***রুম্মানের বিয়ের গল্প***
লিখেছেন লিখেছেন egypt12 ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৪, ০৪:৫৫:২০ বিকাল
রুম্মান আজ ভাবছে অতীত নিয়ে কিভাবে দিন গুলো একে একে চলে গিয়ে তার সামনে আজকের দিনটা উপস্থিত হল। আস্তে আস্তে ৩০ পেরিয়ে সে আজ ৩১শে পা দিয়েছে। আর আরও বড় কথা হল আজ রুমির সাথে তার বিয়ে ঠিক হয়েছে পারিবারিক ভাবে। রুমি রুম্মানের চেয়ে ১১ বছরের ছোট তার আপন ফুফাত বোন। রুমি ছোট থাকতে রুম্মান রুমিকে কত কোলে নিয়েছে কখনো ভাবেনি! অথচ রুমি তার বৌ হবে!
.
এককথায় অনেক ভালো মেয়ে রুমি। তাদের বিয়েটা মূলত প্রেমের বিয়ে। রুম্মান কখনো ভাবেনি রুমি তার প্রেমে পড়েছিল তার বুঝ হবার পর থেকেই, এই তো দু বছর আগে রুমি যখন এইচ এস সি দিল তাদের বাড়িতে বেড়াতে এল, তখন রুমি তার মনে এতদিন পুশে রাখা অব্যাক্ত কথা জানাল। রুম্মান প্রথমে বিশ্বাস করতে চায়নি, পরে রুমি অঝোরে কান্না করলে রুম্মান রুমির অনুভূতির গভীরতা বুঝতে পারে। তবুও রুম্মান তখন কিছু বলেনি।
.
ঐ দিন তার রুম্মান বিছানায় শুয়ে আছে কিছুতেই ঘুম আসছে না, রুমির আদর মাখা চাহনি মা-বাবার প্রতিক্রিয়া সব ভাবছে। তার মা মেনে নিলেও বাবাকে মানানো অনেক কঠিন হবে। তাছাড়া তার মত পরিপক্ক বয়সের কারো আবেগে গলে যাওয়া সাজে না। তবুও সে না চাইলেও ভাবনা জুড়ে রুমি খেলছিল। তার হটাৎ মনে পরে যায় রুমি তাদের বাড়িতে জন্ম নিয়েছিল। রুমির বাবা তখন সিঙ্গাপুরে থাকতো। রুমির আসল নাম পাপিয়া সানজিদা ঠিক করার পর ডাক নাম নাম ঠিক করার প্রয়োজন পড়ল। ঐ সময় রুম্মান স্কুল থেকে আসলো তখন সে ক্লাস ফাইভে পরে, রুম্মান সবার সাথে চিন্তায় পড়ে গেল এবং আকস্মিক বলে উঠল রুমি রাখলে কেমন হয়? সে আসলে নিজ নামের সাথেই মিলিয়ে বলেছিল কেউ হয়ত বোঝেনি বা চিন্তায় আনেনি। সবাই একটু চিন্তা করে ঐ নামটিই গ্রহন করল। রুম্মান মনে মনে হাসল এজন্য যে মেয়েটির নাম সে'ই রেখেছে, অথচ আজ সে তাকে ভালবাসে!
.
রাতে রুম্মান সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি কারন সে প্রেমে পোড়া খাওয়া মানুষ। তার প্রেম থেকে ভক্তি অনেক আগেই উঠে গেছে। সেই কলেজ জীবনের কথা তাকে কত ভালোবাসতো ইয়াসমিন, ভাললাগার প্রস্তাবটাও সে নিজেই দিয়েছিল। দিন-রাত ইয়াসমিনের ভাবনায় রুম্মান মগ্ন থাকত, রুম্মান আর ইয়াসমিন যখন কলেজ কাম্পাসে হাঁটত তখন রুম্মান ইয়াসমিনের দিকে চেয়ে চেয়ে উল্টা কদমে হাঁটত। সে রুম্মানের প্রতিটা ভাবনার অস্তিত্বে মিশে থাকত। রুম্মান যখন বলত আমাকে ছেড়ে যাবে না তো, ইয়াসমিন ফুফিয়ে ফুফিয়ে কাঁদত আর বলত আমাকে এমন বোলো না আমি কষ্ট পাই, এবং ঐ জন্য দুই তিন দিন কথাও বলত না রুম্মানের সঙ্গে। রুম্মান ইয়াসমিনের জন্য যত চোখের পানি ফেলেছে তার সারা জীবনের অন্যসব কান্নার পানিকে তার ১০০ ভাগের এক ভাগের সাথেও তুলনা করা যাবে না। কিন্তু ইয়াসমিন কি করল!? রুম্মানের প্রিয় ইয়াসমিন তার জন্য এক শিল্পপতির ছেলে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে আসলে রাজি হয়ে গেল ঝুব সহজেই! রুম্মানদের সহায়-সম্পত্তি কম নেই তবুও অঢেল নেই। তাই বলে গত সাড়ে তিন বছরের ভালবাসার কোন দাম নেই? অথচ ইয়াসমিন তাকে ঐ ব্যাপারে পদে পদে মিথ্যা বলে গেছে বলেছে ঐ ছেলেকে সে চায়না মা-বাবার ইচ্ছার কারনে আমাকে বিয়ে করতে হচ্ছে, বাবার শরীর দুর্বল আমি কষ্ট দিতে চাই না। অথচ রুম্মানদের প্রেমের বড় সমর্থক ইয়াসমিনের যে বান্ধবী কিনা তাকে খুব পছদ করতো সে একদিন রুম্মানকে সব জানিয়েছিল। রুম্মান আরও জানল ঐ ছেলেটিকে নাকি ইয়াসমিনই নিজ প্রেমের জালে ফেলেছিল। ইয়াসমিন বান্ধবীকে নাকি একথাও বলেছিল দেখবি আমাকে হারিয়ে রুম্মান রাস্তার পাগল হবে।
.
রুম্মান যতটা না তাকে হারিয়ে পাগল ততটাই কষ্ট পেয়েছিল ইয়াসমিনের ঐ উক্তিতে। সে মনে ভাবল আমি তার এমন কি ক্ষতি করেছিলাম যে এমন প্রতারনার পর সে আবার আমার ব্যাপারে এমন মন্তব্য করে! তবুও সে ইয়াসমিনের কোন ক্ষতির চিন্তা করেনি কারন ইয়াসমিন তার জীবনের অনেক বড় প্রাপ্তির নাম ছিল।
.
এখন সকাল গড়িয়ে বিকাল রুম্মান আজও কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি কারন সে চায়না তার বাবার অসম্মতি হলে এমন একটা প্রেম জনিত সম্পর্কের কারনে তাদের পরিবারের সাথে তাদের ফুফুর পরিবারের সম্পর্ক নষ্ট হোক। অনেক কষ্টে রুম্মান সিদ্ধান্ত নিল সে রুমি থেকে কিছুদিন সময় চাইবে। রুমি আগামিকাল চলে যাবে। এদিকে রুম্মান রুমির মুখোমুখি হচ্ছেনা।
.
