শিক্ষিত মেয়েরা যদি চাকুরী না করে সংসার সামলায়,এটা কি পরিহাসের বা লজ্জার???? শিক্ষা কি শুধু টাকা উপার্জনের জন্যই গ্রহণ করা হয়??

লিখেছেন লিখেছেন মেজর জলিল ২২ অক্টোবর, ২০১৪, ০৩:২৫:৩৩ দুপুর

শিক্ষিত মেয়েরা যদি চাকুরী না করে সংসার সামলায়,এটা কি পরিহাসের বা লজ্জার???? শিক্ষা কি শুধু টাকা উপার্জনের জন্যই গ্রহণ করা হয়?? মাসিক আয়ের পরিমান ই কি একজন মানুষের শিক্ষাগত যোগ্যতার মাপকাঠি? বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লে কি চাকুরী করতেই হবে???

চাকুরীজীবি/শিক্ষিত মেয়েরা কেন শিক্ষিত বেকার ছেলেকে বিয়ে করেনা???ছেলে যদি স্ত্রীর রোজগারে সংসার চালায় তাহলে/বেকার বসে থাকে সেটা কি স্থ্রী মেনে নেবে?

শুরুতেই বলে নিচ্ছি, নারীর চাকুরী করার বিরুদ্ধে আমি নই।তবে সংসার ই হতে হবে তার সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত কাজের জায়গা। সংসারের হক পরিপূর্ন ভাবে আদায়ের পর স্বামীর অনুমতি স্বাপেক্ষে সে চাকুরী বা ব্যবসা করতে পারে।আল্লাহ পুরুষের গর্ভে বাচ্চা দেয়না, পুরুষের স্তনে ওই বাচ্চার বেচে থাকার জন্য দুধের ব্যবস্থা ও করেনি। একজন শিশু ২ বছর পর্যন্ত মায়ের বুকের দুধ পান করে।এই দুই বছর তার মায়ের বুকের দুধ পাওয়া তার হক।কোন নারীকে তার বাচ্চার হক নস্ট করার অধিকার দেয়া হয়নি। এখন কোন নারি যদি তার চাকুরীর অযুহাতে কয়েক মাস পর থেকেই দুধ পান করানো বন্ধ করে দেয়, তাহলে সে অবশ্যই অমানবিক এবং ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যায় কাজ করছে।প্রাকৃতিক ভাবেই নারী পুরুষের মৌলিক কিছু দ্বায়িত্ব ভাগ হয়ে আছে, যেটা অস্বীকার করার কোন উপায় নাই।

এবার আসুন বাচ্ছাদের লালন পালনের ব্যাপারে- একটা শিশু কত বছর বয়সে নিজের সব কাজ করতে পারে কারো সাহায্য ছাড়া(খাওয়া, গোসল,টয়লেট)?? এবার আসুন বাচ্চার নিরাপত্তার ব্যাপারে- মা- বাবা দুজনেই যদি চাকুরীর সুবাদে অফিসে থাকে তাহলে ঐ শিশু একা বাসায় কতটা নিরাপদ? আগুন,ইলেক্ট্রসিটি, গ্যাস, বটি, ছুরি, চোর, ডাকাত আরো হাজারো রকম নিরাপত্তার প্রশ্ন আছে।কেউ কি আছে এমন, একা তার বাচ্চাকে এভাবে অনিরাপদ রাখতে চায়??? চাকুরি করার মূল উদ্দেশ্যতো টাকা আয় করা, তাইতো???এই টাকা কার জণ্য আয় করবেন?? সন্তানের চেয়ে কি টাকা অনেক মূল্যবান??নাকি শিক্ষিত হয়েছি এটা প্রমান করার জন্য ই চাকুরী করতে হবে??আর বাচ্চাদের লালন পালনের প্রধান দ্বায়িত্ব এই মায়ের ই, এক্ষেত্রে স্বামী তাকে সাহায্য করবে।

সংসার করাকে,গৃহীনী হওয়াকে বুয়ার কাজ/বুয়াগিরি বলে আক্ষ্যায়িত করেছে অনেকে। আমি ভাবতে পারিনা এই ধরনের মানসিকতার নারীরা কতটা হীনমন্ম্যতায় ভোগে।এসব নারীরা নিজেরাই নিজেদের সম্মান করতে জানেনা।

আচ্ছা চাকুরী করে তারা অফিসে কি পায়ের পরে পা তুলে বসে থাকে?? আর হুকুমজারী করে??? নিশ্চয়ই তা করেনা। অফিসে ও কাজ করতে হয়, সেটা অর্থের বিনিময়ে অন্যের কাজ।অন্যের কাজ করলে বুয়াগিরি, চাকরের কাজ হবেনা, সেটা হবে সম্মানের?? আর নিজের সংসারের কাজ করলেই সেটা হবে অসাম্মানের, বুয়াগিরি????এই যদি হয় শিক্ষিত মেয়ের মানসিকতা তাহলে তার এই শিক্ষিত না হলেও চলত।

বেশিরভাগ অফিসে ই নারীরা কর্পোরেট বুয়া, চাকরানী, সেবিকা, কোন কোন ক্ষেত্রে সেবাদাসী। অফিসের বসের পার্সোনাল সেক্রেটারী, রিসিপসনিস্ট, মাঠে ঘাটে দৌড়ানো এন জি ও র চাকুরী এগুলাকে তো চাকুরী বলাও ভুল।

আমাদের সমাজ ব্যবস্থায় পুরুষরা ই নারীর জন্য ক্ষতিকর এটা সত্যি কিন্তু নারীরা নিজেরা ও কোন অংশে কমনা তদের এই পরিনতির জন্য। কারন এন জি ও, পার্সোনাল সেক্রেটারী, রিসিপসনিস্ট, বিমান বালার মত চাকুরী যে তাদের রূপ আর যৌবনের যোগ্যতার কারনেই হয় এটা এখন নাবালোক শিশু ও বোঝে।নারীর সুযোগ নিয়ে অসাধু-লোলুপ, কামুক পুরুষরা তাদেরকে পন্য বানিয়েছে।

বেশিরভাগ এন জি ও তে নারীকে পর্দা করতে দেয়া হয়না, হিজাব,বোরখা খুলতে বাধ্য করা হয়, সহকর্মীর সাথে এক রিক্সায়, এক মটর সাইকেলে চড়তে বাধ্য করা হয়।অবশ্য চাকুরীর শর্ততেই অনেকে বলে নেয় যে এগুলো তাকে করতেই হবে ।

প্রাইভেট চাকুরীতে বসের ডিনার পার্টনার হতে হয়,বিদেশ সফরসঙ্গী হতে হয়, বাহিরের বসদের সন্তুস্ট ও ম্যানেজের দ্বায়িত্ব ও অনেক ক্ষেত্রে নারীকেই করতে হয়।হ্যা পুরুষরা ই এগুলো করায় নারীদের সুযোগ নিয়ে।

চাকুরী করতে হলে তাকে বদলি হতেই হবে, এমনকি বিদেশে ও বদলী হতে পারে, তখন পরিস্থিতিটা কি দাঁড়ায়? স্বামী এক জায়গায়, স্থ্রী অন্য জায়গায়।দুজন দু জায়গায়। আচ্ছা সন্তান থাকবে কোথায়?? আর সন্তান যদি স্কুলে যায় তখন সন্তান কি করবে??তার পড়াশুনা বন্ধ করে দেবে??নাকি সন্তান , বাবা, মা সবাই আলাদা থাকবে???

যেখেনে নারীর ভরণ –পোষনের দায়িত্ব পুরুষকে দেয়া হয়েছে আর নারীকে সংসার সামলানোর দ্বায়িত্ব দেয়ে হয়েছে সেখানে নারী তা মানবেনা, সে টাকা রোজগারের জণ্য , শিক্ষিত হয়েছে এটা দেখানোর জন্য সে চাকুরী করবে???? নিজের সম্মান নিজে না বুঝলে তাকে জোর করে কিভাবে সম্মান দেয়া যায়??

সব চাকুরী ই যে খারাপ বা প্রতিকূল ব্যাপারটা তা ও না, কোন নারী যদি শিক্ষিকা হয়, ডাক্তার হয় সেক্ষেত্রে অনেক সুযোগ থাকে সংসার করার পাশাপাশি চাকুরী করার।মহিলা ডাক্তার,শিক্ষিকা সহ আরো কিছু পেশা আছে যেখানে অবশ্যই নারীর প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে উক্ত প্রতিষ্ঠানের নারীদের সমস্যা বিবেচনা করে এবং সমাধান করে চাকুরীর বিধান করা উচিত।

তবে আবারো বলব নারীর চাকুরী করাটা কখনোই অগ্রাধিকার পেতে পারেনা সংসারের চেয়ে।চাকুরীর কারনে ই তার সন্তান নেশে করে, জুয়া খেলে, চোর,ছিনতাই কারী হয়।তাহলে এর দায়ভার কে নেবে??অবশ্যই পিতার চেয়ে মাতার দ্বায়িত্ব এখানে অনেক বেশি।আপনি চাকুরী করে প্রতিষ্ঠানের সেবা দিবেন, মুনাফা এনে দিবেন আর আপনার অভাবে আপনার সন্তান নষ্ট হয়ে যাবে?? এটা কেমন শিক্ষা???

সংসারের ব্যয়ের ভার, সন্তান ও স্ত্রীর ভরন পোষনের ভার আল্লাহতায়ালা পুরুষের উপর ই দিয়েছে, এক্ষেত্রে নারীকে এই ভার দেয়নি, এখন সে যদি জোর করে শুধু শিক্ষিত হবার আর অর্থ উপার্জনের যুক্তিতেই চাকুরী করে সেটা কতখানী যৌক্তিক??আল্লাহ রাববুল আলামীন পুরুষকেই স্ত্রী তথা পরিবারের অভিভাবক হিসাবে ঘোষণা করেছেন ৷ বলেছেন, 'পুরুষরা হলো স্ত্রীদের অভিভাবক এবং ভরণপোষণকারী ৷' অন্যদিকে রাসূলে খোদা (সাঃ)বলেছেন, 'পুরুষ হলো পরিবারের প্রধান, আর যারা প্রধান তাদের কর্তব্য হলো নিজ নিজ অধীনস্থদের প্রতি দায়িত্বশীল হওয়া ৷'

মহান আল্লাহ বলেন— ‘নারীদের তেমনিভাবে ন্যায়সঙ্গত অধিকার আছে, যেমনিভাবে আছে তাদের ওপর পুরুষদের। নারীদের ওপর পুরুষদের মর্যাদা রয়েছে।’ (সূরা আল—বাকারা: ২২৮)। স্বামীর অধিকার ও মর্যাদা: মহান আল্লাহ ও তদীয় রাসূল স.-এর মর্যাদার পর একজন স্ত্রীর কাছে তার নিকট তার স্বামীর মর্যাদা সর্বাধিক। স্বামীর নির্দেশ দ্বীন—শরিয়া পরিপন্থী না হলে তার ওপর অন্য কারো নির্দেশকে প্রাধান্য দেয়া যাবে না। মহান আল্লাহ ও তদীয় রাসূল স.-এর পর স্বামীর অধিকার ও মর্যাদা সকলের ঊর্ধ্বে। বৈধ কাজে স্বামীর আনুগত্য করা স্ত্রীর ওপর ফরজ। নফল ইবাদত অপেক্ষা স্বামী সেবা করা উত্তম। মনে রাখতে হবে, স্ত্রী মর্যাদাগতভাবে সাধারণত স্বামীর চেয়ে বেশি মর্যাদাসম্পন্ন হতে পারে না। মহানবী স. বলেছেন— ‘আমি কাউকে সেজদা করার হুকুম করলে স্ত্রীদের তাদের স্বামীকে সেজদা করতে বলতাম। কেননা, আল্লাহ তাদের ওপর স্বামীদের অধিকার নির্ধারণ করে দিয়েছেন।’ (সুনান আবু দাউদ- ১৮২৮)

