১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধ কি তাহলে পিন্ডি থেকে ভারতের গোলামীর জন্য ?

লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ২৩ জুলাই, ২০১৬, ১২:৫৪:৫৫ দুপুর



আওয়ামীলীগের নেতারা এতই ভারতের অনুগত , তাহলে এরা ভারত চলে যাক।

বাংলাদেশের জনগণ যুদ্ধ করেনি ভারতের দাসত্ব করার জন্য।

বাংলাদেশের জনগণ পাকিস্তান ও চায় না , সেই সাথে ভারতের দালাল রাষ্ট্র ও চায় না।

সিকিমের লেন্দুপ দর্জিদের ভারতে পাঠানো ছাড়া বাংলাদেশের জনগণের মুক্তি নাই।

চেতনার আড়ালে এরাই ভারতের দাস রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠিত করছে।











প্রতিদিন সরকারী বেসরকারী ব্যাংক থেকে কোটি কোটি টাকা গায়েব হচ্ছে।

আসুন সবাই মিলে চেতনা ভিজিয়ে মাথায় পানি দেই।

বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় বিএসএফ পাখির মত বাংলাদেশী খুন করলেও আওয়ামিলিগ বলে - ভারত খুন করছে , করবে।



বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে বলা হয়েছে, সীমান্ত হত্যা দুদেশের সম্পর্কে কোনো প্রভাব বিস্তার করবে না। বাংলাদেশ সীমান্তে যেভাবে হত্যাকা-ের ঘটনা ঘটছে, ভারতের সঙ্গে অন্যান্য দেশের সীমান্তে এভাবে ঘটছে না।

ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকে গ্রেফতার ও হস্তান্তরের সমঝোতা এবং চুক্তি থাকলেও, ভারতীয় বিএসএফ সেটি প্রতি মুহূর্তে লঙ্ঘন করে সীমান্তে বাংলাদেশীদের দেখামাত্রই গুলী করছে।

অধিকারের মতে, বিএসএফ তাদের ‘দেখামাত্র গুলী’ নীতি থেকে একবিন্দুও সরে আসেনি। গুলী করা ছাড়াও কখনো কখনো অপহরণ করে নেয়া হচ্ছে, যাদের ওপর অমানুষিক নির্যাতন চালানোর অভিযোগ রয়েছে।

মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের রেকর্ড অনুযায়ী ২০০০ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ আগস্ট (২০১০) পর্যন্ত ৯৯৮ বাংলাদেশী নাগরিককে হত্যা করেছে বিএসএফ। ২০১০ সালে এই সংখ্যা ছিল ৭৪জন। একই সময় বিএসএফের হামলায় গুলীবিদ্ধ হয়ে মারাত্মক আহত হয় ৯২৩ জন, অপহরণের শিকার হয়েছেন ৯৩৩ জন, নিখোঁজ হয়েছেন ১৮৬ জন ও পুশইনের শিকার হয়েছেন ২৩৫ জনের বেশি। ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১৫ নারী।

চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত ৬ মাসে সীমান্তে বিএসএফ এর হাতে ১৬ জন নিহত এবং ১৭ জন আহত হয়েছেন। ২০১৫ সালে সীমান্তে বিএসএফ এর গুলীতে ৪৫ জন বাংলাদেশী নিহত হয়। ২০১৪ সালে এই সংখ্যা ছিল ৩৫জন। অধিকারের হিসাবে, ২০১৩ সালে সীমান্তে বিএসএফের গুলীতে নিহতের সংখ্যা ছিল ২৯ জন। ২০১২ সালে ৩৮ জন আর ২০১১ সালে ৩১ জন। গত বছর মারা যাওয়া ৪৫ জনের মধ্যে ৩১ জন গুলীতে আর ১৪ জন শারীরিক নির্যাতনে নিহত হয়।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, সাতক্ষীরা, কুড়িগ্রামসহ সবক’টি সীমান্তে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে বিএসএফ। সীমান্তবর্তী এমন কোনো গ্রাম নেই, যেখানে মানুষ বিএসএফের আগ্রাসনের শিকার হননি। তাদের আগ্রাসী তৎ্পরতায় সীমান্তের মানুষ এখন নিরাপত্তাহীন। তাদের সময় কাটে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আর মৃত্যুর বিভীষিকার মধ্যে।

তালিকা দিতে গেলে অনেক লম্বা হয়ে যাবে।

আজ গুলির পর বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে বাংলাদেশিকে হত্যা .

প্রকাশ : ২৩ জুলাই, ২০১৬

যশোর বেনাপোলের পুটখালি সীমান্তে শহিদুল ইসলাম ফনি (৩৫) নামে বাংলাদেশি যুবককে গুলির পর বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী-বিএসএফ। বিএসএফ সদস্যরা তাকে গুলি করে ও পরে রাইফেলের বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে লাশ ভারতীয় সীমান্তের মাঠে ফেলে রেখে যায়।

বাংলাদেশের ভূমি ভারতকে দিয়ে বন্ধুত্ব রক্ষা

শুধু দিয়েই গেলাম , কিন্তু কোনো কিছুই পেলাম না।

ভারতের আসামের পত্রিকার খবর।

১১ সেপ্টেম্বর ২০১১



বিষয়: বিবিধ

২৩৫৮৬ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

375121
২৩ জুলাই ২০১৬ দুপুর ০২:৫৬
মেঘবালক লিখেছেন : জয় বাংলা বলে আগে বারো
375125
২৩ জুলাই ২০১৬ দুপুর ০৩:৪২
কুয়েত থেকে লিখেছেন : দেশের জনগণ পাকিস্তান ও চায় না সেই সাথে ভারতের দালালী রাষ্ট্রও চায় না লেন্দুপ দর্জিদের ভারতে পাঠানো ছাড়া বাংলাদেশের জনগণের মুক্তি নাই। ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
375134
২৩ জুলাই ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:৫৯
শেখের পোলা লিখেছেন : বিলিয়ে দেওয়ার মাঝে অনেক আনন্দ, তাইতো আমরা পাটি বগলে ঘুরি। পাকিস্তান আমাদের শত্রু ছিল আর ভারত আমাদের মিত্র। গুরুও বলতে পারেন।ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File