পরদিন রুম্মান রুমিকে আড়ালে ডেকে বলল আমার কিছুটা সময় দরকার; এরপর রুমি অনেক কথা বলতে চাইল কিন্তু রুম্মান বলল পরে শুনব আমি অনেক চিন্তায় আছি। শেষ পর্যন্ত রুম্মান রুমির কোন কথাই শুনল না। রুমিরা চলে যাবার পর রুম্মান তার বন্ধুদের থেকে এটার পরামর্শ নিতে চাইল না কারন বন্ধু মহলে সে ইতিমধ্যে নারী বিদ্বেষী হিসেবে পরিচিত। তাই রুম্মান তার বড় বোনকে ডাকল যে বড় বোনের সাথে সে অনেক কথা শেয়ার করে। তাই আজ এই সিন্ধান্তে বোনের পরামর্শের বড় প্রয়োজন সে ভাবল। বড় বোন শুনে তো হাঁসি রাখতে পারেনা ঐ পুঁচকে মেয়ে তোকে ভালবাসে! বোনের হাঁসি দেখে রুম্মানের খুব রাগ হলো, তাই বোনের সাথে আর কথা বলছে না। বোন ভাইকে অনেক রাগিয়ে পরে মুচকি হেসে বললঃ আচ্ছা আপু আর হাসবো না। রুম্মান আবার শুরু করতে যায় তার বোন আবার হেসে উঠে। রুম্মান এবার প্রচণ্ড রেগে বলে তোকে আর কোন কথা বলবো না।
.
রুম্মান ও তার বোন এখন নিরব...
বেলকুনিতে কোন শব্দ নেই। বোন এবার বলে ভাই এবার সিরিয়াসলি নিচ্ছি বল তুই কি ওকে চাস? রুম্মান বলে আপু অমন একটা ভালো মেয়েকে কেই বা না চেয়ে পারে!? তাহলে... বোন বলল... আপু তাহলে হল বাবা কি রাজি থাকবে? পরে বিয়ে না হলে আমার ফুপ্পি তো আমাদের সাথে সম্পর্ক আর রাখবে না। বোন বললঃ ভাবনার বিষয়... মা রুমিকে পছন্দ করে তাই মা তেমন সমস্যা নয়, কিন্তু বাবা যে একরোখা; যদি না মানার গো ধরে? বোন তাকে এগিয়ে যেতে গ্রিন সিগনাল দিল বলল বাবাকে আমি দেখব।
.
রুম্মান খুব খুশি সে দু সপ্তাহ পর রুমিদের বাড়িতে গেল, রুমিদের পরীক্ষার রেজাল্ট দিয়েছে। রুমি এ গ্রেড পেয়েছে। রুমি শহরের একটি গার্লস কলেজে এডমিশন নিল রুম্মানের পরামর্শে, রুম্মান ইতিমধ্যে রুমিকে তার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে। রুমি যেন চাঁদ পেয়েছে, তার খুশি তো আর ধরে না। রুম্মান ৭-৮ দিন পর বাড়িতে চলে আসলো এবং তার বাবার ফার্মেসী নিয়ে ব্যাস্ত হয়ে গেল। বাবা নিজ পরিশ্রমে দাড় করানো ফার্মেসীটা ছেলের হাতে দিয়ে অনেকটা অবসর নিল আর স্বামী-স্ত্রী দুজনই হজ্জ করার প্ল্যান করলো।
.
ইতিমধ্যে দু বছর চলে গেল রুম্মান ও রুমির প্রেমের বয়স দুই ছাড়িয়ে তিন বছরে পা দিল। এদিকে রুম্মানের বাবা ছেলেকে বিয়ে করানোর চিন্তা করছে মনে মনে মেয়ে খুঁজছে। রুম্মানের মা কে তার বাবা ছেলের বিয়ের কথা বলতেই মা বলল হ্যাঁ ছেলের বিয়ের বয়স তো হয়েছে, আর ইতিমধ্যে গত দু বছরে সে নিজ প্রচেষ্টায় নিজের ফার্মেসী ব্যবসাকে খুচরার পাশাপাশি পাইকারিতেও উন্নীত করেছে। মা বাবা ছেলের সাফল্যে খুশি।
.
মা বিয়ের ব্যাপারটি রুম্মানকে না জানিয়ে ব্যাপারটা মেয়েকে জানালো, রুম্মানের বোন একথা শুনে শ্বশুর বাড়ি থেকে আসল এবং ভাইয়ের সাথে পরামর্শ করে মা কে জানালো। মা প্রথমে বলল আত্মীয় আত্মীয় বিয়ে কি ঠিক হবে তার চেয়ে ভাল একটা ফ্যামিলি দেখে একটা আত্মীয়ের সংখ্যা বাড়ালে ভালো হয় না? রুম্মানের বোন বলল আপনি রুমির মত একটা সৎ ও শান্ত মেয়ে মেয়ে বৌ হিসেবে আনতে পারবেন? মা অনেকক্ষণ চিন্তা করে বললেন আসলেই পাওয়া হয়ত যাবে না, তা ছাড়া রুম্মান ওকে পছন্দ করে... আমার ছেলের পছন্দে আমি বাঁধা দিতে পারিনা, আমার একটা মাত্র ছেলে। রুম্মানের বোন বলল... মা কিন্তু বাবা কি মানবে। মা বলল তোর বাবাকে মানানো আমার দায়িত্ব।
.
সেদিন রাতে রুম্মানের মা ছেলের পছন্দের কথা গোপন রেখে তার বাবাকে রুমিকে সম্ভাব্য পাত্রী হিসেবে পছন্দ হবার কথা জানালেন। ওর বাবা বলল না, এটা কেন হবে!? আত্মীয় আত্মীয় বিয়ে আমার পছন্দ নয়, তাছাড়া রুমি এখনো অনার্স ২য় ইয়ারে পড়ে এখনকার মেয়েদের পড়াশুনা শেষ করা উচিত। রুম্মানের মা বলল তোমার ভাগ্মিকে তুমি বুঝি এখানে বৌ করে এনে পড়াতে পারবে না? রুম্মানের বাবা বলল ওটা আমার অজুহাত ছিল রুম্মানের জন্য মনে মনে আমার এক সিনিয়র বন্ধুর ছোট মেয়ে আমার পছন্দের তালিকায় আছে। সেদিন আর কোন কথা হল না। রুম্মানের মা ছেলেকে কিছুই জানতে দিল না ছেলে মনে কষ্ট পাবে তাই।
.
পরদিন রুম্মানের মা ঐ ব্যাপারে কথা বলতে বলতে রুম্মানের ও রুমির পছন্দের ব্যাপারে স্বামীকে জানালো, তিনি তো রেগে আগুন, তুমিই ছেলেকে লাই দিয়েছ ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি জানি না তুমি বিয়ে করাও গিয়ে। রুম্মানের মায়ের শত চেষ্টায়ও ফল হলোনা। তাই সে রাতও সমাধানহীন রইল।
.
মা ছেলেকে ব্যাপারটা জানালে রুম্মান খুব চিন্তায় পরে যায়; কারন সে তার বাবাকে ডিঙ্গিয়ে কাজটি করতে চায় না। রুম্মান বোনের বাসায় গেলো ও বোনকে কিছু একটা করতে অনুরোধ করে কাঁদতে লাগল। বোন বলল আমি তোর সাথে এখনই যাব বোন তার স্বামীকে জানিয়ে ভাইয়ের সাথে বেরিয়ে পড়ল, রুম্মানের বোন তার মাকে বাবার সাথে রাগ করে থাকার পরামর্শ দিল, কারন তার বাবা স্ত্রীর সাথে কথা না বলে থাকতে পারেনা। এভাবে অভিমানে গেল দু সপ্তাহ ছেলে বাবার সামনে পড়ে না, বাবা মা কথা বলেনা। একদিন রুম্মানের বাবা রুম্মানের মাকে বাইরে যাবার জন্য তৈরি হতে বলল রুম্মানের মা উঁচু কণ্ঠে বলল আমি তোমার সাথে কোথাও যাব না। রুম্মানের বাবা বলল আশ্চর্য তুমি কি রুমিদের বাড়িতেও বিয়ের কথা বলতে যাবে না? রুমির মা খুব খুশি হয়ে গেল এবং রুমিদের বাড়িতে গিয়ে বিয়ের ব্যাপারটা জানাতেই তারা সাদরে গ্রহন করল প্রস্তাব।
.
রুম্মানের বাবা রুম্মানকে কল দিয়ে তার বোনকে নিয়ে আসতে বলল, রুম্মান দোকান বন্ধ করে বোনের বাসায় ছুটল এদিকে বোনও কল রিসিভ করছে না। এদিকে রুম্মানের বোনকে তার মা আগেই এঙ্গেজমেণ্ট রিং কিনে রাখার জন্য বলেছিল। বোনও মজা করার জন্য কল রিসিভ করছিল না। এদিকে রুম্মান হাঁপাতে হাঁপাতে বোনের বাসায় এসে পৌঁছল আর রুম্মানের দুলাভাই কিছুক্ষনের মাঝেই গাড়ি ড্রাইভ করে চলে আসলো এবং তাদের নিয়ে বেরিয়ে গেল। অথচ রুম্মান কিছুই বুঝছিল না তাকে কেউ জানালোও না। এমনকি জিজ্ঞেস করা সত্ত্বেও কিছু বলছিল না শুধু বলল খুশীর খবর আছে চুপ করে থাক। যখন গাড়িটা রুমিদের বাড়ির দিকের নিশ্চিত পথ ধরল তখন রুম্মান একটু একটু বুঝলেও আর কিছুই বলছিল না, অজানা শঙ্কায় বা আশার প্রত্যাশায়।
.
রুম্মান গভীর ভাবনায় মগ্ন রুমিদের পুকুর ঘাটে তার মা তাকে যখন ডাকতে এসে তাকে বলল... কিরে রুম্মান তুই এখানে! আমি তোকে সারা বাড়ি খুঁজছি। তখন রুম্মানের ভাবনার রেশ কাটল, মা বলল রুমিকে বিয়ের রিং পড়াবি না? রুম্মান বলল রিং কোত্থেকে আসলো রুম্মানের মা বলল তোর আদরের বোন কিনেছে। রুম্মান হেঁসে উঠল... সেদিন রিং পড়ানোর পর দু সপ্তাহের মাঝে তাদের বিয়ে হয়ে গেল খুব ধুমধামের সাথে।
.
সকল শঙ্কা পেরিয়ে...
রুমি এখন রুম্মানের জন্য এশার নামাজ পড়ে তাদের বাসর ঘরে অপেক্ষা করছে জানালার গ্রিল ধরে। আজকে তার মন খুব ভালো, এমন ভালোলাগা ও আনন্দ তার জীবনে কখনো আসেনি। হটাৎ সে তার দেহে একটা হাতের ছোঁয়া অনুভব করল। রুম্মান পেছন থেকে তাকে জড়িয়ে ধরেছে চুপি চুপি, রুমি অনেক কষ্টে রুম্মানের দিকে ফিরল তার শরীর কাঁপছে। রুম্মান অনেক্ষন চেয়ে ছিল তার অনেক আশার প্রাপ্তির দিকে। আর অস্পষ্ট আওয়াজে বলল আসলেই ভালবাসা নামে কিছু আছে। রুমি বলল কি বলছ? রুম্মান কিছু বলে না আরও গভীরে যাবার ইঙ্গিত দেয়, রুমি কিছুই বলতে পারে না শুধু একবার বলল লাইটটা অন্তত বন্ধ হোক। সেদিন ঐ ঘরের লাইট বন্ধ হয়েছিল কিন্তু তাদের জীবনে যে লাইট জ্বলে উঠেছিল তা শুধু মহান আল্লাহর সেরা দান ছাড়া আর কিছু নয়।
.
( বিঃদ্রঃ আমার জীবনে লেখা প্রথম গল্প ছিলো, এটা ভালো না লাগলে নিজ নিজ গুনে ক্ষমা করে দেবেন আশা রইল। )
.
৩০.০৩.২০১২
বিষয়: বিয়ের গল্প
১০৬০৮ বার পঠিত, ৩০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ভাল লেগেছে....এবার আমাদেরকে মিস্টি খাওয়ান।
আহারে গভীর যে আরো কতদুর।
মন্তব্য করতে লগইন করুন