হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের উদ্দেশ্য কি ? এরা ভারতকে কেন বাংলাদেশে আক্রমনের উস্কানি দিচ্ছে ?
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ১২ জুন, ২০১৬, ০২:৫২:৩৪ দুপুর
এরা ভারতকে বাংলাদেশের উপর হামলার উস্কানি দিচ্ছে ?
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য জোটের সাধারণ সম্পাদক রানা দাসগুপ্ত ও তার সহযোগীরা সিমিক করে দেবে বাংলাদেশকে ?
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য জোটের পরিকল্পনায় ভারতীয় গোয়েন্দা "র ",
মোসাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় হিন্দু উগ্র জঙ্গি আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকনের) কিলিং গ্রুপ দিয়ে বাংলাদেশে হিন্দু বৌদ্ধ মুসলিম খুন করে গুজরাটের মত দাঙ্গার পায়তারা করা হচ্ছে।
রানা দাসগুপ্ত আওয়ামীলীগের তৈরী আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের একজন আওয়ামীলীগের প্রসিকিউটর।
বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও মানবাধিকার কর্মী পরিচয় দিয়ে পিটিআইকে বলেছেন, বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় সংখ্যালঘু সম্প্রদায় হলো হিন্দুরা। এ সম্প্রদায়টি বাংলাদেশে ঝুঁকির মুখে। মৌলবাদী ও জামায়াতিরা বাংলাদেশ থেকে হিন্দুদের মূলোৎপাটনের চেষ্টা করছে। আমরা মনে করি হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ট দেশ হিসেবে ভারত এক্ষেত্রে কিছু করতে পারে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে আমাদের বড় আশা রয়েছে। তার উচিত এ বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারের কাছে তুলে ধরে হিন্দুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
তারা আসলে বাংলাদেশের ভিতরে বসে বাংলাদেশকে শেষ করে ভারতের অংশ করার নীতিতে কাজ করছে। দেখুন একটি দেশের বিরদ্ধে কি করে বানোয়াট কথা বলতে পারে এরা
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকনের) এরা কারা ভালো করে ছবি দেখুন ? ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী লুকিয়ে আছে বাদামী পোশাকে
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘের (ইসকনের) আয়োজনে
চেতনার লেবাস লাগিয়ে এরা পাহাড়ি জঙ্গিদের লালন করে , সেই সাথে মাত্র ৭/১০ ভাগ মানুষের জন্য রাষ্ট্রকে শেষ করে দিতে চায়।
হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ভন্ডামি বক্তব্য
সাম্প্রদায়িকতা, ধর্মান্ধতা ও মৌলবাদ।
কিন্তু তারা যখন জঙ্গি সাম্প্রদায়িকতা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ করে তখন ?
বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাস গুপ্তের দেওয়া এক বক্তব্যে বানোয়াট এবং উস্কানি -
দেখুন তার পর ও রাষ্ট্রদ্রুহী মামলা হয়না। গ্রেফতার করা হয়না
রানা দাস গুপ্তের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরের হিন্দু সমাজ
বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রানা দাস গুপ্তের দেওয়া এক বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন সংগঠনটির স্থানীয় নেতৃবৃন্দসহ ফরিদপুরের সকল হিন্দু সমাজের প্রতিনিধিরা।
রোববার দুপুরে ফরিদপুর প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যের মাধ্যমে তারা এই প্রতিবাদ জানায়। একইদিন দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার উপ-সম্পাদকীয়তে রানা দাস গুপ্তের সাক্ষাতকারের ফরিদপুর সংক্রান্ত অংশের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে ক্ষুব্ধ হন নেতৃবৃন্দ।
http://www.manobkantha.com/2015/08/16/58381.php
এই সম্মেলনে তিনি তার লিখিত বক্তবে বলেন, গত ৬ আগস্ট ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্ট্রান ঐক্য পরিষদের ব্যানারে রানা দাস গুপ্ত ফরিদপুরের একটি হিন্দু বাড়ি বিক্রি নিয়ে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীকে জড়িয়ে অসত্য, বিভ্রান্তিমূলক ও কাল্পনিক তথ্য উপস্থাপন করেন। পুনরায় আজ (রোববার) প্রথম আলোতে এক সাক্ষাতকারে একই জাতীয় কথার পুনরাবৃত্তি করে রানা দাস গুপ্ত ফরিদপুরের বিরাজমান সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ও সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন বলে লিখিত বক্তব্যে উল্লেখ করা হয়।
হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের নেতা রানা দাশগুপ্ত দের খুটির জোর কোথায় ? অন্য কেউ বললে এত দিনে রিমান্ড , হামলা মামলা দিয়ে শেষ করে ফেলতো আওয়ামিলীগ
অসত্য তথ্যের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর ও বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্তের দুঃখ প্রকাশ করা উচিত বলে মনে করেন সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ।
আজ রবিবার দুপুরে তিনি ঢাকাটাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ‘কেউ কোনো তথ্য পাইলে সেটার যদি ভিত্তি না থাকে তাহলে সেই তথ্য দিয়ে তো বেশিদূর যাওয়া যায় না। উল্টো সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির মানহানি হয়। এটা আইনের চোখে অপরাধ।’
হিন্দু বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্তের বক্তব্য
‘আওয়ামী লীগে ১৫-২০ টাকা দিয়ে লোক পাওয়া যায়। এরা হচ্ছে ঘেটু।
কিন্তু আওয়ামীলীগের চিত্কার নাই। মামলা করে নাই কেউ। কিন্তু অন্য দলের কেউ ‘আওয়ামী লীগে ১৫-২০ টাকা দিয়ে লোক পাওয়া যায়। এরা হচ্ছে ঘেটু। এমন বক্তব্য দিলে সারা দেশে মামলার বন্যা দেখা যেত।
প্রিয় পাঠক , আপনারাই বলেন যে দেশের প্রায় ৯০ থেকে ৯২ ভাগ মুসলিম।
কিন্তু সংখ্যালঘুদের উপর দাঙ্গা লাগানো হয়নি।
ভারতের প্রায় পতি বছর মত জংলি তান্ডব চালিয়ে সংখ্যালঘুদের উপর হামলা চালিয়ে হাজার হাজার মুসলিম হত্যা করা ।
যদি বাংলাদেশের মুসলিমেরা ধর্মীয় দিক থেকে সারা বিশ্বের মুসলামদের কাছে এমন দাবি তুলে মিডিয়াতে খবর প্রকাশ করতো। তাহলে চেতনা লাফাতে লাফাতে পতাকার রশি ছিড়ে দিত। সেই সাথে দিনের পর দিন রিমান্ড চলতো।
সেই কুখ্যাত ভারতকে ডেকে আনার উদেশ্য কি এত হত্যা ?
বিষয়: বিবিধ
২৮৭৮ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন