আল্লাহ এখন রওশনের জীবনের কি হবে ?
লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ১১ এপ্রিল, ২০১৪, ০৪:৪১:২৫ রাত
আল্লাহ এখন রওশনের জীবনের কি হবে ?
রওশনের বাবা অনেক কোটি কোটিপতির আদরের দুলাল। রওশনের নানার বাড়ির দিকটাও দাদার বাড়ির অবস্থ্যার চেয়ে কোন দিক থেকে কম না । বোনের বাসায় আসা যাওয়ার সুবাদে রওশনের মায়ের তার বাবার সাথে পরিচয়। পরিচয় থেকে শুভ পরিনয় । বিয়েতে দুই পক্ষের দেওনা নেওয়া প্রতিযোগীতা দিয়ে কেউ কারো থেকে পিছিয়ে ছিলনা। আমার প্রতিবেশি ও খুব অন্তরঙ্গ বান্ধুবী রওশানের নানী । তাই আমার ভাগেও টাটকা ইলিশ গোলদা চিংড়ি আর তাজা রসমলাই কম আসে নাই । দুনিয়ার আরাম আয়েশ আর মোহের খাচার মাঝে সুখ নামের সোনার হরিন্টা বেশিক্ষন বন্দি থাকলো না।
ফুটফুটে রওশন বাবা মার কোল রওশনাইতে ভরে দিলেও তাদের হৃদয় আলোকিত করতে পারে নাই । অর্থই সকল অনর্থের মূল হয়ে দাড়াল। রওশনের বাবা, তার কোটিপতি দাদার ব্যবসার হাল ধরতে গিয়ে দাম্পত্য জীবনের ভালবাসার হালটা আর মজবুত ভাবে ধরে রাখতে পারে নাই।
তার মা বাবার ৃদয়ে ভালবাসার সিক্ততা না থাকায় চৈত্রের খাখা করা ইরিধান খেতের মত বিশাল বিশাল ফাটল ধরল। যা দুই পক্ষের আত্নীয় স্বজনের ভালবাসার পানি হাজার কিলোলিটার দিয়ে বুঝায়েও আর সেই ফাটল জ়োড়া নিল না। শেষ আমরা স্বামী স্ত্রী কয়েক দপা কোরান সুন্নাহর আলোকে হাই পাওয়ারের সুপার গ্লু দিয়ে জোড়া দিতে গিয়ে বার বার মনে হচ্ছিলো লাগে লাগে কিন্তু ভিতরের তাপে আবার ফাটল আগের রুপধারন করে । এই রকম অনেক কেইস এর ফলাফল সুফল হয়ে এখন তারা সবাই আলহামদুলিল্লাহ অনেক সুখে আছে কিন্তু এইখানে াজ ব্যার্থ হলাম। মানে আজ রওশনের বাবা মার সম্পর্ক একেবারেই চিন্ন হল।
রওশনের চেহারার আর মনের অবস্থ্যা দেখে বার বার কান্না আসছিলো ।
রওশন বয়স ৪। মাত্র নার্সারীতে উঠেছে। এর মাঝে নেমে এলো শিশুটির জীবনে কালবৈশাখীর ঝড়। এইটা তো সুনামীর চেয়েও ভয়ংকর প্রলয় সৃষ্টি হয়ে তার সুন্দর হাসিখুশি জীবনকে তছনছ করে দিল। ধরে রাখতে পারল না সে মাথা হেলিয়ে জান্নাতী ঘুম ঘুমানোর মত মা বাবার কোল। তার জীবন তৈরী সময়ের স্রোতে একে বেকে হেলে দুলে চলল এক অকূল পাথারের দিকে। জীবনের কোন খেয়ঘাটে গিয়ে ভিড়বে সেই তৈরী বা এর শেষ কোথায় সে নিজেও জানে না ।
আমি বার বার মনকে প্রশ্ন করছি ,
এই মাসুম বাচ্ছাটার কি অপরাধ ছিলো। এই বাচ্ছাটার দিকে চেয়ে এই মা বাবা কি ধৈর্য্য ধরে সেক্রিফাইজ আর কোম্প্রমাইজ এর মাধ্যমে এই ছেলেটার জীবনটা গড়ে তুলুতে পারতেন না ?
মা তো সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে মায়ের জীবনের হাসি আনন্দ ভোগ বিলাস লোভ লালসা সব কিছুই ত্যাগ করে স্বামীর ংসারে পড়ে থাকে ।
সব স্বামী যে সব স্ত্রীর মনের মত হব তা তো কল্পনা না করাই উচিত। সব স্বামী চায় সারাদিনের ক্লান্ত পরিশ্রান্ত হৃদয়টা স্ত্রীর পর্বতসম হিয়ার মাঝের ভালবাসার ঝর্নায় স্নান সমার্পন করে নিজের প্রানটা শীতল করতে। তার পরিবর্তে যদি পান খরস্রোতা নদীর তীর ভাঙ্গা ঢেউ আর নীড় ভাঙ্গা ঝড় , তা হলে সেখানে আর ভালবাসার ঘর হয় না ,হয় তাসের ঘর । আপুরা একটু ৈর্য্য ধরে স্বামীর পাষান , বা নিরেট পাথরের ৃদয়ে তোমার ভালবাসা দিয়ে সিক্ত করে সেই পাথরে ফুল ফুটাও। ইনশাল্লাহ সেই ফুলের মালা তোমার গলায় মানিক মুক্তা হিরা জহরতের চেয়েও মুল্যবান হয়ে তোমার শোভা বর্ধন করবে। কোটিপতি বাবার গরম বা উচ্চ শিক্ষার কারনে যদি নিজের স্বামীর সাথে ব্যবহার খারাপ করি তা হলে আল্লাহর পাকড়াও থেকে ক্ষমা পাবনা । স্বামীর ংসারে ভিক্ষা করে খেলেও রাজরানী আর রাজা বাবার রাজপ্রাসাদে থাকলেও সন্মান থাকে ভিক্ষারীনির মত। আর আপুরা একটু সময় দেন একটা ছেলে কে নিজের পায়ে দাড়ানোর জন্য । ের পর আপনার সংসার আপনারই থাকবে ইশাল্লাহ ।
বাবাদের উচিত সব ভালবাসা তার স্ত্রীকে উজাড় করে দিয়ে একটা মেয়ের নরম কাদামাটির মনটাকে দিয়ে নিজের মনের মত পোশাক বানিয়ে তা দিয়ে নিজের সন্মান বৃদ্ধি করা। আপনার স্ত্রীর হাতে আপনার সন্মানের পাত্রী । তাই সেই মাটির পাত্রী কে অসচেতন বা অবেহেলা করলে তা অসাবধানতা বসে ভঙ্গে গেলে আপনার স্ত্রীর চেয়েও আপনার সন্মানের উপর আঘাত আসবে বশি । যেই পুরুষদের ইসলাম বানিয়ে দেশের শাসন কর্তা । সেই পুরুষ যদি ইসলামের আলোকে একটা সংসারের শাসনভার চালাতে না পারেন এটা সেই পুরুষের জীবনের অনেক বড় গ্লানি বয়ে আনবে। অনেক পুরুষ আছেন এমন স্বামী হন, স্ত্রীকে দাসদাসীর সম মর্যাদা দিতেও তাদের মর্যাদার ক্ষতি হন। স্ত্রী মানে হলো হুকুমের গোলাম । ইসলাম আপনাকে স্বামী হিসেবে মর্যাদা একধাপ বেশি দিয়েছেন তাই বলে আপনাকে যা ইচ্ছে তাই করার অধিকার দেন নাই।
