কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে তার সন্তান, নাতী, পুতিরা!!!

লিখেছেন লিখেছেন খবর আছে ০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ০৬:০০:৫০ সন্ধ্যা

কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে তার সন্তান, নাতী, পুতিরা!!!

স্বাধীনতা বিরোধী কথিত যুদ্ধাপরাধীর অভিযোগে যাবজ্জবীন কারাদন্ডের আসামী কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে তারই বা তাদেরই সন্তান! নাতী,! পুতিরা!!। বিষয়টা একেবারে চমকে দেয়ার মতো তাই না? হাঃহাঃহাঃ না, এটা একেবারে ভিত্তিহীন নয়। আপনিও একটু চেষ্টা করুন বাস্তবটা জানতে ও বুঝতে পারবেন। এমনকি কাদের মোল্লার নাতী-পুতিরা শুধূ তার বিরুদ্ধেই যায়নি, তারা ট্রাইব্যুনালের দেয়া যাবজ্জবীন কারাদন্ডের রায়কে বাতিল করে কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে আন্দোলনে রাস্তায় পর্যন্ত নেমেছে। আসলে এগুলো কতটুকু বাস্তব তাই ভাবছেন? এটা মোটেও বাস্তব নয়, তবে এর পেছনে যুক্তি আছে। যুক্তি মজবুত না হলেও একেবারে হালকা নয়।

আমরা সবাই জানি যে, ৩০(!)লক্ষ্য শহীদের রক্ত ও ৩(!) লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। এটা আমি আষাঢ়ে গল্পের খাতায় রাখলাম। গোলাম আযম, কাদের মোল্লা, মুজাহিদ, নিজামী, সাঈদী, কামরুজ্জামান, সাকা চৌধুরী এরা সবাই ৭১-এ ৩লাখ মা-বোনের ইজ্জত লুন্ঠন করেছে! যে অপরাধের কারণে তাদের বিরুদ্ধে একের পর এক ফাঁসি, যাবজ্জবীনের রায় হয়েছে আরো হবে। আমার জানা মতে- ৭১-বাংলাদেশের জনগন ছিল সাড়ে ৭ কোটি, যার মধ্যে নারী ছিল প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ। এর মধ্যে যৌবন প্রাপ্ত বা ১০- ৪৫বছরের মধ্যে ছিলো প্রায় দুই কোটি। এদের মধ্যে আবার তৎকালীন জামাত-পাকিস্থান পন্থী পরিবার ছিলো প্রায় ৫০%। এই ৫০% পরিবারের প্রায় ১কোটি ১০লাখ নারীকে তো আর জামাত নেতারা বা রাজাকারেরা ধর্ষণ করে নাই। কারণ সেগুলো তাদের নিজেদের পরিবার ও দলের লোক। কিন্তু যারা তাদের বিরুদ্ধে ছিলো তাদেরকে ধর্ষণ করেছে! তো এই ১ কোটি ১০লাখ নারী থেকে জামাত-পাকিস্থান পন্থ’ী বাদ দিলে থাকে আর ৯০লাখ। এই ৯০ লাখ নারীর মধ্যে আবার প্রায় ৩০%নারী ভারতে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছিলো। হয়ত তাদের মধ্যেও অনেকে ধর্ষণের শিকার হয়েছিল! আমি মেনে নিলাম তারাও ধর্ষণের শিকার হয়েছিলো! তো যাই হোক সে সময় ৩ লাখ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছিল! এর মধ্যে প্রায় ৫ হাজার নারী যুদ্ধকালীন পুরো ৯মাসই লাগাতার ধর্ষণের শিকার হয়েছিল! তো এই ৫ হাজার নারী এবং অন্যান্য ২লাখ ৮৫ হাজার নারী যদি ধর্ষণের শিকার হয় এবং তারা যদি গর্ভবতী হয়ে থাকে তবে যুদ্ধপরবর্তী সময়ে দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা। পেয়েছিলও বটে। খান সেনা এবং দেশীয় রাজাকারদের ঔরশজাত সন্তানে ভরে গিয়েছিল গোটা দেশ!। সেই সকল জারজ, পিতৃ পরিচয়হীন সন্তানদের পিতৃপরিচয় নির্ধারণের জন্য সরকার (বর্তমান) রাজাকারদের চিহ্নিত করে সাজা শাস্তির ব্যবস্থা করছে পরবর্তী সময়ে জারজ সন্তানদের খোরপোশের জন্য। তবে নিজ দলের এবং প্রধানমন্ত্রীর বিয়াই বাদে সবাইকে এই দায় বহন করতে হবে। কারণ বুড়ো বয়সে বিয়াই-র(ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ) উত্তরাধীকারী বাড়াতে চাইছেনা প্রধানমন্ত্রী। তাহলে তো পুতুল খুকির সম্পদ কমে যাবে। তো যাই হোক এবার আমার যুক্তি- রাজাকার-পাকসেনাদের ঔরশজাত সন্তানদের বয়স এখন ৪০ বা প্রায় ৪১বছর। যারা কিনা বামপন্থী হিসেবে গর্ব করে। কেননা রাজাকার ও পাকসেনারা ধর্ষণ করেছিল তাদের কে যারা ভারতের পক্ষে ছিলো, আর তারাই আজকের বামপন্থী নামক গাঞ্জাসেবী, সমকামী, লিভ টুগেদারকারীরা। আর যারা কাদের মোল্লাদের বিরুদ্ধে ফাঁসির দাবি নিয়ে রাস্তায় আন্দোলনে নামে তাদের জানা উচিত তারা কার উত্তরাধীকার। তারা নিজেরাই বলছে-কাদের মোল্লারা আমাদের মা-বোনদের ধর্ষণ করেছে। তো ওরা যদি ধর্ষণ করে! তাহলে সেই সব জারজ বাচ্চা গুলো গেল কোথায়? অগ্নীকণ্যারা, আপনাদের জেনে রাখতে হবে আপনার বাবা-মা পাকসেনাদের ঔরশজাত! আর সে হিসেবে আপনাদের বাবা-মা কাদের মোল্লাদের সন্তান, আর আপনারা কাদের মোল্লাদের নাতী-পুতি! তাহলে নিজের বাবা, দাদার বিরুদ্ধে ফাঁসির দাবি নিয়ে রাস্তায় নামতে আপনাদের লজ্জা করছে না? পাকসেনারা ও রাজাকারেরা তো আপনার দাদী, মা এদের কেই ধর্ষণ করেছে, নাকি? তাই বলে দিতে চাই- নিজের বাবা, দাদার বিরুদ্ধে ফাঁসির দাবিতে রাস্তায় না নেমে ঘরে গিয়ে দোয়া করো। আপনারা যারা ৭১-৭১ করেন, যাদের কথায় করেন, তারা কি ৭১-এ দেশে, দেশের মানুষের কাছে বা পাশে ছিলেন? ইনু(জানু),মেনন(বানর) এরা কি দেশে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন? তারা কিন্তু ভারতে গিয়ে উন্নতমানের পতিতাপল্লীতে গিয়ে পতিতাদের সম্মতিক্রমে ধর্ষণ করেছেন! ছাঃছাঃছাঃ

স্বাধীনতা বিরোধী কথিত যুদ্ধাপরাধীর অভিযোগে যাবজ্জবীন কারাদন্ডের আসামী কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে তারই বা তাদেরই সন্তান! নাতী,! পুতিরা!!। বিষয়টা একেবারে চমকে দেয়ার মতো তাই না? হাঃহাঃহাঃ না, এটা একেবারে ভিত্তিহীন নয়। আপনিও একটু চেষ্টা করুন বাস্তবটা জানতে ও বুঝতে পারবেন। এমনকি কাদের মোল্লার নাতী-পুতিরা শুধূ তার বিরুদ্ধেই যায়নি, তারা ট্রাইব্যুনালের দেয়া যাবজ্জবীন কারাদন্ডের রায়কে বাতিল করে কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবিতে আন্দোলনে রাস্তায় পর্যন্ত নেমেছে। আসলে এগুলো কতটুকু বাস্তব তাই ভাবছেন? এটা মোটেও বাস্তব নয়, তবে এর পেছনে যুক্তি আছে। যুক্তি মজবুত না হলেও একেবারে হালকা নয়।

আমরা সবাই জানি যে, ৩০(!)লক্ষ্য শহীদের রক্ত ও ৩(!) লাখ মা-বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে আমাদের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। এটা আমি আষাঢ়ে গল্পের খাতায় রাখলাম। গোলাম আযম, কাদের মোল্লা, মুজাহিদ, নিজামী, সাঈদী, কামরুজ্জামান, সাকা চৌধুরী এরা সবাই ৭১-এ ৩লাখ মা-বোনের ইজ্জত লুন্ঠন করেছে! যে অপরাধের কারণে তাদের বিরুদ্ধে একের পর এক ফাঁসি, যাবজ্জবীনের রায় হয়েছে আরো হবে। আমার জানা মতে- ৭১-বাংলাদেশের জনগন ছিল সাড়ে ৭ কোটি, যার মধ্যে নারী ছিল প্রায় ৩ কোটি ৮০ লাখ। এর মধ্যে যৌবন প্রাপ্ত বা ১০- ৪৫বছরের মধ্যে ছিলো প্রায় দুই কোটি। এদের মধ্যে আবার তৎকালীন জামাত-পাকিস্থান পন্থী পরিবার ছিলো প্রায় ৫০%। এই ৫০% পরিবারের প্রায় ১কোটি ১০লাখ নারীকে তো আর জামাত নেতারা বা রাজাকারেরা ধর্ষণ করে নাই। কারণ সেগুলো তাদের নিজেদের পরিবার ও দলের লোক। কিন্তু যারা তাদের বিরুদ্ধে ছিলো তাদেরকে ধর্ষণ করেছে! তো এই ১ কোটি ১০লাখ নারী থেকে জামাত-পাকিস্থান পন্থ’ী বাদ দিলে থাকে আর ৯০লাখ। এই ৯০ লাখ নারীর মধ্যে আবার প্রায় ৩০%নারী ভারতে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছিলো। হয়ত তাদের মধ্যেও অনেকে ধর্ষণের শিকার হয়েছিল! আমি মেনে নিলাম তারাও ধর্ষণের শিকার হয়েছিলো! তো যাই হোক সে সময় ৩ লাখ নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছিল! এর মধ্যে প্রায় ৫ হাজার নারী যুদ্ধকালীন পুরো ৯মাসই লাগাতার ধর্ষণের শিকার হয়েছিল! তো এই ৫ হাজার নারী এবং অন্যান্য ২লাখ ৮৫ হাজার নারী যদি ধর্ষণের শিকার হয় এবং তারা যদি গর্ভবতী হয়ে থাকে তবে যুদ্ধপরবর্তী সময়ে দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা। পেয়েছিলও বটে। খান সেনা এবং দেশীয় রাজাকারদের ঔরশজাত সন্তানে ভরে গিয়েছিল গোটা দেশ!। সেই সকল জারজ, পিতৃ পরিচয়হীন সন্তানদের পিতৃপরিচয় নির্ধারণের জন্য সরকার (বর্তমান) রাজাকারদের চিহ্নিত করে সাজা শাস্তির ব্যবস্থা করছে পরবর্তী সময়ে জারজ সন্তানদের খোরপোশের জন্য। তবে নিজ দলের এবং প্রধানমন্ত্রীর বিয়াই বাদে সবাইকে এই দায় বহন করতে হবে। কারণ বুড়ো বয়সে বিয়াই-র(ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ) উত্তরাধীকারী বাড়াতে চাইছেনা প্রধানমন্ত্রী। তাহলে তো পুতুল খুকির সম্পদ কমে যাবে। তো যাই হোক এবার আমার যুক্তি- রাজাকার-পাকসেনাদের ঔরশজাত সন্তানদের বয়স এখন ৪০ বা প্রায় ৪১বছর। যারা কিনা বামপন্থী হিসেবে গর্ব করে। কেননা রাজাকার ও পাকসেনারা ধর্ষণ করেছিল তাদের কে যারা ভারতের পক্ষে ছিলো, আর তারাই আজকের বামপন্থী নামক গাঞ্জাসেবী, সমকামী, লিভ টুগেদারকারীরা। আর যারা কাদের মোল্লাদের বিরুদ্ধে ফাঁসির দাবি নিয়ে রাস্তায় আন্দোলনে নামে তাদের জানা উচিত তারা কার উত্তরাধীকার। তারা নিজেরাই বলছে-কাদের মোল্লারা আমাদের মা-বোনদের ধর্ষণ করেছে। তো ওরা যদি ধর্ষণ করে! তাহলে সেই সব জারজ বাচ্চা গুলো গেল কোথায়? অগ্নীকণ্যারা, আপনাদের জেনে রাখতে হবে আপনার বাবা-মা পাকসেনাদের ঔরশজাত! আর সে হিসেবে আপনাদের বাবা-মা কাদের মোল্লাদের সন্তান, আর আপনারা কাদের মোল্লাদের নাতী-পুতি! তাহলে নিজের বাবা, দাদার বিরুদ্ধে ফাঁসির দাবি নিয়ে রাস্তায় নামতে আপনাদের লজ্জা করছে না? পাকসেনারা ও রাজাকারেরা তো আপনার দাদী, মা এদের কেই ধর্ষণ করেছে, নাকি? তাই বলে দিতে চাই- নিজের বাবা, দাদার বিরুদ্ধে ফাঁসির দাবিতে রাস্তায় না নেমে ঘরে গিয়ে দোয়া করো। আপনারা যারা ৭১-৭১ করেন, যাদের কথায় করেন, তারা কি ৭১-এ দেশে, দেশের মানুষের কাছে বা পাশে ছিলেন? ইনু(জানু),মেনন(বানর) এরা কি দেশে মুক্তিযুদ্ধ করেছেন? তারা কিন্তু ভারতে গিয়ে উন্নতমানের পতিতাপল্লীতে গিয়ে পতিতাদের সম্মতিক্রমে ধর্ষণ করেছেন! ছাঃছাঃছাঃ

বিষয়: বিবিধ

২০৯০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File