পদ্মা দুর্নীতির আসামিদের অব্যাহতি, তবে

লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ১১:১৪:৪৮ সকাল



২০১২ সালের ১৭ই ডিসেম্বর রাজধানীর বনানী থানায় মোট সাতজনের বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করে দুদক। এ মামলায় সেতু বিভাগের সাবেক সচিব মোশাররফ হোসেইন ভূঁইয়া, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কাজী মো. ফেরদৌস, সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রিয়াজ আহমেদ জাবের, ইপিসি’র উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম মোস্তফা, কানাডীয় প্রকৌশলী প্রতিষ্ঠান এসএনসি লাভালিনের ভাইস প্রেসিডেন্ট কেভিন ওয়ালেস, আন্তর্জাতিক প্রকল্প বিভাগের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট রমেশ শাহ ও সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ ইসমাইল এজাহারভুক্ত আসামি ছিলেন। এছাড়া মামলার এজাহারে সন্দেহভাজনের তালিকায় ছিলেন সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন ও সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরী।

পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি-৫৬ মিলিয়ন ডলার!

Friday, May 4, 2012

বিশ্বব্যাংক বেশ কোমর বেঁধে নেমেছে পদ্মা সেতু দুর্নীতি তদন্তে। কেঁচো খুঁড়তে সাপ বেরিয়ে যেতে পারে পদ্মা সেতুর দুর্নীতি তদন্তে। । ঘটনায় জড়িত কানাডীয় সংস্থা এসএনসি-লাভালিন। এরই মধ্যে এসএনসি-লাভালিনের এক গডফাদার তিউনিসিয়ায় জন্মগ্রহণকারী রিয়াদ বিন ঈসা গ্রেপ্তার হয়েছে সুইজারল্যান্ডে। এক তদন্তে এসএনসি-লাভালিনের ৫৬ মিলিয়ন ডলারের ব্যয় ধরা পড়ায় তোলপাড় চলছে।

ওই ডলার এরই মধ্যে পরিশোধও হয়েছে ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি ব্যাংকের মাধ্যমে। গত বছরের এপ্রিলে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশে পদ্মা সেতু নির্মাণে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের অর্থ সহায়তায় চুক্তিবদ্ধ হয়। কিন্তু এ সেতু নির্মাণ প্রকল্পের ‘বিডিং প্রসেস’-এ এসএনসি-লাভালিনের দায়িত্বপ্রাপ্তিতে দুর্নীতির আশ্রয় নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করে। এ অভিযোগে বিশ্বব্যাংক কানাডার পুলিশি সংস্থা রয়েল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশকে (আরসিএমপি) তদন্তের অনুরোধ জানায়।

ফলে সেপ্টেম্বরের শুরুতে এসএনসি-লাভালিনের টরন্টো অফিসে আরসিএমপি হানা দেয়। এ বিষয়ে আরসিএমপির একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে গত ১৬ মার্চ আরসিএমপির মুখপাত্র মার্ক মেনার্ড লিখিতভাবে জানিয়েছেন, ‘২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে এসএনসি-লাভালিনের বর্তমান ও অতীত কর্মচারীদের বিরুদ্ধে পরিচালিত চলমান তদন্তে সার্চ ওয়ারেন্ট সম্পন্ন হয়েছে।

এদিকে পদ্মা সেতু দুর্নীতিতে অভিযুক্ত কানাডিয়ান প্রকৌশল সংস্থা এসএনসি-লাভালিনের নির্মাণ বিভাগের সাবেক প্রধান রিয়াদ বিন ঈসা সুইজারল্যান্ডে গ্রেপ্তার হয়েছেন। গত রোববার (২৯ এপ্রিল) সেখানকার আইনপ্রয়োগকারীরা তাকে গ্রেপ্তার করেছে। এর আগে গত মাসে সুইস কর্তৃপক্ষের অনুরোধে কানাডার সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় পুলিশি সংস্থা রয়েল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ (আরসিএমপি) এসএনসি-লাভালিনের মন্ট্রিয়ল সদর দপ্তরে তল্লাশি চালায়।

এতে শতাধিক দেশে ২৮ হাজার জনশক্তির অধিকারী এ আন্তর্জাতিক প্রকৌশল প্রতিষ্ঠানটির ভাবমূর্তি নিদারুণভাবে ক্ষুণœ হয়েছে। এর আগে প্রায় ৫৬ মিলিয়ন ডলারের সঙ্গতিহীন ব্যয়ের অভিযোগে সেটির প্রধান নির্বাহী পিয়ের দুহেইমসহ অপর দুই কর্মকর্তা পদত্যাগ করেন।

