কেন শীর্ষ নেতাদের ফাসির রায় ?তাদের মুখ চিরতরে বন্ধ কারার জন্য গণহারে ফাসি।
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ২২ নভেম্বর, ২০১৫, ১২:৫০:২৩ দুপুর
কেন নিজামী , মোজাহিদ , কাদের মোল্লার সহ শীর্ষ নেতাদের ফাসির রায় ?
এর পিছনে কারা কলকাঠি নাড়াচ্ছে -- এই কথা গুলোই তাদের অপরাধ।
তাদের মুখ চিরতরে বন্ধ কারার জন্য গণহারে ফাসি।
বাংলাদেশের প্রায় সকল সাধারণ মানুষের উক্তি হচ্ছে - বেশ কিছু মিডিয়া যাদের ডাল নাই , নিদিরাম সরকার সহ বিশেষ খুটির জোরে বাংলাদেশের উপর ২/৪ টি বিশেষ দলের গুষ্ঠির নিল নকশা বাস্থবায়নের কাজটি করে যাচ্ছে। সেই সব পত্রিকার মধ্যে একটি পত্রিকার খবরের কথা লিখেই বিষয়টিও তুলে ধরছি।
শিরোনাম ছিল মুজাহিদের উদ্ভাবন
কিন্তু এই সব পত্রিকা গুলো যা খুশি লিখে আদালতের কাছেও এরা নিরপরাধ।
যাক আসি মূল বিষয়ে।
লক্ষ্য করুন পুরো খবরটি।
কতিপয় পত্রিকা ও এনজিওর চক্রান্তের ফল পিলখানা হত্যা কান্ড।
২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১০
স্টাফ রিপোর্টার ॥ পিলখানা হত্যাযজ্ঞের পেছনের শক্তি হিসেবে ভারতকে দায়ী করার পর এবার একাধিক পত্রিকা ও এনজিওর অসত্মিত্ব আবিষ্কার করেছেন জামায়াত নেতারা। জামায়াত নেতাদের এবারের দাবি, যারা চায় না বাংলাদেশে সেনাবাহিনী থাকুক পিলখানার হত্যাযজ্ঞ তাদের চক্রানত্মের অংশ হিসেবে ঘটেছে। ভারত চায় না বাংলাদেশে কোন সেনাবাহিনী থাকুক। এই সরকার চায় না দেশের সার্বভৌমত্ব থাকুক। আর দেশের সেনাবাহিনীর বিরম্নদ্ধে চক্রানত্মে আছে একাধিক পত্রিকা, যারা ক্যাম্পেন করে বেড়ায় বাংলাদেশে কোন সেনাবাহিনীর দরকার নেই। সঙ্গে আছে কয়েকটি এনজিও।
শুক্রবার রাজধানীর আল ফালাহ মিলনায়তনে পিলখানায় নিহতদের স্মরণে ঢাকা মহানগর জামায়াত আয়োজিত দোয়া মাহফিলে জামায়াত নেতারা এসব কথা বলেন। মহানগর জামায়াত আমির রফিকুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামী। বক্তব্য রাখেন সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহম্মদ মুজাহিদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল কাদের মোলস্না, এটিএম আজাহারম্নল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য আবদুল হালিম, ঢাকা মহানগরের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল নূরম্নল ইসলাম বুলবুল । জামায়াতের আমির নিজামী পিলখানা হত্যাযজ্ঞের জন্য আবারও সরসারি ভারতকে দায়ী করে বলেন, ভারত চায় না এ দেশে কোন সেনাবাহিনী থাকুক। তাদের এই ইচ্ছে অনুযায়ী ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যনত্ম রৰীবাহিনী গঠন করা হয়েছিল। নিজামী বলেন, পিলখানার হত্যাযজ্ঞের তদনত্ম রিপোর্ট প্রকাশ করতে হবে। জনগণকে জানাতে হবে এর পেছনে কারা আছেন। পিলখানা হত্যাযজ্ঞের বিচারের প্রসঙ্গ টেনে নিজামী দাবি করেন, প্রকৃত দোষীদের আড়াল করে বিচার করা হচ্ছে।
জামায়াত সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহম্মদ মুজাহিদ পিলখানা হত্যাযজ্ঞের পেছনের শক্তি হিসেবে কিছু পত্রিকা ও এনজিওর অসত্মিত্ব আবিষ্কার করে বলেন, এই দেশে যারা সেনাবাহিনীর অসত্মিত্বে বিশ্বাস করে না তাদেরই চক্রানত্মের ফল পিলখানা হত্যাযজ্ঞ। পাশর্্ববর্তী দেশ চায় না এই দেশে সেনাবাহিনী থাকুক, সার্বভৌমত্ব থাকুক। একাধিক পত্রিকা আছে যারা সব সময় ক্যাম্পেইন করে বেড়ায় যে, বাংলাদেশের কোন সেনাবাহিনীর দরকার নেই। একাধিক এনজিও আছে যারা সেনাবাহিনীর বিরম্নদ্ধে একই কাজ করে।
জামায়াতর ঢাকা মহানগর আমির রফিকুল ইসলাম খানের দাবি, এই দেশে রৰীবাহিনী গঠন করাই হয়েছিল সেনাবাহিনীকে শেষ করে দেয়ার জন্য। পিলখানার কান্ড এই চক্রানত্মের ফল। তিনি পিলখানা হত্যাযজ্ঞের তদন্ত রিপোর্ট জনসমৰে প্রকাশ করার দাবি জানান।
তাহলে কি এই কথা গুলো তাদের অপরাধ ?
এই কারণেই কি তাদের মুখ বন্ধ করতে গণহারে ফাসি ?
বিষয়: বিবিধ
২০০৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন