এ ছাড়া খালেদা জিয়ার সামনে আর কোনো বিকল্প নাই
লিখেছেন লিখেছেন শফিউর রহমান ১২ জানুয়ারি, ২০১৪, ০৭:৫০:০৭ সন্ধ্যা
খালেদা জিয়া যদি বলে থাকেন, জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে তার সম্পর্ক নিছকই ‘কৌশলগত’, তাহলে তিনি ভুল করবেন এবং জনসমর্থন হারাবেন। বরং একদিকে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের সুষ্ঠু বিচার চাওয়া এবং অন্যদিকে সব ইসলামী দল ও আন্দোলনকে ঐক্যবদ্ধ করে ‘সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র’ রক্ষার লড়াইয়ে শামিল করার মধ্য দিয়েই তিনি আন্দোলনকে শক্তি দিতে পারবেন। এ ছাড়া তার সামনে আর কোনো বিকল্প নাই।
See More...
বিষয়: বিবিধ
২১৩৫ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
বাংলাদেশী জাতিসত্বার বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা নিয়ে ‘র’ এগুচ্ছে । নিচে লিংক দিলাম।
এই লেখাটা পড়ে দেখটে পারেন
ধন্যবাদ ব্যাখ্যার জন্য।
যার কোন ব্যাখ্যা নাই তার ব্যাখ্যা এমনইতো হবে - সন্দেহ নাই।
ধন্যবাদ আপনাকে।
বিএনপি জামাতের কোন উপকার করতে পারবে না। তবে সরাসরি ক্ষতি করার স্রোতধারায় যারা তৎপর তাদের থেকে কিছুটা হলেও সরে আছে এরা - এটাই লাভ। কাজেই তারা যতদিন থাকে, কোন কিছু আশা না করে ততদিন থাকতে দেয়াতেই মঙ্গল।
ধন্যবাদ।
============================
জামাআতের উচিত নয়, অবশ্যই কর্তব্য সকল ত্বগুতকে বর্জন করে এক ইলাহ এর উপর তাকওয়া অবলম্বন করে দ্বীনের স্বার্থে কাজ করে যাওয়া।
জানা উচিত, দ্বীন ক্বায়েম কি পদ্ধতীতে হবে এটা নিয়ে এখনও গণতান্ত্রিক মুসলিমরা দ্বিধায় আছে। কারণ, আল জেরিয়াতে হয় নি, তিউনিসিয়া পারল না, মিসরও ব্যর্থ হলো, একে পার্টি পরস্পর কয়েকবার ক্ষমতায় এলেও সংবিধান থেকে ধর্মনিরপেক্ষতাকে বাদ দিতে পারলো না। স্পষ্টতই প্রমাণ হচ্ছে, গণতান্ত্রিক মুসলিমরা সম্পূর্ণ হতাশায় আছে! মেজরিটি ভোট পেয়েও যেখানে শরীয়াহ প্রতিষ্ঠা করা যাচ্ছে না সেখানে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে খিলাফত প্রতিষ্ঠা এক মিথ্যা প্রতিশ্রুতি মাত্র।
========
দ্বীন পরিপূর্ণ হয়েছে। মাক্কী মাদানী যুগে দ্বীনকে ভাগ করার কোন সুযোগই নেই। কুরআন দ্বীন ক্বায়েমের জন্য 'ক্বিতালের' স্পষ্ট আদেশ দিয়েছে। দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য মহান আল্লাহ 'ক্বিতাল ফি সাবিল্লাহকে নির্ধারণ করেছেন,কিন্তু আমরা ভিন্ন পথ ধরেছি। ফেতান (র্শিক) নির্মূল এবং দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য জিহাদ। এটাই আল্লাহর দেওয়া বিধান। আল্লাহর দেয়া কুরআনের বর্ণিত পদ্ধতি বাদ দিয়ে কুরআনের বহির্ভূত পদ্ধতির অবলম্বন কখনো হেকমত হতে পারে না। এর নাম হলো আল্লাহর দেয়া পদ্ধতি উপেক্ষা করা, অপছন্দ করা, এর নাম হলো স্পর্ধা, দুঃসাহস।
===============
কথাটা আরেকবার ভেবে দেখুনতো - আসলেই তাই কিনা। আপনার কথামতো একটি আন্দোলন শুরু করেই তাহলে ক্বিতালের ঘোষণা দেয়া যাবে - আন্দোলনের সদস্য সংখ্যা যাই হোক, সদস্যদের সংশোধন যতটুকুই হোক?
অবশ্যই তা নয়। ধারাবাহিকভাবেই আপনাকে এগুতে হবে যে ধারাবাহিকতায় রাসূল (সাঃ) এগিয়েছেন। এরপর ক্বিতাল কখন অপরিহার্য হয়ে যাবে, তা কাউকে অঙ্ক কষে নির্ধারণ করতে হবে না। আন্দোলনের খুলুসিয়াত এবং অবস্থাই তাকে ক্বিতালের দিকে নিয়ে যাবে। সেটা নিয়ে আগে থেকেই নেতাদের অঙ্ক কষার দরকার নাই। সে অঙ্ক কষবে শয়তান। সেই বাধ্য করবে ক্বিতালের জন্য।
ধন্যবাদ।
দোয়া করবেন। ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন