ইসলামের দাওয়াত কারা দিবে ও কেন দিবে? কাকে দাওয়াত দিবে ?
লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ০৬ মার্চ, ২০১৪, ১০:৪৭:০০ রাত
ইসলামের দাওয়াত কারা দিবে ও কেন দিবে?
দক্ষিনের বারান্দায় দাড়ালেই দেখা যা অনেক বড়
একটি আম গাছে কত ফুল ফুটেছিলো ।
ওলিরা সব গুলো ফুলে পুষ্প রেনু ছড়াতে পারে নাই ।
তাই সব গুলো ফুল আমে পরিনত হতে পারে নাই।
আবার পরিবেশের সব গুলো বাধা ডিঙ্গিয়ে সব আম গাছ এর ফল গুলো টসটসে পরিপক্ক পাকা য়ামে পরিনত হতে পারে নাি। তখন আপনি যদি সেই গাছের নীচে দাঁড়িয়ে গাছ কে জিজ্ঞাসা করেন
"গাছ তোর কি নাম ?
সে উত্তরে বলবে ,
" ফলেই মোর পরিচয় "।
তেমনি একজন মা অনেক সন্তানের মা হতে পারে ।কিন্তু পারিপাশ্বিক পরিবেশ ও ইসলামের আলোকে সঠিক পরিচর্যার অভাবে মায়ের সব সন্তান নেক্কার সুসন্তান হতে পারে না । তাই সেই সন্তান দের মা বাবার পরিচয় সন্মান সব নষ্ট হয়ে যায় । আর এই বিষ ফোড়া ক্যান্সারের ভাইরাস হয়ে সমাজ ভরে যাচ্ছে । আর আপনার নিরবতার কারনে সৃষ্টি হচ্ছে একটা অসভ্য বর্বর সমাজ , সভ্যতা ও সংস্কৃতি । যার ধারাবাহিকতা বহন করে যাবে যুগ যুগ ধরে আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের পর প্রজন্ম । এর জন্য নাস্তিক অলিদের দোষ দিব না । সেই জন্য ইসলাম এর চিন্তাবিদ জ্ঞানীদের দাওয়াত দানের স্বল্পতা ও অবহেলাও কম দায়ী না । উনারা মিডিয়া ও সেমিনারে যে ভাবে ইসলামের প্রচার করছেন তৃনমুল পর্যায়ে সেই ভাবে নেই । তার জন্য জন জীবনে ইসলাম না জানা বা ইসলামের সঠিক জ্ঞান না থাকাই অন্যতম শ্রেষ্ঠ কারন ।
আমরা অনেকেই মনে করি মুসলিম দেশ যেখানে সবাই লক্ষ লখ বার কলেমা ও কোটি কোটি বার নবী সাঃ এর শানে দুরুদ পাঠানো মুসলমান ।তাই এই খানে
দাওয়াত প্রদানের কি আছে?
বা কাকে দাওয়াত দিব ?
একজন মুসলমান হিসাবে এই ইকামতে দ্বীনের দায়িত্ব পালন করবে সকল আল্লাহভীরু বান্দাদের উপর ফরজ দায়িত্ব।কারন আমাদের দেশে ইসলাম কায়েম নেই ।
কারন আল্লাহ রহমানুর রাহিম মুলত ইসলামকে মানব জাতির জীবন বিধান হিসাবে কায়েম করার জন্যই রাসুল সাঃ কে পাঠিয়েছেন।তা আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরানের ৩ টি সুরায় তা স্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করেছেন।
“্তিনিই সেই (আল্লাহ) যিনি তার রসূলকে হেদায়াত ও আনুগত্যের পথনির্দেশ ও সত্য দীন সহকারে পাঠিয়েছেন যাতে তিনি একে(ঐ জীবন বিধান কে) সকল প্রকার দীনের (ধর্মের)ওপর বিজয়ী করেন, মুশরিকরা একে যতই অপছন্দ করুক না কেন৷”
(সুরা তাওবাঃ৩৩, সুরা ফাতহঃ২৮ , সুরা আস সফঃ৯)
আপনি কি ভেবে দেখেছেন ?
