আজ সেই ভয়াল ২৫ শে ফেব্রুয়ারি যার মুল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের দেশ প্রেমিক সেনাবাহিনীকে ছিরতরে ধ্বংস করে দেওয়া।
লিখেছেন লিখেছেন বিপ্লবী ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ০১:২৭:২০ রাত
এরা কারা দেখুনতঃ
একটি সুপরিকল্পিত চক্রের পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করার জন্যই দেশের রাজনীতিকে ঘলাটে করে মহামান্য প্রেসিডেন্টের মাথায় বন্দুকের নল ঠেকিয়ে জুরুরি অবস্থা জারি করতে বাধ্য করেছিলেন তকালিন সেনাবাহিনীর কুচক্রী প্রধান মইনু আহমেদ।দেশে জুরুরী অবস্থা জারি করতে বাধ্য করেচিলেন। সেই ষড়যন্ত্রের হাত ধরেই ক্ষমতায় আসে ভাতের মদত পুষ্ট দেশ বিরোধী সরকার তথা শেখ হাসীনা ও বাম আর রামের পেতাত্মা বলে পরিচিত ভারত কেবলারা।
বলে রাখা ভাল জুরুরি অবস্থা জারির পর থেকেই জেনারেল মইনু আহমেদ ও তার লেফটেন্যান্টদের কর্মকাণ্ডো দেশের সচেতন নাগরিক মাত্রই অনুধাবন করেছিলেন মইনু আহমেদ জাতির সর্বনাশ করার জন্য কর্তব্যের বাহিরের কর্মে বেশি প্রাধান্য দিতেন।
আর তারা প্রায় প্রচারনাচালাতেন বাংলাদেশ সেনাবহিনীকে নতুন করে গড়ে তোলা হবে।অপর দিকে আওয়ামীলীগের মুখপাত্র ইন্ডিয়া ও আওয়ামীলীগের গু আব্দুল গাফফার চৌধুরী অপার থেকে জোরগলায় বলতে থাকেন বাংলাদেশের সেনাবাহিনীতে যদি ৩০ থেকে ৩৫% হিন্দু নিয়োগ দেওয়া হয় তাহলে সেনাবাহিনী দুর্বলতা াটিয়ে উঠা সম্ভব হবে।
গাফফারের কথার পথ ধরেই তৎকালীন সিভিল সার্ভিসের সদস্য অয়ালিউল ইসলাম দাবী করেছিলেন গত বি এন পি জামায়াত জোট সরকার ও তত্যাবধায়ক সরকারের আমুলে সেনাবাহিীতে যত নিয়োগ হয়েছিল তার ৭৫% মাদ্রাসা থেকে নিয়োগ পেয়েছিল।
যা নাকি তারা চেয়েছিল
১।ইসলামী প্রতিষ্ঠানগুলিকে সন্ত্রাসের সুতিকাগার হিসাবে গড়ে তোলা।
২। সেনাবাহিনী হবে তার গড ফাদার
এগুলো নাকি অয়ালিউল ইসলামের গবেষণায় ধরা পড়েছিল। জাতি কি এ সব গবেষকদেরকে খুজে বাহির করে কারন জানতে চাইবেন।
বিষয়: বিবিধ
১৪৫৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন