হামলার ঘটনায় সব আসামীই মারা যাচ্ছে। বাকের ভাই এবার থামুন।
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ০৫ মার্চ, ২০১৪, ০৫:৪২:৪০ বিকাল
২০১৩ সালের ১৪ ডিসেম্বর জেলা সদরের রামগঞ্জ বাজারে নীলফামারী-২ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নুরের গাড়ি বহরে হামলা এবং পরে আওয়ামী-পুলিশের সাথে এলাকাবাসী সংঘর্ষে আওয়ামী লীগের চারজন সহ পাঁচজন নিহত হয়।
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলার তিন আসামি এখন পর্যন্ত গুপ্ত হত্যার শিকার হয়েছেন।
এক এক করে গুম করা হচ্ছে তাদের। বেওয়ারিশ লাশ হয়ে যাচ্ছে এরা।
গত ১৩ই জানুয়ারি রাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা টাঙ্গাইল জেলার দেবিডুবা গ্রামের নিকট আত্মীয় বাবুল খানের বাড়ি থেকে মোহিদুলসহ অপর আসামি আতিককে আটক করে। ঘটনাটি এলাকার চাউর হয়ে গেলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কোন পক্ষই তাদের আটকের কথা স্বীকার করেনি।
এরই ফাঁকে ২০শে জানুয়ারি ছাত্রদল নেতা আতিকের লাশ পাওয়া যায় উপজেলা সদর সৈয়দপুরের অদূরে ধলাগাছ নামক স্থানে। তাকে হত্যার পর লাশ রাস্তার ধারে ফেলে রাখা হয়।
এর দু’দিন আগে ওই মামলার প্রধান আসামি বিএনপি নেতা গোলাম রব্বানী (৪০)-র লাশ সদরের পলাশবাড়ী এলাকার একটি বাঁশঝাঁড়ের কাছে পাওয়া যায়। পর পর ওই মামলার দুই আসামি অজ্ঞাত আততায়ীর হাতে নিহত হওয়ার ঘটনায় নিখোঁজ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্মান তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মোহিদুলের জীবন নিয়ে সংশয়ে ছিল তার পরিবার। এরই মধ্যে গতকাল খবর আসে বগুড়া থেকে।
এমপি নুরের গাড়ি বহরে হামলার নিখোঁজ আসামির লাশ উদ্ধার
বিষয়: বিবিধ
১৭৭০ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
এর তো ফাঁসি হওয়াই উচিত।
শালা বাকের ভাই !!
সামনে সাধু আড়ালে শয়তান !
মন্তব্য করতে লগইন করুন