ইহুদি হিটলিস্টে মুসলিম বিজ্ঞানীরা

লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ১৩ মে, ২০১৪, ১১:১৫:৪৯ রাত

ইহুদি হিটলিস্টে মুসলিম বিজ্ঞানীর



মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাইল ‘মোসাদ’সহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে মুসলিম বিশ্বের বিজ্ঞানীদের পরিকল্পিত হত্যা করছে। পৃথিবীর কোনো মুসলিম রাষ্ট্র যাতে পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী হতে না পারে- ইসরাইল তার মিত্র দেশসমূহকে নিয়ে এ ব্যাপারে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে। মুসলিম বিশ্বের কোনো দেশে যদি বিস্ময়কর মেধার অধিকারী কোনো বিজ্ঞানীর জন্ম হয় এবং তাঁর মেধা যদি পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির কাজে ব্যবহৃত হয় তাহলে নির্ঘাত ইহুদী হিটলিস্টে তাঁর নাম অন্তর্ভূক্ত হবে। ঘাতক স্কোয়াড তাঁর পেছনে লেগে থাকবে এবং সুযোগ পেলে গুলি করে দেবে।

ইরাকের বিশাল সেনাবাহিনী যাতে ইসরাইলের জন্য হুমকী সৃষ্টি না করে সে জন্য মিথ্যা অজুহাতে ইহুদী মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ২০০৩ সালে ১ লাখ ৭১ হাজার সৈন্য নিয়ে ইরাক দখল করে নেয়। বিদ্যুৎ তৈরির উদ্দেশ্যে প্রস্তুত পরমাণু সংক্রান্ত নথিপত্র, দলিল-দস্তাবেজ, বৈজ্ঞানিক গবেষণার তথ্য-উপাত্ত আগ্রাসী সেনাবাহিনী তাদের নিজ দেশে পাচার করে। পারমাণবিক সব গবেষণা ও স্থাপনা বন্ধ ঘোষণা করে। সম্প্রতি মার্কিন বাহিনী ইরাক থেকে বিদায় নিয়েছে ঠিক কিন্তু রেখে গেছে পৈশাচিকতার উন্মত্ত তাণ্ডব, বাতাসে রাসায়নিক মারণাস্ত্রের বিষক্রিয়া ও আগ্রাসনের দুঃসহ স্মৃতি। মার্কিন সশস্ত্র অভিযানে দেড় লাখ বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছে। বিধবা হয়েছেন ৭ লাখ ৪০ হাজার মা। মার্কিন হামলার পর ২০ লাখ ইরাকি যাদের মধ্যে রয়েছেন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষক, গবেষক, বিজ্ঞানী, সাহিত্যসেবী সিরিয়া, জর্দানসহ মধ্যপ্রাচ্যের অনেক দেশে আশ্রয় নিয়েছে উদ্বাস্তু হিসেবে।

ইরাক পরমাণু প্রকল্পের প্রধান ড. ইয়াহিয়া আমীন আল মুশহিদ ১৯৮০ সালে প্যারিসে মোসাদ এজেন্টদের হাতে নিহত হন। ইরাকী পরমাণু রিয়েক্টর উন্নয়নের জন্য তিনি তখন ফ্রান্স কর্তৃপক্ষের সাথে প্যারিসে আলোচনা চালাচ্ছিলেন। তাঁর মৃত্যু ইরাকের জন্য অপূরণীয় ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

সরাসরি হামলা করতে না পেরে ইসরাইল গুপ্ত হত্যার আশ্রয় নিয়ে মুসলিম বিশ্বকে মেধাশূন্য করার ষড়যন্ত্রে নেমেছে। ২০০৭ সালের জানুয়ারি মাসে ইরানের শীর্ষস্থানীয় পরমাণু বিজ্ঞানী আরদাশীর হাসান বাউর মোসাদ এজেন্টদের হাতে প্রাণ হারান। আরদাশীর হাসান ইস্পাহানে অবস্থিত পরমাণু গবেষণা কেন্দ্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা এবং পরমাণু গবেষণার অন্যতম পাদপীঠ সেন্টার ফর নিউক্লিয়ার ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক স্টাডিজের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ‘দি সানডে টাইমস’ পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানা যায় যে, ইরানের শীর্ষস্থানীয় আরো বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী ইসরাইলীদের হত্যার তালিকায় রয়েছে।

সাইপ্রাসে নিযুক্ত জর্দানী বংশোদ্ভুত আল-ফাতাহ প্রতিনিধি হোসাইন আল বশির ১৯৭৩ সালের ২৪ জানুয়ারি মোসাদ এজেন্টদের হাতে মৃত্যুবরণ করেন। নিকোশিয়ায় তাঁর হোটেল কক্ষে রক্ষিত বোমার বিস্ফোরণে তাঁর মৃত্যু ঘটে। ১৯৭২ সালের ২ ডিসেম্বর প্যারিসে নিযুক্ত পিএলও প্রতিনিধি ড. মুহাম্মদ হামশারী’কে মোসাদ হত্যা করে তাঁর অফিসের টেলিফোন টেবিলে টাইম বোমা পুঁতে।

আরব বিশ্বের খ্যাতনামা সব বিজ্ঞানীর কর্মপ্রয়াসের উপর রয়েছে ইসরাইলের কড়া গোয়েন্দা নজরদারী। মিসরীয় পরমাণু বিজ্ঞানী ড. সামীরা মূসা ১৯৫২ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান। অজ্ঞাত পরিচয় এক ড্রাইভার তাঁর গাড়ি চালাচ্ছিল। ইসরাইল কর্তৃক পরমাণু অস্ত্রের ভাণ্ডার মজুদ করার কারণে যে কোনো সময় মধ্য প্রাচ্যে জুড়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির জন্ম দিতে পারে, ড. সামীরা এমন আশঙ্কা প্রকাশ করতেন বলে ইসরাইল তাঁকে অপছন্দ করতো। এ ছাড়া তিনি পরমাণু প্রকল্পের জন্য ইউরেনিয়ামের তুলনায় ধাতব পদার্থ হতে আরো সাশ্রয়ী জ্বালানি উদ্ভাবন করতে সক্ষম হন। ১৯৬৭ সালে মিসরের শীর্ষস্থানীয় পরমাণু বিজ্ঞানী ড. আমীর নাজীব গুপ্তঘাতকের হাতে ডেট্রয়টে নিহত হন। সামরিক অভিযানে পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহারে তিনি বেশ কয়েকটি সফল পরীক্ষা পরিচালনা করেন।

১৯৮৯ সালের জুলাই মাসে অজ্ঞাতনামা আততায়ী মিসরীয় বিজ্ঞানী সাঈদ আল বুদায়েরকে তাঁর আলেকজান্দ্রিয়াস্থ বাসভবনে গুলি করে হত্যা করে। মাইক্রোওয়েভ ফিল্ডে তিনি বেশ কয়েকটি অগ্রবর্তী থিউরি উদ্ভাবন করতে সক্ষম হন। এসব হত্যাকাণ্ড মুসলমানদের পারমাণবিক অস্ত্র প্রাপ্তি হতে বঞ্চিত রাখার যায়নবাদী কৌশলের অংশ বিশেষ মাত্র। ইসরাইল ছাড়া যেন আর কারও হাতে পরমাণু অস্ত্র না থাকে এবং মধ্যপ্রাচ্যে যেন ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি না হয়, এটাই ইহহুদীদের টার্গেট। সামরিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমানে ইসরাইলের হাতে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ৩০০টি পারমাণবিক বোমা রয়েছে। পরমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে (এনপিটি) ১৮৯টি রাষ্ট্র স্বাক্ষর করলেও আজ পর্যন্ত ইসরাইল এ চুক্তি মেনে নেয়নি। ইসরাইলকে এনপিটি’তে যোগ দেয়ার জন্য কিংবা তার কাছে থাকা পরমাণু অস্ত্রের ধ্বংসের জন্য যুক্তরাষ্ট্র কোনোরূপ কার্যকর চাপ প্রয়োগ করেনি। মার্কিন নেতাদের এ ‘ডাবল স্টান্ডার্ড’ পলিসি বিশ্বে তাদের গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুলেছে।

ইহুদীদের সর্বশেষ ষড়যন্ত্রের শিকার ড. আফিয়া সিদ্দিকা যিনি আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন স্নায়ু বিজ্ঞানী। অসামান্য ধীসম্পন্ন পিএইচডি ডিগ্রিধারী এ মহিলার সম্মানসূচক অন্যান্য ডিগ্রি ও সার্টিফিকেট রয়েছে প্রায় ১৪৪টি। যুক্তরাষ্ট্রের ব্রন্ডেইস বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে Neurology বিষয়ে ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদান করে। আফিয়া যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নায়ু বিজ্ঞানে পড়ালেখা ও উচ্চতর গবেষণা করেন। তিনি হাফিজে কুরআন ও আলিমা। পবিত্র কুরআন ও হাদীসে পারদর্শিনী এ মহিলা ব্যক্তিগত জীবনে অত্যন্ত দ্বীনদার ও পরহেজগার। ইসলামী আদর্শ, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতি রয়েছে তাঁর স্ট্রং কমিটমেন্ট। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা এফ বি আই পাকিস্তানী কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় আল কায়েদার সঙ্গে যোগাযোগ থাকার কথিত অভিযোগে ২০০৩ সালে ড. আফিয়াকে তাঁর তিন সন্তান আহমদ, সুলায়মান, ও মরিয়মসহ করাচীর রাস্তা থেকে অপহরণ করে। পাকিস্তানের কোনো কারাগারে না রেখে এবং পাকিস্তানী আদালতে উপস্থাপন না করে তাঁকে আফগানিস্তানের বাগরাম সামরিক ঘাঁটিতে বন্দী করে রাখা হয়। এরপর চলে তাঁর উপর অমানুষিক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন। বাগরামে কুখ্যাত মার্কিন কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়া ব্যক্তিরা বলেছেন, ‘নির্যাতনের সময় একজন নারী বন্দীর আর্তচিৎকার অন্য বন্দীদের সহ্য করাও কষ্টকর ছিল। ওই নারীর ওপর নির্যাতন বন্ধ করতে অন্য বন্দীরা অনশন পর্যন্ত করেছিল।

পরবর্তী সময়ে তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় নিউইয়র্কের এক গোপন কারাগারে। বর্তমানে তিনি পুরুষদের সাথে ওই কারাগারে বন্দী। কারাবন্দী নং ৬৫০। অব্যাহত নির্যাতনের ধকল সইতে না পেরে তিনি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছেন। প্রথম থেকেই তিন সন্তানকে তাঁর থেকে পৃথক রাখা হয়। এখনো তিনি জানেন না তাঁর সন্তানত্রয় কোথায়? তারা আদৌ বেঁচে আছেন কিনা। পাকিস্তানের তেহরিক-ই-ইনসাফ দলের চেয়ারম্যান ও সাবেক ক্রিকেটার ইমরান খান দাবি করে বলেন তাঁর দু’সন্তান ইতোমধ্যে মার্কিন নিয়ন্ত্রিত আফগান কারাগারে অত্যাচারে মারা গেছে। তিনি আরো বলেন, পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের মধ্যে যারা ড. আফিয়াকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের হাতে তুলে দিয়েছেন, তাঁদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি করতে হবে।

ড. আফিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগকারীর বক্তব্য হলো, তাঁকে গ্রেফতারের সময় তাঁর সঙ্গে থাকা হাতব্যাগ তল্লাশি করে মার্কিন স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনা সম্বলিত কাগজপত্র, গজনীর মানচিত্র, রাসায়নিক অস্ত্র তৈরির নিয়মাবলী ও রেডিওলজিক্যাল এজেন্ট সম্পর্কিত তথ্য পাওয়া যায়। ব্রিটেনের দি ইন্ডিপেন্টেডেন্ট পত্রিকার সাংবাদিক রবার্ট ফিস্ক বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের ব্রন্ডেইস বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি ডিগ্রিধারী একজন পাকিস্তানী-আমেরিকান তাঁর হাত-ব্যাগে করে মার্কিন স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনা নিয়ে ঘুরছেন, এটি কতটুকু বিশ্বাসযোগ্য?

নিউইয়র্কে আদালতে ১২ সদস্যের জুরি বোর্ড নানা আইনি বিষয় পর্যালোচনা করে এবং সর্বসম্মতভাবে আফিয়াকে দোষী সাব্যস্ত করেছে। হত্যা চেষ্টা ও লাঞ্ছিত করাসহ সাতটি অভিযোগে তাকে ২০ বছরের করাদণ্ড প্রদান করা হয়। গোপন কারাগারে তিন বছর তিনি বন্দী জীবন কাটিয়েছেন। রায় ঘোষণার পর আফিয়া আদালতে চিৎকার করে বলেন, ‘আমেরিকা নয়, ইসরাইল থেকে এসেছে এ রায়।’ তিনি আগেই বলেছিলেন, কোনো ইহুদী বিচারক থাকলে তিনি (আফিয়া) ন্যায়বিচার পাবেন না। সরকারি আইনজীবীরা আদালতে বলেন, পাকিস্তানী পরমাণু বিজ্ঞানী বোমা তৈরির নির্দেশিকা বহন করেছিলেন। অতি সম্প্রতি নিউইয়র্কের একটি আদালত মার্কিন গোয়েন্দা ও সামরিক কর্মকর্তাদের হত্যা চেষ্টার দায়ে ড. আফিয়া সিদ্দিকাকে ৮৬ বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। আফিয়া সিদ্দিকা যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা লাভ করেন এবং ২০০২ সাল পর্যন্ত সেখানেই বসবাস করেন। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকালে তাঁকে যারা চিনতেন তাদের সবাই বলেছেন, আফিয়া অত্যন্ত ভদ্র এবং ইসলামের প্রতি তার বিশেষ দরদ ছিল। ২০০৩ সালে করাচি থেকে তিন সন্তানসহ গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা তাদের অপহরণ করে। এরপর আফগানিস্তানের বাগরাম কারাগারে গোপনে তাকে আটকে রাখা হচ্ছিল বলেও অভিযোগ রয়েছে। এ নিয়ে তখন অনেক মাতামাতি হলেও ২০০৮ সালে গজনীতে ওই গুলির ঘটনার আগে গণমাধ্যমে আর তাঁর নাম শোনা যায়নি। নিউইয়র্কের আদালতে কেবল গজনীর ওই ঘটনারই বিচার হয়েছে। তাঁকে অপহরণ বা বাগরামে আটকে রাখা সংক্রান্ত অভিযোগের কোনো তদন্ত হয়নি। আফিয়া সিদ্দিকির বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদের কোনো অভিযোগ আনা হয়নি। যদিও মার্কিন কর্মকর্তারা এর আগে বিভিন্ন সময়ে আল-কায়েদাকে অর্থায়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে হামলা পরিকল্পনার কথা বলে এসেছেন। তাঁর আইনজীবী অভিযোগ করেছেন, আফিয়ার বিচার প্রক্রিয়ায় দ্বৈতনীতি অনুসরণ করেছে মার্কিন প্রশাসন।

ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন

(সূত্র: প্রিয় ব্লগ)

- See more at: http://www.weeklysonarbangla.net/news_details.php?newsid=13673#sthash.hOqc8JA8.dpuf

বিষয়: বিবিধ

১৫০৫ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

221204
১৩ মে ২০১৪ রাত ১১:৪৪
নীল জোছনা লিখেছেন : দুঃখজনক ঘটনা। সত্যের পক্ষ থাকলে এমন অত্যাচার নিপীড়ন আসবে। যারা অটল থাকে তারাই কামিয়াব।
১৬ মে ২০১৪ রাত ০৯:৫৬
169736
সত্যলিখন লিখেছেন : ীল জোছনা যেমন অমানিশা রাতের আড়ালে হারিয়ে যাচ্ছে তেমনি মুসলমানদের মাঝে অটল থাকা লোকের সংখ্যাও কমে যাচ্ছে। সত্য উপলব্ধির জন্য জাযাকাল্লাহু খাইরান ফিদ দুনিয়া ওয়য়াল আখিরাত ।আমিন ।Click this link
221243
১৪ মে ২০১৪ রাত ০৩:৩৩
খেলাঘর বাধঁতে এসেছি লিখেছেন : ইনি কিসের বিজ্ঞানী, কিকি আবিস্কার করেছেন? নাকি তালেবানের কোরাণ-বিজ্ঞানী??
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৬:৩১
168755
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : @খেলাঘর বাধঁতে এসেছ,আকবার ,স্বাধীনতা,জুলিয়া,
মারিয়া
পরীবানু
মরুর মুসাফির
পরীবানু ,সততার আলো
অশ্বথমা
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
পরমা ,নীলমণীলতা
বিলকিস লায়লা
দস্তার
রুপবান
মুক্তিযুদ্ধ ৭১
দ্রাবীড় বাঙাল
লেয়লা ইসলাম
বিলকিস
বাংলা ৭১
ভিক্টোরিয়া
হেলেনা
পল্লব প্রভাতে
খালেদ
রুশো তামজিদ
বারাংগনা
মধুবালা
সখি
ফয়সাল১
মাঝি-মাল্লা, ,
লায়লার
লায়লা০০৭
রাতুল দাস
চকো চকো
সায়েদ-রিয়াদ
বিভ্রান্ত নাবিক
ফাজিল
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
মুক্তিযুদ্ধ ৭২
দ্রাবীড় বাঙাল
পিচ্চি পোলা
কাওসাইন হক
চাষা
jahed_ullah
নীরু
সাদা মন
সাদা মন
চোথাবাজ
আমি বিপ্লবী
সততার আলো সকাল সন্ধ্যা
এই নেরিকুত্র এত নিক । ব্যাংকের টেইলর না।
১৬ মে ২০১৪ রাত ০৯:৫৭
169737
সত্যলিখন লিখেছেন : আল্লাহ ভাল জানেন ।

Click this link
221263
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৫:২৭
টাংসু ফকীর লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ জনাব সত্যলিখন ভাই৤ মুসলমানরা আবার জ্ঞানে-বিজ্ঞানে বিশ্বসেরা হয়ে উঠবে ইনশাল্লাহ৤
১৬ মে ২০১৪ রাত ১০:১৩
169746
সত্যলিখন লিখেছেন : ভাই না বোন । আল্লাহ আপনার কথা কবুল করুন ।জাযাকাল্লাহু খাইরান ফিদ দুনিয়া ওয়য়াল আখিরাত ।আমিন ।
Click this link


221271
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৬:৫৪
স্বপন২ লিখেছেন : আফিয়া সিদ্দিকা যখন এম,আই,টি তে পড়াশুনা তখন আমেরিকান মুসলিম ষ্টুডেন্ট সাথে কাজ করতেন এবং দাওয়া প্রোগ্রামের সাথে জড়িত ছিল । তখন তার বক্তব্য।

https://www.youtube.com/watch?v=XCXjcE5hqWE
১৬ মে ২০১৪ রাত ১০:১৫
169747
সত্যলিখন লিখেছেন : জাযাকাল্লাহু খাইরান ফিদ দুনিয়া ওয়য়াল আখিরাত ।আমিন ।
Click this link
221272
১৪ মে ২০১৪ সকাল ০৬:৫৬
স্বপন২ লিখেছেন : লিখেছেন : আফিয়া সিদ্দিকা যখন এম,আই,টি তে পড়াশুনা তখন আমেরিকান মুসলিম ষ্টুডেন্ট সাথে কাজ করতেন এবং দাওয়া প্রোগ্রামের সাথে জড়িত ছিল । তখন তার কোন এক প্রোগ্রামের বক্তব্য।


১৬ মে ২০১৪ রাত ১০:১৬
169748
সত্যলিখন লিখেছেন : জাযাকাল্লাহু খাইরান ফিদ দুনিয়া ওয়য়াল আখিরাত ।আমিন ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File