কাশিমপুর কারাগার থেকে ছেড়ে দেয়া হয় চেটিয়াকে ।আমরা কলোনি প্রকল্পের বাসিন্দা ? নাকি আমাদের কলঙ্ক ?
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ১৩ নভেম্বর, ২০১৫, ০৩:২৭:৩২ দুপুর
মর্যাদা চান ?
স্বাধীনভাবে বাঁচতে চান
বাংলাদেশ কারা চালাচ্ছে
গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশের কাশিমপুর জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার আগেই অনুপ চেটিয়াকে বন্ড দিতে হয়েছিল যে, তিনি স্বেচ্ছায় স্বদেশে ফিরে যাচ্ছেন। এই বন্ডে অনুপ চেটিয়া লিখেছিলেন, তিনি সুস্থ শরীরে এবং স্বেচ্ছায় স্বদেশে ফিরে যাচ্ছেন। আর সবকিছু জেনে-বুঝেই তিনি এই বন্ডে স্বাক্ষর করছেন।
অনুপ চেটিয়ার অপর দুই সঙ্গী লক্ষীপ্রসাদ গোস্বামী এবং দরং-এর বাবুল গোস্বামীকেও একই ধরনের বন্ডে স্বাক্ষর করতে হয়েছে। কাশিমপুর জেলগেটে ভারতীয় দূতাবাসের প্রতিনিধি, সিবি আই ও আইবি’র অফিসারদের কাছে দুই সঙ্গীসহ অনুপ চেটিয়াকে তুলে দেয়া হয়েছিল।
জানতে ইচ্ছে করে রাষ্ট্র কি তাহলে ভারতের নাচের পুতুল হয়ে গেল ? আদালতের কাছে কেন অনুপ চেটিয়াকে বন্ড দিতে বলা হয়নি ?
উলফা নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ -
https://shar.es/15yJ0H
ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ সরকার। ভারতের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই আজ এ তথ্য জানায় ।
২০১২ সাল থেকে অনুপ চেটিয়া কাশিমপুর কারাগারে বন্দি ছিলেন।
অনুপের বিষয়ে কোন তথ্য নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
https://shar.es/15yJJ6
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, উলফা নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তরের ব্যাপারে কোন তথ্য নেই।
চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করায় হাসিনাকে মোদির ফোন।
https://shar.es/15yJww
বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করায় বাংলাদেশের শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সুন্দরবন থেকে তিতাস নদী সব ধংশ করে হলেও ভারতের দাবি কেন মিটানো হচ্ছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় স্বার্থ কোথায় ?
রাষ্ট্র যখন তার নিজের নাগরিকদের হত্যা করে এবং রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস যখন বিরোধীদের নির্বিচারে দমনপীড়ন করে তখন বিদেশী গুষ্ঠিকে তুষ্ট করেই ক্ষমতার লেলুপ তান্ডবে জাতি অন্ধকারে থাকে।
বিমান বন্দর থেকে কারাগার - যেন বাংলাদেশের আইনের কোনো ধরনের নিয়ন্ত্রণ নেই।
যেমন -
উদ্দেশ্য সম্পর্কে আমাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন
২০১৪ সালের ১৬ এপ্রিল বাংলাদেশের প্রধান এবং আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে একজন তরুনকে মুখে কাপড় লাগিয়ে ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু সেই সময় আওয়ামীলীগের মন্ত্রী জানালেন- সরকারী ভাবে তারা কিছুই জানেন না। এর পর মিডিয়া চুপ। কারণ কি ?
একটি দেশের বিমান বন্দর থেকে কাউকে ( অপরাধী হলে ও ) আইনি ভাবে দেশের আইনের প্রতি , আন্তর্জাতিক আইন মেনেই হস্তান্তর হতে পারে। কিন্তু ভারতের গোয়েন্দারা এমন ভাবে নিয়ে গেল. যেন বাংলাদেশ ভারতের একটি অঙ্গ রাজ্য।
নীল নকশা করেই বাংলাদেশের শিল্প কারখানা ভারতের হাতের পুতুল করে দিয়েছে আওয়ামিলিগ। যেন বাংলাদেশ ভারতের একটি অঙ্গ রাজ্য।
যেন বাংলাদেশ ভারতের একটি অঙ্গ রাজ্য। সারা বিশ্বের কাছে তুলে দেয়া হলো - বাংলাদেশ রাষ্ট্র ভারত নির্ভর। সেই দিন আওয়ামীলীগের মন্ত্রীরা অনেক লোকচুরি খেলে জাতিকে গুজামিল দিয়েছেন। কিন্তু এরা একটিবার ও বলেনি ভারতের কারণের বাংলাদেশ অন্ধকার হয়েছিল। কারণ আওয়ামিলিগ বিদ্যুত নাটকের কথা জাতিকে বার বার মূল দেখিয়ে রেখেছিল।
সারা বিশ্বের কাছে তুলে দেয়া হলো - বাংলাদেশ রাষ্ট্র একটি অর্থব এবং ভারত নির্ভর
সূত্র : আনন্দবাজার পত্রিকা : :
কাকপীও টের পায়নি। গোয়েন্দা সূত্রের খবর, বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও জেনেছেন অনুপ চেটিয়া ভারতে চলে যাওয়ার পর। ঢাকায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্তা জানাচ্ছেন, কাল গভীর রাতে কালো কাচে ঢাকা টয়োটার একটি এসইউভি গাড়ি ঢোকে কাশিমপুর কারাগারে। মিনিট কুড়ি পরে বেরিয়ে এসে সেটি দ্রুতগতিতে পৌঁছে যায় ভারতীয় হাইকমিশনের দফতরে। সেখানে নামেন অনুপ চেটিয়া ও আরও দুই আলফা নেতা যারা এতদিন তার সঙ্গেই কারাগারে ছিলেন। গাড়িটি বাইরে দাঁড়িয়ে থাকে। তিন আলফা নেতাকে ভেতরে নিয়ে গিয়ে কথা বলেন হাইকমিশনের এক পদাধিকারী। আবার তিন জনকে তোলা হয় এসইউভিতে। রাত সাড়ে তিনটার সময় সেটি দৌড় দেয় বেনাপোল সীমান্তের দিকে। আড়িচা ঘাটে তৈরিই ছিল বিশেষ ফেরি। পদ্মা পেরিয়ে মাগুরা, যশোর হয়ে আজ সকাল সাড়ে ৯টায় বেনাপোল সীমান্ত পেরোয় সেই গাড়ি। সেখানে অপো করছিল সিবিআইয়ের একটি বিশেষ দল। অনুপদের নিজেদের গাড়িতে তুলে সিবিআই অফিসাররা পৌঁছে যান দমদম বিমানবন্দরে। সেখান থেকে বিশেষ বিমানে সোজা দিল্লি। বেলা আড়াইটা নাগাদ দিল্লি পৌঁছেন অনুপ। গোয়েন্দাদের অন্য একটি সূত্র অবশ্য বলেছে বেনাপোল নয়, সিলেটের ডাউকি দিয়ে ভারতে ফেরানো হয়েছে অনুপকে। তবে বেনাপোলেও বন্দোবস্ত ছিল। অসম থেকে বিশেষ বিমানে অনুপকে দিল্লি নিয়ে গিয়েছে সিবিআই।
এবার দেখুন বাংলাদেশের অবস্থা। উলফা নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ।
ভারতের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই এর সুত্র থেকে বাংলাদেশের মিডিয়া খবর প্রচার করে।
এই হলো আমাদের সংবাদ মিডিয়া। কিন্তু জামায়াত , বি এন পি. শিবিরের আগাম বায়বীয় জঙ্গি কাহিনী বেশ রং লাগিয়ে প্রচার করতে পারদর্শী।
এবার দেখুন আওয়ামিলীগ এক এক নাটকীয় কথা বলেছিল
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, জানেন না !!
কি দেশ ........................
নয়া দিল্লি থেকে ভারতের স্বরাষ্ট্র বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কিরেন রিজিজু ঘোষণা আট ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে
নয়া দিল্লি থেকে ভারতের স্বরাষ্ট্র বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কিরেন রিজিজু ঘোষণা দিলেন উলফার সঙ্গে শান্তি আলোচনার চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন। এর আট ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে ঢাকার অদূরে কাশিমপুর জেল থেকে বুধবার সকালে বিদ্রোহী ওই নেতাকে সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিল বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষ।
এর আগে অরবিন্দ রাজখোয়াসহ আলফার অন্তত সাতজন বড় নেতাকে আটক করে ভারতের হাতে তুলে দিয়েছে।
অনুপ চেটিয়াকে যেভাবে নিয়ে গেলো
টের পাননি কেউ। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালও জেনেছেন অনুপ চেটিয়া ভারতে চলে যাওয়ার পরে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, মঙ্গলবার গভীর রাতে কালো কাচে ঢাকা টয়োটার একটি এসইউভি গাড়ি ঢোকে কাশিমপুর কারাগারে। মিনিট বিশেকের পরে বেরিয়ে এসে সেটি দ্রুত গতিতে যায় ভারতীয় হাইকমিশনের দপ্তরে।
সেখানে নামেন অনুপ চেটিয়া ও আরো দুই উলফা নেতা। যারা এতদিন অনুপ চেটিয়ার সঙ্গেই কারাগারে ছিলেন। গাড়িটি বাইরে দাঁড়িয়ে থাকে। তিন উলফা নেতাকে ভেতরে নিয়ে গিয়ে কথা বলেন হাইকমিশনের উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তা।
আবার তিনজনকে তোলা হয় এসইউভিতে। রাত সাড়ে তিনটার সময়ে সেটি ছুটে বেনাপোল সীমান্তের দিকে। আরিচা ঘাটে তৈরিই ছিল বিশেষ ফেরি। পদ্মা পেরিয়ে মাগুরা, যশোর হয়ে বুধবার সকাল সাড়ে নটায় বেনাপোল সীমান্ত পেরোয় সেই গাড়িটি।
এবার দেখুন বাংলাদেশের অবস্থা। উলফা নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ।
ভারতের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই এর সুত্র থেকে বাংলাদেশের মিডিয়া খবর প্রচার করে।
এই হলো আমাদের সংবাদ মিডিয়া। কিন্তু জামায়াত ,
বিএনপি. শিবিরের আগাম বায়বীয় জঙ্গি কাহিনী বেশ রং লাগিয়ে প্রচার করতে পারদর্শী।
অনুপের বিষয়ে কোন তথ্য নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
https://shar.es/158K2O
ঢাকা : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, উলফা নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তরের ব্যাপারে কোন তথ্য নেই।
অনুপ চেটিয়াকে হস্তান্তর বিষয়ে নিশ্চিত করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
উলফা নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতে হস্তান্তর বিষয়ে অবশেষে নিশ্চিত করলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল।
বুধবার দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে অনুপ চেটিয়াকে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে সাংবাদিকদের কাছে জানিয়েছেন তিনি।
এর আগে মন্ত্রী সকালে বলেছেন, এ বিষয়ে তার কাছে ‘কোনো তথ্য নেই’।
বুধবার সকালে পিটিআই এর খবরে বলা হয়, ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে দেশটির উলফা নেতা অনুপ চেটিয়াকে হস্তান্তর করা হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হস্তক্ষেপ এবং দেশটির জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনএসএ) উপদেষ্টা অজিত দোভালের সক্রিয় প্রচেষ্টায় চেটিয়াকে ভারতে ফেরত নেয়া হয়।
অনুপকে হস্তান্তর; হাসিনাকে মোদির ফোন
উলফার নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করায় বাংলাদেশের শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এ সময় তিনি শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান।
একটি বিশেষ চেতনার দোহাই দিয়ে প্রতিহিংসার কারণে কারারুদ্ধ বাংলাদেশের জনগণ।
বাংলাদেশের একজন মন্ত্রী যখন বলে - ভারত আর বাংলাদেশ একই। তখন চাটুকারিতা বিশ্লেষণ করা দরকার।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন,
আমরা কার কাছে বিচার চাইবো?’
যেভাবে দমন-পীড়ন করা হচ্ছে তাতে আগামীর বাংলাদেশে সৎ রাজনীতির দুয়ার বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। বাংলাদেশে অনেক অপরিচিত মুখ , দেশী বিদেশী খুনিদের দিয়ে আওয়ামিলিগ , এবং ভারতীয় " র " এমন একটা পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে যেন কারা নির্যাতনের ভয়ে ভদ্র, মার্জিত ও সৎ মানুষরা রাজনীতি ছেড়ে দিক? নির্যাতন-নিপীড়নের আতঙ্কে সমাজের ভালো মানুষরা রাজনীতিতে না আসুক? গুরুতর শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে জেলে জীবন হারানোর ভয়ে রাজনীতিকে বিদায় জানাক? আর সেই পথেই এগুচ্ছে বাংলাদেশের আওয়ামিলিগ।
বাংলাদেশের বুকের উপর ভারতীয় খুনিদের এনে তান্ডব চালানো হয়ছি। কাজটি আওয়ামিলিগ করেছে
৫ নভেম্বর ২০১৩ ( ভারত এবং বাংলাদেশের গোপন ফেক্স )
চাচ্ছে নিপীড়ন-নির্যাতন, গুম-খুন করে দেশকে ব্যর্থ, অস্থিতিশীল ও গণতন্ত্রহীন করে তোলা।
এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে সড়ক , নৌ ট্রানজিট নিয়েই গেল ভারত। খালি হাতে আঙ্গুল চুষছে বাংলাদেশ।
আওয়ামিলিগ এবং বামেরা যে চেতনা লালন করে সেটাই বলে দিয়েছে এরা
http://www.monitorbd.net/blog/blogdetail/detail/2601/muhon/65968#.VXP6gs9VhHw
ভারত বিরোধীদের বাংলার মাটিতে ঠাঁই নেই: সুরঞ্জিত
আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেছেন, বাংলাদেশের মাটিতে ভারত বিরোধীদের কোনো ঠাঁই নেই।
রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে নৌকা সমর্থক গোষ্ঠী আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
আমরা এখন সবাই একই রাষ্ট্রে পরিণত হতে যাচ্ছি - বিনা ভোটের অনির্বাচিত বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ
যদি ও আওয়ামীলীগের প্রধান মন্ত্রীর একজন উপদেষ্টা বলেছেন - ভারতের কাছে শুল্ক দাবি করা বেয়াদবি।
বিষয়: বিবিধ
১৬৬০ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এই তথ্য গুলোই প্রমান করে জনগন হাসিনার বর্বর যুগে বাস করছে ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন