শাহবাগের বিরিয়ানি শেষ , বাড়ি যাও
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৬:২৬:০৫ সকাল
শাহবাগের বানিজ্য নিয়ে আওয়ামী এবং তাদের সহযোগীদের যা দরকার ছিল , সেটা শেষ। লাল নীল বাত্তির মধ্যে রেখে ক্ষমতায় চলে গেল , আর এর মধ্যে লাঞ্চিত হলো মানবতা।
আজ মায়ার একটি বক্তব্য দিয়েই শুরু করছি
(১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪)
গণজাগরণ মঞ্চ ষড়যন্ত্রকারীদের অংশ : মায়া
মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসি মওকুফ করে আমৃত্যু কারাদণ্ড দেওয়ার প্রেক্ষিতে আঁতাতের অভিযোগের জবাবে আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগরের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, গণ জাগরণ মঞ্চই ষড়যন্ত্রকারীদের অংশ। মায়া বলেন, আওয়ামী লীগ আঁতাতের রাজনীতি করে না। যারা আঁতাতের কথা বলে তারা ষড়যন্ত্রকারীদের একটি অংশ।
বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মহানগর আ. লীগের হরতালবিরোধী অবস্থানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আরো কিছু আওয়ামীলীগের নেতাদের বক্তব্য --
প্রহসনের রায়ের সাথে কিসের অতাত খুঁজে পায় রাম , বামেরা ?
আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে ও বলা হচ্ছে অতাত হয়নি।
সেক্টর কমান্ডারদের নিয়ে আওয়ামীলীগের রাজনীতি এবং মুক্তিযোদ্ধার অবমাননা
সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ এবং প্রাথমিক সদস্যপদ শেষ।
বুধবার সন্ধ্যার পর মহাসচিব বরাবর লেখা পদত্যাগ পত্র ফোরামের ধানমন্ডি কার্যালয়ে পৌঁছানো হয়। ফোরামের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হারুন হাবীব এটি গ্রহণ করেন।
পদত্যাগ পত্রে লিখেছেন -- ‘আমি অদ্য ১৭/০৯/২০১৪খ্রিঃ তারিখ থেকেই সজ্ঞানে এবং সুস্থ মস্তিষ্কে সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের ‘চেয়ারম্যান’ এর পদ থেকে পদত্যাগ করছি এবং অদ্য ১৭/০৯/২০১৪খ্রিঃ তারিখ থেকে সেক্টর কমান্ডার্স ফোরামের সদস্য পদ থেকে আমার নাম প্রত্যাহার করছি।’
উল্লেখ্য, ‘১৯৭১ : ভেতরে বাইরে’ বইয়ের ৩২ পৃষ্ঠায় এ কে খন্দকার লিখেছেন, ঐতিহাসিক ৭ মার্চ শেখ মুজিবুর রহমান ভাষণের শেষ শব্দ ছিল ‘জয় পাকিস্তান’।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে স্বাধীনতার একটি ঘোষণাপত্র লিখে শেখ মুজিবুর রহমানকে তা পাঠ করতে বললেও তিনি রাজি হননি। উল্টো তিনি বলেন, ‘এটা আমার বিরুদ্ধে একটা দলিল হয়ে থাকবে। এর জন্য পাকিস্তানিরা আমাকে দেশদ্রোহের বিচার করতে পারবে।
সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের নামে তামশা .....
সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সভায় এরা কারা ? এরা কোন সেক্টরের মুক্তিযোদ্ধা ?
এগারো সেক্টরের মধ্যে এরা কি ছিল না। এমনকি এরা মুক্তিযোদ্ধা ও নয়।
তারপর ও এরা সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সভায় উপস্থিত থাকে কি করে ?
এ কে খন্দকারকে সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সদস্যপদসহ সব দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। কে এম সফিউল্লাহকে ফোরামের নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়েছে। সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
শুক্রবার সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হারুন হাবীবের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সভায় বক্তব্য দেন কে এম সফিউল্লাহ, সামসুল আলম, সারওয়ার আলী, হারুন হাবীব, ম. হামিদ, মো. নুরুল আলম, শাহজাহান, আনোয়ারুল আলম, জিয়াউদ্দিন আহমেদ, ফারজানা শাহ্নাজ মজিদ, মোহা. আবদুল হাই, আবুল কালাম আজাদ পাটোয়ারী, হাবিবুর রহমান শওকত, সৈয়দ দিদারুল আলম, মমতাজউদ্দিন পাটোয়ারী, শাহজাহান মৃধা, নুরুল আনোয়ার, সদরুজ্জামান, সাঈদুজ্জামান, মোশাররফ হোসেন, এম এস এ মনসুর আহমেদ ও তুষার আমীন।
এতদিন খাটি চেতনার আওবাম্লিগ ছিলেন ,
কিন্তু এখন এ কে খন্দকার পাকিস্তানের গুপ্তচর ...
সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সাবেক চেয়ারম্যান, সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সাবেক চেয়ারম্যান, আওয়ামিলীগ সরকারের সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী খন্দকারকে পাকিস্তানের গুপ্তচর হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী (বিনাভোটের ) আ ক ম মোজাম্মেল হক।
তিনি বলেছেন, এ কে খন্দকারের বই যেদিন প্রকাশিত হয় সেদিন আলকায়দা প্রধান আইমান আল জাওয়াহিরি বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় জঙ্গি নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার হুমকি দেন। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই, এ কে খন্দকারের পাকিস্তান প্রীতি এবং আলকায়দার বাংলাদেশে জঙ্গি নেটওয়ার্ক গঠনের হুমকি একই সূত্রে গাঁথা। ইতিহাস বিকৃত করার দায়ে এ কে খন্দকারের বিচারের মুখোমুখি করা হবে।
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেস কাবের সামনে ইতিহাস বিকৃতির দায়ে এ কে খন্দকারের বিচারের দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী মোটরচালক লীগ আয়োজিত এক সমাবেশে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী একথা বলেন।
ভারতের স্বার্থ এবং আওয়ামী লীগের ডিগবাজিতে শাহবাগের বিরিয়ানি আন্দোলন
বিষয়: বিবিধ
২৭৭১ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
কেন যে বাগড়া দিল???
মন্তব্য করতে লগইন করুন