বিশ্ব ইতিহাসের সেরা দশ স্বৈরাচারের তালিকায় শেখ হাসিনা প্রথম অর্জন করলেন ।সাতক্ষীরা জেলায় নারকীয় তান্ডবে ভারতীয় বাহিনী ব্যবহার।
লিখেছেন লিখেছেন মাহফুজ মুহন ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৩, ০৮:৪২:০৬ রাত
Top 10 Worst Dictators In History'-এর তালিকায় ১ নম্বরে বাংলাদেশ !!!
বাংলাদেশের সম্মান নিয়ে আর কিছু বলার নাই। গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকার উদাহরণ হয়ে থাকবে চিরকাল।
( বি : দ্র : জাতীয় ও আন্তর্জাতিক তথ্য নীতিমালা অনসরণ করা হয়েছে )
বিশ্ব ইতিহাসের সেরা দশ স্বৈরাচারের তালিকায় শেখ হাসিনা প্রথম
বিশ্ব ইতিহাসের সেরা দশ স্বৈরাচারের তালিকা
লিংক
http://www.thetoptens.com/worst-dictators/
টুডে ব্লগ কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ - পোস্ট তথ্য নীতিমালা অনুসরণ করেই দিয়েছি। লিংক সহ। আন্তর্জাতিক মিডিয়ার লিংক উল্লেখ করাই আছে ।
ফ্যাক্স বার্তা - সাতক্ষীরা অভিযানে ভারতীয় বাহিনী ।
২০১৩ সালে সাতক্ষীরা জেলায় নারকীয় তান্ডবে ভারতীয় বাহিনী ব্যবহার করেছিল আওয়ামীলীগের শেখ হাসিনা সরকার।
যদি বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হয় , তাহলে সরকারী প্যাডে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ভারত সরকারের কাছে ৬/১১/২০১৩ , ৭/১১/২০১৩ এবং ৪/১১/২০১৩ তারিখে পাঠানো ফ্যাক্স বার্তায় সাতক্ষীরায় ভারতীয় ফোর্স পাঠানোর অনুরোধ জানায় কেন ?
এ বিষয়ে যশোরের জিওসির সম্মতি ছিল বলে জানানো হয়। বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ভারত সরকারের কাছে পাঠানো ফ্যাক্স বার্তায় সাতক্ষীরায় সন্ত্রাস দমনে ভারতীয় ফোর্স পাঠানোর অনুরোধ জানায়।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে গত ৬ নভেম্বর পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় ঢাকা থেকে দিল্লীতে পাঠানো ঐ মূল ফ্যাক্স বার্তার সাবজেক্ট ছিল: Military Aid From India and Deployment at Satkhira. মূল ডকুমেন্টগুলি আমাদের হাতে এসে পৌছেছে। এরকম একটি ফ্যাক্স বার্তা দিল্লীস্থ বাংলাদেশ দুতাবাস পাঠানো হয়। ভারতীয় দূতাবাসের কাউন্সিলর (পলিটিক্যাল এন্ড ইনফরমেশন) সুজিত ঘোয়ের বরাবর লিখিত পত্রটি দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনার ও প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নূর মোঃ নূর ইসলাম পিএসসি জি এর নিকট পাঠানো হয়।
পশ্চিম বঙ্গের ৩৩ কোরের ১৭, ২০, ২৭ মাউন্টেন ডিভিশনের র্যাপিড, আর্মার, আর্টিলারী, ও সিগনাল ইঞ্জিনিয়ারিং ই্উনিটগুলি গজলডাঙ্গা বিএসএফ পোষ্ট হতে ভোমরা বন্দর দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকবে। বার্তায় প্রধানমন্ত্রী হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) তারেক আহমেদ সিদ্দিকীর নির্দেশের রেফারেন্স (** Classified) দেয়া হয়েছে। এই হচ্ছে বর্তমান বাংলাদেশের শেখ হাসিনা সরকার। ভারতীয় বাহিনী দেশের ভেতরে ঢুকে হত্যা করে বাংলাদেশের নাগরিক, বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয় বাড়িঘর। উল্লেখ্য, ২০১০ সালে শেখ হাসিনা ভারতে গিয়ে একটি গোপন প্রতিরক্ষা চুক্তি করে, যার অধীনে ভারতীয় বাহিনী যে কোনো সময় বাংলাদেশে প্রবেশ করার অধিকার লাভ করে। এদিকে সাতক্ষীরা অভিযানে ভারতীয় বাহিনীর সাথে অপারেশন সমন্বয় করেন, বিজিবি’র রিজিওনাল কমান্ডার ব্রিগে. জেনারেল শামসুর রহমান (বিএ-২৭৩৭)। নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব) তারেক সিদ্দিকী’র সাথে সম্পৃক্ত এই ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের মাত্র দেড় বছরে ২ টি পদোন্নতি পাওয়া এই অফিসার বিডিআর ম্যাসাকারের পরেই বিডিআরে বদলী হন। ১৭ জুলাই ১৯৬৪ সালে জন্ম নেয়া ১১ বিএমএ লং কোর্সের ইঞ্জিনিয়ারিং এ ফেল করা এই অফিসারের উপর দায়িত্ব ছিল ভারতীয় সেনাদের বাংলাদেশে অপারেশনের পরে নিরাপদে বাংলাদেশ সীমান্ত পার করে দেয়া।
ভারতীয় দূতাবাসের কাউন্সিলর (পলিটিক্যাল এন্ড ইনফরমেশন) সুজিত ঘোয়ের বরাবর লিখিত পত্রটি দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনার ও প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নূর মোঃ নূর ইসলাম পিএসসি জি এর নিকট পাঠানো হয়।
দিল্লি থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের ফ্যাক্স বার্তায় যেসব এলাকায় ভারতীয় বাহিনী প্রয়োজন হবে, তা হলো:
১. শ্যামনগর উপজেলা
২. দেবহাটা উপজেলা
৩. আশাশুনি উপজেলা
৪. কলারোয়া উপজেলা
৫. সাতক্ষীরা সদর উপজেলা
ভারতীয় বাহিনী ঢুকে হত্যা করে বাংলাদেশের নাগরিক, বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয় বাড়িঘর।
বিষয়: বিবিধ
৪৬৭২০ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন