‘উত্তর -পূর্বের জঙ্গি নিমূলে এবার অভিযান বাংলাদেশে’ এই শিরোনামে প্রকাশিত রির্পোট - আওয়ামীলীগের হাতে বাংলাদেশ কতটা অনিরাপদ প্রমান দেখুন
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ১৫ জুন, ২০১৫, ১২:০৭:৩৮ দুপুর
হয় বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হবে , না হয় বাংলাদেশ সিমিকের পরিনতি বরণ করতে যাচ্ছে ---
আওয়ামীলীগের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে ভারতীয়রা। শেখ হাসিনা দাবার চাল।
আওয়ামীলীগের হাতে বাংলাদেশ কতটা অনিরাপদ প্রমান দেখুন.
জঙ্গি দমনের নামে মিয়ানমারে ভারতের সামরিক অভিযানের ঘটনা। ভারতীয় এই অভিযান নিয়ে প্রতিবেশি দেশ পাকিস্তান কড়া সমালোচনা করেছে। এই অভিযানের পর পাক-ভারত সীমান্তেও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। ভারতীয় পত্রিকাগুলো এ ঘটনা নিয়ে নানা প্রতিবেদন প্রকাশ করছে। রবিবার বাংলাদেশ প্রসঙ্গ নিয়ে আসাম থেকে প্রকাশিত ভারতীয় বাংলা দৈনিক যুগশঙ্ঘ একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ‘উত্তর -পূর্বের জঙ্গি নিমূলে এবার অভিযান বাংলাদেশে’ এই শিরোনামে প্রকাশিত রির্পোটে বলা হয়, ভারতের সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী (বিএসএফ) প্রতিবেশী বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গি বিরোধী অীভযানের সত্যতা স্বীকার করেছে।
এখানে দৈনিক যুগশঙ্খের প্রতিবেদনটি তুলে ধরা হলো:
পত্রিকাটির গুয়াহাটি, ডিব্রুগড় ও শিলচর এডিশনের প্রধান শিরোনাম ছিল এরকম-‘উত্তর-পূর্বের জঙ্গি নির্মূলে এবার অভিযান বাংলাদেশে’।
জঙ্গি জুজুর নাটকে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করে ঢুকে পড়ছে ভারতের সামরিক বাহিনী।
ভারতের মাঠিতে হাজার হাজার মাওবাদী , আসামের জঙ্গি সংগঠন এনডিএফবি সংবিজিতপন্থী জঙ্গি সহ বহু উগ্র জঙ্গি সংগঠনের ঘাঁটি রয়েছে। কিন্তু সব গোপন রেখে ভারতের জঙ্গি দমন না করে বাংলাদেশের মাঠিতে কেন ?
আওয়ামিলীগ কি তাহলে ভারতকে, উগ্রহিন্দু নরেন্দ্র মোদিকে এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ?
কথিত জঙ্গি ধমনের নামে বাংলাদেশের ভেতরে মুসলিম নিধনের পথ এবং ভারতীয়দের আগমনের কাজটি এগিয়ে দিয়েছে আওয়ামিলিগ ?
পত্রিকাটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের মাটিকে কিছুতেই উত্তর-পূর্ব ভারতের জঙ্গিদের মুক্ত বিচরণ ক্ষেত্র হতে দেওয়া হবে না বলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল ঢাকা। সেই প্রতিশ্রুতি মতো বাংলাদেশে ঘাঁটি গেড়ে থাকা উত্তরপূর্বাঞ্চলের জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযান তীব্র করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। শুক্রবার থেকে জঙ্গি-বিরোধী যে অভিযান শুরু হয়েছে, শনিবার দ্বিতীয় দিনে তা আরও তীব্রতর হয়েছে। ভারতের সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী (বিএসএফ) প্রতিবেশী বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গি-বিরোধী অভিযানের সত্যতা স্বীকার করেছে। বিএসএফ বলেছে, উত্তর-পূর্বের জঙ্গিদের উৎখাত করতে সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেছে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী। শনিবার শিলংয়ে বিএসএফের আইজি (মেঘালয় ফ্রন্টিয়ার) সুদেশ কুমার সাংবাদিকদের বলেন,‘বাংলাদেশের মাটিতে আত্মগোপনকারী উত্তর-পূর্বের জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযানকে আজ আরও তীব্রতর করে তোলা হয়েছে।
ভারতীয় হিন্দু উগ্রবাদী সংগঠন ইসকন , ইসরাইল, ভারত গুপ্তচরবৃত্তি সম্পর্কঃ
Airtel is allegedly spying on you by inserting code in webpages
http://www.hindustantimes.com/tech/airtel-is-allegedly-spying-on-you-by-inserting-code-in-webpages/story-ot8B5aDKwpiqKyp4v7PnyI.html
ভারতের সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস এর প্রতিবেদন প্রমান করে ভারতেই যদি ইসরায়েল এয়ারটেলের মাধ্যমে তথ্য ইসরায়েলে পাচার হচ্ছে। তাহলে বাংলাদেশের মানুষের কত ভয়ঙ্কর হুমকির মধ্যে একটিবার চিন্তা করেন। শুধু চেতনার ফেরি য়ালাদের গলাবাজির জন্য সব গায়েব ?
নিরীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়ারিদ টেলিকম যখন এয়ারটেলের কাছে শেয়ার হস্তান্তর করছিল, তখন নেগেটিভ ইকুইটির (ঋণাত্মক সম্পদ) কারণে ওয়ারিদের সম্পদের টোকেন মূল্য এক লাখ মার্কিন ডলার দরে হস্তান্তর ফি বাবদ মাত্র তিন লাখ ৮০ হাজার ৫০ টাকা সরকারকে দেয়।
ওয়ারিদ থেকে এয়ারটেল হতে ৭৭ কোটি টাকা রাজস্ব ফাঁকি?
কোম্পানিটির ২০০৯ সালের নিরীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী মোট শেয়ার মূলধনের পরিমাণ এক হাজার ৩৯৯ কোটি ৯৯ লাখ ৯৮ হাজার ৬০০ টাকা। নিয়ম অনুযায়ী হস্তান্তর ফি দাঁড়ায় ৭৬ কোটি ৯৯ লাখ ৯৯ হাজার ৯২৩ টাকা। কিন্তু হস্তান্তর ফি আদায় করা হয়েছে মাত্র তিন লাখ ৮০ হাজার ৫০ টাকা। ফলে এখানে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে ৭৬ কোটি ৯৬ লাখ ১৯ হাজার ৮৭৩ টাকা।
বাংলাদেশ একটি ভারতীয় অঙ্গ রাজ্য প্রমানিত হচ্ছে বিশ্বের কাছে। এর নাম কি একাত্তরের চেতনা ? চেতনার দোহাই দিয়ে কার নীল নকশা বাস্থবায়ন হচ্ছে। আর কত দেখবে বাংলাদেশ। সব শেষ হলে কি চেতনার বানিজ্য বন্ধ হবে। লেন্দুপ দর্জি একই কাজ করেছিল সিকিন নিয়ে -------- এক দিন হয়ে গেল স্বাধীন সিকিম ভারতের অঙ্গ রাজ্য।
বাম এবং আওয়ামিলীগ সহ কথিত চেতনাধারীদের দিয়ে , কথিত বিদেশী মদদ পুষ্ট বাংলাদেশী হলুদ মিডিয়া জঙ্গি নাটকের মঞ্চ তৈরী করে এবার কি তাহলে আসল কাজটি সেরে ফেলছে ভারত ?
বিষয়: বিবিধ
২৫১৮ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এতদিন যে শুধু নিয়েই গেছে, তখন দিতেও হবে । ফারাক্কা , গজল ডোবা , টিপাইমুখ - এগুলোর পানি চালু রাখতে হবে । ভারতের যে কোন একটা অঙ্গরাজ্যের সমান মর্যাদা পেলেও তা হবে বর্তমানের অবস্থানের চেয়ে অনেক বেশী সন্মানের ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন