❖ ১৯ বছর বয়সি সেই দূর্ধর্ষ কমান্ডারের আজ ফাঁসি! ❖
লিখেছেন লিখেছেন পটাশিয়াম নাইট্রেট ০৬ নভেম্বর, ২০১৪, ০৭:৩১:১৯ সকাল
আজ রাতেই হয়তো ফাঁসি হয়ে যাবে ১৯ বছরের সেই দূর্ধর্ষ কমান্ডারের। ১৯ বছর বয়সী ঐ তরুণের ভয়ে অনেক সম্ভাবনাময় মুক্তিযোদ্ধা ১৯৭১ সালে যুদ্ধে যেতে পারেননি। কলকাতার আবাসিক হোটেলগুলুতে আস্তানা গেঁড়েছিল অনেক জাঁদরেল আওয়ামিলীগাররা। ১৯ বছর বয়সি ঐ প্রতাপশালী আল-বদর কমান্ডারের ভয়েই হয়তো জাফর ইকবাল কিংবা মুনতাসির মামুনরা যুদ্ধে যাবার সাহস পাননি। সেই প্রতিশোধ নিতে হবে না! তাই আজ রাতেই হয়তো ফাঁসি হয়ে যাবে সেই পরাক্রমশালী কমান্ডারের।
১৯ বছর! এ বয়সে আমরা বান্গালীরা তো মায়ের কোল ছেড়েই বের হবার সাহস রাখিনা! ঐ কামরুজ্জামান কি করেই না আল-বদরের মত এক বাহিনী গড়ে তুলেছিল! ১৯ বছর! হ্যাঁ ১৯ বছরেই এক ভয়ংকর বাহিনীর কমান্ডার!!! আমি মেলাতে পারিনা। আপনি পারেন কি?
বিষয়: বিবিধ
১৪২৪ বার পঠিত, ১৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
লিখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
এই হিসাব মেলাতে
বালের সাথে সংশ্লিষ্টতা যদি খুজে না পাওয়া যায়,অন্ততঃ বিএনপির সাথে হলেও চলবে মনে হয়!
আখেরাতেও এর জের থাকবে । ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে যারা গত হয়ে গেছে তারা কি শেষ বিচারের দিনে আল্লাহর কাছে এদের বিচার চাইবে না ? অবশ্যই চাইবে ।
জামায়াত নেতাদের সবচেয়ে বড় ভুল যার জন্য তারা আখেরাতেও সাফার করবে , তাহলো :
আমাদের সবাইকেই মনে রাখা উচিত :
শাস্তি যত দেরীতে আসে তা তত কঠিন ও দীর্ঘস্থায়ী হয় ।
ওয়ালাইকুমআস্সালাম । ভাল আছি আল'হামদুলিল্লাহ । হজ্জে গিয়েছিলাম - আল'হামদুলিল্লাহ । শরীর আপাতত ভাল ।
@ ওরিয়ন ১ :
দোয়া করি আপনার মত অনেকের জন্য, আল্লাহ পাক যেন আপনাদের ব্রেইশ ওয়াশ্ড অবস্থা থেকে সঠিক বুঝে ফিরিয়ে আনেন । অন্যের অন্যায়ের বোঝা বহন করা থেকে রক্ষা করেন - আমিন।
এখন আমার জন্য একটু দুআ করবেন প্লিজ।
অভিমানীরাও আজি ছূটেছে জিহাদে
মুখে কোরানের বানী,
রক্তাক্ত জনপদের আর্তনাদ শূনো
ঘুচাতে হবে সব গ্লানি।
তোমার শব্দে পতঙ্গের মত
ছূটে এসেছে লাখো ভাই,
হারানোর কিছু নেই জগতে
নীড় ছেড়েছে তাই।
অশ্রু নয়নে যাবেনা তুমি
চেয়ে দেখো পেছন ফিরে,
কসম(সত্বার), তোমার মুক্তি নাহলে
ফিরবোনা আর নীড়ে।
১৯ বছর বয়সি এই সেনাপতি কেন ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ এর পরে কোনরকম শাস্তি পেলেননা!!
অথচ দেখেন আমাদের বিড্ডানি ষাঁড় জ্রাফ্রিকবাল কে , সমবয়সী হয়ে ও উনি সে সময় ভয়ে সশিনার পীরের খাটের নিচে লুকিয়ে লুকিয়ে দুধ কলা খাইতে ছিলেন এবং যুদ্ধে যাওয়ার কথা ভাবতে ভাবতে শালার যুদ্ধই শেষ হয়েগেল।যুদ্ধটা ৯ মাস না হয় যদি ৯ বছর হত, তাহলে অবশ্য তিনি যুদ্ধে অংশ গ্রহন করতেন, তিনি এতটা ডরপোক না।
অপরদিকে মহা শিয়াল পণ্ডিত ইতিরহাসবিদ মুন্তাসির মালু ২০-২১ বছর বয়সী থাকার পর ও সাহসের সীমার কারনে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করতে পারেননি। পরে অবশ্যই কারো কৃপায় একটা সার্টিফিকেট যোগাড় করেছেন। এবং তিনিই এখন দেশের একখান জীবন্ত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস( আসলে শালা একটা পাতিহাঁস)।
আর একজন হলেন বিশিষ্ট মুরগি চোর , মুরগি কবির । কেউ যদি কখন শয়তান না দেখে থাকেন তবে, তাকে দেখলে চলবে।২৪-২৫ বছর বয়সী পাঁঠা হয়ে ও যুদ্ধে যাওয়ার পরিবর্তে পাক বাহিনী কে মুরগী সাপ্লাই দিয়েছিল।
অথচ এই ডরপোক গুলোই আজ আমাদের চেতনার কর্ণধার। দুই পায়ের এই বিশিষ্ট জানোয়ার গুলোই আজ দেশ , দেশের মুক্তিযুদ্ধকে নিয়ে ভয়াভহ এক ব্যাবসায় নেমেছে।
পরিশেষে বলতে ইচ্ছে হচ্ছে “ এই রকম জানোয়ার না থেকে, যদি আজ আমাদের ১০ জন কামারুজ্জামান থাকত । তবে আজ আমাদেরকে ভারতের তাঁবেদারি করা লাগতো না।
মন্তব্য করতে লগইন করুন