রোববার সন্ধ্যায় কানাডায় প্রচারিত সংবাদে জানা যায়, সুইস রাষ্ট্রীয় আইনপ্রয়োগকারীরা রিয়াদ বিন ঈসাকে প্রতারণা, দুর্নীতি এবং উত্তর আফ্রিকায় বেআইনি পন্থায় অর্থপাচারের দায়ে গ্রেপ্তার করেছে। গত বছরের মে মাসে সুইস কর্তৃপক্ষ এসএনসি-লাভালিনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি তদন্তে নামে এবং এ বছরের মধ্য এপ্রিলে কানাডা সরকারের সহযোগিতা চায়।

কিন্তু এপ্রিল মাসের শুরুতেই আরসিএমপি সার্চ ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানটির মন্ট্রিয়ল সদর দপ্তরে তল্লাশি চালায়। একটি সূত্রের মতে, ওই তল্লাশিটি সুইস কর্তৃপক্ষের অনুরোধে করা হয়েছে।

একসময়ের এসএনসি-লাভালিনের নির্বাহী সহ-সভাপতি রিয়াদ বিন ঈসা চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে একপ্রকার অপসারিত হন, যার বিরুদ্ধে সেই সঙ্গতিহীন ও যথাযথ প্রমাণবহির্ভূত ৫৬ মিলিয়ন ডলার ব্যয় বরাদ্দের অভিযোগ রয়েছে। গত বছরের ডিসেম্বরে এসএনসি-লাভালিন তার বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ তদন্ত শুরু করলে তিনি পদত্যাগে বাধ্য হন। গত মার্চে প্রকাশিত এক রিপোর্টে প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, নির্মাণচুক্তি পরিপূরণ বা কাজ আদায়ে বাণিজ্যিক এজেন্টদের ওই অর্থ প্রদান করা হয়েছে। অবশ্য সেই রিপোর্টে এজেন্ট কিংবা প্রকল্প সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশ না হওয়ায় সুনির্দিষ্টভাবে প্রকল্পের বিষয়ে কিছুই জানা যায়নি।

তিউনিসিয়ায় জন্মগ্রহণকারী রিয়াদ বিন ঈসা আশির দশকের শুরুতে কানাডায় পদার্পণ করেন এবং ১৯৮৫ সালে এসএনসি-লাভালিনে যোগ দেন। অবশ্য এসএনসি-লাভালিন কর্তৃক পরিচালিত অভ্যন্তরীণ তদন্তে দেখা গেছে, ওই সঙ্গতিহীন ৫৬ মিলিয়ন ডলারের ব্যয় বরাদ্দটি ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধিত হয়েছে।

সূত্র জানায়, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো মামলা রুজু করা হয়নি। এরই মধ্যে এ তদন্ত চলমান থাকায় ঢাকায় বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি পদ্মা সেতুর অর্থায়নের বিষয়ে নিজেদের অবস্থান গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন। এখন সুইজারল্যান্ডে রিয়াদ বিন ঈসা গ্রেপ্তার হওয়ায় সহসাই পদ্মা সেতুর দুর্নীতিতে ওই সঙ্গতিহীন ৫৬ মিলিয়ন ডলার পরিশোধে কোনো যোগসূত্র আছে কি না তা বেরিয়ে আসার সম্ভাবনা রয়েছে।

২৯০ কোটি ডলারের পদ্মা সেতু প্রকল্পে প্রতিশ্রুত প্রধান ঋণ জোগানকারী বিশ্বব্যাংক দুর্নীতির অভিযোগে গত ২৯ জুন ঋণচুক্তি বাতিল করে। এরপর বিশ্বব্যাংকের শর্ত পূরণ করতে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তিমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেনকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরিয়েছে সরকার।

দুই দফায় দুর্নীতির প্রমাণ দেয়া হয়েছে - বিশ্বব্যাংক : সরকার ইচ্ছে করলে প্রকাশ করতে পারে

2012/07/18

http://www.barta24.net/?view=details&data=Software&news_type_id=1&menu_id=64&news_id=55490

বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশ সরকারের কাছে দু’দফায় পদ্মা সেতুতে উচ্চপর্যায়ের দুর্নীতির প্রমাণ দিয়েছে। বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এবং ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যানের কাছে দুটি তদন্তের তথ্য-প্রমাণ দিয়েছে তারা।

গতকাল বিশ্বব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সাম্প্রতিক সময়ের পদ্মা সেতুর ঋণচুক্তি বাতিল নিয়ে উত্থাপিত বিভিন্ন প্রশ্ন ও জবাব প্রশ্নোত্তর আকারে হুবহু তুলে ধরা হলো :

প্রশ্ন : বিশ্বব্যাংক কি তদন্তের ফলাফল সরকারকে জানিয়েছে?

উত্তর : আমাদের নিজস্ব নীতি অনুসারে বিশ্বব্যাংক ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এবং ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী এবং বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যানের কাছে দুটি তদন্তের তথ্য প্রমাণ প্রদান করেছে। আমরা বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টির পূর্ণ তদন্ত করতে এবং যথাযথ বিবেচিত হলে দুর্নীতির জন্য দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছিলাম।

প্রশ্ন : বিশ্বব্যাংকের সরকারের কাছে দেয়া রেফারেল রিপোর্টে কী ছিল?

উত্তর : সরকারের কাছে সুপারিশমূলক রিপোর্ট প্রদানের লক্ষ্য ছিল যথাযথ জাতীয় সংস্থার মাধ্যমে দুর্নীতির বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ সম্পর্কে একটি জোরালো তদন্ত শুরু করা। বিশ্বব্যাংকের স্বাধীন ইন্টিগ্রিটি ভাইস প্রেসিডেন্টসি দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করে দেখে যে ব্যাংকের দুর্নীতি বিরোধী দিকনির্দেশনা লঙ্ঘিত হয়েছে কিনা এবং জাতীয় কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তদন্ত করার জন্য যথেষ্ট বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ রয়েছে কিনা। বিশ্বব্যাংক নিজে কোনো অপরাধ তদন্ত করে না বা পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করে না। এটি সম্পূর্ণরূপে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকারের বিবেচ্য।

প্রশ্ন : বিশ্বব্যাংক সরকারকে দেয়া এ রিপোর্টগুলো কেন প্রকাশ করছে না?

উত্তর : বিশ্বব্যাংক ২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ও ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশ সরকারের কাছে পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির প্রমাণ পেশ করেছে। এসব সুপারিশমূলক রিপোর্টের গোপনীয়তা বজায় রাখার ব্যাপারে বাংলাদেশ সরকারসহ প্রত্যেক সদস্য দেশের কাছে বিশ্বব্যাংকের দায়বদ্ধতা রয়েছে। তবে, বাংলাদেশ সরকার এসব রিপোর্ট ও চিঠিগুলো চাইলে প্রকাশ করতে পারে। আপনারা সরকারকে স্বচ্ছতার রক্ষার স্বার্থে প্রকাশের জন্য অনুরোধ করতে পারেন।

সরকার চাইলে জনসম্মুখে নথি উপস্থাপন করতে পারে বিশ্বব্যাংক

সোমবার, ১৬ জুলাই ২০১২

http://www.mzamin.com/details.php?nid=MTM3Mjc=&ty=MA==&s=MjU=&c=MQ==

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশকে দেয়া বিশ্বব্যাংকের চিঠি ও অন্যান্য দলিলপত্র প্রকাশ না করার ব্যাপারে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত এর আগে সাংবাদিকদের বলেছিলেন, প্রতিষ্ঠানটির প্রতি ‘সম্মান জানিয়ে’ তারা এসব প্রকাশ করছেন না।

তবে সম্প্রতি ইংরেজি দৈনিক ডেইলি স্টার-এ এক বিশ্লেষণী প্রতিবেদনে বলা হয়, আইনত বা অংশীদারীত্বের শর্তের দিক থেকে বিশ্বব্যাংকের চিঠিপত্র প্রকাশ করতে সরকারের সামনে কোনো বাধা নেই।

















অবস্থান বদলায়নি বিশ্বব্যাংক

পদ্মা সেতু দুর্নীতির প্রতিবেদন (বিশ্বব্যাংক)

World Bank Statement on Padma Bridge

http://www.worldbank.org/en/news/press-release/2012/06/29/world-bank-statement-padma-bridge

WASHINGTON, June 29, 2012—The World Bank has credible evidence corroborated by a variety of sources which points to a high-level corruption conspiracy among Bangladeshi government officials, SNC Lavalin executives, and private individuals in connection with the Padma Multipurpose Bridge Project.

World Bank Statement of September 25, 2012 on Padma Bridge

http://www.worldbank.org/en/news/press-release/2012/09/25/world-bank-statement-september-25-2012-padma-bridge

The Bank has shared repeatedly with the Government of Bangladesh credible evidence of corruption involving senior public officials related to the financing of the Padma bridge. This led the World Bank to cancel the US$1.2 billion credit in the absence of a credible response by the government '

World Bank blacklists SNC-Lavalin over corruption in Padma Bridge project

18 Apr 2013

http://www.trust.org/item/20130418114400-9qrdx/?source=search



The World Bank alleges that SNC-Lavalin, which represents 60 percent of the business of Montreal-based SNC-Lavalin Group Inc., conspired to receive bribes over the financing of the $2.9 billion rail and road bridge, a massive project to link impoverished southwestern Bangladesh with the country’s port city and capital.

SNC-Lavalin had bid to supervise the contractor of the bridge. The World Bank said in June 2012 that it had found “credible evidence” of high-level corruption among Bangladesh officials involved with the bridge and that it had alerted Canadian officials



Former SNC-Lavalin VP charged in Bangladesh bribery probe


Sep 18, 2013

http://www.cbc.ca/news/former-snc-lavalin-vp-charged-in-bangladesh-bribery-probe-1.1858961



The RCMP announced Wednesday they have laid bribery charges under Canada’s Corruption of Foreign Public Officials Act against Canadian Kevin Wallace, former senior vice president of SNC-Lavalin International Inc (SLII), a division based in Oakville, Ont., that has recently been disbanded. Also charged are Zulfiquar Ali Bhuiyan, a Canadian citizen with business ties in Bangladesh, and Abul Hasan Chowdhury a prominent lobbyist in Banglades.

BRIDGE CONTRACT

SNC-Lavalin in Bangladesh: World Bank sees ‘conspiracy’

The Globe and Mail ( Canada )

Published Friday, Feb. 22 2013

SNC-Lavalin in Bangladesh: World Bank sees ‘conspiracy’ http://fw.to/alQFIdV



the World Bank withdrew its $1.2-billion loan for the project after it discovered evidence of the alleged plan to bribe Mr. Hossain and others. As the bank was considering whether to reinstate the loan, it enlisted a panel of anti-corruption experts – led by a former prosecutor at the International Criminal Court, Luis Moreno Ocampo – to review whether Bangladesh and its Anti-Corruption Commission were responding appropriately to the allegations.



এর পর পদ্মা সেতুর নাম চাদাবাজি এবং জনগণ থেকে অনুদান নিতে ব্যাংক হিসাব


http://www.prothom-alo.com/detail/date/2012-08-09/news/280553

চেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছেও অর্থ দেওয়া যাবে

জনগণ থেকে অনুদান নিতে ব্যাংক হিসাব

তারিখ: ০৯-০৮-২০১২





বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংকের পাশাপাশি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকেও পদ্মা সেতুর অনুদান সংগ্রহের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সংগৃহীত অনুদান পরে সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে সরকারি কোষাগারে জমা হবে।

এ জন্য দেশের সব তফসিলি ব্যাংককে দুটি করে আলাদা হিসাব খোলার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। একটি হিসাব হবে ‘পদ্মা সেতু নির্মাণে স্বেচ্ছা অনুদান সহায়তা (নিবাসী)’ শিরোনামে। অন্যটির নাম ‘পদ্মা সেতু নির্মাণে স্বেচ্ছা অনুদান সহায়তা (অনিবাসী)’।

বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ কেমন পরিচিত লাভ করলো ?

পদ্মা সেতু দুর্নীতির মামলা থেকে সাত আসামিকে অব্যাহতি দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন (এফআরটি)দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

http://www.thedailystar.net/frontpage/padma-corruption-probe-laid-to-rest-40115





বিষয়: বিবিধ

১৬৭৩ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

261578
০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৩৪
কাহাফ লিখেছেন : এমন না হলেই অবাক হতাম বেশী, ডিজিটাল সময় বলে কথা.....।
261624
০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০২:৩৩
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন :

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File