আমি পুরান ঢাকায় যেখানে ছিলাম সেখানে এক পাগলা চাচা ছিলেন । উনার স্ত্রীর জীবনে একবার শখ হল গুলিস্থান হলে গিয়ে সিনেমা দেখবে। সাথে আরো দুই বান্ধবীকে নিয়ে গেলেন । পাগলা চাচাঘরে ডুকে শুনেন উনার স্ত্রী ৩/৪ ঘন্টা পরে সিনেমা শেষ হলে আসবে । চাচা সাথে হুলুদ আর মরিচ কিনে শীল পাঠা মাথায় করে নিয়ে গুলিসথান সিনেমা হলের ভিতরে দিয়ে আসে বউ কে। বউ ভয়ে লজ্জায় সিনেমা দেখা ফেলে বাসায় আবার ঐ গুলো নিয়ে চলে আসে । আমরা এই রকম পাগলা চাচা আর দেখতে চাই না । কারন আপনার স্ত্রীর শখ বা মন বলতে একটা কিছু আছেন । সে মানুষ তা ভুলে গেলে চলবে না।
আমি কাউকে উদ্দেশ্য করে লিখিনি । আমার মতে দুনিয়ার জান্নাত স্বামী স্ত্রীর ভালবাসার মাঝে । এই সুখ থেকে কেউ কাউকে বঞ্চিত করবেন না । এর সুফল আপনার সন্তান সহ আপনরা ভোগ করবে। আর এর কুফলে আপনার সন্তান বাবা মায়ের আদর ভালবাসাথেকে বঞ্চিত হবে। আর রওশনের মত অনিশ্চিত জীবন যাপনে বড় হয়ে এক সময় সে কুসন্তান হিসাবে সমাজের অনেক বড় ভাইরাস হয়ে বিস্তার লাভ করবে। কারন মা বাবা হারা সন্তান আর লাগাম ছাড়া পশু একই রকম । আমি বার বার ভাবছি ! আল্লাহ এখন রওশনের জীবনের কি হবে ? ঘুম আসছে না । শুধু অর নিস্পাপ মুখটা চোখে ভাছে। তাকে কি বাবা নিবে না মা নিবে ? যার কাছে যাক সে ত আড়েক জ়নের অভাবে বেড়ে উঠবে । কারন বাবা কি মায়ের আদর দিতে পারবে ? আর মা কি বাবার শুন্যসথান পুরন করতে পারবে ?
আর রওশনের মত জীবন যেন কোণ শিশুর না হয় সেই কামনা রইল।তাই আর বিচ্ছেদ নয় । চাই সুখি দাম্পত্য জীবন ।
বিষয়: বিবিধ
২৭০০ বার পঠিত, ১৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
০ বাবার ব্যবসার হাল না ধরে কি করলে পারতো রওশনের বাবা ?
বাবা ও শশুড়ের বিশাল সম্পত্তি আছে - এই ভেবে কি সে বসে বসে থাকতো ?
'' তার মা বাবার হৃদয়ে ভালবাসার সিক্ততা না থাকায় চৈত্রের খাখা করা ইরিধান খেতের মত বিশাল বিশাল ফাটল ধরল।''
০ এত বিশাল সম্পত্তি , সাথে ফুটফুটে একটা সন্তান , স্বামীও পরকীয়া করে না - এর পরেও কেন খা খা করবে ?
এই যে স্বামীর তার বাবার ব্যবসার হাল ধরতে যাওয়াতে সংসারের প্রতি মনযোগ না আসায় স্ত্রীর জীবনে চৈত্রের খাখা করা ইরিধান খেতের মত বিশাল বিশাল ফাটল ধরল , ডিভোর্স দিয়ে কি সেই বিশাল ফাটল সে আরেকজনের মাধ্যমে পূরণ করাবে ?