১। যাদের কে কলেমার দাবীদার মুসলমান বলে আপনি আমি ভাবছি , তারা দুনিয়ার শান্তি আর আখিরাতের জান্নামের আযাব থেকে মুক্তি পাবার জন্য কি জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে প্রতিটি মুহুর্তে আল্লাহর হুকুম আল্লাহর শ্রেষ্টত্ব আল্লাহর স্বার্বভৌমত্বের স্বীকৃতি দিতে গিয়ে প্রয়োজনে জান মালের কোরবানী দিতেও প্রস্তুত ?
২। আমরা কি সেই রকম মুসলমান হতে পেরেছি ? যেমন সাহাবা কেরাম সহ সকল মুমিন মুত্তাকিন রা পেরেছিলেন । উনাদের বাস্তব জীবনে থেকে ইসলামের বিপরীত চিন্তা , কাজ ও অভ্যাস দূর করে সেখানে আল্লাহ ও তার রাসুল সাঃ আনুগত্য ও অনুসরনের বিপরীত তাগুত শক্তির বিরুদ্ধে চলার সিন্ধান্ত নিতে দৃড় মনোবলের পরিচয় দিয়েছিলেন । আমাদের কেও তেমনি হতে হবে ।
৩ ।একজন খাটি মুসলিম হিসাবে দুনিয়ার জীবন অতিবাহিত করার জন্য সমাজের অসত নাস্তিক মুনাফিক শয়তানদের নেতৃত্ব মেনে না নিয়ে সেই স্থলে আল্লাহভীরু , সৎ ও যোগ্য লোকদের হাতে সমাজের ও রাষ্ট্রের নেতৃত্ব তুলে দিতে হবে । এই ভাবেই ইসলাম প্রতিষ্ঠার কাজ রাসুল সা করেছিলেন ।
এই দাওয়াত কারা দিবে ও কেন দিবে?
কোরান হাদিসের আলোকে জানা যায় ,নবী করিম সাঃ সকল মানব জাতিকে এই বলে দাওয়াত দিয়েছেন যে,
“হে দেশবাসী, একমাত্র আল্লাহর দাসত্ব কর।তিনি ছাড়া তোমাদের আর কোন ইলাহ নেই”।
সুরা আ’রাফ
শ্রেষ্ট মানব রাসুল সাঃ এই দাওয়াত যারা মনে প্রানে দৃঢ় ভাবে কবুল করে নিয়েছেন তারা সকলে এরপরে কঠিন ও গুরুভার দায়িত্ব আর শয়তানের অগ্নিশর্মা লেলিহান শিখায় পড়তে হবে জেনেও এই বলে , ঘোষনা দিয়ে ইসলামের সুশীতল ছায়া তলে প্রবেশ করেছেনঃ
“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদার রাসুলুল্লাহ” অর্থাত আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি যে আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই , মুহাম্মাদ সাঃ আল্লাহর প্রেরিত রাসুল সাঃ
আল্লাহু আকবার '' সুবাহানাল্লাহ !!
রাসূল (সাঃ) বলেছেনঃ কোন মুসলমান বান্দা যখন ‘লা -ইলাহা ইল্লাল্লাহু‘ (আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই) বলে, তখন তা আকাশসমূহ ছেদন করে যায়, এমনকি তা আল্লাহর সম্মুখে গিয়ে পৌছে। আল্লাহ্ তখন বলেন, “স্থির হও”, তখন এটা বলে, “আমি কিরূপে স্থির হব- আমি যার দ্বারা উচ্চারিত হয়েছি এখনও তাকে মাফ করা হয়নি”, আল্লাহ তখন বলেন, আমি তোমাকে সে লোকের জিহ্বা দ্বারা-ই পরিচালিত করেছি, যাকে তার আগ মুহুর্তে মাফ করে দিয়েছি।” [হাদিসে কুদসী]
এই কলেমার দাওয়াত সাহাবা কেরাম থেকে আরম্ভ করে যুগে যুগে সকল মুমিন মুত্তাকিন গন দিয়ে গেছেন।আর বর্তমানে রাসুল সাঃএর উম্মোতে মোহাম্মাদি হিসাবে আমাদের সবার উপর এই দায়িত্ব অর্পন করা হয়েছে ।সেই দায়িত্বের অনুভুতি ও আখিরাতে আল্লাহর পাকড়াও হতে নিজেকে রক্ষা পাবার জন্য আজ আমি আল্লাহ কে ও রাসুল সাঃ উম্মত হিসাবে আপনাদের সবাইকে স্বাক্ষী রেখে কলেমার নামধারী মুসলমান ও বাংলাদেশ ও বাংলাভাষী সকল মানব জাতির নিকট আমি ইসলামের দাওয়াত পেশ করলাম।এর পর আপনাদের উপর দায়িত্ব দিলাম, এখন আপনারা এই লিখা বা দাওয়াত কপি পেস্ট শেয়ার বা যে ভাবে পারেন তা অন্যের নিকট পৌছে দিন ।আল্লাহ আমাদের এই দাওয়াত এর আলোকে আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করে কোরানের ছায়াতলে সমবেত হবার তাওফিক দান করুন ।
এই কলেমা কবুলকারী সকলেই নিজেকে ইসলামের জন্য মুসলিম বলে দাবী করি ।কিন্তু ইসলাম কায়েমের এই গুরুভার দায়িত্ব একা একা কোণ নবীর পক্ষে পালন করা সম্ভব হয় নাই।তাই আমরা যারাই এই কলেমার উপর মজবুত ভাবে ঈমান আনব তখনি আমাদের সবার উচিত সংঘবদ্ধ ভাবে ইসলাম কায়েমের জন্য কোরানের আলোকে আর রাসুল সাঃ দেখানো পথ অনুসরনে ব্যক্তি পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্রে ইসলাম কায়েম করে সেই আলোকে জ়ীবন যাপন করা ।আর এই একই মনের লোক সংগ্রহ করার জন্য তৃনমুল থেকে সকল পর্যায়ে দাও্যাতি কাজ করে যেতে হবে। রাসুল সাঃ এর যুগে এই দাওয়াত প্রদানের মাধ্যমেই
আইয়্যামে জাহিলিয়াতের পরিবর্তে একটি সোনালি ্যূগ কায়েম হয়ে ছিল।
তাই আসুন দ্বীন কায়েমের জন্য আপনার আমার মুল বিশ্বাস থাকতে হবে ঃ
১। আল্লাহ সকল মানব জাতির একমাত্র রব , বিধান দাতা ও হুকুমকর্তা ।
২। আল্লাহর দেওয়া জীবন বিধান কোরান আর রাসুল সাঃ এর আদর্শ সুন্নাহই আমাদের পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান।
৩।মহানবী সাঃ কে মানব জীবনের সর্বক্ষেত্রে অনুসরন যোগ্য আদর্শ নেতা হিসাবে মেনে নিতে হবে।
৪।ইসলাম প্রতিষ্টাই মুমিন জীবনের সকল দিক ও সকল কাজের চেয়ে বেশি গুরুত্ব পুর্ন বিষয় ।
৫।আমাদের সকল কাজ হবে স্বতস্ফুর্ত ভাবে আল্লাহ সন্তুষ্টির মাধ্যমে আখিরাতের মুক্তির পাথেয় হিসাবে জীবনের চুড়ান্ত সফলতা ও লক্ষ্য স্থল জান্নাতুল ফেরদাউসের বাসিন্দা হওয়ার তাওফিক আল্লাহ দান করুন ।
"গাছ তোর কি নাম ? ফলেই মোর পরিচয় "।
আম গাছের মত তখন আর মুখে বলতে হবে আপনি মুসলিম না নাস্তিক না মুনাফেক ।আপনার ইসলামিক চাল চলন মানে চারিত্রিক বৈশিষ্ট বলে দিবে আপনি, আমি কি মুসলিম না নাস্তিক না মুনাফেক।
ভয় পেয়েছেন আমার কথায়? ভয় পায় মুনাফেক ।কারন নাস্তিকও মনে প্রানে জানে তার দেবতারা বা ইশ্বর তাকে সকল বিপদে উদ্ধার করবে। ঈমান্দার জানে ও মানে য়আল্লাহর হূকূম ছাড়া কেউ তার ক্ষতি বা কোন কল্যান এনে দিতে পারবে না।কিন্তু মুনাফেক দুই দিকের কোন টাতেই বিশ্বাসী নয় তাই সারা দুনিয়াই তাকে ভয় লাগাইয় আর সে এমন ভয় পায়, বনের বাঘে খাবার আগেই তাকে মনের বাঘে খেয়ে ফেলে ।
ইয়া আল্লাহ আমি যা বুঝায়ে বলতে চেয়েছিলাম ।তা কিছুই বুঝাতে পারিনি আমার অজ্ঞতা ও জ্ঞানের স্বল্পতার কারনে ।তাই আল্লাহ আপনি আমার লিখার ভুল ত্রুটি ক্ষমা করে দিন ।
‘‘হে আমাদের রব! আমরা ঈমান এনেছি, আমাদের গোনাহখাতা মাফ করে দাও এবং জাহান্নামের আগুন থেকে আমাদের বাচাঁও ৷”সুরা আলে ইমরান।
বিষয়: বিবিধ
৭১০৯ বার পঠিত, ২০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
কোন বান্দাকে ভালবাসেন, তখন
তিনি জিবরাঈলকে (আঃ) ডেকে বলেন,
আল্লাহ অমুক বান্দাকে ভালবাসেন,
তাই তুমিও তাকে ভালবাসো।
সুতরাং জিবরাঈল (আঃ)
তাকে ভালবাসেন।
তারপর জিবরাঈল (আঃ) আসমানে এই
ঘোষণা দেন যে, আল্লাহ অমুক
বান্দাকে ভালবাসেন, তোমরাও
তাকে ভালবাসো। তখন
তাকে আসমানবাসীরা ভালবাসে এবং যমীনবাসীদের
মাঝেও তাকে মকবুল করা হয়।"
[ সহীহ বুখারী ]
-(সূরা আলে ইমরান : ১৯১-১৯৪)
কুফরী এবং ক্বিয়ামতের দিন
আল্লাহর সঙ্গে ঈসা-র কথোপকথন :-
‘যখন আল্লাহ বলবেন, হে মরিয়াম-
তনয় ঈসা! তুমি কি লোকদের
বলেছিলে যে,
তোমরা আল্লাহকে ছেড়ে আমাকে ও
আমার মাতাকে উপাস্য সাব্যস্ত কর?
ঈসা বলবেন, আপনি মহাপবিত্র।
আমার জন্য শোভা পায় না যে,
আমি এমন কথা বলি, যা বলার কোন
অধিকার আমার নেই।
যদি আমি বলে থাকি,
তবে আপনি অবশ্যই তা জানেন।
বস্ত্ততঃ আপনি আমার মনের
কথা জানেন, কিন্তু
আমি জানি না কি আপনার মনের
মধ্যে আছে। নিশ্চয়ই আপনি অদৃশ্য
বিষয়ে অবগত’
‘আমি তো তাদের
কিছুই বলিনি, কেবল সেকথাই
বলেছি যা আপনি বলতে বলেছেন যে,
তোমরা আল্লাহর দাসত্ব কর,
যিনি আমার ও তোমাদের পালনকর্তা।
বস্ত্ততঃ আমি তাদের
সম্পর্কে অবগত ছিলাম, যতদিন
আমি তাদের মধ্যে ছিলাম। অতঃপর
যখন আপনি আমাকে লোকান্তরিত
করলেন, তখন থেকে আপনিই তাদের
সম্পর্কে অবগত রয়েছেন।
আপনি সকল বিষয়ে পূর্ণ
অবগত’
(সূরা মায়েদাহ ৫/১১৬-১১৭)
ব্যাক্তিকে যখন কবরে রাখা হয়, তখন
তাকে লক্ষ্য করে বলা হয়- তুমি নববধুর মতো ঘুমাও; যাকে জাগায়
কেবল তার সর্বাপেক্ষা মনের মানুষ।'
{সুনান তিরমিযি-৯৯১}
জাযাকাল্লাহ খাইরান!
যদি তোমাদের শ্রবণশক্তি ও
দৃষ্টিশক্তি কেড়ে নেন এবং তোমাদের
হৃদয়ে মোহর করে দেন তবে আল্লাহ্
ছাড়া আর কোন প্রকৃত ইলাহ্
আছে যে তোমাদের
এগুলো ফিরিয়ে দেবে?’
[সূরা আল-আন‘আম, আয়াত: ৩০]
পবিত্র হাদিসে বর্নিত আছে, "
যে ব্যাক্তি ভালভাবে ওযু করল
অতঃপর আসমানের
দিকে দৃষ্টি করে কালিমায়ে শাহাদাত্
পাঠ করল, তার জন্য জান্নাতের
আটটি দরজা খুলে দেওয়া হয়।
সে যেটা দিয়ে ইচ্ছা করে সেটা দিয়ে প্র
করতে পারে।" (মুসলিম শরীফ,খন্ড-১ম,
পৃষ্টা-১২২ হতে সংগৃহিত)
সুব্হা-নাল্লা-হিল ‘আযীম।
অথবা সকালে ও সন্ধ্যায় ১০০ বার
করে ‘সুবহা-নাল্লা-হে ওয়া বেহামদিহী’
পড়বেন।
অর্থ : ‘মহাপবিত্র আল্লাহ এবং সকল
প্রশংসা তাঁর জন্য। মহাপবিত্র
আল্লাহ, যিনি মহান’। এই দো‘আ পাঠের
ফলে তার সকল গোনাহ ঝরে যাবে।
যদিও তা সাগরের ফেনা সমতুল্য হয়’।
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এই দো‘আ
সম্পর্কে বলেন যে,
দু’টি কালেমা রয়েছে, যা রহমানের
নিকটে খুবই প্রিয়, যবানে বলতে খুবই
হালকা এবং মীযানের পাল্লায় খুবই
ভারী। তা হ’ল সুব্হা-নাল্লা-হি ....।
[ মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত
হা/২২৯৬-৯৮, ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯,
‘তাসবীহ, তাহমীদ, তাহলীল ও
তাকবীর পাঠের ছওয়াব’ অনুচ্ছেদ-৩;
বুখারী হা/৭৫৬৩ ‘তাওহীদ’ অধ্যায়,
অনুচ্ছেদ-৫৮]
রসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেছেনঃ
" যে ব্যক্তি দৈনিক ১০০ বার
বলবে,''লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু,
ওয়াহদাহুলা শারীকা লাহ, লাহুল মূলক
ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা-
কুল্লি শাইইন ক্বাদীর।'' সে ১০ জন
দাস মুক্ত করার সওয়াব
পাবে। তার জন্য একশত
নেকী লেখা হবে। তার
১০০ পাপ মোচন
করা হবে এবং তাকে সারা দিন
শয়তানের
ক্ষতি হ'তে রক্ষা করা হবে এবং কিয়া
দিন সে সবচেয়ে বেশি নেকীর
অধিকারী হবে।
[বুখারী , মুসলিম,
মিশকাত]
মন্তব্য করতে লগইন করুন