তবে কিছু পরিস্থিতি আছে যেখানে নারীকে আর্থিকভাবে সাবলম্বী হতে হয়। স্বামী যদি উপার্জনে অক্ষম হয়ে যায়, স্বামী মারা যাবার পর যদি সংসার পরিচালনার মত অর্থ বা আয়ের ব্যবস্থা না থাকে এবং উপার্জনের মত যদি কোন সন্তান ও না থাকে সেক্ষেত্রে নারির চাকুরীর প্রশ্ন জাগতেই পারে। তবে নারিকে যদি তার প্রাপ্য বুঝিয়ে দেয়া হয় তাহলে এমন পরিস্থিতিতে খুব একটা পড়তে হয়না, যেমনঃ বাবার- মায়ের সম্পত্তিতে উত্তরাধিকারের অংশ, স্বামীর রেখে যাওয়া সম্পদ, নিজের দেন মহরের প্রাপ্য অংশ যদি ঠিক মত নারী পায় তাহলে কোন অবস্থাতেই তাকে কারো দারস্থ হতে হয়না।

তাই পরিশেষে বলতে চাই, কোন পিতা, ভাই, স্বামী ই চায়না তার মেয়ে,বোন, স্ত্রী তার অক্ষমতার দরুন অন্যের মুখাপেক্ষী হোক, কস্টে থাকুক।য়াবার এটা ও চায়না তার স্ত্রীর অনুপস্থিতির কারনে তার সন্তানের স্বভাবিক বেড়ে ওঠা ব্যহত হোক বা তার সন্তান বিপথগামী হোক, এটা ও চায়না তার পরিবারের বন্ধন বিচ্ছিন্ন হোক।

তাই শিক্ষিত হ্যেছে বলেই চাকুরী করতে ই হবে এটা কোনভাবেই ঠিকনা।তার প্রয়োজন পড়লেই কেবল স্বামীর সাথে আলোচনা স্বাপেক্ষে অনুমতি নিয়ে চাকুরী করা যেতে পারে।

এটা কোন ফতোয়া নয়, কেবল ই আমার নিজের মতামত ও বিশ্বাস।

বিষয়: বিবিধ

৩০৬৯ বার পঠিত, ২০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

277067
২২ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০৩:৪৬
ঘাড় তেড়া লিখেছেন :
অনেক সুন্দর লিখা... আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
২২ অক্টোবর ২০১৪ দুপুর ০৩:৫৪
221081
মেজর জলিল লিখেছেন : আপনাকে ও ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্য, মতামত আশা করছি।
277071
২২ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:০২
নিরবে লিখেছেন : ভাই এমনি এমনি তো নারী চাকরি করে না।চাকরি করা বউ শ্বশুরবাড়ি বেশী কদর পায়, বিয়ের সময় কিছু সমস্যা থাকলেও মেয়ে চাকরি করলে বিয়ে করতে ছেলেপক্ষ একপায়ে খাড়া।
তাছাড়া যে সোসাইটিতে বেশীরভাগ নারী কর্মজীবী সেখানে তো চাকরি না থাকলে প্রতি পদে কথা শোনা লাগে।শখ করে বা নিজের ইচ্ছায় নারী চাকরি করে খুব কম,পুরুষ না ও বলে না আবার হ্যা ও বলে না।মানে তুমি চাকরি করলে ভালো হয় এটা বেশীরভাগ পুরুষের মনোভাব।ব্যতিক্রম আছে ,কিন্তু তা কোন উদাহরন না।
২২ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:১৯
221084
মেজর জলিল লিখেছেন : মার মনে হয় চাকুরীর বিপক্ষেই বেশিরভাগ মতামত।চাকুরী করা বউ বেশি কদ্র পায় এটা কোন ভাবেই ঠিক না, আমার মনে হয় উলটা। স্ত্রীকে চাকুরীতে বাধ্য করেছে এমন উদাহরন লাখে ও ১টা পাওয়া যাবেনা।
২২ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:২২
221087
মেজর জলিল লিখেছেন : আমার মনে হয় চাকুরীর বিপক্ষেই বেশিরভাগ মতামত।চাকুরী করা বউ বেশি কদর পায় এটা কোন ভাবেই ঠিক না, আমার মনে হয় উলটা। স্ত্রীকে চাকুরীতে বাধ্য করেছে এমন উদাহরন লাখে ও ১টা পাওয়া যাবেনা।
২২ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৫
221132
নিরবে লিখেছেন : পুরুষ না ও বলে না আবার হ্যা ও বলে না।তাই আমরা বলতে পারি না যে বাধ্য করছে।
কিন্তু চাকরী করলে ভালো হয় এটা আমার দেখা সব কর্তারই ইচ্ছা।
২২ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৩৫
221133
নিরবে লিখেছেন : পুরুষ না ও বলে না আবার হ্যা ও বলে না।তাই আমরা বলতে পারি না যে বাধ্য করছে।
কিন্তু চাকরী করলে ভালো হয় এটা আমার দেখা সব কর্তারই ইচ্ছা।
277081
২২ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৩
ইবনে আহমাদ লিখেছেন : আপনার মতামতের সাথে একমত। নারীর অধিকার পাওয়া উচিত তার পরিবার।
সামাজিক ভাবে এটা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে - নারী চাকুরী করবে তার পর তার পরিবার।
বিষয়টা উপস্থাপনায় কৌশলী হতে হবে। কারন আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা যেভাবে এটাকে প্রমোট করছে তার খেসারত দিতে হচ্ছে সবাইকে। আপনাকে ধন্যবাদ।
২২ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৮
221100
মেজর জলিল লিখেছেন : আপনাকে ও ধন্যবাদ
277087
২২ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৩
মামুন লিখেছেন : পড়লাম। লেখাটি খুব ভালো লেগেছে। অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।
জাজাকাল্লাহু খাইর। Thumbs Up Thumbs Up Rose Good Luck
277091
২২ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৮
মেজর জলিল লিখেছেন : আপনাকে ও ধন্যবাদ
277108
২২ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৬
অনেক পথ বাকি লিখেছেন : আপনার মতামত আর মতামত প্রায় মিলে গেলো। ধন্যবাদ
২২ অক্টোবর ২০১৪ বিকাল ০৫:৪৮
221109
মেজর জলিল লিখেছেন : ধন্যবাদ
277137
২২ অক্টোবর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫০
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সমস্যাটা পারিবারিক নয় বরং শিক্ষার!
আমাদের দেশে শিক্ষা অর্থই চাকুরি। একজনের লিখায় পড়েছি গ্রামে প্রচুর সম্পদ থাকা সত্বেয় কেরানি চাকুরিরত একজন কে এর কারন জিজ্ঞেস করলে জবাব দেয় চাসবাস করলে আত্মিয়রা বলে তাহলে লেখাপড়ার কি দরকার ছিল!!
277176
২২ অক্টোবর ২০১৪ রাত ০৯:৪২
আফরা লিখেছেন :
তাই শিক্ষিত হ্যেছে বলেই চাকুরী করতে ই হবে এটা কোনভাবেই ঠিকনা।তার প্রয়োজন পড়লেই কেবল স্বামীর সাথে আলোচনা স্বাপেক্ষে অনুমতি নিয়ে চাকুরী করা যেতে পারে ।

জী আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত ।
277249
২৩ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৫:৪৭
বুড়া মিয়া লিখেছেন : মেজর জলিলকে স্যালুট!!!

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা এমনই যে তাদেরকে গোলামী মানসিকতায় গড়ে তুলে; এটাও বুঝে না যে চাকরী করা মানে পরের বাড়ীর আয়া বা বুয়া! সাইজা রাস্তায় বের হইতে পারলেই এড়া শান্তি পায়!

আমরা শেষ হয়ে গেলাম এদের জন্যই!
২৩ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
221256
মেজর জলিল লিখেছেন : ধন্যবাদ
১০
277273
২৩ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ০৯:০২
আহ জীবন লিখেছেন : সব কাহিনীর গোঁড়া এক জায়গায়। তালে আছে বেতাল করো। মুসলিম সমাজ ধ্বংস করো। দরকারে নিজের নাক কাট।
১১
277301
২৩ অক্টোবর ২০১৪ সকাল ১০:৫২
মেজর জলিল লিখেছেন : ধন্যবাদ
১২
282022
০৭ নভেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৩
হতভাগা লিখেছেন : বিয়ে করে শরীয়ত মোতাবেক । চায়ও শরীয়ত মোতাবেক । কিন্তু দেবার বেলায় আধুনিক সাজে ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File