত ০২:০৭
আবু সাইফ লিখেছেন : আমার একটা মজার অনুভূতির কথা বলি-

আমি যদি মহিলা হতাম তবে আমার স্বামীকে বাধ্য করতাম কমপক্ষে আরো দুজন সতীন এনে দিতে..

তারপর নিজের উদাহরণ দিয়ে আমাদের দেশে বহুবিবাহকে সহজ করার আন্দোলন করতাম..

এতে শাশুড়ী-বৌ-ননদ এবং সতীনের ঝগড়াঝাঁটি কমতো, নারীনির্যাতনও কমতো-

হা হা হা - সবই অসম্ভব কল্পনামাত্র

আসলে দ্বীনদার বোনেরাও বিষয়টি মেনে নেবার মানসিকতা অর্জন করতে পেরে ওঠেননি এখনো- যদিও তা করাটা ওয়াজিব হয়ে পড়ে
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫৪
185019
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ
Click this link
237397
২২ জুন ২০১৪ রাত ০২:৫০
খায়রুল ইসলাম লিখেছেন : সুব্হানআল্লাহ্সুন্দর একটি লিখা
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫৪
185020
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ
Click this link
237402
২২ জুন ২০১৪ রাত ০৩:১৬
গোলাম মাওলা লিখেছেন : হি হি এক্টার ভরন পোসন দিতে জান বাইরে জায় জায়্‍্‍ :-)
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫৪
185021
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ
Click this link
237425
২২ জুন ২০১৪ সকাল ০৯:০০
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ভাবছিলাম আপনার কাহিন।। শেষে দেখলাম সংগৃহিত। কিন্তু সত্য হল নারীরা তাদের স্বামীকে সাধারনত শেয়ার করতে চায়না। কিন্তু ইসলামী সমাজের রিয়েলিটি ভিন্ন। আর রাষ্ট্র ইসলামী হলে জিহাদ যে কোনো স্থানে চলতে থাকে। তখন অনেক নারী বিধবা হয়। আরও নানান কারনে বহু নারী বিধবা হয়। শুধু অর্থনৈতিক সাহায্যই তাদের দরকার হয়না। যেহেতু অন্য অনেক সমাজের মত তাদেরকে পতিতা বানানোর অনুমতি নেই তাই পুরুষরা সমান অধিকার দিয়ে একাধিক বিয়ে করতে পারেন। এটাই সামাজিত ব্যালান্স। কুমারীরাও এটা করতে পারেন। যদি ইসলাম প্রাকটিসের মদ্যে থাকে,তবে এটি সম্ভব। নইলে এইটা অসম্ভব। একটিই যথেষ্ট,তবে সিচুয়েশন,রিয়েলিটি এসব মুসলিমদের বিবেচনায় থাকতে হবে।

আপনি দারুন হৃদয়স্পর্শী লেখা লিখেন। লেখাটা স্টিকি হওয়ার মত
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫৫
185022
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম। আলহামদুলিল্লাহ
Click this link
২৫ জুন ২০১৪ সকাল ১০:৫৮
185109
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ওয়া আলাইকুম সালাম
237437
২২ জুন ২০১৪ সকাল ১০:৪২
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : এটি আমার বউকে পড়ালে বলবে । আরেকটি বিয়ে করার পথ খুঁজছি......... তারপর সেইরাম লঙ্কা কান্ড......।
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫৫
185023
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম।
Click this link
237477
২২ জুন ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সৈয়দ মুজতাবা অালির লিখায় পড়েছি প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর যখন ইউরোপে নারির সংখ্যা পুরুষের তুলনায় যখন দ্বিগুন হয়ে গিয়েছিল তখন অনেক পুরুষ ই একজন নারিকে রক্ষিতা হিসেবে রাখতেন। যদিও তার স্ত্রির জ্ঞাত সারেই এবং সেই নারিও সমাজে অগ্রহনিয় ছিলেননা। কিন্তু স্রেফ আইন এর নামে দ্বিতিয় স্ত্রি কে স্ত্রির মর্যাদা দেয়া হতোনা। অনেকে এই সুযোগ টাও নিত। যার ফলেই পাশ্চাত্য সমাজের অধপতন শুরু হয়। অথচ এই ক্ষেত্রে ইসলামি আইন কি সুন্দর সমাধানই দিয়েছে। অথচ আমরা ইসলামের সরল বিধানের সুযোগ না বুঝে পাশ্চাত্যের অন্ধ অনুকরন করছি।
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫৫
185025
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম। সহমত
Click this link
১০
237496
২২ জুন ২০১৪ দুপুর ০১:৩০
আফরা লিখেছেন : আমি কোন মন্তব্য করব না শুধু আমার ভাইয়াদের মানে পুরুষ মানুষের মন্তব্যগুলো দেখলাম ।
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫৬
185026
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম। কি বুঝলেন ?
Click this link
১১
237555
২২ জুন ২০১৪ বিকাল ০৪:০৬
মুিজব িবন আদম লিখেছেন : সুন্দর লেখা। লেখাটা পড়া শেষ করেই লিংকটা দিলাম বউকে। এখন অপেক্ষা করছি। দেখি বউ কি লেখে উত্তরে।
২৫ জুন ২০১৪ রাত ১২:৫৭
185027
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম। খবর আছে আপনার ।
Click this link
১২
239091
২৬ জুন ২০১৪ দুপুর ০২:৩২
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : সহমত প্রকাশ করলে বউ লাঠি নিয়ে তাড়াবে। Tongue Tongue
তবে অসাধারণ লিখা, যুক্তি ও আবেগ এ ভরপুর।
২৬ জুন ২০১৪ রাত ১১:১১
185704
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম ।আলহামদুলিল্লাহ।সুন্দর মন্তব্যের আল্লাহ আপনাকে দুনিয়াতে ও আখিরাতের সন্মানিতদের কাতারে শামিল করুন।

Click this link
১৩
239352
২৭ জুন ২০১৪ দুপুর ০২:৩৫
সাফওয়ানা জেরিন লিখেছেন : চার বিয়ে মূলত জ্বিনা-ব্যভিচার বন্ধের জন্য আর বিশেষ কোন অসুবিধার জন্য বৈধ। এক থেকে চার পর্যন্ত যে কোন বিয়ের জন্য ইসলামে নির্দিষ্ট শর্ত এবং বিধান রয়েছে।

এই শর্ত এবং বিধান পালনে অপারগদেরকে ইসলাম বিয়ে না করে রোজা রাখার নির্দেশ দিয়েছে। আমরা অজ্ঞতা বশত নিজেদের ইচ্ছে মতো একের অধিক বিয়ের পক্ষে কিংবা বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়ে যাই। আমরা এই বিধানের মানবিক এবং সামাজিক দিকগুলো বিবেচনা করি না।

ইসলাম অনেক শর্তের মধ্য দিয়ে এই বিধানকে বৈধতা দিয়েছে। শুধু এতটুকু বলতে চাই সাম্য এবং বৈষম্যের দৃষ্টিতে একের অধিক বিয়ে খুব মারাত্মক কঠিন একটি কাজ।
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:১১
201183
সত্যলিখন লিখেছেন : সহমত
১৪
257490
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:০৬
বাজলবী লিখেছেন : সুন্দর এক্কান পোষ্ট ভুলার মত নয়।জাযাকাল্লাহ খাইর।
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:১২
201184
সত্যলিখন লিখেছেন : ালহামদুলিল্লাহ ।আপনাকেও জাযাকাল্লাহু খাইরান।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File