কলেজের ছাত্রীকে প্রকাশ্য কুপিয়েছে। তবে সে জঙ্গী না, জয় বাংলার লোক। হলুদ পত্রিকায় বখাটে।
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ০৪ অক্টোবর, ২০১৬, ০৩:২৫:১৭ দুপুর
ডাক্তাররা জানিয়েছেন অপারেশন করা যাবে, কিন্তু বাঁচার সম্ভাবনা মাত্র ৫ শতাংশ। তবে অলৌকিক ভাবে সে বেঁচে গেলেও আর স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবে না।
বিকাল ৫টার দিকে এমসি কলেজ কেন্দ্রে স্নাতক পরীক্ষা শেষে বের হন খাদিজা। বের হওয়ার পরপরই তাকে সিলেটে ছাত্রলীগ নেতা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক লের কোপে আহত খাদিজা আক্তার নার্গিসকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
শিক্ষার্থীদের সামনে দা দিয়ে কোপাতে থাকে জয় বাংলার লোক......
বিকাল ৫টার দিকে এমসি কলেজ কেন্দ্রে স্নাতক পরীক্ষা শেষে বের হন খাদিজা। বের হওয়ার পরপরই কাছে গিয়েই এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকে নার্গিসকে। বাঁচাও বাঁচাও বলে আর্তনাদ করে উঠে নার্গিস। দৌড়ে পালাতে যায়। কিন্তু থেমে থাকেনি হামলাকারী বদরুল। পিছু ধাওয়া করে নার্গিসের মাথা, দেহে উপর্যুপরি কোপায়। আর এ দৃশ্য দেখে উপস্থিত ছাত্রীরা চিৎকার করলে ছাত্ররা এগিয়ে আসেন। তারা আটক করে বদরুলকে পিটুনি দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে তাকে আটক করে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। গতকাল বিকালে সিলেটের এমসি কলেজ ক্যাম্পাসে আলোচিত এ ঘটনা ঘটে।
ভিডিওতে দেখা যায়, ধারাল অস্ত্র দিয়ে নার্গিসকে আঘাত করার সময় অনেকে চিৎকার করলেও কেউ এগিয়ে আসেনি। বদরুলের কয়েকজন সহযোগী আশেপাশেই ছিল বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
হলুদ পত্রিকায় বখাটে।
আহত কলেজছাত্রী লাইফ সাপোর্টে (
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদকের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত কলেজছাত্রী খাদিজা বেগম নার্গিসকে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছে।
কলেজছাত্রী খাদিজার মাথার ক্ষত বেশি গুরুতর হওয়ায় তাকে ঢাকা পাঠানো হয়েছে। এছাড়াও তার হাতে ও পায়ে কোপানো হয়েছে।
সোমবার বিকেলে দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা দিতে এমসি কলেজ ক্যাম্পাসে গিয়েছিলেন তিনি। পরীক্ষা দিয়ে বেরিয়ে আসার সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে নার্গিসকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদকেবদরুল আলম
বিষয়: বিবিধ
৯৩২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন