স্বীকার করেছে জঙ্গি সংগঠন আনসার-আল-ইসলাম। নাটকের শেষ কবে ?
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ০১ নভেম্বর, ২০১৫, ০১:৪৬:১৯ রাত
স্বীকার করেছে জঙ্গি সংগঠন আনসার-আল-ইসলাম।
প্রকাশ : ৩১ অক্টোবর, ২০১৫
বিবৃতিতে বলা হয়, আনসার-আল-ইসলাম (আল কায়দা ভারতীয় উপমহাদেশ বাংলাদেশ শাখা) এর মুজাহিদিনরা টুটুল ও ফয়সাল আরেফিন দীপনের উপর হামলা চালিয়েছেন।
এই লেখার মধ্যেই স্পষ্ট প্রমান করে এরা অল্প শিক্ষিত এবং অমুসলিম দিয়ে প্রকাশের কাজটি করেছে। যদিও কয়েকজন অল্প শিক্ষিত মুসলিম নাম ধারী জড়িত আছে।
আল কায়দা ভারতীয় উপমহাদেশ বাংলাদেশ শাখা বলতে কিছুই নাই। এর অস্তিত্ব নাই। ভুয়া ইমেইল থেকে বানোয়াট খবর প্রচার করার পিছনের কাহিনী ক্ষমতায় থাকার অপচেষ্টা এবং বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে জঙ্গি দেশে প্রমান করার পর একটি বিশেষ দেশের দাসত্বে থাকার পথ পাকা পুক্ত করা।
নতুন কাহিনীর জন্ম -
প্রকাশক দীপন হত্যার দায় স্বীকার করলো আনসার আল ইসলাম
News link -- https://shar.es/15oJ87
জনগণ বলছে , এবং আওয়ামিলিগ নিজেই স্বীকার করছে। তার পর ও জঙ্গি জুজুর ভয় দেখিয়ে জাতিকে জিম্মি নাটক থেকে জাতি বের হচ্ছে না।
আলোচিত জঙ্গিসংগঠন জে এমবির প্রধান ছিলেন আওয়ামীলীগের মির্জা আজমের আপন বোনের জামাই। বার বার জঙ্গি তান্ডবে আওয়ামীলীগের নাম .................
আনসারুল্লাহর নামে ওলামা লীগের ই-মেইল!
ঢাকা | প্রকাশ : ২১ অক্টোবর ২০১৫
আলোচিত জঙ্গিসংগঠন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের নামে সম্প্রতি গণমাধ্যমে পাঠানো ই-মেইলটি ওলামা লীগের একাংশের নেতারা পাঠিয়েছেন বলে দাবি করেছেন সংগঠনের অপর অংশের নেতারা।
রাজধানী ঢাকায় পাল্টাপাল্টি প্রেস ব্রিফিংয়ে ওলামা লীগের বিবাদমান দুই গ্রুপ বিভিন্ন ইস্যুতে একে অপরকে দায়ী করে।
এমনকি দুপক্ষই নিজেদের আসল ওলামা লীগ দাবি করে পরস্পরকে গ্রেফতার, রিমান্ড ও শাস্তি দাবি করেছে।
বুধবার ঢাকা রিপোর্টাস ইউনিটিতে প্রেস ব্রিফিং করে বোখারী গ্রুপ এবং বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে সংগঠনের কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিং করে হেলালী গ্রুপ।
News link - https://shar.es/1uijN2
আমরা বিবেক শূন্য।কিসের জন্য সত্যি কথা বলতে এত বাধা ?
পুরো মার্কেটটি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় মনিটরিং করা হয়। পুরো মার্কেটের প্রতিটি দোকানে প্রবেশ থেকে শুরু করে মার্কেটের বাইরে রাস্তার দৃশ্যও ক্যামেরায় ধরা পড়ে। ফলে এই মার্কেটে অপকর্ম করে সিসিটিভি এড়িয়ে যাওয়া কারো পক্ষে সম্ভব নয়। এই ঘটনায়ও ফুটেজে সবার পরিষ্কার ছবি পাওয়া যাবে।
রিমান্ড করে যারা বিদেশী হত্যার খুনিদের চিহ্নিত করতে চায়, তাদেরই রিমান্ডে নিলে, তারাই স্বীকারোক্তি দিবে যে, প্রকৃত খুনি তারাই।তাই রিমান্ড নিয়ে কি আর বলতে পারি। আগে ব্লগারদের হত্যা করা হচ্ছিল, এখন প্রকাশকদেরও হত্যা করা হচ্ছে। বিদেশি নাগরিক কিংবা মায়ের পেটের শিশু কেউই রক্ষা পাচ্ছে না।
.
ধর্ম, দর্শন, আস্তিকতা, নাস্তিকতা, ইয়োগা, সুফিবাদ, হিন্দু দেবীদের ছবি নিয়ে অশ্লীল কাহিনী , হিন্দু দেব দেবীর রঙ্গলীলা , রামায়নের যৌন কাহিনী , বাৎসায়নের কামসূত্র বা কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র; বৌদ্ধ দের নারী প্রীতির অশ্লীলতা। এই সব বিষয় ছিল বাংলাদেশের কিছু কথিত ব্লগারের কাহিনী , তাদের লেখার , আলোচনার বিষয়।
কিন্তু হিন্দু দেবদেবীকে নিয়ে আলোচনা ( যা একজন মানুষ শব্দ গুলো লিখতেও লজ্জা পাবে ) করার পর ও তারা কি হামলে পড়বে না ? হিন্দুরা কি তাহলে তাদের ধর্মের দেব দেবীকে ধর্ষণের লাইসেন্স দিয়েছে কথিত ব্লগারদের ?
কথিত এই সব ব্লগারদের কাজই হলো বাংলাদেশীদের বিভ্রান্ত করা এবং বিশেষ করে ভারতের তাবেদার হিসেবে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করা। এরা এইদেশের অনাচে কানাচে বর্তমানে ছড়িয়ে পড়ছে। ভারত কে বাংলাদেশের প্রভু হিসাবে তুলে ধরার কাজটি হচ্ছে ওদের মূল নীতি।
স্বীকার করেছে আনসার আল ইসলাম। আনসার-আল-ইসলাম (আল কায়দা ভারতীয় উপমহাদেশ বাংলাদেশ শাখা ) নামের এই কাহিনী যে ১০০ % আওবাম্লিগের এবং ওই সব কথিত ব্লগারদের সেটা নিশ্চিত। এরই মধ্যে আওয়ামীলীগের একটি পক্ষ ওলামা লীগ তো বলেই দিয়েছে - আনসার আল ইসলাম হচ্ছে ওলামা লীগের। সেই ওলামা লীগের ইমেইল থেকেই ঘটনার দায় স্বীকার করে কথিত জঙ্গি সংগঠন আনসার-আল-ইসলাম। তাহলে কেন একমাত্র মুসলিমদের দায় দেয়া হচ্ছে ?
হামলাকারীদের পরিচয় জানেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।
শনিবার দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত রাজধানীতে প্রকাশনা সংস্থা ‘শুদ্ধস্বর’ ও ‘জাগৃতি’ কার্যালয়ে হামলাকারীদের পরিচয় জানেন বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ।
শনিবার সন্ধ্যায় কুষ্টিয়া থেকে হানিফ দাবি করেন, “হামলাকারীরা জামাত-শিবির ও বিএনপির খণ্ডিত অংশ।”
তিনি বলেন, “কেউ আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, কেউ জেএমবি, কেউ হরকাতুল জিহাদ, কেউ হুজি বিভিন্ন নাম দিয়ে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করছে। এরা জামাত-শিবির বিএনপির খণ্ডিত অংশ, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নামে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে। আজকে ব্লগারদের উপর হামলা হয়েছে এটা তাদেরই অংশ।”
‘শুদ্ধস্বর’ ও ‘জাগৃতি’ কার্যালয়ে হামলাকারীদের পরিচয় জানেন বলে দাবি করেছেন মাহবুব উল আলম হানিফ। http://goo.gl/OkhY
হত্যাকারীদের প্রতি আমার কোনো অভিযোগ নেই'
রাজধানীর শাহবাগে আজিজ সুপার মার্কেটে দুর্বৃত্তদের হাতে নিহত জাগৃতি প্রকাশনীর প্রকাশক ফয়সাল আরেফিন দীপন হত্যার কোনো বিচার চাননা তার বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আবুল কাশেম ফজলুল হক।
শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
আবুল কাশেম ফজলুল হক বলেন, যারা অভিজিৎকে হত্যা করেছে তারাই দীপনকে হত্যা করেছে।
হত্যাকারীদের প্রতি আমার কোনো অভিযোগ নেই। আমি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার চাইনা। কেননা বিষয়টি সম্পূর্ণ রাজনৈতিক, সম্পূর্ণ সাংস্কৃতিক। বিচার চেয়ে কি হবে? একজনের ফাঁসি দিয়ে কি হবে ? না দিলেই বা কি হবে? হয়তো নিয়ম অনুযায়ী আমাকে একটি মামলা করতে হবে। কিন্তু এর বিচার আমি চাইনা।
বিষয়: বিবিধ
২১৩৫ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
যতদিন না যুক্তরাষ্ট্র বলবে বাংলাদেশে জঙ্গীতে গিজগিজ করছে - জামাত-বি.এন.পি. জঙ্গী, আর হাসিনা জঙ্গী নির্মূলের একমাত্র ভরসা - ততদিন হাসিনা সরাসরি নির্দেশে এরকম খুন খারাবী করাতেই থাকবে।
রাজনৈতিক খেলায় এসব চাল চলছে!
সাধারণ জনতা বুঝতে পারলেও স্বীয় দূর্বলতার কারণেই চুপটি মেরে বসে আছে!
সমাজের সামগ্রিক উদাসীনতা আর কাপুরুষতায় এমন অবস্হা!
লীগিয় চেতনার কর্মকান্ড এগুলো নিশ্চিত!
জয় এরও আগে জানত।
মন্তব্য করতে লগইন করুন