এখানে হয়ত স্বামীর অতিরিক্ত ব্যবসাপ্রীতিই কাল হয়েছে । এরপর হয়ত সে এমন কোন স্বামী খুঁজবে যে আগের জনের মত ব্যবসা বা চাকরি খোর না হয়ে বউকে ভালবাসায় সিক্ত করাবে ।
কিন্তু আগেরটাতে স্বামীর ব্যবসার কারণে যে লাক্সারীতে সে ছিল , নতুনটাতে তো সেটা সে পাবে না । একটা পেতে গেলে আরেকটা তো ছাড়তে হয় ।
বাপের বাড়িতে শান শওকতে থাকা এবং বিয়ের পর শশুড় বাড়িতেও তা বজায় থাকতে পাওয়া এমন পরিবেশে যে মেয়ে জীবনের এই ২৫ টা বছর পার করেছে , সে শুধুমাত্র স্বামীর কাছ থেকে ভালবাসায় সিক্ত হতে পারছে না এই কারণে এরকম করছে - গিলতে সমস্যা হয় ।
''মা তো সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে মায়ের জীবনের হাসি আনন্দ ভোগ বিলাস লোভ লালসা সব কিছুই ত্যাগ করে স্বামীর সংসারে পড়ে থাকে । ''
০ ঠিকই তো । রওশনের দাদাও বিশাল ব্যবসায়ী , নানাও কম না । রওশনের মার তো এরকম কিছুর অভাব ছিল না । তবুও কেন ....
''বাবাদের উচিত সব ভালবাসা তার স্ত্রীকে উজাড় করে দিয়ে একটা মেয়ের নরম কাদামাটির মনটাকে দিয়ে নিজের মনের মত পোশাক বানিয়ে তা দিয়ে নিজের সন্মান বৃদ্ধি করা। ''
০ এটা একটা কু পরামর্শ । স্ত্রীরা যদি বুঝতে পারে যে তার স্বামী তার সব ভালবাসা তার জন্য উজাড় করে দিয়েছে তাহলে সেই ছেলের আর রক্ষে নেই । একেবারে স্ত্রৈন বানিয়ে ছাড়বে ।
''যেই পুরুষদের ইসলাম বানিয়ে দেশের শাসন কর্তা । সেই পুরুষ যদি ইসলামের আলোকে একটা সংসারের শাসনভার চালাতে না পারেন এটা সেই পুরুষের জীবনের অনেক বড় গ্লানি বয়ে আনবে। ''
০ সেই পুরুষ যদি তার সমস্ত ভালবাসা তার স্ত্রীকে উজাড় করে দেয় তাহলে সে স্ত্রী কি তার স্বামীর কথা শুনবে , নাকি স্বামীকেই তার কথা শুনতে বাধ্য করাবে । এটা আমাদের মুসলমান সমাজে ৯৯% ক্ষেত্রেই দেখা যে স্ত্রীরাই স্বামীর উপর কর্তৃত্ব করে এই ভালবাসায় সিক্ত করার কাহিনী বানিয়ে, সেটা ইসলামী শরিয়তের একেবারে বিপরীত ।
একই প্যারায় কাছাকাছি লাইন দুটো কতই না কন্ট্রোভার্সিয়াল !
'' অনেক পুরুষ আছেন এমন স্বামী হন, স্ত্রীকে দাসদাসীর সম মর্যাদা দিতেও তাদের মর্যাদার ক্ষতি হন। স্ত্রী মানে হলো হুকুমের গোলাম । ইসলাম আপনাকে স্বামী হিসেবে মর্যাদা একধাপ বেশি দিয়েছেন তাই বলে আপনাকে যা ইচ্ছে তাই করার অধিকার দেন নাই। ''
০ '' পুরুষগন নারীদের উপর কর্তৃত্বকারী '' এটা আল-ক্বুরআনে বলা আছে । সূরা নিসার ৩৪ নং আয়াতেও এরুপ বলা আছে । এখানে পুরুষ মানে স্বামী এবং নারী মানে তার স্ত্রী ।
এই আয়াতগুলো নারীরা মানতে চায় না বলেই এটাকে দাসীর মত আচরণ করা বলে ।
চাকরিতে তো আপনি আপনার বসের অধীনে বা চাকরিদাতার অধীনে চলেন । বেশী মাতব্বরী করলে ছেড়ে যাবেন , হালাল অপশন তো আপনার কাছে আছেই ।
*****************************************************************
ভালবাসা জিনিসটা কি মুখে প্রকাশ করার জিনিস ? সারাদিন আই লাভ ইউ বলে দিন পার করলেই কি বোঝা যায় যে খুব ভালবাসা চলতেছে ?
সারাটা দিন যে হাঁড় ভাঙ্গা পরিশ্রম করে স্ত্রী ও সন্তান তথা সংসারের জন্য টাকা জোগাড় করছে সেটা কি ভালবাসার মধ্যে পড়ে না ?
সংসার স্বচ্ছল করাতে না পারলে শুধু ভালবাসা দিয়ে কি চিড়া ভেজে ?
অনেক সময়ই অনেক মাইর / বকা ঝকার মধ্যে ভালবাসা থাকে ।
মেয়েরা চায়ই তাদের স্বামীরা সবকিছু ছেড়ে তার দিকে এক নাগাড়ে তাকিয়ে থাকবে , তার রুপের/গুনের স্তুতি বাক্য রচনা করবে / তার সব কিছু চাওয়া মুহুর্তেই পূরণ করবে - এটাই তাদের কাছে ভালবাসার মাপকাঠি ।
চাওয়া পুরণ করতে তো সামর্থ্য থাকা চাই , আর এই সামর্থ্যের জন্যই তো ব্যবসার হাল ধরা - পুরাই ফাঁপড় ম্যান ।
*****************************************************************
এখন আসল কথায় আসি :
বাবা মায়ের ডিভোর্স হয়ে যাওয়ায় এখন রওশন কার কাছে থাকবে ? বাবা , না কি মায়ের কাছে । তার বয়স ৪ বছর ।
আমার বোঝা মতে সন্তান যদি একেবারে নির্দিষ্টভাবে কার বাবা না মায়ের এটা বলা হয় তাহলে তার উঃ হবে বাবার ।
পবিত্র ক্বুরআনে বলা আছে ( কোন সূরা সেটার কথা মনে আসছে না ) , যদি স্বামী - স্ত্রীর মধ্য তালাক হয়ে যায় এবং তাদের কোন দুগ্ধ পোষ্য শিশু থাকে তাহলে , মা সেই শিশুকে দুধ পান করার জন্য তার বাবার কাছ থেকে পারিশ্রমিক চাইতে পারে । আর সেই শিশুটির বাবা যদি দেখে যে এর চেয়ে কমে সে আরেক মহিলাকে দিয়ে করাতে পারবে তাহলে সেটা বাবা পারবে । তবে এক্ষেত্রে শিশুর মাকেই প্রাধান্য দিতে হবে ।
যেহেতু দুধ পান করানোর জন্য নিজের সন্তানের বাবার কাছ থেকে মা টাকা নিচ্ছে সেহেতু সন্তান প্রথমে বাবার ।
আমি শুনছিযে মেয়েরা নাকি স্বামীকে যেভাবে চাই ওভাবে গড়েতুলতে পারে। মুত্তাক্বী ও বানাইতে পারে, আবার নষ্টও করেফেলতে পারে! ঠিক নাকি কথাটা?
তাই আমি বলব , "সংসার সুখি হয় পুরুষের গুনে ।এই কথা সত্যি হয়েছিলো
আমার বাবার জীবনে আর আমার স্বামীর জীবনে"
আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম প্রতিদান দান করুন Praying Praying Praying http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/2662/sottolikhon/43512#.U1gSPaLKO1s
আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম প্রতিদান দান করুন ।
আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম প্রতিদান দান করুন Praying Praying Praying http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/2662/sottolikhon/43512#.U1gSPaLKO1s
আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম প্রতিদান দান করুন ।
আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম প্রতিদান দান করুন Praying Praying Praying http://www.onbangladesh.org/blog/blogdetail/detail/2662/sottolikhon/43512#.U1gSPaLKO1s
তোমাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম প্রতিদান দান করুন ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন