"প্রতিমা দেখে শ্রদ্ধা আসে না। বরং কামভাব জাগ্রত হয়" - সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
লিখেছেন লিখেছেন বিভীষিকা ০৪ অক্টোবর, ২০১৫, ০৮:১৪:১৪ রাত
সুনীলের মুখ থেকে শোনা যাক— ‘প্রতিমার দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে একসময় সর্বাঙ্গে শিহরণ হল। কী অপূর্ব সুন্দর মুখ এই শ্বেতবসনা রমনীর! আয়ত চক্ষু, স্ফুরিত ওষ্ঠ, ভরাট, বর্তুল দুটি .......। সরু কোমর, প্রশস্ত উরুদ্বয়। হয়তো এভাবে আলাদা করেও দেখিনি, সব মিলিয়ে এক শিল্প সৃষ্টি, তার অভিঘাতে তছনছ হয়ে যেতে লাগল আমার কৈশোর। জেগে উঠল পুরুষার্থ, অল্প অল্প শীতেও উষ্ণ হয়ে উঠল শরীর। না, আমার অলৌকিক অনুভূতি হয়নি। পিগম্যালিয়ানের মতন সেই মাটির মূর্তিকে জীবন্তও মনে হয়নি। মাটিরই প্রতিমা, একটি নারী, পরিপূর্ণ নারী। চোরের মতন সতর্কভাবে একবার এদিকওদিক তাকিয়ে হাত রাখলাম দেবী মূর্তির বুকে। ‘জয় জয় দেবী চরাচর সারে, কুচ যুগ শোভিত মুক্তহারে…’ সেই কুচযুগে আমার আঙুল, অামার শরীর আরও রোমাঞ্চিত হল, কান দুটিতে আগুনের আঁচ। আমি প্রতিমার ওষ্ঠে ...... করলাম, আমার জীবনের প্রথম ......।
সুনীল একজন হিন্দু এবং তাদের কাছে বিখ্যাত । একজন কথিত লিখক এবং বুদ্ধিজীবি হয়েও তার যদি প্রতিমা দেখে এ অনুভুতি হতে পারে তাহলে বাকিদের কি অবস্থা ?
দুর্গা পুজা যে অশ্লীলতার অপর নাম তা আর বুঝার বাকি আছে কি ?
যদি বুঝেই থাকেন তাহলে মন্দিরের বাহিরে পুজা মন্ডপের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করুন এবং মুসলমানকে পুজা যাওয়া থেকে বিরত রাখুন।
মুসলিম এই দেশে ধর্মের নামে অশ্লীলতা কিছুতেই মেনে নেওয়া যায়না।
http://goo.gl/PeBEiF
বিষয়: বিবিধ
২১৬৯ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তাই দুর্গা পূঁজার একটা অবশ্যম্ভাবী দরকারী জিনিস হচ্ছে বেশ্যা পেশা ।
মুসলমানদের অনেকেই যায় হিন্দুদের এই উৎসবে আনন্দ করতে '' ধর্ম যার যার উৎসব সবার'' এই থিওরী অনুসরণ করে ।
প্রতিমার উদ্দেশ্য বানানো পিঠাও তারা খায় । একজন মুসলমান হয়ে ইব্রাহীম (আঃ) মূর্তি ধ্বংস করে ফেলেছিলেন , আমরা তারই অনুসারী হয়ে নুন্যতম ঈমানও দেখাই না - উল্টো মজা করি !
ওদেরকে ওদের পূঁজা করতে দেওয়া হোক , তবে মুসলমানদের এর কোথাও পার্টিসিপেট করা উচিত হবে না ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন