হ্যলো বাংলাদেশ , এখনো ঘুমিয়ে ?
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ১২ জানুয়ারি, ২০১৬, ০২:৩৫:২০ দুপুর
বিদেশী বেতন ভুক্ত এজেন্ট এবং ক্ষমতা লোভিরা রায়টের পথেই নিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশকে।
হয়ত অনেকের মনে আছে বিগত ৪/৫ আগে থেকেই আমরা চিত্কার করছি। যা হচ্ছে কেউ কি দেখেন না ?
১১ জানুয়ারি ২০১৬ সোমবার রাতে রাজধানীর পূর্ব মেরুল বাড্ডা এলাকায় নিমতলীর স্থানীয় স্থানীয় নিমতলী ‘শ্রী শ্রী মহাদেব আশ্রম ও কালী মন্দিরের’ সর্বকালের শ্রেষ্ঠ ধর্মগ্রন্থ পবিত্র কোরআন শরিফ পুড়িয়ে কয়েক জন হিন্দু যুবক । এর প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ করেছেন স্থানীয় মুসল্লিরা এবং হয়ত অবরোধ ও বিক্ষোভ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়বে। কিন্তু এই নারকীয় খেলার ফাদে পা দিচ্ছে যারা , তারা একটু চিন্তা করুন , আবেগ দিয়ে নয়। সামনে অন্ধকার।
সিপাহী বিদ্রোহকে নৃশংসভাবে দমনের মধ্য দিয়ে ফকির মজনু শাহ, হাজী শরীয়তুল্লাহ, দুদু মিয়া ও তিতমীরের স্বাধীন সংগ্রামের ইতিহাস কি বাংলাদেশের মানুষ ভুলে গেছে ?
পলাশীর সেই ষড়যন্ত্রকারীদের বংশধররা নতুন দেশবিরোধী নতুন ষড়যন্ত্রে মেতে ওঠে। এদেশে বিদেশীদের ইন্ধনে জগৎশেঠ মহাতঙ্গ চাঁদ, মহারাজা স্বরূপ চাঁদ, রায় দুর্লভ, রাম নারায়ণ, উমিচাঁদ, রাজা রাজবল্লভ, মহারাজ নন্দকুমার, কৃষ্ণচন্দ্র রায়, মানিক চাঁদ, কৃষ্ণচন্দ্র রায় এখন বাংলাদেশকে কথিত চেতনার ভুত চাপিয়ে দেশকে শেষ করে একসময় লুন্দুপ দর্জির চেহারায় নারকীয় হাসি দেবে।
নাগরিক অধিকার , স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের সংগ্রাম না করে নিজেদের রক্ষার জন্য চেষ্টা করে কোনো লাভ হবে না। রাজনৈতিক সঙ্কটকে চিহ্নিত করে জনগণকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত না করে নিজেরা ক্ষমতা পেতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলনে সময় অপচয় করে গলাবাজি করেই যাবেন। এর মধ্যে লেন্দুপ দর্জির অনুসারীরা বাংলাদেশের বুকে তান্ডব চালিয়ে এক এক করে শেষ করে দেবে জাতির ঐতিহ্য, মেধা।
সারা বাংলাদেশের মানুষের বিরুদ্ধে আওয়ামীলীগের লেবাসে ভারতীয় এজেন্টদের নিল নকশার কাজটি করেছে রাজধানীর পূর্ব মেরুল বাড্ডা এলাকায় নিমতলীর স্থানীয় কয়েক জন হিন্দু যুবক । ভয়ঙ্কর খেলায় মেতেছে আওয়ামিলিগ এবং বাম রাজনীতির নামধারী লেন্দুপ বাহিনী।
এখন বাংলাদেশের সকল মানুষকে বলতে হবে - আমাদের সুস্পষ্ট অবস্থান ঘোষণা বাংলার কুলাঙ্গার তারা। গাদ্দারের দল। জগৎশেঠ মহাতঙ্গ চাঁদ, মহারাজা স্বরূপ চাঁদ, রায় দুর্লভ, রাম নারায়ণ, উমিচাঁদ, রাজা রাজবল্লভ, মহারাজ নন্দকুমার, কৃষ্ণচন্দ্র রায়, মানিক চাঁদ, কৃষ্ণচন্দ্র রায়,মীর মিরন, মীর কাসেম, ঘসেটি বেগম, মুহাম্মদী বেগ ও দানা শাহ ইয়ার লতিফ খান, মীরজাফর আলী খান, । এদের চক্রান্তেই ১৭৫৭ সালে দুই শত বছরের জন্য বাংলার স্বাধীনতার অস্ত যায়। হানাদার ইংরেজরা দখল করে নেয় সারা বাংলাকে।
বিক্ষোভ হবে অহিংস, ন্যায়বিচার প্রত্যাশীদের অনেক দ্বায়ীত্বশীল হতে হয়।
হিন্দু -মুসলিম দাঙ্গাঃ সতর্ক থাকুন...
লেন্দুপ দর্জির অনুসারীরা বাংলাদেশের বুকে গাদ্দারের দল। জগৎশেঠ মহাতঙ্গ চাঁদ, মহারাজা স্বরূপ চাঁদ, রায় দুর্লভ, রাম নারায়ণ, উমিচাঁদ, রাজা রাজবল্লভ, মহারাজ নন্দকুমার, কৃষ্ণচন্দ্র রায়, মানিক চাঁদ, কৃষ্ণচন্দ্র রায়,মীর মিরন, মীর কাসেম, ঘসেটি বেগম, মুহাম্মদী বেগ ও দানা শাহ ইয়ার লতিফ খান, মীরজাফর আলী খান ।সেই কলঙ্কের বোঝা আজ জাতীর ঘাড়ে চেপে বসেছে । লেন্দুপ দর্জির অনুসারী শেখ ও হাসিনার ক্রমাগতভাবে বলে যাওয়া এতসব অসংলগ্ন কথাবার্তায় দেশে প্রকাশ্য দিবালোকে ভয়ঙ্কর খেলায় মেতেছে ভারতীয় এজেন্টরা।
বিষয়: বিবিধ
১২৮৯ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন