সাম্ভ্যাব্য পাক-ভারত যুদ্ধ - অন্য চোখে

লিখেছেন লিখেছেন পটাশিয়াম নাইট্রেট ০৬ অক্টোবর, ২০১৬, ০১:০৩:০৮ রাত

পাক-ভারতে যুদ্ধাম্মদনার পারদ চড়ছেই। এই মুহুর্তে যখন পোষ্ট টি লিখছি তখনো LOC তে গোলাগুলি চলছে। ভারতের জনগণের পক্ষ থেকে সরকারের উপর প্রচন্ড চাপ, যাতে পাকিস্তানকে কড়া জবাব দেয়া হয়। স্বাভাবিকভাবেই সামরিক কলা-কৌশলের অত হিসেব-নিকেশ সাধারণ জনতা বোঝার কথা নয়। মিডিয়াগুলু সাধারণ জনতার অত্যুৎসাহে ঘি ঢালছে। চলছে সামরিক বাহিনীর সাইজ, ট্যাংক-জঙ্গি-বিমানের সংখ্যা ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা এবং আরো অনেক কিছু নিয়ে পর্যালোচনা! অংকের হিসেবে ভারত পরিস্কার ভাবেই এগিয়ে আছে। কিন্তুর যুদ্ধের হিসেব নিকেশ ওভাবে করা চলেনা।

পাকিস্তানের সাথে ভারতের সীমান্ত লাইন ২৯১২ কিলোমিটার এবং চীনের সাথে ৪০৫৭ কিলোমিটার যা পাকিস্তানের চাইতে দীর্ঘ। বাংলাদেশের সাথে ৪০৯৬ কিলোমিটার ছাড়াও রেয়েছে নেপাল, মায়ানমার, ভূটানের সীমান্ত। ভারতের সকল বাহিনী এবং সারন্জাম সব বর্ডারেই মোতায়েন রয়েছে। এখন ভারতের সাথে যদি পাকিস্তানের যুদ্ধ লেগেই যায় তবে ভারতের পক্ষে কখনো অন্য়ান্য সীমান্ত খালি করে সকল সৈন্য-সারন্জাম পাকিস্তান সীমান্তে মোতায়েন সম্ভব নয়। চীনের সিমান্ত থেকে তো নয়ই! বরং চীন সিমান্তে আরো অতিরিক্ত শক্তি মোতায়েন কর‍তে হবে। তাই পাক-ভারত যুদ্ধে ভারত কোনভাবেই তার পূর্ণ-শক্তি ব্যবহার করতে পারার প্রশ্নই উঠেনা! এমন কি ৫০% ও নয়। পক্ষান্তরের পাকিস্তান প্রায় তার ৯০% শক্তি ভারতের বিরুদ্ধে প্রয়োগ করতে পারবে।

ভারতের বিরুদ্ধে গোটা পাকিস্তানই ঐক্যবদ্ধ তবে ভারতে কখনো তা নয়। ২২ কোটি মুসলমান ছাড়াও সেভেন সিস্টার্স এর স্বাধীনতাকামীরা ভারতকে ব্যস্ত রাখবে।

পাকিস্তান গত দুই দশক ধরেই একটা যুদ্ধবস্হার মধ্যে রয়েছে। অস্ত্র-বোমা সাধারণ পাকিস্তানীদের কাছে যতটা পরিচিত, সাধারণ ভারতীয়দের কাছে তা নয়। তাই করাচিতে একটি ভারতীয় মিসাঈলের চেয়ে মুম্বাইতে পাকিস্তানী মিসাঈল অনেক বেশি আতংক সৃষ্ঠি করবে।

ভারত উঠতি অর্থনৈতিক জায়ান্ট। ভারতে রয়েছে ব্যপক বিদেশি বিনিয়োগ। পাক-ভারতে যুদ্ধের সময় বিদেশী বিনিয়োগকারীরা ভারত ছেড়ে যাবে, অন্যান্য অবকাঠামো ভেঙ্গে পড়বে , যা ভারতের অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রাকে কয়েক যুগ পিছিয়ে দেবে। পাকিস্তান ও পিছিয়ে পড়বে সন্দেহ নাই, তবে পাকিস্তানের টার্গেট ভারতকে টেনে ধরা যাতে সে সুপার পাওয়ার হতে না পারে।

যুগে-যুগে প্রমাণিত হয়েছে ব্যাটল-ফিল্ডে বাহিনীর সাইজ বা অস্ত্রের সংখ্যার চাইতে উন্নত প্রশিক্ষণ এবং মনোবলই জয়-পরাজয় নির্ণায়ক, যা কোন পরিসংখ্যান দিয়ে মাপা সম্ভন নয়। আমার বিচারে এই দুই ক্ষেত্রেই পাকিস্তানীরা ভারতীয়দের বিপক্ষে এগিয়ে রয়েছে।

আরেকটা কথা না লিখলে লিখাটা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। ভারতীয়রা লড়বে পাকিস্তানীদের একটা উচিৎ শিক্ষা দেয়ার জন্য যাতে ভবিষ্যতে আর কখনো ওরা ভারতের বিপক্ষে সন্ত্রাসবাদকে লালন না করে। আর পাকিস্তান লড়বে গজওয়ায়েতুল-হিন্দের প্রতিশ্রুত বিজয়ের জন্য। গজওয়ায়েতুল-হিন্দের হাদিসটির বিশুদ্ধতা কতটুকু তা আমি নিশ্চিত নই, তবে পাকিস্তানের জনগণের মননে-মগজে এবং সারা বিশ্বের অনেক মুসলমানের হৃদয়ে এটা তুমুল প্রেরণায় বাতি জ্বালিয়ে রেখেছে।

বিষয়: বিবিধ

১৮৯৬ বার পঠিত, ১২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

378337
০৬ অক্টোবর ২০১৬ রাত ০১:০৫
মনসুর আহামেদ লিখেছেন : Excellent brother
০৬ অক্টোবর ২০১৬ রাত ০১:৪১
313508
পটাশিয়াম নাইট্রেট লিখেছেন : ধন্যবাদ
378349
০৬ অক্টোবর ২০১৬ রাত ০২:৩৯
সাদাচোখে লিখেছেন : বিশ্বের আকাশে নিজের হারানো অস্তিত্ব জানান দিতে এবং দুদেশের মধ্যস্থিত অমীমাংসিত ইস্যু সমূহের সমাধানের নিমিত্তে পাকিস্থানের প্রয়োজন সত্যিকার যুদ্ধ এবং সে যুদ্ধের জন্য নিউক্লিয়ার ব্যবহার করতেও পাকিস্থান প্রস্তুত।

অন্যদিকে ভারতের মানুষের মধ্যে ইউনিটি বাড়াতে এবং সে সাথে নিজস্ব দূর্বলতা লুকাতে ভারতের প্রয়োজন যুদ্ধের প্রপাগান্ডা ছড়ানো ও তা প্রোলং করা।

তথাকথিত সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধ যুদ্ধ অবস্থা ও সম্ভাব্যতা বিক্রি করে, ভারত চাইছে লুটেরা দেশ সমূহের ব্লক, যারা নিজেদেরকে আন্তর্জাতিক পুলিশিং দেশ বলে বিশ্বের মানচিত্রে স্টাবলিশ করতে সচেষ্ট - তাদের নৌকায় উঠতে।

---------------------
---------------------

অন্যদিকে আমেরিকা ও ব্রিটেন গত এক দশক ধরে ভারতীয় উপমহাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির জন্য একের পর এক মুসলিমদের ক্ষেপিয়ে তুলছে ভারতীয় মুশরিকদের বিরুদ্ধে আর মুশরিকদের ক্ষেপিয়ে তুলছে মুসলিমদের বিরুদ্ধে। এ নিমিত্তে তারা তথাকথিত জংগী ও সন্ত্রাসীদের ইম্প্লান্ট করছে ভারতীয় উপমহাদেশে এবং স্ট্রেটেজিক্যাল আক্রমন চালাচ্ছে এখানে সেখানে - যাতে ভারতীয় মুশরিকরা মুসলিমদের উপর অন্ধ আক্রোশে ফেঁটে পড়ে। প্রায় একই সময়ে ইসলামিস্টদের ফাঁসি, তাদের চলাফেরা ও কাজ কারবার এ বিভিন্ন বিধিনিষেধ আরোপ সহ সরকার এর বাতাবরনে এমন এমন ইস্যু নিচ্ছে ও মিডিয়ার মাধ্যমে সিলেক্টিব প্রপাগেশান করছে যেমন পাঠ্যবইয়ের ইস্যু, স্কুল কলেজে হিজাব বিরোধিতা, ব্লাটান্টলী ইসলামের সিম্বলের বিরুদ্ধে কথা বলাকে উৎসাহিত করে, গরু জবাই কিংবা ফ্রিজের মাংশের জন্য হত্যার নিউজ ইত্যাদি - যাতে পুরো উপমহাদেশের মুসলিমরা মুশরিকদের এক্সট্রিমলী ঘৃনা করে। সমাজের কোহিশান নষ্ট হয়। এবং ফলশ্রুতিতে পুরো ভারতীয় উপমহাদেশে হিন্দু মুসলিম সিভিল ওয়ার নিশ্চিতই শুরু হয়।

আর ঐ সিভিল ওয়ার শুরু হলেই জংগে হিন্দ এর হাদীস রিয়ালাইজ করা সহজ হবে।

ধন্যবাদ।

তে ঝুলাচ্ছে, যা করা প্রয়োজন তথা মুসলিমদের । এ নিমিত্তে তারা তাদের এজেন্ট ও ইনফ্লুয়েন্স এর ব্যবহার করে বাংলাদেশের মুসলিমদের কে এমন ভাবে ক্রুদ্ধ ও ক্ষুদ্ধ করেছে যে - দেয়াশলাই এর কাঠি জ্বলার অপেক্ষায়।

প্রায় একই ভাবে পাকিস্থান, কাশ্মীর এবং ভারতের অভ্যন্তরে থাকা মুসলিমরা ও ভারতের উপর ভয়ংকর রকমের বিক্ষুদ্ধ।

০৬ অক্টোবর ২০১৬ সকাল ০৫:১৯
313514
পটাশিয়াম নাইট্রেট লিখেছেন : এত বিশাল মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। যথার্থই লিখেছেন। জংগে হিন্দ এর হাদীসটার সম্পর্কে আরেকটু জানালে উপকৃত হতাম। বিশেষ করে কতটুকু সহিহ্‌ হাদিসটা?
০৭ অক্টোবর ২০১৬ সকাল ০৭:২০
313533
পটাশিয়াম নাইট্রেট লিখেছেন : একটা লিন্ক দিলাম
http://www.unewstv.com/21569/what-is-ghazwa-e-hind-and-when-it-will-occur-a-must-watch-video
১৬ অক্টোবর ২০১৬ রাত ০৪:৫৫
313703
সাদাচোখে লিখেছেন : আস্‌সালামুআলাইকুম। আমি দুঃখিত যে মন্তব্য যেমন বড় হয়েছে - তার পর আবার লিখার শেষে দেখছি এক্সট্রা কিছু রয়ে গেছে।

এ হাদীস আমি অনেক দিন হতেই জানি, সন্দেহ হয়নি বলে - শুদ্ধতা যাচাই করিনি। এই মাত্র এর উপর পড়ার চেষ্টা করলাম যৎসামান্য। যা পেলাম - তাতে বর্ননাকারীর দুর্বলতার দিকে ইংগিত করা হয়েছে। হাদীসের ভাষার প্রতি নয়। আজকের ভারতীয় উপমহাদেশ এর দিকে তাকালে, সুরা মায়েদায় ইয়াহুদী ও মুশরিক দের মুসলিম বিদ্বেষ কে এক কাতারে দাঁড় করালে, সে সাথে ঈসা আঃ সম্পর্কিত হাদীসগুলোকে একজায়গায় আনলে - আমি ব্যাক্তিগত ভাবে অনুভব করি - এ সংশ্লিষ্ট হাদীস এ সত্যতা আছে।

কিন্তু আল্লাহ ই এ্যবসুলুট সত্য জানেন।

https://islamqa.info/en/145636

ধন্যবাদ।
378353
০৬ অক্টোবর ২০১৬ সকাল ১০:০৫
দ্য স্লেভ লিখেছেন : পাকিস্তান গত দুই দশক ধরেই একটা যুদ্ধবস্হার মধ্যে রয়েছে। অস্ত্র-বোমা সাধারণ পাকিস্তানীদের কাছে যতটা পরিচিত, সাধারণ ভারতীয়দের কাছে তা নয়। তাই করাচিতে একটি ভারতীয় মিসাঈলের চেয়ে মুম্বাইতে পাকিস্তানী মিসাঈল অনেক বেশি আতংক সৃষ্ঠি করবে।

পাকিস্থান যুদ্ধের ভেতরই বেচে ছিলো এবং আছে। সেখানকার জনগন নিজেদেরকে বলিউডের হিরো নয় বরং যোদ্ধা মনে করে এবং এভাবেই শিশুরা বড় হয়। কাশ্মীরের জনগনও তাই। আর ভারতে যুদ্ধের জন্যে পাকিস্থানের জনগন এবং মুসলিমদের একটা বিরাট অংশ চরমভাবে অপেক্ষমান। যুদ্ধের ক্ষেত্রে সামরিক সরঞ্জামের হিসাব যারা করে এরা সাধারনত আমাদের দেশের আবাল সুশীলদের মত লোকজন। রাশিয়াকে পরাজিত করেছিলো আফগানরা যাদের কিচ্ছু ছিলোনা।...যুদ্ধ অস্ত্র দিয়ে হয়না। আকাশ থেকে বোম মেরে কখনও যুদ্ধে জেতা যায়না।

আর হিন্দুস্থানের জিহাদের হাদীসের বিশুদ্ধতার ব্যাপারে ইহজীবনে প্রশ্ন উঠাতে শুনিনি। একেবারে পৃথিবীর পূর্ব থেকে পশ্চিম..উত্তর-দক্ষিনের আলেমগন কখনও এটা নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি। এতটাই বিশুদ্ধ। একবাক্যে সহিহ সনদ। পূর্বেও কেউ এটা নিয়ে প্রশ্ন তোলেনি। আপনার ভেতর এই প্রশ্ন দেখে অবাক হলাম। তবে আপনি মুহাদ্দীসদের সাথে কথা বলতে পারেন।

আমার বিশ্বাস ভারত এমন বিপদে পড়তে যাচ্ছে যেখান থেকে উঠতে পারবে না। সিনেমা দেখা ভোদড় জনগন আন্দাজে সরকারকে যুদ্ধে উস্কানী দিচ্ছে। মোদী বুঝতে পারছে ঘটনা কোনদিকে যাচ্ছে
০৭ অক্টোবর ২০১৬ সকাল ০৭:১৩
313532
পটাশিয়াম নাইট্রেট লিখেছেন : আজ অফিস থেকে এসে ঘন্টা দুয়েক গজওয়া-ই-হিন্দ সম্পর্কে পড়লাম, লেকচার দেখলাম। মাথাটা ঘুরে গেল! আমি এমনিতেই সিরিয়ার বর্তমান ঘটনার উপর নজর রাখছি। সিরিয়ার এ যুদ্ধ কতদিন চলবে তা বলা যায়না, তবে এটাই যে হাদিসে বর্ণিত যুদ্ধের শুরু সে ব্যাপারে আমার প্রবল বিশ্বাস। ঘটনা পরিক্রমায় সিরিয়া এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ইমাম মাহদি এবং ঈসা (আHappy আসবেন। খোরাসানের মোজাহীদেরা ইমাম মাহদীর হাতে বায়্য়াত নেবেন এবং ঈসা (আHappy সাথে দাজ্জালের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন। খোরাসানের এ মুজাহীদেরা আর কেউ নয় , ভারত বিজয়ী মুহাহীদেরা! ভারত তো আর ২/১ বছরের যুদ্ধে বিজয় করা সম্ভব নয়! তাই সিরিয়ার ঘটনা চূড়ান্ত রুপ নেয়ার আগেই ভারত বিজয় হবে এমনটাই বুঝলাম! কিন্তু সিরিয়ার ঘটনা যেভাবে দ্রুত খারাপ-থেকে খারপের দিকে যাচ্ছে তাতে মনে হয় গজওয়ায়ে-হিন্দের আর খুব দেরী নাই! বাংলাদেশীরা আসলেই খুব ভাগ্যবান ! আটা নিশ্চিত লক্ষ-লক্ষ বাংলদেশী ও সেই বরকতমুয় যুদ্ধে যোগ দেবে। দু:খিত একটু বেশীই লিখে ফেল্লাম মনে হয়। বিষয়টা ইন্টারেষ্টিং এবং একেবারেই সমসমায়িক । আরেকটু ঘাঁটা দরকার।
০৭ অক্টোবর ২০১৬ সকাল ০৭:২০
313534
পটাশিয়াম নাইট্রেট লিখেছেন : কটা লিন্ক দিলাম
http://www.unewstv.com/21569/what-is-ghazwa-e-hind-and-when-it-will-occur-a-must-watch-video
০৭ অক্টোবর ২০১৬ সকাল ১১:০৩
313535
দ্য স্লেভ লিখেছেন : জি,কিন্তু কিছু বিষয়ে শুধু অনুমানই করা যায়। একেবারে নিশ্চিত করে বলা যায় না। কারন এসব হাদীস ঘেটে কিছু লক্ষন বোঝা যায় যার সবটা সুস্পষ্ট না। তবে খোরাসানের বাহিনীকে কেউ দমাতে পারবে না। আর তাদের সাথে ঈশা(আঃ)থাকবে,,,ইমাম মাহদী ও তাদের নেতৃত্ব দিবে এক সময়।...যাইহোক এসব বেশী দূরে নয়। দুনিয়া স্পষ্টত দুটি ব্লকে ভাগ হবে।
378359
০৬ অক্টোবর ২০১৬ দুপুর ১২:১২
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : চমৎকার পোষ্টটির জন্য ধন্যবাদ। ভারতিয় মিডিয়া কি বুঝে যুদ্ধের উস্কানি দিচ্ছে সেটাই চিন্তার বিষয়। সামরিক বিজ্ঞান সম্পর্কে যার সামান্যতম ধারনা আছে তিনিই বুঝবেন যে এই কাগুজে বাঘ হওয়ার মধ্যে কোন সাফল্য নেই। তবে অন্তত এই মুহুর্তে আমি কোন যুদ্ধের আশংকা দেখছিনা। ভারত সরকার এর উদ্দেশ্য যুদ্ধের উন্মাদনার মধ্যে নিজেদের অর্থনৈতিক সমস্যাগুলি চাপা দেওয়া।
০৬ অক্টোবর ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:২৭
313524
পটাশিয়াম নাইট্রেট লিখেছেন : ঠিক মুহুর্তে আমি কোন যুদ্ধের আশংকা দেখছিনা। তবে হয়তো খুব দূরে ও নয়। কারণ ক্ষেত্র প্রস্তুত ! শুধু ট্রিগার টানার অপেক্ষা!

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File